ত্রাণ পাচ্ছে না বানভাসিরা
২২ জুন ২০২৪, ১২:২২ এএম | আপডেট: ২২ জুন ২০২৪, ১২:২২ এএম
দেশে মুসলমানদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা পালিত হয়েছে। মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহ লাভের আশায় ঈদের জামাত শেষে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সামর্থ অনুযায়ী পশু কোরবানি করেছেন। দেশের বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষ গুলো দিশেহারা। সিলেটসহ অনেক জেলার মানুষ ঈদের পশু কোরবানি দিতে পারেনি। অনেকেই ঈদের পরে দিন দিয়েছেন, আবার অনেকেই দিতে পারেনি। তার আগে চলমান বন্যা এ সংকট আরও বাড়িয়ে তুলেছে। বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীর পানি বেড়ে প্রতিদিন নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ফলে খোলা আকাশের নিচে উঁচু বাঁধ, সড়ক ও বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে বানভাসি মানুষের সংখ্যা বাড়লেও মিলছে না পর্যাপ্ত ত্রাণ। বন্যার্তদের অভিযোগ, পানিবন্দি অবস্থায় পরিবার নিয়ে দিনের পর দিন দুর্ভোগ পোহালেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা তাদের কোনো খোঁজ-খবর নিচ্ছেন না। বন্যাদুর্গত জেলা গুলোতে ২১ লাখ ৯শত ৭৭জন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এবং পানি বন্দী রয়েছে। এছাড়া ৩২ হাজার ৭শত ৫৮ জন আশ্রয় কেন্দ্র আশ্রয় নিয়েছে। সিলেট জেলার ১৩টি উপজেলা এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২৩টি ওয়ার্ড ও ৪টি পৌরসভা এবং ১০৩টি ইউনিয়নের ১৬০২টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ৯ লাখ ৫৭ হাজার ৪৪৮ জন পানি বন্দী রয়েছে। বন্যা কবলীত লোকজনের জন্য ২১ হাজার ৭৮৬জন আশ্রয় কেন্দ্র আশ্রয় গ্রহণ করেছে। বন্যার্ত মানুষের জন্য এক হাজার একশ মেট্রিক টন চাল, নগদ ৫০ লাখ টাকা এবং ১২ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। বরাদ্দকৃত চাল সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলা এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে। সিলেটে সাংবাদিকদের এমনটা জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মুহিবুর রহমান এমপি। তবে জেলা প্রশাসকরা বলছেন পযাপ্ত ত্রাণ আছে। কিন্তু কি পরিমান বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তা স্বীকার করছে না দুযোগ- ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। আবার অনেক জেলায় জনপ্রতিনিধিরা ত্রাণের জন্য বন্যাদুর্গত এলাকায় যেতে পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে। এবিষয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বক্তব্য দিতে রাজি হননি।
বরাদ্দকৃত চালের মধ্যে পাঁচশ মেট্রিক টন করে সিলেট ও সুনামগঞ্জের জন্য সমান হারে এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের জন্য একশ মেট্রিক টন। নগদ ৫০ লাখ টাকার মধ্যে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার জন্য ২০ লাখ টাকা করে এবং সিলেট সিটির জন্য ১০ লাখ টাকা। ১২ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবারের মধ্যে ৫ হাজার প্যাকেট করে দুই জেলার জন্য এবং সিটির জন্য দুই হাজার প্যাকেট রয়েছে। এছাড়া দুই জেলার জন্য গবাদিপশুর খাবারের জন্য ১০ লাখ করে ২০ লাখ টাকা এবং শিশুদের খাদ্যের জন্যে ১০ লাখ টাকা করে ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মৌলভীবাজার জেলায় ২০ মে.টনচাল ও ১০ লাখ টাকা, হবিগঞ্জ জেলায় ২০০ মে.টন চাল ও ১০ লাখ টাকা। তবে, সিটি করপোরেশনের জন্য শিশু ও গো-খাদ্য বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, রংপুর, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, শেরপুর, ব্রাক্ষণবাড়িয়াসহ দেশের ২৫ জেলার নদ-নদীগুলোর মধ্যে নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এসব জেলায় ত্রাণ রয়েছে বলা হয়েছে। অন্যদিকে বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য জরুরি সহায়তার প্রয়োজন দাবি জনপ্রতিনিধিরা। এদিকে বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সৃষ্ট বন্যায় ইতোমধ্যে ২০ লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এর মধ্যে ৭ লাখ ৭২ হাজারের বেশি শিশু বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক জরুরি শিশু তহবিল- ইউনিসেফ। বাংলাদেশে সংস্থাটির প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, বন্যাদুর্গত এসব শিশুদের জন্য জরুরি সহায়তার প্রয়োজন। ভারতের উজান থেকে নেমে আসা ঢলে উত্তরাঞ্চলের সব নদ-নদীর পানি বাড়া অব্যাহত আছে। গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদ, ঘাঘট, তিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি বেড়েছে। সকাল ৯টায় সুন্দরগঞ্জ উপজেলা-সংলগ্ন কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৫২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। অন্য তিনটি নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার একই সময়ে একই পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
বন্যার পানি বাড়ার সময় শিশুরাই সবচেয়ে বেশি অরক্ষিত হয়ে পড়ে। ডুবে মারা যাওয়া, অপুষ্টি ও মারাত্মক পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়া, বাস্তুচ্যুতির আতঙ্ক এবং জনাকীর্ণ আশ্রয়কেন্দ্রে নির্যাতনের শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে শিশুরা। ইউনিসেফ বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ও মাঠপর্যায়ের অংশীদের সঙ্গে সমন্বয় ও অংশীদারিত্বে আমরা গত পাঁচ দিনের মধ্যে প্রায় ১ লাখ বন্যাকবলিত মানুষের কাছে নিরাপদ পানি বিতরণ করেছি। ১০ লিটার ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ৩ হাজারের বেশি পানির পাত্র বিতরণ করেছি। পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে গেলে তা মোকাবিলায় আমরা বিভিন্ন গুদাম থেকে জরুরিভিত্তিতে অতিরিক্ত জরুরি সরঞ্জাম আনছি। ভারি বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদনদীর পানি বেড়ে সৃষ্ট বন্যায় নাজেহাল সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোণার মানুষ। তবে নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় কমতে শুরু করেছে এসব নদ-নদীর পানি। গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টায় সিলেট অঞ্চলের সুরমা, কুশিয়ারা, পুরাতন, সুরমা ও কুশিয়ারা এবং নেত্রকোণা অঞ্চলের সোমেশ্বরী নয়টি পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে বইছিল। এর মধ্যে সাতটি পয়েন্টে পানি আগের দিনের তুলনায় কমেছে। সিলেটের ১৩টি উপজেলায় ৬৯৮টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩৬১ আশ্রয়কেন্দ্রে ২১ হাজার ৭৮৬ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। নদীর পানি কমতে শুরু করলেও সুনামগঞ্জ জেলার অধিকাংশ এলাকা এখনও পানির নিচে। এ জেলার ৬৯৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন ২৩ হাজার ৮৪৯ জন। বন্যায় মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ও বড়লেখা উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার বন্যার পানিতে পড়ে জেলা তিন শিশু-কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। সিলেট বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা ইতোমধ্যে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে বন্যার কারণে। এ বিভাগ থেকে প্রায় এক লাখ শিক্ষার্থীর এবার পরীক্ষা দেওয়ার কথা। ইউনিসেফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিলেট বিভাগে ৮১০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যার পানিতে ডুবেছে। ৫০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এছাড়া প্রায় ১৪০টি কমিউনিটি ক্লিনিক বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কঠিন এই সময়ে সম্ভাব্য সহিংসতা নিরসনে এবং আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে শিশুদের সহযোগিতা করতে শিশু সুরক্ষা সমাজকর্মীরা পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সহায়তা দিচ্ছে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, উলিপুর, রৌমারী ও সদর উপজেলার ৭০টি চর-দ্বীপচর ডুবে প্রায় ২২ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এসব এলাকার রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় মূল ভূখ-ের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বাসিন্দারা নৌকা ও কলাগাছের ভেলায় করে যাতায়াত করছেন। পানিবন্দি এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে চার দিন ধরে। পানিতে তলিয়ে গেছে ৪৫৩ হেক্টর আবাদি জমির ফসল। পানি বাড়ার কারণে জেলার যাত্রাপুর ইউনিয়ন ও রাজারহাটের বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের কয়েকটি স্থাপনা ও বাড়ি-ঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এতে প্রায় সাড়ে তিন শতাধিক চরাঞ্চলের ৩ লক্ষাধিক মানুষ খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশনের অভাবে অবর্ণনীয় কষ্টে রয়েছে। এদের মধ্যে দুর্গম চরাঞ্চলের বানভাসিরা বাধ্য হয়ে উঁচু এলাকায় আশ্রয় নিচ্ছে। ফলে প্রতিদিনই উঁচু বাঁধ, পাকা সড়ক ও বন্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাড়ছে দুর্গত মানুষের সংখ্যা। উলিপুর উপজেলার বুড়াবুড়ি, হাতিয়া, বজরা, থেতরাই,দলদলিয়া-বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মশালের চর, বালাডোবার চর, যাত্রাপুর ইউনিয়নের পোড়ার চর ও চর যাত্রাপুরের বাসিন্দাদের অভিযোগ, কষ্টে থাকলেও সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যরা খোঁজ নিচ্ছেন না। ত্রাণও দিচ্ছেন না। সদর উপজেলার শুলকুর বাজারের কৃষক আলাউদ্দিন জানান, তার দুই বিঘা জমিতে পটল আবাদ করেছিলেন। যার সবই পানিতে তলিয়ে গেছে। নাগেশ্বরীর বামনডাঙ্গার ফান্দের চরের বাসিন্দা জোৎস্না বেওয়া জানান, বাড়ির চারপাশে পানি জমে আছে। পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন দু›দিন ধরে। ঠিক মতো খাবারও পাচ্ছেন না।
গতকাল শুক্রবার পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, নাটোর, বগুড়া, জামালপুর ও নওগাঁর নি¤œাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। পাউবো’র দেওয়া তথ্য হতে জানা যায়, গত ২৪ ঘন্টায় তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে ৫৫ সে.মি. ও ধরলা নদীর পানি তালুক শিমুলবাড়ি পয়েন্টে ১৩ সে.মি. বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে, দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৪ সে.মি. এবং ব্রহ্মপুত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে ৮ সে.মি. নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কুড়িগ্রাম কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির কারণে জেলার ৪৫৩ হেক্টর ফসলি জমি নিমজ্জিত রয়েছে। এর পরিমাণ আরো বাড়তে পারে। কুড়িগ্রাম পাউবো’র নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান জানান, আগামী ৪৮ ঘন্টা কুড়িগ্রামের নদ নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, বন্যা মোকাবেলায় ১৩ লাখ টাকা, ১৩ মেট্রিকটন চাল, ২৫০ বান্ডিল ঢেউটিন, নৌকা ও আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ২৮ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ১৪ সেন্টিমিটার ও করতোয়া নদীর পানি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার চকরহিমাপুর পয়েন্টে ৫৮ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় তিস্তার পানি কাউনিয়া পয়েন্টে ৩৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
২৬ জানুয়ারি গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
চীনে শুল্ক আরোপে ট্রাম্পের দ্বিধা, বিতর্কিত মন্তব্য ও কূটনৈতিক পদক্ষেপ
ঘোষিত হলো ৯৭ তম অস্কারের মনোনয়ন: দেখে নিন সম্পূর্ণ তালিকা
জুলাই বিপ্লবে আহত সাতজনকে পাঠানো হলো সিঙ্গাপুরে
জন কেনেডি, রবার্ট কেনেডি ও মার্টিন লুথার কিং হত্যার গোপন নথি প্রকাশের নির্দেশ ট্রাম্পের
শুধু হাসিনা না হাসিনার দলও চিরতরে প্যাকেট হয়ে গেছে
নাইজেরিয়ায় বোকো হারামের হামলায় ২০ জেলে নিহত
গাজায় সংঘটিত মানবিক বিপর্যয় দেখতে নিরাপত্তা পরিষদকে আমন্ত্রণ ফিলিস্তিনের
সৈয়দপুরে ঘন কুয়াশায় আলু ও বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক
মায়ের জানাজায় গিয়ে ছেলের মৃত্যু, একসঙ্গে দাফন
মিটার সংকটে মোরেলগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিস, ভোগান্তিতে গ্রাহক
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনার নিহত ১ কলেজ শিক্ষার্থীসহ আহত ৬
চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এলজিইডি কর্মচারীর আত্মহত্যা
ভারতের জন্য ট্রাম্প ২.০ এর আশার সম্ভাবনা কি স্তিমিত ?
ব্যাংককে বায়ুদূষণের কারণে ২০০ স্কুল বন্ধ
দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকদের সমাবেশ
দেশের সব বিভাগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বৈঠক আজ
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্প অনুভূত
গাজীপুরে টিফিন খেয়ে অর্ধশতাধিক শ্রমিক অসুস্থ