কোটা সংস্কার : বল এখন সরকারের কোর্টে

Daily Inqilab স্টালিন সরকার

১৪ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৪ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম

‘বাংলা ব্লকেড’ আন্দোলন এখন টক অব দ্য কান্ট্রি। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে এ আন্দোলনে রাজধানী ঢাকাসহ উত্তাল দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। রাজধানী ঢাকার শাহবাগ এখন হয়ে উঠেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রস্থল। শিক্ষার্থীদের দাবি হচ্ছে কোটা সংস্কার করে মেধার ভিত্তিতে চাকরি। প্রশ্ন হচ্ছে এ দাবি কি অযৌক্তিক? ২০১৮ সালের মিমাংসিত ইস্যু আদালতের একটি রায়ের কারণে ফের সামনে চলে এসেছে। ২০১৮ সালে জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘ছাত্ররা কোটা ব্যবস্থা চায় না। তারা আন্দোলন করেছে। ফলে কোটা ব্যবস্থা বাতিল করে দেয়া হয়েছে। এনিয়ে আর আলোচনা করার বা হা-হুতাশ করার কিছু নেই। আমি বলে দিয়েছি কোটা ব্যবস্থা থাকবে না।’ ওই বছরের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে সরকার পরিপত্র জারি করে। ফলে বিগত ৫ বছর কোটা ব্যবস্থা ছিল না। এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ জুলাই সরকারের ওই পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। ৯ জুলাই হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ১০ জুলাই আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ কোটা নিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ওপর চার সপ্তাহের স্থিতিবস্থা দেয়।

কোটা নিয়ে আদালতের রায়ের পর আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘কোটার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের ব্যাপার নেই, কোটার ইস্যুটা এখন সর্বোচ্চ আদালতের কাছে আছে। সর্বোচ্চ আদালত যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেটাই হবে।’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ হাফ ডজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘সরকারি চাকরিতে কোটা বিষয়টি আদালতের বিষয়। আদালত যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটাই চূড়ান্ত। এখানে সরকারের কিছুই করার নেই’। মন্ত্রীদের এমন বক্তব্যের পর সর্বমহল থেকে অভিযোগ তোলা হয় সরকারি চাকরিতে কোটা সংবিধান পরিপন্থি। ‘সরকার আদালতের ওপর বন্দুক রেখে স্বার্থ হাসিল করছে’। ২০১৮ সালের কোটা তুলে দিয়ে সরকারের পরিপত্র বাতিল করে হাইকোর্টের রায় এবং আপিল বিভাগের ৪ সপ্তাহ রায়ের স্থিতিবস্থা দেয়ার পর অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিনউদ্দিন বলেছেন, ‘আংশিক রায় সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই। কখনও শুনি নাই হাইকোর্টে আংশিক রায় প্রকাশ হয়। হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হতে হবে। রুলসে আছে, প্রকাশ্যে আদালতে রায় ঘোষণা করতে হবে। অতপর আমরা পদক্ষেপ নেব।’

কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায়ের মূল অংশ গত বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়েই কার্যত প্রশস্ত হল কোটা পদ্ধতি সংস্কারের পথ। ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া রায়ের মূল অংশে হাইকোর্ট বলেছে, ‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার পাশাপাশি সব কোটা বজায় রাখতে হবে। তবে সরকার চাইলে বা প্রয়োজন মনে করলে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারবে। আর কোটা পূরণ না হলে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে পারবে।’ এই রায়ের মাধ্যমে সরকারি চাকরিতে কোটা রাখা না রাখা এবং সংস্কারে দায়িত্ব কার্যত সরকারের ওপর বর্তালো। সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহ্দীন মালিক বলেছেন, ‘সরকার যেহেতু হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আপিল করেছে এবং হাইকোর্টের রায় বের হয়েছে, সরকার এখন আপিল প্রত্যাহার করলেই পারে। আবেদনে সরকার বলবে, আপিল করব না, রায় মেনে নিয়েছি। এরপর সরকার সবার সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। সব মিলিয়ে বল এখন সরকারের কোর্টে।’

২০১৮ সালে পরিপত্র জারি করে সরকার কোটা পদ্ধতি বাতিল করেছিল। ৫ জুলাই হাইকোটের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকার আপিল করেছিল। এতেই বোঝা যায় সংস্কারের মাধ্যমে কোটা ব্যবস্থা যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার ব্যাপারে সরকারের ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে। বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা, নারী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও প্রতিবন্ধীদের কোটা আংশিক থাকতে পারে বলে মত দিয়েছে সরকার। গত ৮ জুলাই সরকারের পাঁচ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর রুদ্ধতার বৈঠকেও এমন অভিমত আসে। এখন হাইকোর্টের রায়ের মূল অংশে যে নির্দেশনা রয়েছে, তা সরকারের অবস্থানকেই জোরালো করেছে বলে মনে করছেন সংবিধান বিশেষজ্ঞরা।

কোটা সংস্কারে দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাজপথ কাপানো আন্দোলন নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পুরনো রাজনীতির খেলা কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি শুরু হয়েছে। যা কাম্য নয়। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মন্ত্রীদের ‘কাণ্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য’ কাম্য নয়। ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনের সময় জাতীয় সংসদে মতিয়া চৌধুরীর ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য ‘কোটা আন্দোলনকারী রাজাকারের বাচ্চাদের দেখে নেব’ রাজপথের আন্দোলনের আগুনে ঘি ঢেলে দিয়েছিল। যার কারণে শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কার দাবি করলেও সম্পূর্ণ কোটা বাতিল করা হয়। এবারও ১২ জুলাই আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ‘স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার ও ’৭৫ বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পেতাত্মারা কোটা আন্দোলনের নামে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত’ কাণ্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য দিয়েছেন। দায়িত্বশীল মন্ত্রীদের এ ধরণের বক্তব্য আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আরো বিক্ষুব্ধ করে তুলছে। আবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন ‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রয়োজন নেই’ এটাও গুরুত্বহীন বালখিল্য কথা। তার জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গত বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা কোটা না রাখার পক্ষে মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের মাধ্যমে বিএনপি যে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী এবং তাদের মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযাদ্ধাদের প্রতি কোনো সম্মানবোধ নেই, এটাই আবার প্রমাণ হয়েছে।’ কোটা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের এমন একে অপরের প্রতি তীর ছোঁড়া কাম্য নয়। আবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন ‘আন্দোলন করে আদালতের রায় পরিবর্তন করা যায় না’। প্রধান বিচারপতিও সঠিক কথা বলেননি। আন্দোলন করে আদালতের রায় পরিবর্তন তথা নতুন আইন প্রণয়ন করে করা যায় সেটা ২০১৩ সালে প্রমাণ হয়েছে। ওই বছর ফেব্রুয়ারি মাসে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের চাপে নতুন করে আইন প্রণয়ন করে জামায়াতের সহকারী সম্পাদক আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসি দেয়া হয়েছিল।

কোটা সংস্কার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মী নয়। তারা লেখাপাড় শেষে মেধার ভিত্তিতে চাকরি চায়; এটা কোনো অনৈতিক চাওয়া নয়। সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা থাকায় দেশের মেধাবী ছেলেমেয়েরা চাকরি না পেয়ে বিদেশ চলে যাচ্ছেন। দেশে চাকরি না পেয়ে বিদেশে গিয়ে লেখাপাড়া করে বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা) চাকরি করে মেধার স্বাক্ষর রাখছেন। বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে বিশ্বের সেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি), যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাভার্ড ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (ক্যালটেক), লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ, ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন, সুইজারল্যান্ডের ইটিএইচ জুরিখ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো ইউনিভার্সিটিসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনা করে যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখছেন। প্রচণ্ড মেধাবী ওই ছেলেমেয়েদের সেবা থেকে দেশ বঞ্চিত হচ্ছে।

অন্যদিকে বর্তমান রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের চিত্র কি দেখি? গুরুত্বপূর্ণ দুটি বাহিনীর শীর্ষ পদে চাকরি করে দুর্নীতির শীর্ষে উঠেছেন। এতোবড় পদে চাকরি করে মানুষের ঘৃর্ণার বস্তুতে পরিণত হয়েছেন। কিছুদিন আগেও এরাই ছিলের জাতির হর্তাকর্তা।

মুক্তিযোদ্ধারা দেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট সন্তান। মুক্তিযোদ্ধাদের সব ধরণের সুযোগ সুবিধা দেয়া রাষ্ট্রের অবশ্যই কর্তব্য। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের এমন সুযোগ দেয়ায় গত কয়েক বছরে হাজার হাজার ভূঁয়া মুক্তিযোদ্ধার জন্ম হয়েছে। সরকারের দায়িত্বশীল একাধিক মন্ত্রী পর্যন্ত মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নেয়ার চেষ্টা করে ধরা খেয়েছেন। এমনকি চাকরিরত সচিব, অতিরিক্ত সচিব পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধির চেস্টা করার নিলর্জতা দেখিয়েছেন। বর্তমানে পিএসসির যে প্রশ্ন ফাঁসের কেলেঙ্কারী প্রকাশ হচ্ছে তার দায় কি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সচিব-মন্ত্রী এড়াতে পারেন? আবার মুক্তিযোদ্ধার কোটায় কম মেধাবীরা গণহারে প্রজাতন্ত্রের উচ্চপাদে (ক্যাডার) চাকরি করায় প্রশাসন গতিশীল হচ্ছে না। অযোগ্য ব্যাক্তিদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোয় তারা জনগণের স্বার্থের চেয়ে ঘুষ দুর্নীতিতে মেতে উঠছে। যোগ্য মেধাবীদের যোগ্য যায়গায় বসালে প্রশাসনে এতো ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজদের বাড়বাড়ন্ত হতো না।

বাংলা ব্যাকরণ বইয়ে ভাব সম্প্রসারণ চ্যাপ্টারে রয়েছে ‘বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে’। এ মূল ভাব হলো প্রাকৃতিক নিয়মে প্রতিটি প্রাণীকেই তাদের নিজস্ব পরিবেশে সুন্দর ও আকর্ষণীয় লাগে। পরিবেশচ্যুত হলেই তার সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যায়। প্রশাসনের ছোট পদগুলোর চাকরির কোটার বিরোধিকা করছে না শিক্ষার্থীরা। কম মেধাবীরা কোটায় সেখানে চাকরি করুক। মেধাবী যোগ্য লোকদের যোগ্য যায়গায় না বসানোয় আজিজ আহমেদ, বেনজির আহমেদ, মতিউর রহমান, আছাদুজ্জামান মিয়ার মতো দুর্নীতিবাজরা প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে রাষ্ট্রের সর্বনাশ করবেই। যোগ্য মেধাবীরা এসব গুরুত্বপূর্ণ যায়গায় থাকলে রাষ্ট্র সেবা পেতো; রাষ্ট্রের অর্থনীতির লুটের এতো সর্বনাশ হতো না। শাহবাগ কাঁপানো শিক্ষার্থীরা বেশি কিছু চায়নি। তারা মেধার ভিত্তিকে চাকরি চেয়েছে। কোটা বাতিল নয় সংস্কার চেয়েছেন। শিক্ষার্থীরা রাজপথ উত্তপন্ত করেছেন। সরকারের উচিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকতেই সংকটের সুরাহা করে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরত পাঠানো। কারণ শিক্ষার্থীরা দাবি আদায় না করা পর্যন্ত ঘরে না ফেরার ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ; চীনের মতো এক দলীয় তথাকথিত সমাজতান্ত্রিক নয়। ১৯৮৯ সালে বেইজিংয়ে তিয়েনআনমেন স্কয়ারে বিক্ষোভ দমনে বহু ছাত্রকে হত্যা করেছিল চীন সরকার। কিন্তু চীনের কায়দায় বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের রাস্তা থেকে উঠানো কঠিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা কোটাবিরোধী যে আন্দোলন করছে, তা মেধার বিকাশ ও দেশের উন্নয়নের স্বার্থেই করছে। রাষ্ট্রযন্ত্রে যাতে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মেধা যুক্ত হয় এটাই তাদের চাওয়া; এতে তো দোষের কিছু নেই। যুগের পর যুগ ধরে কোটার মাধ্যমে প্রশাসনে কম মেধাবীদের অনুপ্রবেশ কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। সরকারের শীর্ষস্থানীয় ব্যাক্তিরা এটা যত দ্রুত বুঝবেন ততই মঙ্গল।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

লাল সন্ত্রাসের ঘোষণা : মেঘমল্লার বসুর শাস্তির দাবিতে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান
ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান
কী আছে তৌফিকার লকারে?
আরও

আরও পড়ুন

‘মা’ দেশ স্বাধীন করেছি- মৃত্যু শয্যায় শহীদ সাব্বির

‘মা’ দেশ স্বাধীন করেছি- মৃত্যু শয্যায় শহীদ সাব্বির

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭০

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭০

লাল সন্ত্রাসের ঘোষণা : মেঘমল্লার বসুর শাস্তির দাবিতে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ

লাল সন্ত্রাসের ঘোষণা : মেঘমল্লার বসুর শাস্তির দাবিতে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ

চুয়াডাঙ্গার কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাহাবুল হককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম

চুয়াডাঙ্গার কুমারী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাহাবুল হককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম

বিএনপিতে কোন সন্ত্রাসীর ঠাঁই হবে না কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপিতে কোন সন্ত্রাসীর ঠাঁই হবে না কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু

মধ্যরাতে জাবির ছাত্রী হলের রুম থেকে লালন ভক্ত যুবক আটক

মধ্যরাতে জাবির ছাত্রী হলের রুম থেকে লালন ভক্ত যুবক আটক

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান

ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল

ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল

অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না হলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই হবে না : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না হলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই হবে না : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

টিসিবি’র এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা

টিসিবি’র এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা

ভোজ্যতেলের সরবরাহ নিশ্চিতে কারখানা পরিদর্শন ভোক্তা অধিকারের

ভোজ্যতেলের সরবরাহ নিশ্চিতে কারখানা পরিদর্শন ভোক্তা অধিকারের

গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা

রাজধানীর তিন পার্কে ভেন্ডারের চুক্তি : শর্ত ভঙ্গের তদন্তে ডিএনসিসি

রাজধানীর তিন পার্কে ভেন্ডারের চুক্তি : শর্ত ভঙ্গের তদন্তে ডিএনসিসি

বাবা-মায়ের পুরোনো বাড়িতে যাই : শফিকুল আলম

বাবা-মায়ের পুরোনো বাড়িতে যাই : শফিকুল আলম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান

২০২৪ সালে ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২০২৪ সালে ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

ভারতীয় ৭২ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অপতথ্য প্রচার

ভারতীয় ৭২ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অপতথ্য প্রচার

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৪৭

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৪৭

প্লাটফর্ম বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

প্লাটফর্ম বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

শক্তিশালী অর্থনীতি ও গর্বিত জাতি গড়তে শহীদ জিয়ার দর্শন ধারণ করতে হবে : আমির খসরু

শক্তিশালী অর্থনীতি ও গর্বিত জাতি গড়তে শহীদ জিয়ার দর্শন ধারণ করতে হবে : আমির খসরু