ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১
শেখ হাসিনার সঙ্গে ১৪ দলের বৈঠক জোটের কার্যকারীতা নিয়ে প্রশ্ন শরিকদের শরিকদের সংগঠিত ও আরো জনপ্রিয় করে তুলতে আহ্বান আওয়ামী লীগের

শরিকদের অভিমান কি ভাঙ্গলো

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

২৫ মে ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৫ মে ২০২৪, ১২:০৩ এএম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরিক দলগুলোর সঙ্গে টানা পোড়েনের পর দূরত্ব তৈরি হয়েছিল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে। গত বৃহস্পতিবার রাতে গণভবনে নির্বাচনের পর প্রথমবারের মত জোট নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে দীর্ঘ সময়ের এক রাশ পুঞ্জিভূত ক্ষোভ ও অভিমান জোট নেত্রীর সামনে উদগিরণ করেছেন শরিকরা। শরিক দলের নেতারা জানিয়েছেন, প্রায় ৩ ঘন্টারও অধিক সময়ে জোটের প্রসঙ্গিকতা, কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারা। আর আগামী দিনে জোটের কার্য প্রণালী নিয়েও জোট নেত্রীর কাছে জানতে চান তারা। তবে জোট নেত্রী শেখ হাসিনাও শরিকদের বলেছেন, ছিল, জোট আছে এবং থাকবে। আগামীতে জোট শরিকদের কথা শুনবেন বলেও তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন। পরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক গণমাধ্যমে বলেন, এই বৈঠকের পর আর দূরত্ব থাকবে না।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে কিছুটা অনমনীয় থাকলেও নির্বাচনের পর নানা কারণে এখন মহাজোট নিয়ে বেশ নমনীয় আওয়ামী লীগ। বৈঠকে সে ইঙ্গিতই মিলেছে বলেই জানাচ্ছেন জোটের শরিক দলের নেতারা। তারা জোট নেত্রী শেখ হাসিনাকে জানিয়েছেন, তাদের নিয়ে অস্মানজনক কথা বলা হয়। আওয়ামী লীগ নেতারা এমন বক্তব্য দেন।

জোট সূত্র এর আগে জানিয়েছিল, গত নির্বাচনের পর থেকে এই জোটের শরিকদের মধ্যে কখনো প্রকাশ্যে কিংবা কখনো অপ্রকাশ্যে ক্ষোভ ও অভিমান দেখা যায়। তখন আওয়ামী লীগের বর্তমান সরকারের শুরু থেকে জোটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন খোদ জোট শরিকরা। এ নিয়ে বেশ কিছুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমের প্রশ্নের সম্মুখীন হন খোদ জোটনেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

জোট সূত্র জানায়, গত জাতীয় নির্বাচনের আগে জোট শরিকদের মনোনয়ন নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটের অন্য দলগুলোর নেতাদের মন মানিণ্য চরম পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছায়। ওই নির্বাচনে ১৪ দলের শরিকদের আসন কমিয়ে দেয় জোটের প্রধান দল আওয়ামী লীগ। একাদশ সংসদ নির্বাচনে শরিকদেরকে ১৬টি আসনে ছাড় দেওয়া হলেও দ্বাদশে তা কমিয়ে ৭ করা হয়। এতে ক্ষুদ্ধ হন জোটের কয়েকটি দলের শীর্ষ নেতারা। এর পর নির্বাচনে জোটের দুই জন জয়লাভ করেন। যারা হলেন- ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও বগুড়া থেকে জাসদের রেজাউল করিম তানসেন। কয়েকটি জায়গায় জোট শরিকদের শীর্ষ নেতারা আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র একজন প্রার্থীর কাছে পরাজিত হলে জোটের ভেতরে ও বাইরে এ নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়। নির্বাচনের পর এর পর শরিকদের কারো কারো পক্ষ থেকে এমন প্রশ্নও তোলা হয় যে, এই জোটের আর কোন গ্রহনযোগ্যতা রয়েছে কীনা। গত বৃহস্পতিবারও জোটের গ্রহনযোগ্যতা আছে কী না এ নিয়ে জোট নেত্রীর কাছে জানতে চান শরিক দলের নেতারা বলেই বৈঠক সূত্র জানিয়েছে।

শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে জোটনেত্রী শেখ হাসিনাসহ শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা অংশ নেন। আওয়ামী লীগ থেকে ছিলেন জোটের সমন্বয়কবারী ও দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকের শুরুতেই বক্তব্য দেন শেখ হাসিনা। এরপর একে একে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) একাংশের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীসহ শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা বক্তব্য দেন।

বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, সূচনা বক্তব্যে পর জোটের প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি জোটের ঐক্যের পক্ষে কথা বলেন। দেশ ও জোটের প্রয়োজনে ঐক্য সমুন্নত রাখার পক্ষে বক্তব্য দেন তিনি। এ বিষয়ে জোট শরিকদের কথা শুনবেন, ভবিষ্যতে কী করা যায়, কর্মপন্থা নির্ধারণ করবেন- এমনও ইঙ্গিত দেন শেখ হাসিনা। রুদ্ধদ্বার বৈঠকে শরিকদের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং তাদের প্রশ্নে ঐক্য ধরে রাখার পক্ষেই জবাব দেন জোট নেত্রী শেখ হাসিনা।

বৈঠক সূত্র জানিয়েছে বলেন, বৈঠকে শেখ হাসিনার পর কথা বলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন তার বক্তব্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কথা বলেন। তিনি বলেন, গত সংসদ নির্বাচনের সময় জোট থেকে আমাদের প্রার্থী করা হয়। সেখানে আবারও আওয়ামী লীগের নেতা আমার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গেলেন। আমি আপনার (প্রধানমন্ত্রী) সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাক্ষাৎ করতে পারলাম না। নির্বাচন হয়ে গেল, এরপরও দেখা করবো, তা-ও হলো না। এখন আমার প্রশ্ন, জোটের প্রাসঙ্গিকতা আছে কি না? জোটের গতিবিধি কোন পথে? আপনি যেভাবে বলবেন, সেভাবেই হবে। আপনার মুখ থেকে আমরা শুনতে চাই।

মেননের বক্তব্যের জবাবে জোটনেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জোটের প্রাসঙ্গিকতা আছে বলেই আপনাদের ডেকেছি। জোট থাকবে না কেন? জোট আছে, ছিল, থাকবে। এরপর কথা বলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) একাংশের সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনিও ক্ষোভ ঝাড়েন। ইনু বলেন, জোটের প্রার্থী করে লাভ কী হলো? সেখানে আওয়ামী লীগ নেতা প্রার্থী হয়ে গেলেন। আমাকে নৌকার লোকের বিরুদ্ধে ভোট করতে হলো। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতারা বললেন, জোট নেই। এখনো আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতা-মন্ত্রী-এমপিরা যখন বলেন, জোট নেই, তখন তো প্রশ্ন থেকেই যায়, জোটের গতি কোনো পথে? প্রাসঙ্গিকতা আছে কি? সাংবাদিকরাও প্রশ্ন করেন, জোটের অস্তিত্ব আছে কি না? এখন আপনার কাছেই সমাধান চাই। পরিষ্কার করুন। জোটের সামনে ভিশন-মিশন কী? কী নিয়ে কাজ করবো আমরা।

ইনুর এমন বক্তব্যে নমনীয় জবাব দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জোটনেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমি তো আগেই বলেছি, জোট আছে, থাকবে। নির্বাচন নিয়ে তো নানামুখী ষড়যন্ত্র ছিল। নির্বাচন বানচাল করার বড় চক্রান্ত ছিল। শুধু কি তা-ই? নির্বাচন ঠেকানোই নয়, আমার বিরুদ্ধেও ষড়যন্ত্র ছিল। আমাকে মেরে ফেলার চক্রান্ত ছিল। আমি এসব পরোয়া করি না। আমি দেশের জনগণের জন্য কাজ করে যাবো। জোটের কার্যকারিতা আছে। আপনারাই ছিলেন, আপনারাই থাকবেন। একসঙ্গেই আমরা থাকবো।

বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীরা বলেন, বামদলের ভোট নেই। আমাদের নিজস্ব কোনো ভোট নেই। আমাদের যদি ভোট না থাকে, তাহলে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের কী ভোট আছে? তিনি কীভাবে কক্সবাজার থেকে এমপি হয়ে আসেন? তার কত ভোট? আমাদের বলেন, শক্তি বাড়াতে। কীভাবে শক্তি বাড়াবো? এর পরে কথা বলেন তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী। দীর্ঘ বক্তৃতায় তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে অনেক কিংস পাটি তৈরি হয়েছিল। আমার নির্বাচনী এলাকায় এক কিংস পার্টির নেতাকে বিজয়ী করে আনতে আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা কলকাঠি নাড়লেন। অথচ আমি জামায়াতের বিরুদ্ধে মামলা করেছি, আরো অনেক হিডেন কাজ করেছি, যার বেনিফিশিয়ারি আওয়ামী লীগ। সেখানে আমাকেই বাদ দেওয়া হয়েছে। আমিও নির্বাচনের আগে কোনো কথা বলিনি। কারণ আমি চাই জোটের ঐক্য থাকুক। কিন্তু কিছু নেতা তো চান না ১৪ দলীয় জোট থাকুক।

মাইজভান্ডারীর বক্তব্যের জবাবেও নমনীয় ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হাসতে হাসতে বলেন, কিংস পার্টির কথা বলছেন, আপনার আসনে তো আপনার আত্নীয় প্রার্থী হয়েছিল। পরিবার ঠিক রাখতে পারেন না, এটাও কি আমাদের দোষ? এভাবে তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ১৪ দলের শরিক দলগুলোর নেতাদের বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং উত্তর দেন জোটনেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি তাঁর বক্তব্যে জোটে ঐক্য ধরে রাখার পক্ষেই মত দেন।

বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গণমাধ্যমের কাছে দাবি করেন, ১৪ দলীয় জোটের দলগুলোকে সংগঠিত, আরো জনপ্রিয় করে তুলতে আহ্বান জানান জোটনেত্রী শেখ হাসিনা। অসাম্প্রদায়িক চেতনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যেতে দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করতে নির্দেশনা দেন তিনি। সাড়ে তিন ঘণ্টা পিএম নেতাদের কথা শুনেছেন। নেতারাও তাদের বিস্তারিত কথা বলেছেন। দূরত্বের কথা নেতারা যেটা বলতেন, এই বৈঠকের পর আর দূরত্ব থাকবে না। মন্ত্রিসভায় সদস্য না থাকা নিয়ে ১৪ দলের নেতারা কিছু বলেননি বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

বৈঠক বিষয়ে জানতে কথা হয় নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী ইনকিলাবকে বলেন, কিংস পার্টি নিয়ে আমি কথা বলেছি। জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলে মামলার বেনিফিশিয়ারি সরকার। অনেক অর্জন সরকারের হয়েছে এ বিষয়েও কথা বলেছি। তিনি বলেন, বড় দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে আমরা সম্মান করি। আমরাও সম্মান নিয়ে চলতে চাই। তিনি বলেন, আমাদের কী ভোট আছে, কী নেই সেটা দেখে তো জোট হয় নি। তিনি বলেন, ১৪ দল ইউনিফাইড। আগামী দিনেও আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কর্মকান্ড চালাবো।

উল্লেখ্য, ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দল গঠনের আগে ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃত্বে বাম ঘরানার ১১ দলের একটি জোট ছিল। সেই জোটে সাম্যবাদী দল, বাসদ, গণতন্ত্রী পার্টিসহ অন্যান্য দল ছিল। তারা এক সঙ্গে ১৪ দলে যোগ দিয়েছিল। এর বাইরে ন্যাপ ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ১৪ দলের শরিক হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপির চলমান আন্দোলন মোকাবেলায় সবচেয়ে বেশি কার্যকর ছিল এই ১৪ দলীয় জোট। কিন্তু ১০ বছরের মাথায় ওই জোটের সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন খোদ জোটের শরিক দলের নেতারাই। ২০১৪ সালের বিএনপিবিহীন নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারেও শরিকদের জায়গা হয়েছিল। কিন্তু ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর আর মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি শরিকরা। এর মধ্যে দিয়ে আস্তে আস্তে সরকারে সংকুচিত হয়েছে এই জোটের কার্যক্রম। এর পর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও বহু দেনদরবার করে অল্প কয়েকটি আসনে ছাড় পায় শরিকরা। কিন্তু নির্বাচনে তাদের দুজন ছাড়া কেউ জয় পাননি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

নিখোঁজের ৯ ঘন্টা পর ভেসে উঠল জেলের লাশ

নিখোঁজের ৯ ঘন্টা পর ভেসে উঠল জেলের লাশ

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

ভারতকে প্রায় ৩০০ প্রত্নসামগ্রী ফেরত দিল আমেরিকা

ভারতকে প্রায় ৩০০ প্রত্নসামগ্রী ফেরত দিল আমেরিকা

চলতি হিসাবে ১৮ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি ৯ ব্যাংকের

চলতি হিসাবে ১৮ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি ৯ ব্যাংকের

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত বগুড়ার শিশু শিক্ষার্থী রাতুল চলে গেলো না ফেরার দেশে

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত বগুড়ার শিশু শিক্ষার্থী রাতুল চলে গেলো না ফেরার দেশে

ইসরাইলি ধ্বংসযজ্ঞের প্রতীক গাজার আল-শিফা হাসপাতাল

ইসরাইলি ধ্বংসযজ্ঞের প্রতীক গাজার আল-শিফা হাসপাতাল

তালতলীতে ব্যাংকের ভিতর থেকে টাকা ছিনতাই

তালতলীতে ব্যাংকের ভিতর থেকে টাকা ছিনতাই

একাডেমিক স্বার্থকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজনীতি করবে: চবি উপাচার্য

একাডেমিক স্বার্থকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজনীতি করবে: চবি উপাচার্য

চাইল্ড পর্নোগ্রাফি দেখা অপরাধ, যুগান্তকারী রায় ভারতের সুপ্রিম কোর্টের

চাইল্ড পর্নোগ্রাফি দেখা অপরাধ, যুগান্তকারী রায় ভারতের সুপ্রিম কোর্টের

দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে সহযোগিতার আশ্বাস যুক্তরাজ্যের

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে সহযোগিতার আশ্বাস যুক্তরাজ্যের

খোঁজ মিলছে না হামাসের বর্তমান শীর্ষ নেতা সিনওয়ারের, তদন্ত চায় ইসরায়েল

খোঁজ মিলছে না হামাসের বর্তমান শীর্ষ নেতা সিনওয়ারের, তদন্ত চায় ইসরায়েল

কুলাউড়ায় বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণ

কুলাউড়ায় বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণ

ইসলামী ব্যাংকের এএমডি হিসেবে মো. ওমর ফারুক খান ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদারের যোগদান

ইসলামী ব্যাংকের এএমডি হিসেবে মো. ওমর ফারুক খান ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদারের যোগদান

ফুটসাল বিশ্বকাপে ফ্রান্সকে হারালো ইরান

ফুটসাল বিশ্বকাপে ফ্রান্সকে হারালো ইরান

হঠাৎ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ড থেকে সরে দাঁড়ালেন ইলিয়াস কাঞ্চন

হঠাৎ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ড থেকে সরে দাঁড়ালেন ইলিয়াস কাঞ্চন

দুর্গাপূজায় ব্র্যাক ব্যাংক দিচ্ছে শীর্ষ ব্র্যান্ডে ৫০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট

দুর্গাপূজায় ব্র্যাক ব্যাংক দিচ্ছে শীর্ষ ব্র্যান্ডে ৫০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট

লেবাননে ইসরায়েলের তীব্র বিমান হামলা, নিহত ৫০, আহত ৩০০

লেবাননে ইসরায়েলের তীব্র বিমান হামলা, নিহত ৫০, আহত ৩০০

কেরানীগঞ্জে বিএনপি'র নেতার উপর যুবলীগ নেতার সন্ত্রাসী হামলা

কেরানীগঞ্জে বিএনপি'র নেতার উপর যুবলীগ নেতার সন্ত্রাসী হামলা

এনবিআর’র অটোমেশনের দুর্বলতা, চেয়ারম্যান নিজেই করতে পারলেন না ই-রিটার্ন

এনবিআর’র অটোমেশনের দুর্বলতা, চেয়ারম্যান নিজেই করতে পারলেন না ই-রিটার্ন