ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১
সমন্বয়কদের হেফাজতে খাওয়ানোর ভিডিও প্রকাশ ডিবি’র হারুনের উদ্দেশে হাইকোর্ট

এভাবে জাতির সঙ্গে মশকরা করবেন না!

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

৩০ জুলাই ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ৩০ জুলাই ২০২৪, ১২:০৮ এএম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ডিবি কার্যালয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে তাদের ভাত খাওয়ানোর ছবি প্রকাশ করাকে ‘জাতির সঙ্গে মশকরা’ বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন অর রশিদের উদ্দেশে আদালত বলেন, আপনি (ডিবি প্রধান) অফিসারের রুমে কাটা চামচ দিয়ে খাবার খাওয়াচ্ছেন। সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছেন। এটি কি জাতির সঙ্গে মশকরা নয়? আপনাকে এসব কে করতে বলেছে ? কেন করলেন এগুলো? এভাবে জাতির সঙ্গে মশকরা কইরেন না ! যাকে নেন ধরে, একটি খাবার টেবিলে বসিয়ে দেন! গতকাল সোমবার একটি রিট শুনানিকালে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি এসএম মাসুদ হোসাইন দোলনের ডিভিশন বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে অবিলম্বে মুক্তি প্রদান এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানিকালে আদালত উপরোক্ত মন্তব্য করেন। রিটের শুনানি শুরু হয় বেলা দেড়টার দিকে। রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার সারা হোসেন এবং ব্যারিস্টার অনীক আর হক। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ। এ ছাড়া ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষারকান্তি রায় শুনানিকালে উপস্থিত ছিলেন। রিটের বিষয়ে আদেশের জন্য আদালত আজ (মঙ্গলবার) তারিখ ধার্য রেখেছেন।

শুনানিকালে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনের ছয়জন সমন্বয়ককে ডিবি হেফাজতে তাদের নিরাপত্তার জন্য রাখা হয়েছে। মিডিয়ায় দেখা গেছে তারা কাঁটা চামচ দিয়ে খাবার খাচ্ছেন। তখন আদালত বলেন, ডিবি অফিসে যাকে তাকে ধরে নিয়ে যাবেন, তারপর খাবার টেবিলে বসাবেন। এভাবে জাতির সঙ্গে মশকরা কইরেন না !

আদালতে সরকারপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন, অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না।
আদালত থেকে বেরিয়ে রিটের পক্ষের আইনজীবীরা বলেন, সরকারপক্ষের আইনজীবীরা আদালতকে বলেছেন, ৬ সমন্বয়কারীকে গ্রেফতার করা হয়নি। হেফাজতে নেয়া হয়েছে। আমরা বলেছি, তাদের যদি গ্রেফতারই করা না হবে তাহলে নাহিদের মা- বোনসহ দেখা করতে গেলে দেখা করতে দেয়া হয়নি। শিক্ষকরা দেখা করতে চাইলে ডিবি প্রধান তাদের সঙ্গে কথাও বলেননি। কারো সঙ্গে কথা বলতে দেয়নি। ঢুকতে দেয়া হয়নি। কেউ এসে তাদের সঙ্গে কথাই বলেনি। এ থেকে বোঝা যায়, তাদের ডিটেইন দেয়া হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে।

ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, দু’টি কথা এখানে বলা হয়েছে। রায়ট গুলি ছোড়ার কথা এখানে বলা হয়েছে। আরেকটি কথা বলা হয়েছে, আমাদের সংবিধানের ১০২ ধারায় পরিষ্কার বলা আছে, কাউকে যদি আইনি ক্ষমতা ছাড়া কিংবা বেআইনিভাবে কারো হেফাজতে রাখা হয়, এখানে খেয়াল করার বিষয় হচ্ছে, আটক রাখার কথা বলা হয়নি। ডিটেনশনের কথা বলা হয়নি। কোনো ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশের কথা বলা হয়নি। শুধু বলা হয়েছে, কাউকে যদি অন্য কারো কাছে আইনি ক্ষমতা বহির্ভূতভাবে রাখা হয় এটি নিয়ে আদালত নির্দেশ দিতে পারবে তাকে সেখান থেকে মুক্ত করার জন্য। আমরা কিন্তু সেই আদেশটি চেয়েছি আদালতের কাছে। আমরা টেলিভিশনের পর্দায় আমরা দেখেছি ডিবি’র স্টেটমেন্ট। বারবার বলা হয়েছে যে, ৬ জন ছাত্র ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে। সবার কাছে বারবার স্বীকার করেছেন যে, তারা হেফাজতে আছেন। কিন্তু কোথায় তারা বলছেন যে, আটককৃতদের সম্মতি নিয়ে ডিবি তাদেরকে হেফাজতে রেখেছেন, এ কথাগুলো আমরা পাচ্ছি না। তাদের পরিবারের সদস্যরা দেখা করতে চেষ্টা করেছেন। তাদের শিক্ষকগণ দেখা করতে গিয়েছেন। ডিবির একজন অফিসার বের হয়ে বলেছেন যে, তারা (ডিবি) তাদের সঙ্গে (অভিভাবক এবং শিক্ষক) দেখা করতে পারবেন না। তারা যদি সেখানে স্বেচ্ছায় যায়, তাদেরকে যদি জোরপূর্বক আটকই না রাখা হবে তাহলে কেন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করতে দেয়া হচ্ছে না, কেন কারো সঙ্গে কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না ? তারা কেন নিজেদের মতো চলাফেরা করতে পারছেন না। আমরা এ বিষয়টি হাইকোর্টের সামনে বলেছি। আমরা আশা করছি কোর্টের কাছে সরকার এর সঠিক জবাব দেবে। এটি আপনাদের সবার জানা উচিৎ, বিশেষ করে এ প্রজন্মের যারা আছেন, তাদের জানা প্রয়োজন, এ ধরনের আদেশ উচ্চ আদালত শত শত কেন, হাজার হাজার বার দিয়েছে। মিলিটারি, সামরিক শাসন আমলে দিয়েছে। জরুরি অবস্থার মধ্যে এ ধরনের আদেশ অনেক দিয়েছে। কিন্তু সামরিক শাসনামলে কিছু কিছু দিয়েছে। কিন্তু আজকে সরকারপক্ষের কাছে আমরা যে রকম টেকনিক্যালিটি শুনেছি যে, ডিটেনশন তাদের করা হয়নি। ডিটেনশনের আদেশ তাদের কাছে নেই। কাগজপত্রেও অনেক ভুল-ভাল আছে। যখন একজনের জীবনের অধিকার নিয়ে এখানে কথা হচ্ছে, যখন ব্যক্তি স্বাধীনতা নিয়ে কথা হচ্ছে, তখন টেকনিক্যালিটি দিয়ে হয় না। তখন সংবিধান বুঝতে হয়। কার কি দায়িত্ব রয়েছে সেটি বুঝতে হয়।

আটককৃত ৬ জনের কোনো স্বজন আদালতে কোনো আবেদন নিয়ে আসেননি। যে কেউ এ নিয়ে আদালতে আসতে পারেন কি না-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, দয়া করে সংবিধানটা পড়ুন। এ ধরনের হেফাজতে রাখার বিষয়ে আপনি-আমি যে কোনো ব্যক্তি আদালতে আসতে পারেন। আর এখানে যারা এ আবেদন নিয়ে এসেছেন, তারা সুপ্রিম কোর্টের দুই জন আইনজীবী। পরিবার আসতেও পারেন। দুই আইনজীবী জরুরিভিত্তিতে জীবন রক্ষার জন্য, যেহেতু তাদের ব্যক্তি স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়েছে, তাদেরকে মুক্ত করার জন্য জরুরিভিত্তিতে আইনজীবীরা আদালতে এসেছেন। তারা বিবেকের তাগিদে এসেছেন। এ অধিকার সংবিধান তাদের দিয়েছেন।
অ্যাডভোকেট জেডআই খান পান্না বলেন, আমরা বিষয়টি তুলে ধরলে আদালত এই ল্যাঙ্গুয়েজে বলেন যে, এটি মশকরা পাইছেন নাকি !

আদালত থেকে বেরিয়ে রিটকারী অ্যাডভোকেট মানজুর আল মতিন প্রীতম বলেন, আমার নিজের অভিজ্ঞতা বলছি, আমি যখন ধানমন্ডিতে হাঁটছিলাম, তখন আমার উদ্দেশ্যে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম দেখিয়েছে। আল-জাজিরা টেলিভিশন দেখিয়েছে, আমাদের সন্তানদের কিভাবে গুলি করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর সদস্যরা শুয়ে পড়লেন তাদের অটোমেটিক রাইফেল নিয়ে। ২০ গজ দূরে আমাদের নিরস্ত্র সাধারণ মানুষ। তাদের দিকে অটোমেটিক রাইফেল দিয়ে গুলি ছোড়া হলো। এ দৃশ্য দেখার পর বাসায় বসে থাকার কারো কোনো সুযোগ নেই। যার যার অবস্থান থেকে এর প্রতিবাদ করতে হবে। একজন আইনজীবী হিসেবে সেই কাজটি করার জন্য আমরা আদালতে এসেছি। আমরা আদালতে বলেছি, নিরস্ত্র প্রতিবাদকারীদের ওপর গুলি চলতে পারে না। যেটাকে ইংরেজিতে ‘লাইভ রাউন্ড’ বলা হয়। এটি করার কোনো সুযোগ নেই। আরো অনেক ভিডিও আপনারা দেখেছেন। একটি কিশোর চার তলা নির্মাণাধীন ভবনে ঝুলে রয়েছে। তার কিচ্ছু করার উপায় নেই। ওই অবস্থায় তার ওপর গুলি চলেছে অনেক বার। আপনারা দেখেছেন, রিয়া গোপ তার বাবার কোলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। আরেক শিশু তার চোখ দিয়ে গুলি ঢুকেছে। মাথার পেছন দিকে বেরিয়ে গেছে। জিজ্ঞেস করুন, সে কোথায় ছিলো ? এটি তার বাসায়। ঘরের ভেতর। জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে ছিলো। এই তার অপরাধ। এ জন্য আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, যারা আন্দোলনকারী তদের ওপর লাইভ রাউন্ড গুলি ছোড়া চলবে না। আপনারা প্রয়োজনে টিয়ার শেল ছুড়ুন। রাবার বুলেট ছুড়ুন। তাতেও বহু মানুষ অন্ধ হয়েছে। আপনারা দেখেছেন। এতো কাছ থেকে রাবার বুলেট ছোড়া হয়েছে। ফলে এ বিষয়গুলো সামনে আনতে হবে। আমরা নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলতে পারি। আমার উদ্দেশ্যে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। তাদের কোনো পোশাক ছিলো না। আমি জানি না তারা কারা। পিস্তল থেকে গুলি হয়েছে। কারণ, আমার হাতে ক্যামেরা ছিলো। প্রমাণ তারা রাখবেন না। কিন্তু ধ্বংস হয় না আজকের দুনিয়ায়। প্রমাণ পৌঁছে যায়। আরেকটি দাবি আমরা করেছি। পরিষ্কারভাবে ছাত্ররা সারা দেশে আন্দোলন করেছেন। ৬ জন ছাত্র ডিবি পুলিশের হাতে বন্দী। কালকেই ছাত্ররা স্পষ্টতঃ বলেছে তারা ডিবি অফিসে বন্দী। ডিবি অফিস থেকে কিংবা যেখান থেকেই হোক একটি ডিভিও প্রকাশ করা হচ্ছে। সেই ভিডিওতে যে কথা বলা হয়েছে, সেটি অস্ত্রের মুখে হয়েছে। ছাত্ররা সেটি বলেছেন। এবং এ ধরনের আন্দোলন প্রত্যাহারের দাবি ছাত্ররা মানে না। একজন আইনজীবী হিসেবে আমার কথা হচ্ছে, যখন গোয়েন্দা প্রধান বলেন যে, নিরাপত্তার প্রয়োজনে তিনি তাদেরকে সেখানে নিয়ে এসেছেন এবং তাদেরকে তিনি খাবার-দাবার করিয়েছেন। সেই ছবিও প্রচার করা হয়, তখন আমার কথা হচ্ছে, হাসপাতাল থেকে একজন নাগরিককে কিভাবে তুলে নেয়া হয়। কোন্ আইনে? আমরা আদালতে এ প্রশ্ন তুলেছি। আপনারা নাহিদের ক্ষত-বিক্ষত শরীর দেখেছেন। তার গায়ে পিটিয়ে কি অবস্থা করা হয়েছে পত্রিকায় দেখেছেন। আমি জানি, অনেক ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম দেখাতে পারেনি সেটি। কিন্তু পত্রিকার ছবি আমরা দেখেছি। সেই নাহিদকে যখন তুলে নেয়া হয় তখন বিশ্বাস করার কারণ নেই যে তাকে আপ্যায়ন করার জন্য নেয়া হয়েছে। ফলে আমরা আদালতে বলেছি, এই ৬ জনকে অবশ্যই আদালতের সামনে আনতে হবে। তাদেরকে কাছ থেকে জানতে হবে যে, তাদেরকে কি আটকে রাখা হয়েছে নাকি তারা স্বেচ্ছায় ডিবি অফিসে বেড়াতে গেছেন। এ প্রশ্নের উত্তর আমরা সবাই চাই। সেখানে অধিকাংশ অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন।

মঙ্গলবার আদালত আমাদের আরো শুনানির সুযোগ রেখেছেন। আমরা আবেদনের সপক্ষে প্রমাণ তুলে ধরারও সুযোগ পাবো।
এর আগে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ সমন্বয়কের ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়। অ্যাডভোকেট মানজুর আল মতিন প্রীতম ও অ্যাডভোকেট আইনুন্নাহার সিদ্দিকা লিপি এ রিট দায়ের করেছেন। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শকসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
গত রোববার ফেসবুক পোস্টে আন্দোলনের সমন্বয়কদের নিয়ে কনফারেন্স রুমে বসে নাস্তা করার ছবি আপলোড করেন ডিএমপির ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ।

ওই ফেসবুক পোস্টে হারুন লিখেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন। ডিবি কার্যালয়ে এনে তাদের সাথে কথা বললাম। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের পরিকল্পনার কথা জানানোর পর তাদের উদ্বেগ দূর হয়েছে। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে টিম ডিবি ডিএমপি বদ্ধপরিকর।
উল্লেখ্য, গত ২৬ জুলাই নিরাপত্তার কথা বলে আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারকে হাসপাতাল থেকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়। পরে ২৭ জুলাই অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহ ও নুসরাত তাবাসসুমকেও ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মুজিবনগর সেচ প্রকল্পে দুদকের অভিযান ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ

মুজিবনগর সেচ প্রকল্পে দুদকের অভিযান ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ

শীত আসতেই রাজনগরে শুরু হয়েছে নাচ-গান আর জুয়ার আসর

শীত আসতেই রাজনগরে শুরু হয়েছে নাচ-গান আর জুয়ার আসর

বিজিবি দিনাজপুর সেক্টরের উদ্যোগে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ

বিজিবি দিনাজপুর সেক্টরের উদ্যোগে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ

বুড়িচংয়ে  কাকদী নদীর পাড় কাটায়  বাধঁ ভাঙ্গার আশঙ্কা বিরাজমান

বুড়িচংয়ে  কাকদী নদীর পাড় কাটায়  বাধঁ ভাঙ্গার আশঙ্কা বিরাজমান

বীজ সরবরাহে প্রতারণা উপরে সুন্দর গাছে আলু ফলন নেই

বীজ সরবরাহে প্রতারণা উপরে সুন্দর গাছে আলু ফলন নেই

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর

ভারতের মহাকুম্ভ মেলায় পবিত্র নদীতে স্নানের মহোৎসব , আধ্যাত্মিকতার মহাযজ্ঞ

ভারতের মহাকুম্ভ মেলায় পবিত্র নদীতে স্নানের মহোৎসব , আধ্যাত্মিকতার মহাযজ্ঞ

কলাপাড়ায় বিএনপি'র দপ্তর সম্পাদকের বাসায় চুরি

কলাপাড়ায় বিএনপি'র দপ্তর সম্পাদকের বাসায় চুরি

কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী জামাই মেলায় মানুষের ঢল

কালীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী জামাই মেলায় মানুষের ঢল

রাজউক উত্তরা জোনাল অফিস স্থানান্তর আদেশের প্রতিবাদে মানববন্ধন

রাজউক উত্তরা জোনাল অফিস স্থানান্তর আদেশের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নিষিদ্ধ সংগঠন  সহ-সভাপতি সজল ১ দিনের রিমান্ডে

নিষিদ্ধ সংগঠন  সহ-সভাপতি সজল ১ দিনের রিমান্ডে

কুলাউড়ায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

কুলাউড়ায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

ট্রাম্পের শপথের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ উত্তর কোরিয়ার

ট্রাম্পের শপথের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ উত্তর কোরিয়ার

টেকনাফের কৃতিসন্তান সাইফুল্লাহকে পুলিশের এআইজি পদে পদায়ন

টেকনাফের কৃতিসন্তান সাইফুল্লাহকে পুলিশের এআইজি পদে পদায়ন

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেল ফরিদপুরের চার আলেম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেল ফরিদপুরের চার আলেম

টিকটক কিনছেন না মাস্ক, জল্পনা উড়াল চীনা সংস্থা

টিকটক কিনছেন না মাস্ক, জল্পনা উড়াল চীনা সংস্থা

সাতক্ষীরায় নববধূকে নির্যাতন করে হত্যা! স্বামী আটক

সাতক্ষীরায় নববধূকে নির্যাতন করে হত্যা! স্বামী আটক

ফরিদপুরে চুরি করতে গিয়ে দেখে ফেলায় বাড়ির কেয়ারটেকারকে হত্যা : গ্রেপ্তার ৩

ফরিদপুরে চুরি করতে গিয়ে দেখে ফেলায় বাড়ির কেয়ারটেকারকে হত্যা : গ্রেপ্তার ৩

হাজীগঞ্জে বিভিন্ন দপ্তর পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

হাজীগঞ্জে বিভিন্ন দপ্তর পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

৪৩ বছর বয়সে ক্রিকেটে ফিরছেন অ্যান্ডারসন

৪৩ বছর বয়সে ক্রিকেটে ফিরছেন অ্যান্ডারসন