থানা ও ওয়ার্ডের প্রস্তাবিত কমিটিতে বিতর্কিতদের নাম রাখার অভিযোগ, তৃণমূলে সমালোচনা
২৯ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৯ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম

আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের অর্ন্তগত থানা ও ওয়ার্ডের প্রস্তাবিত কমিটি চলতি মাসে জমা দিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। কিন্তু কমিটি জমা দেয়ার পর পরেই সেই প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে ছড়িয়ে পরেছে নানা বিতর্ক। যা নিয়ে ক্ষোভ ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে খোদ মহানগর আওয়ামী লীগের তৃণমূলে। আওয়ামী লীগের মহানগরের তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, প্রস্তাবিত কমিটিতে ‘মাই ম্যান’ ধরে রাখতে যেমন ত্যাগী ও পরিশ্রমীদের এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি পদের জন্য পদ বাণিজ্যেরও অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। মহানগরের তৃণমূল নেতারা বলছেন, এসব বিষয়ের যথেষ্ট খতিয়ে দেখেই যেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্র কমিটি দেয় এটাই হলো তাদের প্রত্যাশা।
২০১৯ সালের ৩০ নভেম্বর ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। সে দিন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি এবং দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবিরের নাম ঘোষণা করা হয়। নতুন নেতৃত্বে এই কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে সময় লাগে প্রায় এক বছর। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এই কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ২০২২ সালে। এর আরো দেড় বছর পেরিয়ে উত্তরের ২৬টি থানা ও ৬৪ টি ওয়ার্ড এবং দক্ষিণের ২৪টি থানা ও ৭৫ টি ওয়ার্ডের কমিটির প্রস্তাবিত নামগুলো চলতি জুন মাসে কেন্দ্রে জমা দিয়েছে মহানগর আওয়ামী লীগ। এর পর কেন্দ্রের যাচাই-বাছাইয়ের পর খোদ দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তে ওই কমিটিগুলো রিলিজ করা হবে বলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সূত্র জানিয়েছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নীতি নির্ধারক পর্যায়ের নেতারা জানান, দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাংগঠনিক এলাকা ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ। রাজপথে আন্দোলনের নামে বিরোধীদলগুলোর বিশৃঙ্খলা মোকাবিলা ও দলের বৃহত্তর কর্মসূচি বাস্তবায়নে তারা সম্মুখ সারির যোদ্ধার মতো ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের থানা ও ওয়ার্ড শক্তিশালী করতে কমিটি গঠনের তাগিদ দিয়েছে দলের হাইকমান্ড। কিন্তু এ সময় মহানগরের থানা ও ওয়ার্ড কমিটি করতে দায়িত্বপ্রাপ্তরা সময় নিয়েছে কয়েক বছর।
জানা গেছে, চলতি জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ ও গত ১৬ই জুন মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ তাদের আন্তর্ভূক্ত থানা ও ওয়ার্ড কমিটির প্রস্তাবিত কমিটি কেন্দ্রে জমা দেয়। মহানগর উত্তরের কমিটি জমা দেয়ার পর পরই আওয়ামী লীগের উত্তরের তৃণমূল নেতারা দাবি করে করেছেন, কারা কমিটিতে আসছেন তা জানা জানি হয়ে গিয়েছে। তাদের অভিযোগ, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত থানা ও ওয়ার্ডের কমিটিতে মামলার আসামি, বিএনপিপন্থি, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সমাবেশমঞ্চ ভাঙচুরকারী রয়েছে। এ ছাড়া টাকার বিনিময়ে পদ দেওয়া হয়েছে এমন অভিযোগও রয়েছে।
সম্প্রতি ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে পদ দেওয়ার একটি ‘কল রেকর্ড’ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। আওয়ামী লীগের তৃণমূল সূত্র জানিয়েছে, মহানগর সভাপতির এই অডিও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মুঠোফোনে ছড়িয়ে পড়েছে। বজলুর রহমানের এমন কর্মকাণ্ডে মহানগর আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা বিব্রত হয়েছেন। এ বিষয়ে তারা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছেন। ফাঁস হওয়া অডিও তার ‘আত্মসম্মানে আঘাত হেনেছে’ জানিয়ে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বলে ইনকিলাবকে জানিয়েছেন বজলুর রহমান। তিনি ইনকিলাবের কাছে দাবি করেছেন ওই ‘কল রেকর্ডটি’ এডিট করা হয়েছে। তিনি বলেন, টাকার বিষয়টি নিয়ে ওই ‘কল রেকর্ডটি’ এডিট করা হয়েছে। এ জন্য ৩ দিন আগে আমি মামলা করেছি। বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন রয়েছে। তবে ওই ‘কল রেকর্ডের’ অপর ব্যক্তি আকবরের সঙ্গে কথা বলেছেন বলেই ইনকিলাবকে জানান আওয়ামী লীগের উত্তরের সভাপতি।
উল্লেখ্য ‘কল রেকর্ডটি’ গত সোমবার রাতে নেতাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে বলে আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে। ২ মিনিট ২০ সেকেন্ডের রেকর্ডটিতে দেখা যায়, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের শীর্ষ পদ পেতে আকবর আলী নামের এক নেতা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের মোবাইলে ফোন করেন। সেখানে ওয়ার্ডের সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক পদে থাকার জন্য আকবর আলী নগর নেতা বজলুর রহমানকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছেন বলে শোনা গেছে। তবে এসব বিষয়ে ওই নেতার সঙ্গে ফোনে না বলে সরাসরি এসে কথা বলতে বলেন বজলুর রহমান।
এর আগে চলতি মাসেই ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের অন্তর্গত তুরাগ থানা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই নানা অভিযোগ তুলে ক্ষোভ জানিয়েছেন পদ প্রত্যাশী নেতারা। তারা কেন্দ্রীয় নেতা এবং মহানগর কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে এ বিষয়ে ক্ষোভও জানিয়েছিল।
তুরাগ থানা আওয়ামী লীগের পদপ্রত্যাশী একাধিক নেতা জানান, কমিটিতে কারা থাকছেন তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো না হলেও দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের মাধ্যমে সবাই জেনে গেছেন। প্রস্তাবিত তুরাগ থানা আওয়ামী লীগের কমিটিতে সভাপতি হিসেবে আছেন নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ ও সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন মুহিবুল হাসান। মুহিবুল হাসান বর্তমানে নগর কমিটির সদস্য পদে আছেন। দুজন একই মহল্লায় থাকেন। ফলে তুরাগের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা আঞ্চলিক সমীকরণ নষ্ট হবে। এর আগে বরাবরই তুরাগ উত্তর ও দক্ষিণ এলাকা বিবেচনায় নিয়ে নেতা নির্বাচিত করা হতো। এবার সে ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে।
তুুরাগ থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও ৫৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা, কিন্তু আমাকে আউট করে থানা কমিটি দেওয়া হচ্ছে বলে শুনতে পেরেছি। যাদেরকে দেওয়া হচ্ছে তারা অযোগ্য। থানা কমিটি সামলানোর সক্ষমতা তাদের নেই। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সবাই অবাক হয়েছে। হাসি ঠাট্টা তৈরি হয়েছে এলাকায়।’
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের এক নেতা ইনকিলাবকে বলেন, আমরা আমাদের মহানগর উত্তরের ওয়ার্কিং কমিটির এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রস্তাবিত কমিটি করবেন। এই ক্ষমতা আমরা ওয়ার্কিং কমিটি উনাদের দিয়েছি। এখন যদি সেখানে কোন বিতর্কিত নেতার নাম আসে সেটা আসলে আমরা জানি না। তিনি আরো বলেন, আমি যত দূর জানি পরিচ্ছন্ন নেতাদের কমিটিতে রাখা হয়েছে।
ওয়ার্ড ও থানা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে এখন নানা অভিযোগ বলে স্বীকার করেছেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। তিনি ইনকিলাবকে বলেন, এসব বিষয়ে অনেক অভিযোগ আছে। এ জন্য হয়তো আমাদের আগামীতে কেন্দ্র থেকে ডাকা হতে পারে। তবে এখনো ডাকা হয় নি। তখন হয়তো কমিটিকে সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। তিনি বলেন, আমরা এসব প্রস্তাবিত কমিটি করেছি নির্বাচনের আগে। আমরা সেখানে রাজপথের যারা নেতৃত্ব তাদের রাখার চেষ্টা করেছি। এখন হয়তো অনেক এমপি সাহেবদের সেই নামগুলো পছন্দ হচ্ছে না। কিন্তু যেহেতু দলীয় প্রধান নিজে খতিয়ে দেখে কমিটি করবেন তাই এর পরই ওই কমিটিগুলো রিলিজ করা হবে।
এ দিকে মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কয়েকজন তৃণমূল নেতার অভিযোগ, সেখানেও ত্যাগী নেতাদের বদলে বিতর্কিতরা প্রাধান্য পেয়েছেন। কোথাও মাইম্যান (নিজস্ব বলয়) তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। আবার কোথাও হচ্ছে কমিটি বাণিজ্য।
মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, মতিঝিল থানার ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নাম প্রস্তাব করা হয়েছে ওয়াহিদুর রহমান চৌধুরী ওয়াহিদের। বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছেন- ওয়াহিদ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মন্নাফীর ছেলে আহমেদ ইমতিয়াজ আহমেদ গৌরবের বাল্যবন্ধু ও ব্যবসায়ী অংশীদার। ওয়াহিদ মতিঝিল থানার অন্তর্গত ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। অভিযোগ উঠেছে, এই ওয়ার্ডে অনেক ত্যাগী এবং ক্লিন ইমেজের নেতা থাকা সত্ত্বেও ওয়াহিদকে বসানো হচ্ছে। আর এই ওয়াহিদের বিরুদ্ধে একাধিক জায়গা দখল ও মাদক ব্যবসার অভিযোগ রয়েছে। মতিঝিল সংলগ্ন দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকায় ক্যাফে সিদ্দিকী নামের একটি রেস্টুরেন্টের পেছনের কিছু অংশ বছরের পর বছর দখল করে রেখেছে সে। তবে সে আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। তবে বিভিন্ন কারণে যে বিতর্কিত। অভিযোগ রয়েছে, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি পদে প্রস্তাব করা হয়েছে শাহিনুর রহমান শাহীনের নাম। যিনি বিএনপি পরিবারের সন্তান। তার বড় দুই ভাই মজনু ও লাভলু বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। মহানগর আওয়ামীলীগের একজন সদস্যের ছত্রছায়ায় থেকে মতিঝিল পাড়ার ঐতিহ্যবাহী দিলকুশা স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বেশ কিছুদিন আগে। শাহিনের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজির অভিযোগও রয়েছে। ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গেও সে সম্পৃক্ত ছিল বলে অভিযোগ আছে। অনেক যোগ্য ব্যক্তি থাকার পরও এমন একজনকে এই ওয়ার্ডের সভাপতি পদে প্রস্তাব করা নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে ফকিরেরপুল-আরামবাগ এলাকায়।
অভিযোগ উঠেছে, শাহবাগ থানার ২০নং ওয়ার্ডের প্রস্তাবিত কমিটিতে সভাপতি পদে মকবুল হোসেনের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। তিনি আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে সক্রিয় না থাকলেও এক কাউন্সিলরের কাছের লোক বলে কমিটিতে রাখা হয়েছে। একই ওয়ার্ডে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রস্তাব করা হয়েছে শাওনের নাম, যার বিরুদ্ধে দলের নাম ভাঙিয়ে নানা অপরাধ করার অভিযোগ রয়েছে।
মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সূত্রের অভিযোগ, টাকার বিনিময়ে বিএনপি পরিবারের সদস্য হলেও আওয়ামী লীগের ওয়ার্ডের কমিটির জন্য নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছেন ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের আরিফুল ইসলাম আরিফ। এ ছাড়া ৪৮ নম্বরও ওয়ার্ডের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন গেসু আবারও সভাপতি হতে টাকা দিয়েছেন।
প্রস্তাবিত কমিটিগুলোতে বিতর্কিতদের নাম রাখা হয়েছে এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ইনকিলাবকে বলেন, এসব প্রস্তাবিত কমিটি আমরা দলের সাধারণ সম্পাদকদের কাছে জমা দিয়েছি। এ সব প্রস্তাবিত কমিটি আমাদের দলের দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী যাচাই-বাছাই করে তারপর চূড়ান্ত করবেন। এতে বহু পরিবর্তন আসবে। আর প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে অর্থের বিনিময়ে বানিজ্য নিয়ে যে অভিযোগ সে প্রসঙ্গে তিনি বলেনছেন, অনেক মানুষ অনেক কথা বলতে পারে। কিন্তু এ বিষয়ে আমরা কিছু জানা নেই।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও






আরও পড়ুন

সুনামগঞ্জে বিজিবি’র অভিযানে ৪১ লাখ টাকার অবৈধ মালামাল জব্দ

ইসরায়েলি গণহত্যায় মার্কিন সমর্থন বন্ধের আহ্বান ইরানের

ভারতকে কোনোক্রমে সভ্য রাষ্ট্র বলা চলে না : শায়খ আহমদুল্লাহ

সরকার পতনের যে নীলনকশা প্রমাণসহ ফাঁস করলেন পিনাকী

ঢাকা উত্তর বিএনপির ৭ নেতা বহিষ্কার, মিরপুরে বিক্ষোভ

নেতানিয়াহুর সিদ্ধান্তে উত্তাল ইসরায়েল, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা প্রধান বরখাস্তের উদ্যোগ

মেসির দুর্দান্ত গোল, মায়ামির হ্যাটট্রিক

আছিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরায় মহিলা জামায়াতের মানববন্ধন

অপরাধে জড়িয়ে পড়লে কাউকে ছাড় নয়-মাহবুব আলমগীর আলো

কত হাজার কোটি টাকার মালিক শেখ সেলিম? জানা গেলো চাঞ্চল্যকর তথ্য!

ফরিদপুরে শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে গণপিটুনি

ঢাকায় হিজবুত তাহরীরের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার

১৯ দেশের মিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে ইসি

ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের তীব্র নিন্দা

নর্থ মেসিডোনিয়ার নাইটক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: নিহত ৫৯, আটক ১০

ট্রেনে ঈদযাত্রা: ২৭ মার্চের টিকিট বিক্রি শুরু

কর্মবিরতি প্রত্যাহার, মেট্রোরেলে টিকিট ব্যবস্থা চালু

নাটোরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আটক

ঢাকাসহ ৩ বিভাগে বৃষ্টি ও বজ্রপাতের পূর্বাভাস

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি নিয়ে পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসছেন ট্রাম্প