উন্নয়ন প্রকল্প ও প্রশাসনে দুর্নীতি বন্ধে কঠোর হচ্ছে সরকার
০৪ জুলাই ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ১২:০৩ এএম
বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নকাজ দ্রুতকরা এবং আগামী আগস্টে বন্যা হতে পারে, বন্যা মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রশাসনে যারা দুর্নীতি ও অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। তবে ব্যক্তির দায় সরকার কোনোভাবেই বহন করবে না। শুদ্ধাচার ও সুশাসনসহ পাঁচটি বিষয়কে আলোচ্যসূচিতে রেখে সচিব সভার আয়োজন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সভায় সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ এবং সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা-১৯৭৯ এর সংশোধন সংক্রান্ত বিষয়গুলো প্রাধান্য পেতে পারে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া উন্নয়ন প্রকল্পে দুনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সচিবদের নির্দেশনা দেয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার সরকারের দৃঢ় অবস্থানের বিষয়টি ইতোমধ্যে স্পষ্ট করেছেন। তা গত সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে পর স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন দিবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। সরকারি কর্মচারীদের অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে ব্যাপক আলোচনার প্রেক্ষাপটে এই সভাকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন সচিবালয়ের কর্মকর্তারা। আজ তা আবারো সচিব সভায় বিষয়টি স্পষ্ট করা হবে। এছাড়া বিদায়ী অর্থবছরের ১১ মাসের হিসাবে এডিপি বাস্তবায়নে কোনো চমক ছিল না। গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের মে পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৫৭ শতাংশ। বাস্তবায়নের এই হার গত তিন অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সর্বনিম্ন বলে জানা গেছে। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কাজের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ সম্পর্কেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়ন এবং দেশের সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর করতে কোন মন্ত্রণালয় কতটুকু কাজ বাস্তবায়ন করেছে তাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা প্রশাসনে ও উয়ন্নন প্রকল্পে দুনীতি বন্ধে নির্দেশনা থাকছে সচিব সভায়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪ টায় সচিববালয়ে ৬ নম্বর ভবনে মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে এ সভা অুষ্ঠিত হবে। রেওয়াজ অনুযায়ী সচিব সভায় প্রধান অতিথি থাকেন প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। তবে আজকের সভায় প্রধানমন্ত্রী থাকছেন না বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি জনপ্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা সচিবদের নিয়ে প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির প্রথম বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঔসভায় বর্তমান সরকারের আমলে প্রথম সচিব সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই সভার আলোচ্যসূচিতে ৪১টি এজেন্ডা ছিল। জানা গেছে, নির্বাচনের বছর হওয়ার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি হয়েছে। আবার সরকারের রাজস্ব আদায়ে গতি কম থাকায় প্রকল্পের গতিও কমেছে। এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নে দক্ষতার অভাবও আছে।সেই প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন এবং বিগত সরকারে আমলে প্রতিশ্রুতি দেয়া যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারে নাই, সে প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়নের নতুন পরিকল্পনা ও নির্দেশনা এবং মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা বাজার নিয়ন্ত্রণে বেশি দায়িত্বপালন করতে পারে সে বিষয়সহ এ সভায় ২০ থেকে ২৫টি বিষয়ের উপর আলোচনা হতে পারে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) শেষে সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী আবদুস সালাম বলেন, কাজের মান নিশ্চিত করতে সবারই দায়িত্ব আছে। আজ বৃহস্পতিবার সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের নিয়ে বৈঠক করবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, যাতে প্রকল্পের কাজ দ্রুত হয়। এ বিষয়গুলো লক্ষ রেখে কাজ করতে হবে। ২০৪১ সালের দিকে উন্নয়নশীল দেশে চলে আসব আমরা। এ জন্য আন্তমন্ত্রণালয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। অর্থবছরের শুরু থেকেই প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) মতে, জুলাই থেকে কয়েক মাস বৃষ্টি থাকে। এই সময়ে প্রকল্পের কাগজপত্রের কাজ শেষ করে যেন বৃষ্টির মৌসুম শেষ হওয়ার পরপর মাঠের মূল কাজ শুরু করা যায়। এ ছাড়া একজন প্রকল্প পরিচালক যেন একাধিক প্রকল্পে পরিচালক না হতে পারেন, সে বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। এ নির্দেশনার তথ্য জানাতে গিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রকল্প পরিচালক নিয়োগের জন্য প্রকল্প পরিচালক পুল হচ্ছে। তাঁদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
সভায় সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) কাক্সিক্ষত হারে বাস্তবায়িত হয়নি। এ জন্য ছয়টি কারণ জানিয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। এই চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে প্রত্যেকটি দপ্তর/সংস্থা চুক্তিতে উল্লেখিত কাজ গুণগত মান বজায় রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পাদনের ক্ষেত্রে সরকারের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই প্রতিশ্রুতি পালনে প্রশাসনের কর্মকর্তারা আন্তরিকতা ও সততার সাথে কাজ করছে কি না সে বিষয় আলোচনায় এবং যারা সঠিকভাবে ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া বিষয়টি থাবতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নিজেই তার নিজস্ব মাধ্যমে প্রশাসনের দুর্নীতিবাজদের বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন এবং তথ্য সংগ্রহ করছেন। বিশেষ করে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রশাসনে চিহিৃত এমন কর্মকর্তাদের এবং সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার নজরদারিতে রয়েছেন এ বিষয় গুলো অনির্ধারিত আলোচনায় থাকছে পারে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে। এডিপি বাস্তবায়ন যেসব বাধা রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে, মার্কিন ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে প্রকল্পের পণ্য আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলায় জটিলতা তৈরি হয়। ফলে সরবরাহকারীরা যথাসময়ে পণ্য সরবরাহ করতে পারেননি, জমি অধিগ্রহণে দীর্ঘসূত্রতা। কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ, প্রশিক্ষণ, গাড়ি কেনায় প্রকল্পে বরাদ্দ ছিল, কৃচ্ছ্রসাধনের কারণে এসব খাতে খরচ কম হয়েছে, দুর্গম এলাকার প্রকল্পে শ্রমিক দুষ্প্রাপ্য ছিল, ওই সব প্রকল্প বাস্তবায়ন কম হয়েছে, অর্থবছরের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত প্রকল্পের অর্থ ধরে রাখা হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পণ্যের সরবরাহ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হয়েছে বলা হয়। কি কারণে এস হচ্ছে তা জানতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এব বিষয়ে উপর আলোচনা সচিবসভায় থেকে উত্তরনের বিষয় প্রধানমন্ত্রীকে অবগত করা বলে জানা গেছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এটি দ্বিতীয় সচিব সভা। সর্বশেষ গত ৫ ফেব্রুয়ারি সচিব সভা হয়েছিল। ওই সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। তখন যেসব সিদ্ধান্ত হয়েছিল সেগুলো বাস্তবায়ন পর্যালোচনাও হবে এ সভায়। সাধারণত বছরে একবার সচিবসভা হয়। এতে প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকেন। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী কোনো বছর একাধিকবার, আবার কোনো বছর সচিব সভা না হওয়ারও নজির রয়েছে। সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি অনিয়ম নিয়ে সংসদ এবং সংসদের বাইরে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। ঠিক এই সময়ে সচিব সভায় গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা হিসেবে আছে ‹শুদ্ধাচার ও সুশাসন›। তাই এই বিষয়টি আলোচনায় গুরুত্ব পাবে বলে ধারণা করছেন দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশব্যাপী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষের আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। সম্প্রতি সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, ডিআইজি শেখ রফিকুল ইসলাম শিমুল, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদ্য অব্যাহতি পাওয়া সদস্য মতিউর রহমান, প্রথম সচিব (কর) কাজী আবু মাহমুদ ফয়সাল, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের দুই ভাইসহ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান শুরু করে এবং সম্পদ জব্দ ও বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেয়। দুদক একের পর এক প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমে তাদের বিপুল সম্পদ জব্দ ও বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের শক্ত অবস্থানের বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। দুর্নীতির খবর বের হওয়ার পর সৎ কর্মকর্তারা বিব্রত বোধ করছেন। ‹সম্প্রতি সরকারি একটি হাসপাতালে পরিবারের সদস্যকে চিকিৎসা করাতে যাওয়া প্রশাসনের মধ্যম স্তরের এক কর্মকর্তার পরিচয় জানতে পেরে পাশের একজন মন্তব্য করেন, আপনাদের আবার সরকারি হাসপাতালে আসতে হয় নাকি?› এমন পরিস্থিতি উল্লেখ করে এক কর্মকর্তারা বলেন, দুর্নীতিবাজদের জন্য ভালো অফিসারদেরও ভালো থাকার উপায় নেই, অবস্থা এখন সেই পর্যায়ে চলে গেছে। সরকারের উচিত এ বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কঠোর, কিন্তু বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ দুর্নীতি দমনে যথেষ্ট উদ্যোগ নিচ্ছে না। এমন মন্ত্রণালয়ও আছে যে, দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরও অভিযুক্তকে ক্ষমা করে দেওয়া হচ্ছে। এই কর্মকর্তার মতে, এসব বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব কঠোর নির্দেশনা দেবেন, এমনটাই আশা করা হচ্ছে। মন্ত্রণালয়গুলোর অবহেলার কারণে দুর্নীতি উৎসাহিত হচ্ছে বলে কিছুদিন আগে মন্তব্য করে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান বলেছেন, মন্ত্রণালয়গুলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। সভায় প্রধানমন্ত্রী যেসব দিকনির্দেশনা দেন, তা বছরজুড়ে সরকারের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণে মেনে চলেন সচিবরা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক সচিব বলেন,অনেক ক্ষেত্রে ভালো পদক্ষেপ নিতে চাইলেও সচিবরা পারেন না, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে আটকে যেতে হয়। তবে সচিব পর্যায় থেকে যদি শক্ত অবস্থান নেওয়া হয় তাহলে অনেকাংশেই দুর্নীতি প্রতিরোধ সম্ভব। কিন্তু সবার আগে রাজনৈতিক সহযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে
গত সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি নিয়ে যেভাবে আলোচনা হচ্ছে, দুর্নীতি তো সবাই করে না। একটি অফিসের সবাই কি দুর্নীতিবাজ? হাতে গোনা কয়েকজন করে এবং ওই হাতে গোনা কয়েকজনের জন্য বাকি সবাই বিব্রত হয় অবস্থা তাই তো দাঁড়িয়েছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান শক্ত।সরকারের তরফ থেকে অবস্থানটি পরিষ্কার করা হয়েছে। দুর্নীতির কোনো বিষয়ের সঙ্গে জড়িতদের ব্যাপারে কোনো রকম সহানুভূতি দেখানো হবে না। দেখানো হচ্ছেও না। সেটি আমরা সিরিয়াসলিই ফলো করছি।
সচিব সভায় ৫৮টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের সঙ্গে বিভিন্ন দপ্তর বা সংস্থায় কাজ করা সচিবরাও উপস্থিত থাকেন। বর্তমানে নিয়মিত ও চুক্তিভিত্তিক মিলিয়ে ৮৭ জন সচিব ও সিনিয়র সচিব দায়িত্ব পালন করছেন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
যুদ্ধবিরতি চললেও পশ্চিম তীরে ইসরাইলি হামলায় আহত ১২
সাভারে রূপালী ব্যাংকের এটিএম বুথ উদ্বোধন
মোরেলগঞ্জে স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করনে ডরপ'এর মত বিনিময় সভা
কৃষক জামালের ক্ষেতে রঙিন ফুলকপি, উদ্বুদ্ধ হচ্ছে অন্য কৃষকরাও
জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার বাতিল
কুয়াশা ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন তথ্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের
কলকাতায় প্রকাশ্যে মুরগির মাংস বিক্রি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ভারত থেকে অনুপ্রবেশের সময় ফেনীতে সুদানের নাগরিক আটক
ক্ষমতা গ্রহণ করেই বাইডেন আমলের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল ট্রাম্পের
পেকুয়ায় প্রাচীন খাল উদ্ধারে পদক্ষেপ জনমনে স্বস্তি
ঢাকার বাতাস ২৪৬ স্কোর নিয়ে আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত ‘সেকেন্ড লেডি’
গাজা একটি ‘বিশাল ধ্বংসস্তূপ’, পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন: ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির প্রথম পদক্ষেপ গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি: ডোনাল্ড ট্রাম্প
ট্রাম্পের শপথ : যোগ দেন চীনের হ্যান ঝেং ভারতের জয়শঙ্কর
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
সত্যিই কি মারা গেছেন ম্যাশ? কি বলছে রিউমর স্ক্যানার?
সেই যুবকের বিরুদ্ধে ৯০০ টাকা চুরির মামলা
প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার ঘোষণা ট্রাম্পের