ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৯ আশ্বিন ১৪৩১
ভারতের পাহাড়ী ঢল : সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা ৭ উপজেলায় পানিবন্দি সাড়ে ৫ লাখ আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছেন ৪ হাজার ৮০২ জন ডুবছে নতুন নতুন এলাকা কৃষিখাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

সিলেট শহরে থৈ থৈ পানি

Daily Inqilab ফয়সাল আমিন, সিলেট থেকে

০১ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০১ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম

সুরমা-কুশিয়ারা জনপদ এখন বন্যা কবলিত। ২০২২ সালে ৩ বার ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছিল সিলেট। সেই ক্ষতি এখনো ঠিকমতো পুষিয়ে উঠতে পারেননি অনেকে। এরই মধ্যে আগাম বন্যার কবলে পড়েছে সিলেটের ৭টি উপজেলা। ফলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে কৃষিখাত। এ বন্যার অন্যতম কারণ ভারতের ঢল। এছাড়া সিলেটের অভ্যন্তরে নদ-নদীর নব্যতা হ্রাসের কারণে ধারন সক্ষমতা হারানো। বন্যা এলেই তোড়জোড় শুরু হয় সুরমা নদী খননের। কিন্তু খননের কার্যকর উদ্যোগ প্রশ্নবিদ্ধ। এমতাবস্থায় বন্যায় দিশেহারা জনজীবন। বন্যা কবলিত ৭টি উপজেলার মধ্যে ৫টির অবস্থা ভয়াবহ। তবে সীমান্ত এলাকায় পানি কিছুটা কমলেও বাড়ছে শহর ও নিম্নাঞ্চলে। অকাল বন্যায় এরইমধ্যে তলিয়ে গেছে সিলেট নগরের কিছু অংশসহ ৭ উপজেলার নিম্নাঞ্চল। নগরের তালতলা, মেন্দিবাগ, মাছিমপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় পানিবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পানি উঠতে শুরু করে সড়কে।
গতকাল শুক্রবার সকালে তালতলা ও মেন্দিবাগ-মাছিমপুর সড়কে গিয়ে দেখা যায়, সড়ক দুটিতে জমে গেছে প্রায় হাটু পানি। গোয়াইনঘাট, জকিগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও কোম্পানীগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির মধ্যেই নতুন করে বন্যা দেখা দিয়েছে বিশ্বনাথ, বিয়ানীবাজারে ও গোলাপগঞ্জে। তবে এই ৩ উপজেলায় ভয়াবহতা এখনো তীব্র হয়নি। অপরদিকে, বন্যা কবলিত এলাকায় পানিবন্দি মানুষের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। সংশ্লিষ্টদের তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৭ উপজেলায় বন্যা কবলিত হয়েছেন ৫ লাখ ৩৩ হাজার ২০২ জন। তাদরে মধ্যে আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছেন ৪ হাজার ৮০২ জন। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, গতকাল শুক্রবার সকাল পর্যন্ত পানিবন্দি ও আশ্রয় কেন্দ্রে ওঠা লোকজনের সংখ্যা বেড়েছে। ঘূর্ণিঝড় রিমেলের প্রভাবে ভারতের মেঘালয় ও আসামের পাহাড়ী এলাকায় টানা ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সেই বৃষ্টির ঢলে সিলেট এখন নিমজ্জিত। সুরমা, কুশিয়ারা, সারি, লোভা, ধলাই ও পিয়াইন নদীর বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে পার্শবর্তী পাঁচ উপজেলার বিস্তৃণ জনপদ প্লাবিত হয়েছে।
এদিকে, গত বৃহস্পতিবার থেকে কুশিয়ারা নদীর পানি ঢুকতে থাকে বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জের বিভিন্ন স্থান দিয়ে। ফলে এ দুই উপজেলাও হয়ে পড়েছে বন্যা কবলিত। সুরমা-কুশিয়ারা নদীর ডাইক ভেঙে একাধিক স্থান দিয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলার আলীনগর, চারখাই, দুবাগ, শেওলা ও কুড়ারবাজার ইউনিয়নের বেশিরভাগ এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। গত বুধবার থেকে এসব এলাকায় হু হু করে বাড়তে শুরু করে পানি। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েন প্রায় ২০ হাজার মানুষ। অনেকের ঘর-বাড়ি তলিয়ে গেছে। ভেসে গেছে গবাদি পশু ও পুকুর-খামারের মাছ। এ অবস্থায় দিশেহারা ও আতঙ্কিত হয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে খুঁজে ছুটছেন বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষজন।
তবে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদী সমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় পর্যন্ত থাকতে পারে স্থিতিশীল। এছাড়া আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে উন্নতি হতে পারে সিলেটে জেলায় বন্যা পরিস্থিতি।
এদিকে, জেলা প্রশাসনের হিসেব অনুযায়ী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩ ইউনিয়নের ২ লাখ ৪৫ হাজার ৭৫০, কোম্পানীগঞ্জের ৩ ইউনিয়নের ৯৩ হাজার, কানাইঘাটের ৯ ইউনিয়নের ৮০ হাজার ৬০০, জৈন্তাপুরের ৩ ইউনিয়নের ৬৫ হাজার, জকিগঞ্জের ৮ ইউনিয়নের ৩৯ হাজার ৮৫২, বিয়ানীবাজারের ৫ ইউনিয়নের ৫ হাজার ৫০০ ও গোলাপগঞ্জের ১ ইউনিয়নের ৩৫০০ জন পানিবন্দি হয়েছে। জেলার সবকটি উপজেলায় আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলার ১৩টি উপজেলায় মোট ৫৪৭টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেছে জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এতে আশ্রয় নিয়েছে ৪ হাজার ৮০২ জন। এর মধ্যে জকিগঞ্জের ৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৯৫ জন, জৈন্তাপুরের ৪৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৬৭৫ জন, গোয়াইনঘাটে ৫৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২ হাজার ৩৫৬ জন, কানাইঘাটে ৩১টি আশ্রয়কেন্দ্রে এক হাজার ৪৬৬ জন, কোম্পানীগঞ্জে ৩৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৩৫ জন, বিয়ানীবাজারের ৬৭টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৬০ জন, গোলাপগঞ্জের ৫৭টি আশ্রয় কেন্দ্রে ১৫ জন আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনায় আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি করা হবে বলে জানিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান।
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী জানান, সুরমা নদীতে পানি বেড়েছে। ফলে নগরের কাজিরবাজারসহ যেসব ড্রেন সুরমায় পড়েছে সেসব ড্রেন দিয়ে পানি নিষ্কাশনের বদলে উল্টো পানি ঢুকছে। এজন্য কিছু এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে যদি আজ দিনের বেলা বৃষ্টি না হয় তবে সে পানি নেমে যাবে।
গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, বন্যায় উপজেলার ৭৫% এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বন্যার পূর্বাভাস থাকায় আমরা আগেই ৫৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করে রেখেছিলাম। গতকাল শুক্রবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ৩০০ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে শালিক রুমাইয়া জানান, উপজেলার ৩০% এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ৪৮টি আশ্রয় কেন্দ্রে প্রায় ৭০০ লোক আশ্রয় নিয়েছে। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার সুনজিত কুমার চন্দ জানান, ৩৫টি আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। এখনো কোনো লোক আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেনি। উপজেলার ১৪৮টি গ্রামের মধ্যে ৭৫টি গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। সবাইকে মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে। জকিগঞ্জ উপজেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফসানা তাসনিম জানান, উপজেলার অবস্থা খুবই খারাপ। পানি হু-হু করে প্রবেশ করছে। অন্ততপক্ষে অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ৫৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছে ১০ থেকে ১২টি পরিবার। কানাইঘাট উপজেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারজানা নাসরীন জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে পানি কিছুটা কমেছে। আমাদের ১৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৬টি কেন্দ্রে মানুষ উঠেছে। প্রায় ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। গোলাপগঞ্জ উপজেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলী রাজিব মাহমুদ মিঠুন জানান, আমাদের এখানে দুটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের কয়েকটি গ্রাম কিছুটা প্লাবিত হয়েছে। ৫৭টি আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। ইতোমধ্যে তিনটি পরিবারকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে। বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী শামীম জানান, সরকারি হিসেবে এখনো পর্যন্ত ৫ হাজার ৫০০ লোক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। দুর্গত মানুষের সহায়তার জন্য ত্রাণ সামগ্রীর চাহিদা চেয়ে পাঠানো হয়েছে। উপজেলায় কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
এদিকে আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদী সমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত থাকতে পারে স্থিতিশীল। এছাড়া আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে উন্নতি হতে পারে সিলেটে জেলায় বন্যা পরিস্থিতি। গতকাল সকাল ৯টার তথ্য অনুযাীয়, জকিগঞ্জের অমলশীদে কুশিয়ার নদী বিপদসীমার ২০৭ সে. মিটার, বিয়ানীবাজারের শেওলায় কুশিয়ারা নদী ১৫ সে. মিটার ও কানাইঘাটে সুরমা নদী ৯৭ সে. মিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ৯০ দশমিক ০ মিলিমিটার, হবিগঞ্জের চাঁদপুর রাগানে ৬২ দশমিক ০ মিলিমিটার, সিলেটের লালাখালে ৫৩ দশমিক ০ মিলিমিটার, সিলেটের জাফলংয়ে ৯৮ দশমিক ০ মিলিমিটার ও হবিগঞ্জে ৬৩ দশমিক ০ মিলিমিটার। এছাড়া ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে ১৯৩ দশমিক ০ মিলিমিটার, ত্রিপুরার কৈলাশহরে ৭০ দশমিক ০ মিলিমিটার, আসামের গোয়ালপাড়া ১৩২ দশমিক ০ মিলিমিটার, সিকিমের গ্যাংটক ৭৯ দশমিক ০মিলিমিটার ও পশ্চিমভঙ্গের জলপাইগুড়িতে ৪৩ মিলিমিটার। এদিকে, উজানের ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে হুমকির মুখে পড়েছে সিলেটের কৃষিখাত।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানায়, গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও জকিগঞ্জে মোট ৫ হাজার ৬০১ হেক্টর আউশ ধান, আউশ বীজতলা ও সবজিক্ষেত কমবেশি প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে আউশ ধানের জমি রয়েছে ১ হাজার ৬৮২ হেক্টর। এ ছাড়া ৯২৭ হেক্টর আউশ বীজতলা ও ২ হাজার ৯৯২ হেক্টর সবজিক্ষেত রয়েছে। জৈন্তাপুরে ক্ষেতের মাচাং-এর উপর পানিতে খেলছে কচুরীপানা। সিলেটের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আনিছুজ্জামান জানান, এই দুর্যোগে এ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সঠিকভাবে নিরূপণ করা সম্ভব হবে পানি নেমে গেলে।
এদিকে, আকস্মিক বন্যা, অবিরাম বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটের বিভিন্ন উপজেলার সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্ব-স্ব উপজেলা প্রশাসন। সিলেটের উল্লেখযোগ্য পর্যটনকেন্দ্রগুলো হচ্ছে- গোয়াইনঘাটের জাফলং, রাতারগুল, বিছানাকান্দি ও সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা, কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর এবং জৈন্তাপুরের লালাখাল ও ডিবির হাওর।
পর্যটন কেন্দ্র বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট রিজিয়নের পরিদর্শক আখতার হোসেন জানান, বন্যার সামগ্রিক অবস্থার প্রেক্ষিতে সিলেটের সবকটি পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা সব সময় পর্যটকদের জানমাল রক্ষায় নিয়োজিত থাকি। যেহেতু সিলেটে উজানের ঢল নেমে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেহেতু আমরা ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে এই মুহূর্তে পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করবো, যাতে তারা এই অবস্থায় পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে না আসেন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

চোটে পড়ে মৌসুম থেকে ছিটকেই গেলেন টের স্টেগেন

চোটে পড়ে মৌসুম থেকে ছিটকেই গেলেন টের স্টেগেন

ইন্টার মায়ামি ছাড়ছেন মেসি?

ইন্টার মায়ামি ছাড়ছেন মেসি?

ডেভিস কাপ দিয়ে কোর্টে ফিরছেন নাদাল

ডেভিস কাপ দিয়ে কোর্টে ফিরছেন নাদাল

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে না ইউক্রেন

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে না ইউক্রেন

গাজা-লেবাননে নিহত আরো ২২২

গাজা-লেবাননে নিহত আরো ২২২

আসাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য প্রস্তুত এরদোগান

আসাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য প্রস্তুত এরদোগান

জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় রায়হানের দোষ স্বীকার

জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় রায়হানের দোষ স্বীকার

গণহত্যাকারী কোন রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার অধিকার থাকে না: আসাদুজ্জামান রিপন

গণহত্যাকারী কোন রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার অধিকার থাকে না: আসাদুজ্জামান রিপন

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা জন্য আমাদের লড়াই চলছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা জন্য আমাদের লড়াই চলছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

ইনসি ইকো প্লাস সিমেন্ট নিয়ে এলো বাংলাদেশের সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের উপযোগী করে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের সমাধান

ইনসি ইকো প্লাস সিমেন্ট নিয়ে এলো বাংলাদেশের সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের উপযোগী করে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের সমাধান

হাত-পা ও চোখ বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো হয় --- আবু বাকের

হাত-পা ও চোখ বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো হয় --- আবু বাকের

দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠে" প্রকাশকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ফরিদপুর সাংবাদিক জোটের প্রতিবাদ সভা

দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠে" প্রকাশকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ফরিদপুর সাংবাদিক জোটের প্রতিবাদ সভা

ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার

ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার

শ্রীলঙ্কার চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে কি ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ?

শ্রীলঙ্কার চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে কি ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ?

ফুটবলের মাঠে চমক দেখাতে চান তাবিথ আউয়াল

ফুটবলের মাঠে চমক দেখাতে চান তাবিথ আউয়াল

এবার ফাঁস হলো রাবি শিবির সভাপতির পরিচয়

এবার ফাঁস হলো রাবি শিবির সভাপতির পরিচয়

নদী দখলকারীদের উচ্ছেদে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে - পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নদী দখলকারীদের উচ্ছেদে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে - পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম কারাগারে

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম কারাগারে

স্বৈরাচারের পতন হলেও দোসররা এখনো রয়ে গেছে : তারেক রহমান

স্বৈরাচারের পতন হলেও দোসররা এখনো রয়ে গেছে : তারেক রহমান

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক গ্রেফতার

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক গ্রেফতার