ব্যর্থতার পর আত্মসমালোচনায় মুখর আ.লীগ এমপি-নেতাদের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ মাঠ নেতারা
২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম
কোটা সংস্কার আন্দোলনে হওয়া সহিংসতা ঠেকাতে ব্যর্থতার পর এখন আত্মসমালোচনায় মুখর আওয়ামী লীগ। ওই সহিংসতায় কেন দলটির নেতারা মাঠে থাকতে পারলো না তা নিয়ে চুল-চেরা বিশ্লেষণ করছেন দলটির দায়িত্বশীলরা। দলীয় সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের কয়েক দিনের বেশ কয়েকটি বৈঠকে নিজেদের বিগত দিনের ভুল-ত্রুটিগুলো নিয়ে মাঠ নেতাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকে বসেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানেই উঠে এসেছে যে, দলীয় কয়েকজন সংসদ সদস্য ও দলীয় নেতাদের ব্যর্থতার জন্যই এমনটি হয়েছে।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, নিজেদের ভঙ্গুর সাংগঠনিক অবস্থান নিয়ে সহিংসতার পরে হুঁশ ফিরেছে দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের। এরপর একে একে ঢাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন দলটির নেতারা। সেখানে মাঠে উপস্থিত না হওয়ার নেতাদের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন দলটির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। চলতি মাসে হওয়া সহিংসতায় কেন সরকার ক্ষমতা থাকা পরেও দলের নেতা-কর্মীরা মাঠে ছিলেন না তা নিয়ে তৃণমূল নেতাদের কাছে জানতে চান দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। যারা মাঠে ছিলেন না তাদের তালিকা করতে তৃণমূল থেকে অনুরোধ করা হয় দলের কেন্দ্রকে।
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অফিসে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা নিজেদের ব্যর্থতা নিয়ে বৈঠকে বলেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাদের সঙ্গে। সেখানে বেশ কিছু নেতা যখন বক্তব্য দিচ্ছিলেন তখন ভুয়া ভুয়া ধ্বনিতে মুখরিত হন আওয়ামী লীগের কর্মীরা। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আর ঢাকা-১৪, ঢাকা-১৫ ও ঢাকা-১৬ আসনের স্থানীয় সংসদ সদস্য আসনভুক্ত থানা ও ওয়ার্ডের দলীয় কাউন্সিলর, আওয়ামী লীগ নেতা ও দলীয় জনপ্রতিনিধিদের ডাকা হয়। দলের মহানগরের বিভিন্ন থানা নেতা ও সহযোগী সংগঠনের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে তর্কে জড়ান যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল এমপি ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি।
দলীয় সূত্র জানিয়েছে, এর আগেও কয়েকটি বৈঠক করে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানেও দলের মহানগর নেতা ও দলীয় সংসদ সদস্যদের ওপর ক্ষোভ ঝাড়েন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। কোটা সংস্কার আন্দোলন সহিংসতা ও নৈরাজ্যের প্রেক্ষাপটে দলের ব্যর্থতা খতিয়ে দেখতে আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক বৈঠকে সেখানে তৃণমূল নেতারা সহিংসতা প্রতিরোধে দলীয় এমপি ও নেতাদের পাশে না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে হওয়া হোট্টগোলের কারণে দলের সাধারণ সম্পাদক তড়িঘড়ি করে বৈঠক শেষ করেন। পরে ওবায়দুল কাদের কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতাদের নিয়ে তাঁর জন্য নির্ধারিত কক্ষে বসেন। এ সময় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা-১৪ আসনের সংসদ সদস্য মাইনুল হোসেন খান নিখিল তাঁর এলাকায় সন্ত্রাস-সহিংসতা প্রতিরোধে দলের কোনো নেতাকে পাশে পাননি বলে অভিযোগ করেন। কয়েকজন নেতার নামও উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর এ কথায় ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মান্নান কচি জোরালো প্রতিবাদ জানালে দুই নেতার মধ্যে বাদানুবাদ হয়। পরে দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল-আলম হানিফসহ অন্য নেতারা তাদের শান্ত করেন। বৈঠক সূত্র জানায়, বৈঠকে বক্তব্য ৪-৫জন বক্তব্য দেওয়ার পরই ভুয়া ভুয়া ধ্বনি উঠে সভা থেকে। এমন অবস্থায় দ্রুত বৈঠকটি শেষ করেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।
বৈঠকে অংশ নেওয়া কয়েকজন নেতা জানান, আমির উদ্দিন তাঁর বক্তব্যে ঢাকা-১৫ আসনের এমপি কামাল আহমেদ মজুমদারের নেতৃত্বে স্থানীয় নেতারা সহিংসতা প্রতিরোধে মাঠে তৎপর ছিলেন বলে দাবি করেন। এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে ওই এলাকার তৃণমূল নেতারা হইচই শুরু করেন। তাদের বক্তব্য ছিল, সন্ত্রাস-সহিংসতা এবং হামলা-ভাঙচুর মোকাবিলায় কামাল মজুমদারকে পাশে পাওয়া যায়নি। অনেক নেতাও ঘর থেকে বের হননি। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় নেতারা তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেন। বৈঠক সূত্র জানান, এ সময় তাইজুদ্দিন বাপ্পী সন্ত্রাসীদের মোকাবিলায় ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহর তৎপরতা তুলে ধরতে গিয়ে অন্য নেতাদের তোপের মুখে পড়েন। বাপ্পীর দাবি ছিল, ইলিয়াস লন্ডনে অবস্থান করলেও টেলিফোনে এলাকার পরিস্থিতির খোঁজ-খবর রেখেছেন। তবে অন্য নেতারা তাঁর কোনো ভূমিকা ছিল না বলে দাবি করে হ্ট্টোগোল করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দলের ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম মাইক নিয়ে সবাইকে চুপ করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, দলের কোথায় কোথায় সমস্যা, আমরা বুঝতে পারছি। প্রয়োজনে থানা ও ওয়ার্ড নেতাদের নিয়ে আলাদা আলাদাভাবে বসা হবে। এর পরও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলে সভার সভাপতি ওবায়দুল কাদের বৈঠকের সমাপ্তি ঘোষণা করে বলেন, নেতারা কারা কারা মাঠে ছিলেন আর কারা ছিলেন না, সব তথ্য দলের কাছে আছে। দলের পদ নিয়ে খারাপ সময়ে নিজেকে ঘরের মধ্যে লুকিয়ে রাখবেন, এটা হতে পারে না।
তিনি বলেন, এবারের সন্ত্রাসী হামলার টার্গেট ছিল গণভবন। গণভবনে হামলা করে শেখ হাসিনাকে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল। আর আপনারা এভাবে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-কলহ করছেন? কারা মাঠে ছিলেন না, সবার তালিকা করা হচ্ছে। তালিকা ধরে ধরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠকস্থল ত্যাগ করেন তিনি।
এ দিকে দলীয় সূত্র জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবারের বৈঠক শেষে বের হওয়ার সময় আরেক দফা তৃণমূল নেতাদের তোপের মুখে পড়েন মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানসহ মহানগরে অন্য নেতারা। এ সময় তৃণমূল নেতারা সাম্প্রতিক সহিংসতা প্রতিরোধে মাঠে থাকা নেতাদের তালিকা সঠিকভাবে প্রণয়নের দাবি জানানোর পাশাপাশি যারা মাঠে ছিলেন না, তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক পদক্ষেপের দাবি জানান।
এ দিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতা প্রতিরোধে কর্মসূচি নিয়ে মাঠে না থাকার অভিযোগে ভেঙে দেওয়া হয়েছে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের অন্তর্গত ২৭টি ইউনিট কমিটি। গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সূচনা কমিউনিটি সেন্টারে ঢাকা-১৩ আসনের তিনটি থানা ও আটটি ওয়ার্ড নেতাদের নিয়ে মতবিনিময় সভা থেকে এসব কমিটি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিকেল থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পদক আজিজুল হক রানা এবং থানা-ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন। দলীয় সূত্র জানায়, মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলা নগর থানার ২৭টি ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা সন্ত্রাস-সহিংসতা মোকাবিলায় সরাসরি অংশ নেননি বলে অভিযোগ ওঠে। এজন্য এসব ইউনিট কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্র বলছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে কেন আওয়ামী লীগ বিপর্যস্ত হল, কোণঠাসা হয়ে পড়ল- সেটি নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যেই একাধিক মত রয়েছে। তবে গত কয়েক দিনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এসব চুল চেড়া বিশ্লেষণ করেছেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতারা বলছেন, মূলত দলে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের সমন্বয়হীনতা ছিল এ কোটা আন্দোলনের সময় হওয়া সহিংসতার সময়। এ ছাড়া বিগত নির্বাচনের পর অনেক এলাকাতেই যে বিভাজন রয়ে গেছে তার ফলাফল এবার তারা দেখতে পেয়েছেন। অপর দিকে মহানগর আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত থানা ও ওয়ার্ড কমিটিগুলোতে অর্থের বিনিময়ে পদ বানিজ্য হওয়ার যে অভিযোগ কয়েক মাস থেকে রয়েছে সে বিষয়টি এবারের আন্দোলনে মাঠ বিমুখ করেছে দলের অনেক ত্যাগী কর্মী ও নেতাদের।
দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, এবারই পরিস্থিতি শেষ নয়। দলের অনেকে গা বাঁচিয়ে চলেছেন এবার। সে বিষয়গুলো ধরে ধরে আগামীতে দলীয় সাংগঠনিক কাঠামো তৈরী করতে হবে। যা অবশ্যই চ্যালেঞ্জজিং। কিন্তু দলের স্বার্থে ও দেশের স্বার্থে তাদের এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, দলের অনেক নেতা রয়েছেন তাদের বয়স হয়ে যাওয়ায় অনেকেই অকার্যকর হয়ে গেছেন। কিন্তু তারা দলীয় পদ ছাড়তে নারাজ। এ ছাড়া অনেক সংসদ সদস্যই এলাকায় নিজের বলয় তৈরী করে অনেক আগেই দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের ঝেটিয়ে বিদায় করেছেন। যার ফল এবার গুণতে হয়েছে দলকে।
দলে সবচেয়ে বেশি সমালোচনা হচ্ছে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ কমিটি নিয়ে। আওয়ামী লীগের অনেক নেতারা মনে করছেন, এই দুটি নেতৃত্বই এখন ঘুনে ধরা। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা দলকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শ দিচ্ছেন। বিশেষ করে যারা রাজনীতিতে মাঠের নেতা, মাঠের কর্মী তাদেরকে সামনে আনা, ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাদের যোগ্য স্থানে বসানো এবং সংগঠনকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কঠোর অবস্থান গ্রহণ করার জন্য মতামত দিচ্ছেন অনেকে।
এ দিকে গত বৃহস্পতিবার রংপুরে গিয়ে চলমান সহিংসতায় হওয়া নাশকতায় আওয়ামী লীগের নেতারা ফেল দেখছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল রংপুরের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা ফেল করায় তারা এসব করতে সাহস পেয়েছে এবং করেছে। ঘুরে দাঁড়ালেই আর এসব করতে পারত না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমার কষ্ট হয়, আপনাদের পার্টি অফিস যখন ভাঙচুর করল, তখন আপনারা নাই। অথচ পার্টি অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ভিডিওতে দেখা গেল মাত্র কয়েকজন এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমাদের ঘুরে দাঁড়াতে হবে, আওয়ামী লীগকে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। কেননা আমরা বীরের জাতি, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে খালি হাতে আমরা শুধু জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছি।
গতকাল শুক্রবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের চর্চা হিসাবে সম্প্রতিক ঘটা ঘটনা নিয়ে আওয়ামী লীগ গত চার দিন মূল্যায়ন সভা করেছে বলে জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘গত চার দিনে আমরা যে বৈঠকগুলো করেছি, কোথাও কি হাতাহাতি, মারামারি হয়েছে? তর্ক-বিতর্ক গণতন্ত্রের প্রাণ। আওয়ামী লীগ অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের চর্চা করে। এখানে বিতর্ক হতেই পারে। যে কোনো বিষয়ে তর্ক হতেই পারে। কিন্তু কেউ তো মারামারি করেনি। কোনো হাতাহাতি হয়নি।’
এ সময় দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত, ছাত্রদল-শিবির, জঙ্গিগোষ্ঠীর সন্ত্রাসীরা আর যাতে সহিংসতা ছড়াতে না পারে, সে জন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। নেতা-কর্মীদের কারফিউ মেনে চলার অনুরোধ করেন কাদের। ‘এরা দেশের ধ্বংস চায়’ এই শিরোনামে আওয়ামী লীগ সারা দেশে লিফলেট বিতরণ করবে বলে এ সময় জানান ওবায়দুল কাদের।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪
মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫
সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই
ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের
গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের
শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা
বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা
এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম
বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ
রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী
ধূমপানকে না বলুন
জালিমের পরিণতি ভালো হয় না
অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি
মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়
১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত