ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১
স্থানীয় শ্রমিকরা বেকারত্বের অভিশাপে জর্জরিত

উখিয়ার শ্রম বাজার রোহিঙ্গাদের দখলে

Daily Inqilab এম আর আয়াজ রবি, উখিয়া (কক্সবাজার) থেকে

১৪ মে ২০২৪, ১২:০০ এএম | আপডেট: ১৪ মে ২০২৪, ১২:০০ এএম

সময়ের প্রয়োজনে, নিতান্ত মানবিক কারণে আশ্রয়প্রাপ্ত রোহিঙ্গারা এখন স্থানীয়দের গলার কাঁটা হয়ে বিদ্ধ হচ্ছে। উখিয়া টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা শিবিরে কাঁটাতারের ঘেরার ভিতরে তাদের অবস্থান হবার কথা থাকলেও, মৌলিক মানবাধিকারের প্রশ্নে এখন তারা অনেকটাই উন্মুক্ত। ইতোপুর্বে মুলসড়কে বিভিন্নভাবে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর চেকপোস্ট বসিয়ে রোহিঙ্গা জনগোষ্টিকে স্থানীয়দের সাথে মিশে যাবার পথ বারিত করা হলেও সম্প্রতি চেকপোস্টগুলো ও কাঁটাতারের ভেতরে এপিবিএন পুলিশের নজরদারীতে (বিশেষ কারণে) অতিমাত্রায় শৈথিল্যতার কারণে রোহিঙ্গা জনগোষ্টী অতি সহজে স্থানীয়দের মুল স্রোতে মিশে যাবার পথ উন্মুক্ত হয়েছে। এখন উখিয়া টেকনাফ এলাকাসহ কক্সবাজার জেলার শ্রম বাজার দখল করে নিয়েছে এই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, উখিয়া উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কে চলাচলকারী মোটরচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক (টমটম), সিএনজিসহ প্রায় প্রত্যেক বাহনের চালক ও মালিক রোহিঙ্গা। আবার হোটেল, রেস্তোরা ও চায়ের দোকানে কাজ করা কর্মচারীও রোহিঙ্গা। বলতে গেলে শ্রমবাজারের বেশীরভাগ কর্মস্থলে রোহিঙ্গা শ্রমিকদের অবস্থান চোখে পড়ার মতো।

ইদানিং সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টেও উঠে এসেছে ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে আসা অনেক রোহিঙ্গা নর নারী স্থানীয় অর্থলোভী পরিবারের সাথে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে তাদের আশ্রয় প্রশ্রয়ে থেকে এলাকার স্থানীয় অসাধু মালিকদের ভাড়া বাসায় বস্তি স্থাপন করে ইয়াবা, মাদক, মানব পাচার, অপহরণসহ হেন অপরাধ নেই যা তারা সংঘটিত করছে না। এতে করে এলাকায় সংঘটিত অপহরণ বাণিজ্য, চোরাকারবারী, খুন খারাবীসহ নানাবিধ অপরাধ কর্ম করে যাচ্ছেন। তাছাড়া রোহিঙ্গারা অবৈধভাবে ক্যাম্প থেকে বের হয়ে যুক্ত হচ্ছে শ্রম বাজারে। তারা স্থানীয়দের কাজের মুল্য কমানোসহ নানা বিশৃংখলা সৃষ্টি করছে। এতে করে ভোগান্তিতে পড়ছে স্থানীয় শ্রমজীবি মেহনতি মানুষ, হুমকির মুখে পড়ছে শ্রমবাজার।

অনেক সচেতন সমাজের প্রতিনিধিদের মতে, আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মাথাপিছু রেশন পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি আয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে। তারা ক্যাম্পের অভ্যন্তরে এবং আশেপাশের বাজারে দোকানসহ ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। বিভিন্ন এনজিও এর ক্যাম্পে দিনমজুর শ্রেণির কার্যক্রমে টাকার বিনিময়ে তাদের কাজে লাগাচ্ছেন, এমনকি অনেকে চাকরিও করছেন। এতসব সুযোগ সুবিধা ভোগ করার পরেও বাড়তি টাকার লোভে রোহিঙ্গারা প্রশাসনের চোখ ফাঁকি (অনেকের মতে, একপ্রকার চেকপোস্ট ম্যানেজ করেই) দিয়ে চেকপোস্ট অতিক্রম করে কাজের সন্ধানে ক্যাম্প থেকে বিভিন্ন এলাকায় প্রবেশ করছে। তারা স্থানীয়দের শ্রমের বাজার মুল্য কমানোসহ নানা প্রকার অপরাধমুলক কর্মকান্ডে জড়িত হয়ে পড়ছেন।

রোহিঙ্গাদের কারণে উখিয়ায় শ্রমবাজার ও ব্যবসা নিয়ে জটিলতায় ভোগছে স্থানীয়রা। দিন মজুর, শ্রমিক ও ফুটফাট ব্যবসায়িদের কৌশলে তাড়িয়ে দিয়ে রোহিঙ্গারা দেদারসে রাস্তার আশে পাশে এসব ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে সর্বত্র রোহিঙ্গা শ্রমিক। কুতুপালং এলাকার রহমত নামের এক স্থানীয় দিনমজুর বলেন, দিনে এনে দিনে খাওয়া বুভুক্ষ মানুষ আমরা। একদিন কাজ না করলে বা কাজ না পেলে পরিবারের সবাইকে না খেয়ে থাকতে হয়। আগের মত মানুষের বাসায় কাজ পাই না। সবাই রোহিঙ্গা নিয়ে কাজ সেরে নিচ্ছে। রোহিঙ্গাদের মজুরি অপেক্ষাকৃত কম হবার কারণে তাদেরকে কাজে নিয়োগ করে থাকে বেশি। মজুরি একটু বেশি বলে স্থানীয় শ্রমিকদের এখন কেউ নিতে চায় না। এদিকে রোহিঙ্গারা বিভিন্ন এনজিও থেকে প্রয়োজনীয় ত্রাণ সামগ্রি পেয়ে থাকে। সাথে উপরি হিসেবে দৈনিক কাজ করেও টাকা আয় করছে। কিন্তু স্থানীয়রা না পায় কাজ, না পায় ত্রাণ সামগ্রি। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের কি অবস্থা হবে। নিশ্চয়ই আমাদেরকে বাসা বাড়ি ছেড়ে অন্যদিকে যাওয়া ছাড়া কোন গতান্তর নেই। তাছাড়া এমনও হতে পারে আমাদের জায়গা জমি রোহিঙ্গাদের হাতে ছেড়ে দিয়ে আত্মহত্যা করা ছাড়া উপায় থাকবে না। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেবার পর থেকে তারা মনে করেছে ঐ এলাকার স্থায়ি বাসিন্দা তারা। কৃষি জমির কাজ, স্থানীয় শ্রম বাজার চলে যাচ্ছে রোহিঙ্গাদের দখলে। এতে উখিয়া ও টেকনাফসহ আশে পাশের স্থানীয় মানুষের জীবন জীবিকায় উখিয়া টেকনাফের বাসিন্দারা হতাশ।
উখিয়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, রিক্সা, অটোরিকশা, মাহিন্দ্র গাড়ি চালক, খাবার হোটেল, আবাসিক হোটেল, গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়নের কাজ, জেলেদের ফিশিং বোট, বিভিন্ন প্রকার যানবাহন ও ব্যবসা বানিজ্য দখলে নিয়ে রোহিঙ্গারা একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে। টেকনাফের স্থল বন্দর, বিভিন্ন এলাকায় কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসুচি, রাস্তা, ব্রিজ, কালভার্টসহ অবকাঠামো নির্মানে রোহিঙ্গারা কাজ করছে। তারা এখন শুধু উখিয়া টেকনাফ নয়, কক্সবাজার সদর, রামু, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, চক্করিয়াসহ কক্সবাজারের প্রতিটি উপজেলা, চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলায় রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে। তাছাড়া বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসা, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে রোহিঙ্গাদের সন্তান পড়ালেখা করার সুযোগ প্রাপ্ত হচ্ছে এবং রোহিঙ্গারা জন্ম সনদ, জাতীয় পরিচয় পত্র ও পাসপোর্ট গ্রহণ করে স্থানীয় নাগরিকে পরিনত হচ্ছে অহরহ। তাছাড়া, স্থানীয় যুবকরা রোহিঙ্গা যুবতী বিয়ে করে অথবা রোহিঙ্গা যুবককে স্থানীয় যুবতীদের বিয়ে দিয়ে তারা অনায়াসে বাংলাদেশি বনে যাচ্ছে-যা আগামি বাংলাদেশের জন্য মারাত্মক অশনি সংকেত ছাড়া কিছু নয়।

এ বিষয়ে উখিয়া সুশীল সমাজের প্রতিনিধি আবুল হাশেম ইনকিলাব প্রতিনিধিকে অভিমত ব্যক্ত করে বলেন, ‘উখিয়ার স্থানীয় জনসংখ্যার চেয়ে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় তিন গুন। পর্যটনস্পট খ্যাত উখিয়া-টেকনাফে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীদের অবাধ বিচরণ প্রতিরোধ না করতে পারলে অত্র এলাকার মাদক পাচার, অপহরণ বাণিজ্য বৃদ্ধি হওয়ার পাশাপাশি নানামুখী অপরাধ কর্মকাণ্ড বাড়তেই থাকবে। স্থানীয়দের মাঝে বসতি স্থাপন করা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীদের আইনের আওতায় নিয়ে না আসলে স্থানীয় শ্রমবাজারসহ পাড়া মহল্লায় রোহিঙ্গাদের অবাধ বিচরণ বাড়তেই থাকবে। যদি এখন থেকে রোহিঙ্গাদের অবাধ বিচরণ নিয়ন্ত্রণ করা না হয়-এমন একদিন আসবে সীমান্ত এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো রোহিঙ্গাদের দখলে চলে যাবে।

এ ব্যাপারে উখিয়া প্রেসক্লাবের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির জুসান বলেন, রোহিঙ্গারা খুবই ঐক্যবদ্ধ। যেকোন ব্যাপারে তাদের মধ্যে রয়েছে একতা, সংঘবদ্ধতা ও তিলকে তাল করার মন-মানসিকতা। তাই অতি সহজে স্থানীয়রা তাদের সাথে কোন ব্যাপারে তর্কে লিপ্ত হতে সাহস পায় না। ছোট বা যেকোন ঠুনকো ব্যাপারে তারা বড় ঘটনা ঘটাতে দ্বিধা করে না। তাই স্থানীয়রা তাদের সাথে কোন ব্যাপারে তর্কাতর্কিতে যায় না। এটাকে পুঁজি করে এবং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়োজিত আইনশৃংখলা বাহিনী, এপিবিএন পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনীর নির্লিপ্ততায় তারা আরো বেপরোয়া হয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করছে। তিনি আরো যোগ করেন, উখিয়ার প্রতিটি ক্যাম্প জুড়ে বাজারের অবস্থানগুলোতে রোহিঙ্গাদের একচেটিয়া ব্যবসা। ক্যাম্প জুড়ে বলি বাজার, মধুর ছড়া বাজার, জামতলা বাজার, বালুখালী বাজার, থাইংখালী বাজার, কুতুপালং বাজার, লম্বাশিয়া বাজারসহ আর অনেক বাজারে প্রায় হাজার পাঁচেক দোকানপাট, রয়েছে। এর প্রতিটি বাজারের প্রায় ৮০% এর মালিক রোহিঙ্গা। সেখানে ২০/২৫ হাজারের উপরে রোহিঙ্গা শ্রমিক কাজ করে। শুধু উখিয়া উপজেলায় এক লাখের মত রোহিঙ্গা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত রয়েছে।

বিশিষ্ট সাংবাদিক, দৈনিক আলোকিত উখিয়ার সম্পাদক মিজানুর রশিদ মিজান বলেন, ‘রোহিঙ্গা শ্রমিকের দাপটে স্থানীয় শ্রমিকরা আজ দিশাহারা। তাদের (রোহিঙ্গাদের) কারণে উখিয়া টেকনাফের শ্রম বাজার ও ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ে বহুমুখী জটিলতায় ভুগছে স্থানীয়রা। একদিকে রোহিঙ্গাদের অপরাধ প্রবণতা মারামারি, অপহরন, খুন, গুম, চাঁদাবাজিসহ হেন অপরাধ নেই তারা করছে। নিজেদের মধ্যে আধিপত্যের লড়াই, মায়ানমারে ফিরে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপ, উপগ্রুপ, দলবাজি, বিবদমান গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, মাঝি বা নেতা হত্যার প্রতিযোগিতা রয়েছেই। অন্যদিকে মিয়ানমার সরকারের পৃষ্টপোষকতায় অস্ত্র, গোলাবারুদ সংগ্রহ, ইয়াবা ও স্বর্ণ চোরাচালান, বাংলাদেশ রাষ্ট্রে অস্থিরতা সৃষ্টির প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা। মিয়ানমার রাষ্ট্র বিভিন্ন ছলে-বলে-কৌশলে রোহিঙ্গাদেরকে সন্ত্রাসী তকমা দিয়ে তাদের স্বদেশে ফিরানো বিলম্বিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আবার তাদের হাতে রয়েছে ইয়াবা, স্বর্ন, আইসসহ বিভিন্ন রকমের মাদক ও চোরাচালান দ্রব্য। অন্যদিকে রোহিঙ্গারা নামে বেনামে বিভিন্ন বাজারে, মার্কেটে গড়ে তুলেছে ব্যবসা বাণিজ্য-যা স্থানীয়দের জীবন ধারণ ও বেঁচে থাকার অবলম্বনের উপর মারাত্মক প্রভাব বিস্তার করছে। দিনে দিনে স্থানীয়দের ব্যবসা বাণিজ্য, শ্রম বাজার, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চাকুরিসহ বিভিন্ন কিছু রোহিঙ্গারা দখল করে চরম একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে নিয়েছে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম ইনকিলাবকে জানান, শ্রমবাজারে রোহিঙ্গাদের যুক্ত হওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের কাছে খবর রয়েছে। তাদের অনেকে নানা কৌশলে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ক্যাম্প থেকে বিভিন্ন এলাকা বা শহরে আসার চেষ্টা করে। প্রশাসনও অভিযান অব্যাহত রেখেছে। যখনই খবর পাচ্ছে অভিযান চালিয়ে তাদের ধরে পুনরায় ক্যাম্পে ফেরৎ পাঠাচ্ছে।

এপিবিএন পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আমির জাফর বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো কাঁটা তারের ঘেরা দিয়ে রোহিঙ্গাদের ফ্রিলি লোকালয়ে মুভমেন্ট বারিত করা হলেও ইদানিং কাঁটা তারের বিভিন্ন স্থানে প্রায় দু’শোর মতো ফটক করে রোহিঙ্গারা বাইরে ভিতরে প্রবেশ করার পথ থাকার কারণে অনেকক্ষেত্রে তারা বাইরে আসার সুযোগ পাচ্ছে। ফটকগুলো বন্ধ করে তাদের যাতায়াত রুদ্ধ করতে পারলেই শ্রমিক বলেন আর ইজি বাইক চালক বলেন তাদেরকে দমন করা যাবে। আর স্থানীয়রা রোহিঙ্গাদেরকে তাদের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার না করার জন্য আমরা সব সময় নিরুৎসাহিত করি।

এ ব্যাপারে স্থানীয়দের আরো সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি আরো বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন হচ্ছে একমাত্র পথ যেখানে রোহিঙ্গারা তাদের দেশে নিরাপদে, স্ব-সম্মানে ফিরে যেতে পারলেই শত সমাস্যার সমাধানের পথ উন্মুক্ত হয়ে যাবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

কাপ্তাই অটোরিকশা চালকদের ১ম দিনের মত অবরোধ, যাত্রীদের দুর্ভোগ

কাপ্তাই অটোরিকশা চালকদের ১ম দিনের মত অবরোধ, যাত্রীদের দুর্ভোগ

সাকুরা পরিবহনের চাপায় চালকসহ দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

সাকুরা পরিবহনের চাপায় চালকসহ দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের সভা অনুষ্ঠিত

সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের সভা অনুষ্ঠিত

বিটিভির নতুন মহাপরিচালক মাহবুবুল আলম

বিটিভির নতুন মহাপরিচালক মাহবুবুল আলম

কানপুরেও একই দল নিয়ে খেলবে ভারত

কানপুরেও একই দল নিয়ে খেলবে ভারত

রাঙামাটিতে ৭২ ঘণ্টা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে, ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

রাঙামাটিতে ৭২ ঘণ্টা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে, ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন : দ্বিতীয় দফা ভোট গণনা চলছে

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন : দ্বিতীয় দফা ভোট গণনা চলছে

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান তালুকদার আর নেই

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান তালুকদার আর নেই

বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৫ : লেবানন মন্ত্রণালয়

বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৫ : লেবানন মন্ত্রণালয়

“তরুণ প্রজন্মকে মাদকাসক্তি প্রতিরোধ ও মানসিক স্বাস্থ্যে সচেতন থাকতে হবে”

“তরুণ প্রজন্মকে মাদকাসক্তি প্রতিরোধ ও মানসিক স্বাস্থ্যে সচেতন থাকতে হবে”

ইরানে কয়লা খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ৫১

ইরানে কয়লা খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ৫১

ভারতের কাছে হেরে ছয়ে নেমে গেল বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হেরে ছয়ে নেমে গেল বাংলাদেশ

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ২২৫তম শাখার উদ্বোধন

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ২২৫তম শাখার উদ্বোধন

বিশ্বব্যাংকের কাছে কারিগরি সহায়তা চায় বিএসইসি

বিশ্বব্যাংকের কাছে কারিগরি সহায়তা চায় বিএসইসি

নববী আদর্শের আলোকে দেশ শাসনে ব্যর্থ হলে মানবতার শান্তি আসবে না-কুমিল্লায় মহাসম্মেলনে মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম

নববী আদর্শের আলোকে দেশ শাসনে ব্যর্থ হলে মানবতার শান্তি আসবে না-কুমিল্লায় মহাসম্মেলনে মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম

মাদারীপুরে ভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

মাদারীপুরে ভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

মাদারীপুরে ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেয়ার জেরে অর্ধশত ঘর-বাড়ী ভাংচুর, ১০ ঘরে আগুন: আহত ২০

মাদারীপুরে ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেয়ার জেরে অর্ধশত ঘর-বাড়ী ভাংচুর, ১০ ঘরে আগুন: আহত ২০

যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামায় বন্দুক হামলায় নিহত ৪

যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামায় বন্দুক হামলায় নিহত ৪

সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দিতে হবে প্রতি বছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে

সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দিতে হবে প্রতি বছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে

রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারে দুই কমিটি

রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারে দুই কমিটি