বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করা হলেও বাড়েনি সেবা

লোকসানের বৃত্তে রেল

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:০৭ এএম

লোকসানের বৃত্তে রেল। রেলে সেবার মান বাড়ানোর জন্য আর্থিকভাবে বিপুল পরিমান অর্থ ব্যয় হলেও বাড়েনি সেবার মান। রেলকে নিরাপদ বাহন বলা হলেও নিরাপদ নয় রেল। ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়, টিকিট না পাওয়া, লাইন ঝুঁকিপূর্ণ, মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিন, কোচ সঙ্কট তো রয়েছেই। এসব নানা কারণে রেলের সুষ্ঠু সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ যাত্রীরা। এছাড়া বিনিয়োগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে রেলওয়ের লোকসানও। গত ১০ বছরে এর পরিমাণ ছাড়িয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা। অথচ এ খাতের উন্নয়নে খরচ করা হয়েছে দেড় লাখ কোটি টাকার মতো। এখন রেলওয়ে খাতে ৩৬টি প্রকল্প চলমান, যা বাস্তবায়নে খরচ হবে ১ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকা। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপরিকল্পিত বিনিয়োগের খেসারত দিচ্ছে রেলওয়ে। আর রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলমান প্রকল্পগুলো শেষ হলে মিলবে সুফল। এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরো কয়েক বছর। গত এক যুগে রেলওয়ের জন্য করা বিনিয়োগ ছাড়িয়েছে অতীতের সব রেকর্ড। শুধু এর উন্নয়নের জন্য এ সময় খরচ হয়েছে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা। বিপুল পরিমাণ এ অর্থে বেশকিছু মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নও হয়েছে। তবে বাড়েনি যাত্রীসেবা, যাত্রীদের অনেক অভিযোগ রয়ে গেছে এখনও।

যাত্রীরা বলছেন, বছরের পর বছর গেলেও আগে যেখানে যেতে যতটা সময় লাগত, এখনও তেমনটাই লাগে। উল্টো এখন সময় আরও বেশি লাগে। টিকিট কাটতে গেলেও পাওয়া যায় না। এছাড়া, ট্রেনের শিডিউল বিপর্যতো রয়েছেই। প্রতি বছর বাড়ছে রেলওয়ের লোকসানের বোঝা। আয় বাড়ানোর উদ্যোগ না নিয়ে অহেতুক নেয়া বিভিন্ন প্রকল্পের খেসারত দিচ্ছে খাতটি। নিয়মিত যাত্রীদের দুর্ভোগ তো রয়েছেই। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুধু এতেই শেষ নয়, এত উন্নয়নের মধ্যেও রেলওয়ের ৬৫ শতাংশ লাইনই ঝুঁকিপূর্ণ। ৭০ শতাংশ মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিন আর কোচ সঙ্কট নিয়ে চলছে খাতটি।

এদিকে, বাংলাদেশ রেলওয়ের চাকরির নিয়োগে পোষ্য কোটা রাখার বিধান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। ১৪ জুলাই বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. রোকনুজ্জামান।

রিটকারী আইনজীবী বলেন, যারা বাংলাদেশ রেলওয়েতে চাকরি করছেন তাদের ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা রাখা হয়েছে। এ কোটা বণ্টনের ফলে সমাজের নিম্ন শ্রেণির তথা দিনমজুর, শ্রমিক, রিকশাচালক, কৃষকের সরকারি চাকরিপ্রত্যাশী সন্তানদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হবে। যা তাদেরকে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ লাভের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে। কোটা বাতিলের বিষয়ে সঠিক প্রতিকার না পেলে দরখাস্তকারীসহ লাখ লাখ শিক্ষিত বেকার যুবক চাকরি থেকে বঞ্চিত হবে।

আইনজীবী রোকনুজ্জামান বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়ের ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সেই কারণে একজন সচেতন নাগরিক এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসেবে আমি সংক্ষুব্ধ। কারণ, এভাবে বিশাল একটি জনগোষ্ঠীকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। তাই আইনি প্রতিকার চেয়ে রিট করেছি।

এর আগে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম জানিয়েছেন, অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে রেলে আগুন ও রেললাইন কেটে দুর্ঘটনা ঘটানো হয়েছে। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ের আনুমানিক আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৯ কোটি ২৮ লাখ ৫৬ হাজার ৩০৪ টাকা। ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে রেলের আয় ছিল এক হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা ও ব্যয় ছিল ৩ হাজার ৩০৭ কোটি টাকা। এ অর্থ বছরে রেলের মোট লোকসান হয় এক হাজার ৫২৪ কোটি টাকা। এছাড়া রেলের পুলিশ, নিরাপত্তা বাহিনী-আরএনবি, স্কুল, হাসপাতালের ব্যয় বাড়ায় রেলের ব্যয় বেড়েছে, সেজন্য রেলের লোকসান কিছুটা বেড়েছে। ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের এডিপিতে রেলওয়েতে ২৫টি বিনিয়োগ প্রকল্প এবং ৩টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্প। অর্থাৎ মোট ২৮টি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। গত এক যুগে সরকার দেশে ৯৪৮ কিলোমিটার নতুন রেললাইন নির্মাণ, ৩৪০ দশমিক ১৭ কিলোমিটার মিটারগেজ রেললাইনকে ডুয়েলগেজে রূপান্তর, এক হাজার ৩৯১ দশমিক ৩২ কিলোমিটার রেললাইন পুনর্বাসন ও পুননির্মাণ, ১৪৮টি নতুন স্টেশন বিল্ডিং নির্মাণ, ২৩৮টি স্টেশন বিল্ডিং পুনর্বাসন ও পুননির্মাণ, এক হাজার ৬২টি নতুন রেলসেতু নির্মাণ, ৭৯৪টি রেলসেতু পুনর্বাসন ও পুননির্মাণ, ১৩৭টি স্টেশনে সিগনালিং ব্যবস্থার উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন করা হয়েছে।

রেলওয়েতে স্বল্প দূরত্বে যাত্রী উচ্চমানের সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ৬৫৪ কোটি টাকায় ২০ সেট ডেমু ট্রেন কেনা হয়েছিল। ২০১৩ সালে চীন থেকে আনা এসব ২৫-৩০ বছর সচল থাকার নিশ্চয়তাও দেয়া হয়েছিল। তবে চালুর পরে মাত্র ৫ বছরও চলেনি এসব ডেমু ট্রেন। ২০১৯ সাল থেকে ডেমু ট্রেনে যাত্রী পরিবহন সেবা বন্ধ হয়ে যায়। অথচ ডেমু ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকা সত্ত্বেও মেরামত বাবদ ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ২ কোটি ৯৮ লাখ ৩৩ হাজার ৪০ টাকা খরচ করে ফেলেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে ডেমুর জ্বালানি ও যন্ত্রাংশ ক্রয় বাবদ সরকারের ২ কোটি ৪৬ লাখ ৬৮ হাজার ৭৪১ টাকা অপচয় করা হয়েছে। এ দুই অর্থ বছরে ৫ কোটি ৪৫ লাখ ১ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা অপচয় করেছে রেলওয়ের দিনাজপুরের পার্বতীপুর ও চট্টগ্রামের পাহাড়তলী কার্যালয়। বাংলাদেশ রেলওয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে (অডিট রিপোর্ট) উঠে এসেছে এমন তথ্য।

২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১, এই দুটি অর্থবছরে ভয়ঙ্কর সব অনিয়ম-দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশ রেলওয়েতে। অনিয়মের কারণে শুধু এই দুই অর্থবছরেই সরকারের ক্ষতি হয়েছে ৭৭ কোটি ৫ লাখ ৭১ হাজার ২৩৩ টাকা। ডেমু ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকা সত্ত্বেও জ্বালানি-যন্ত্রাংশ ক্রয় ও মেরামত দেখিয়ে টাকা উত্তোলন, বাজারমূল্য অপেক্ষা বেশি মূল্যে মালামাল কেনা, কারখানায় লোকো-কোচ-ওয়াগন না থাকা সত্ত্বেও মালামাল বাবদ খরচ দেখিয়ে বিল উত্তোলন, কোনো মালামাল না কিনেই চালান দেখিয়ে টাকা নেয়া, মেরামতযোগ্য আইটেম হওয়া সত্ত্বেও মেরামত না করে অপ্রয়োজনীয়ভাবে যন্ত্রাংশ কেনা, নিরাপত্তাসামগ্রী না কিনেই বিল প্রদান, মেশিন ওভারহলিংয়ের কাজ সম্পাদন না করেই ঠিকাদারকে বিল দেওয়া, চুক্তি অনুযায়ী প্রোসল না দিলেও ঠিকাদারকে বিল পরিশোধ এবং লোকোমোটিভে মালামাল ঘাটতি দেখিয়ে টাকা উত্তোলনের মাধ্যমে উক্ত অর্থ নয়ছয় করা হয়েছে। এছাড়াও নিজস্ব কারখানায় কাজের সক্ষমতা থাকার পরেও চুক্তির মাধ্যমে ঠিকাদার দিয়ে কাজ করানো, প্রয়োজন না থাকলেও অতিরিক্ত মালামাল ক্রয় এবং আবাসিক ভবন মেরামত না করা সত্ত্বেও ঠিকাদারকে বিল পরিশোধ দেখিয়ে সরকারের আর্থিক ক্ষতি করেছে রেলওয়ে।

রেলওয়েতে এই আর্থিক কেলেঙ্কারির চিত্র উঠে এসেছে বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল কিংবা বাংলাদেশের মহা হিসাবনিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) কার্যালয়ের নিরীক্ষায় (অডিট)। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান অডিট অধিদপ্তর রেলওয়ের দুটি প্রতিষ্ঠানের ২০১৯-২০, একটি প্রতিষ্ঠানের ২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ এবং আরেকটি প্রতিষ্ঠানের ২০২০-২১ অর্থবছরের হিসাব-সম্পর্কিত কার্যক্রমের ওপর কমপ্লায়েন্স অডিট বা নিরীক্ষা পরিচালনা করেছে।

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী সম্প্রতি সংবিধানের ১৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদে ৪৯টি অডিট ও হিসাব রিপোর্ট উপস্থাপন করেছেন। এর মধ্যে রেলওয়ের মোট চারটি প্রতিষ্ঠানের উল্লিখিত দুটি অর্থবছরের হিসাব-সম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স রিপোর্টে মোট ৭৭ কোটি ৫ লাখ ৭১ হাজার ২৩৩ টাকা অনিয়মের তথ্য রয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টোর বিভাগের ক্রয় ব্যবস্থাপনা এবং প্রধান প্রকৌশলীর আওতাধীন আবাসিক ভবন, অফিস ভবন মেরামত ও সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত ২০১৯-২০ অর্থবছরের হিসাব-সম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স অডিট রিপোর্টে ২৯ কোটি ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৮০৭ টাকা ক্ষতির তথ্য রয়েছে। রেলওয়ের কারখানাসমূহের ২০১৯-২০ অর্থবছরের হিসাব-সম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স অডিট রিপোর্টে রয়েছে ১৪ কোটি ৩৭ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯২ টাকা ক্ষতির কথা। রেলওয়ের প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী, পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলের ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরের হিসাব-সম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স অডিট রিপোর্টে ১০ কোটি ৫৯ লাখ ৪৪ হাজার ৬৬১ টাকার আপত্তি রয়েছে। এছাড়া, রেলওয়ের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক, প্রধান সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী এবং প্রধান সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক, সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক (পূর্ব ও পশ্চিম) কার্যালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের হিসাব-সম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স অডিট রিপোর্টে ২৩ কোটি ২ লাখ ৯২ হাজার ৭৭৩ টাকা অনিয়মের তথ্য উল্লেখ রয়েছে।

রেলসচিব ড. হুমায়ুন কবির বলেন, চলমান প্রকল্পগুলো শেষ হলেই মিলবে সুফল। আগামী ৫ বছর পর রেলের আয় বাড়বে। এতে আয়-ব্যয়ের ফারাকটাও কমে যাবে।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. হাদিউজ্জামান বলেন, একদিকে রেলের পেছনে বিনিয়োগ বাড়ছে, অন্যদিকে এর আয় কমছে। আয় এবং বিনিয়োগের মধ্যে একটা বড় ফারাক হয়ে গেছে। যে প্রকল্পগুলোর প্রয়োজন নেই বা অনেকটা ত্রুটিপূর্ণ প্রকল্প আছে, সেখানে তারা বিনিয়োগ করছে। কেনাকাটায় যে অনিয়ম ও দুর্নীতি রয়েছে, সেটার জন্যও রেলওয়ে লোকসানে পড়ছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে করাচিতে
টঙ্গীতে ছাত্রদল নেতাসহ গ্রেফতার ১৩
যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া রাজনৈতিক দলগুলোর অভিমত চেয়েছে সরকার
গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন
আরও

আরও পড়ুন

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে করাচিতে

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে করাচিতে

পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাইকালে বিদেশি অস্ত্রসহ ছাত্রলীগ নেতা আটক

পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাইকালে বিদেশি অস্ত্রসহ ছাত্রলীগ নেতা আটক

ফ্যাসিস্টের দোসর সোহানা সাবা পেল ভারতে বড় দায়িত্ব

ফ্যাসিস্টের দোসর সোহানা সাবা পেল ভারতে বড় দায়িত্ব

সংস্কারের কিছু প্রস্তাবে অসন্তোষ বিএনপি

সংস্কারের কিছু প্রস্তাবে অসন্তোষ বিএনপি

মাগুরার শ্রীপুরে কৃষক দলের বিশাল কৃষক সমাবেশ

মাগুরার শ্রীপুরে কৃষক দলের বিশাল কৃষক সমাবেশ

ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী?

ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী?

টানা তৃতীয় বছরের মতো চীনের জনসংখ্যা কমল

টানা তৃতীয় বছরের মতো চীনের জনসংখ্যা কমল

নদীতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করায় ড্রেজারসহ ৬ জন গ্রেফতার

নদীতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করায় ড্রেজারসহ ৬ জন গ্রেফতার

টিউলিপের পতন, এক রাজনৈতিক অধ্যায়ের অবসান

টিউলিপের পতন, এক রাজনৈতিক অধ্যায়ের অবসান

অভিষেকের আগে শি জিনপিংকে ট্রাম্পের ফোন

অভিষেকের আগে শি জিনপিংকে ট্রাম্পের ফোন

সিরিয়ায় আটক নাগরিকদের দেশে বিচার করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ফ্রান্স

সিরিয়ায় আটক নাগরিকদের দেশে বিচার করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ফ্রান্স

বিশ্ব ইজতেমার ৭০ ভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন : ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার

বিশ্ব ইজতেমার ৭০ ভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন : ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার

আখাউড়া কালন্দি খালে বইবে জলধারা

আখাউড়া কালন্দি খালে বইবে জলধারা

টঙ্গীতে ছাত্রদল নেতাসহ গ্রেফতার ১৩

টঙ্গীতে ছাত্রদল নেতাসহ গ্রেফতার ১৩

৩৩ জিম্মির বিনিময়ে ১ হাজার ৯৭৭ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল

৩৩ জিম্মির বিনিময়ে ১ হাজার ৯৭৭ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল

যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল

যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল

আল-শারা ও শেখ মোহাম্মদের  ঐতিহাসিক টেলি-আলোচনা

আল-শারা ও শেখ মোহাম্মদের ঐতিহাসিক টেলি-আলোচনা

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন যারা, নেই নরেন্দ্র মোদি

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন যারা, নেই নরেন্দ্র মোদি

বাণিজ্য উপদেষ্টা কালোবাজারি সিন্ডিকেটের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন: ডা. ইরান

বাণিজ্য উপদেষ্টা কালোবাজারি সিন্ডিকেটের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন: ডা. ইরান

ভারতে ১২ মাওবাদীকে হত্যা

ভারতে ১২ মাওবাদীকে হত্যা