সচিবালয়ে উপস্থিতি কম মার্কিন চিঠি নিয়ে প্রশাসনে দলবাজ কর্মকর্তারা আতঙ্কে

সরকারি কর্মকর্তাদের মাঝে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা

Daily Inqilab পঞ্চায়েত হাবিব

০৫ আগস্ট ২০২৪, ১২:১০ এএম | আপডেট: ০৫ আগস্ট ২০২৪, ১২:১০ এএম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সর্বাত্মক অসহযোগের আন্দোলনের প্রথম দিনে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে নিরাপত্তার জন্য সবগুলো প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া অধিকাংশ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা কার্যালয়ে আসেননি। সচিবসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতিও ছিল কম। অনেকের মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা কাজ করছে। গতকাল সচিবালয়ে দর্শনার্থীর উপস্থিতি একেবারে কম। সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনী দিয়ে সচিবালয়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা সর্বাত্মক অসহযোগের মধ্যে গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর সড়কে যানবাহন খুবই কম। ফলে গন্তব্যে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিপাকে পড়েন লোকজন। গতকাল দুপুরের দিকে নিরাপত্তার জন্য সচিবালয়ের সবগুলো প্রবেশপথ বন্ধ রাখা হয়। সে সময় সচিবালয়ের পার্শ্ববর্তী তোপখানা রোডে বেশ কিছু মানুষের জমায়েত দেখা যায়। তখন ওই এলাকা থেকে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শোনা যাচ্ছিল। এ নিয়ে সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। সচিবালয়ে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১২টার দিকে আইনমন্ত্রী. শিক্ষামন্ত্রী, জনপ্রশাসনমন্ত্রী, যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী, অর্থ প্রতিমন্ত্রী, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী, শ্রম প্রতিমন্ত্রী, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীসহ কয়েকজন মন্ত্রীর দপ্তরে গিয়ে তাদের পাওয়া যায়নি। সকাল থেকে তারা আসেননি বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আছেন। তারা বলেন, যেহেতু অফিস খোলা, তাই তাদের আসতে হয়েছে। তবে চলাচলের ক্ষেত্রে তাঁদের মধ্যে ভয় কাজ করছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, তিনি সরকারি যানবাহনে এসেছেন। তাঁর দপ্তরের সবাই অফিসে এসেছেন। কিন্তু সবার মধ্যেই উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা কাজ করছে। তারা আরো বলেন, মার্কিন চিঠি নিয়ে প্রশাসনে দলবাজ কর্মকর্তাদের মাঝে নানা আলোচনা চলছে। এস মিলে প্রশাসনের কর্মকর্তারা আতঙ্কে আছে।
সচিবালয় ঘুরে দেখা গেছে, সকাল থেকেই কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উপস্থিতি স্বাভাবিক ছিল। তবে আজকে সচিবালয়ে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। প্রবেশের ৫টি গেটই বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রতিটি গেটে অতিরিক্ত পুলিশসহ বিজিবির সদস্য দেখা গেছে। যারা ব্যাগ নিয়ে সচিবালয়ে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন, তাদের ব্যাগও তল্লাশি করা হচ্ছে। নারীদের তল্লাশি করার জন্য নারী পুলিশও কাজ করছেন।

বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা ইনকিলাবকে জানান, গণভবনে জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক (এনএসসি) কমিটির জরুরি মিটিংয়ে বসেছেন বিদুৎ প্রতিমন্ত্রীসহ আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী। সে কারণে সচিবালয়ে মন্ত্রীদের উপস্থিতি কম। এদিকে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শামসুন নাহারসহ কয়েকজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী উপস্থিত থাকলেও অন্যদের কেউ কেউ দুপুর পর্যন্ত সচিবালয়ের অফিসে আসেননি। এসব মন্ত্রীর দপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, সচিবালয়ের বাইরে অনুষ্ঠান ও সভা থাকায় দুপুর পর্যন্ত তাঁরা আসেননি। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেন,আমি রুটিন কাজ করতে এসেছি। আমাদের কাজ মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া। আমরা জাতি, ধর্ম, বর্ণ, দল নির্বিশেষে সবাইকে সেবা দিচ্ছি।

এদিকে দুপুর ১২টার পর থেকে নিরাপত্তার জন্য সচিবালয়ের সবগুলো প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাইরে গুলি, হাতবোমা বিস্ফোরণ ও সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছিলো। এসময় সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। এই প্রতিবেদন লেখার সময়ও গুলি চলছিল। সচিবালয়ে দায়িত্বরত পুলিশের একজন সদস্য জানান, অন্যান্য দিনের মতো গতকাল সকাল থেকেই আমরা তৎপর রয়েছি। সচিবালয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা- কর্মচারীরা জানান, আজকে রাস্তায় তেমন কোনো যান চলাচল করছে না। সিএনজি, রিকশা ছাড়া কিছু নেই। আমাদের মন্ত্রণালয়ে প্রায় সবাই সঠিক সময়ে উপস্থিত হয়েছে। এর আগে গত জুলাই মাসের শুরু থেকে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে বিক্ষোভ ও সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটে। এসব ঘটনায় বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিজিবি নামানো হয়। একপর্যায়ে সরকার ১৯ জুলাই শুক্রবার রাত ১২টা থেকে সারা দেশে কারফিউ জারি করে। একই দিনে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হয়। এখনো বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী। প্রথম দিন দুই ঘণ্টা বিরতি দিয়ে কারফিউ চলে। পরদিন তিন ঘণ্টা বিরতি দেওয়া হয়। ঢাকা, গাজীপুর, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জে ১৫ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করা হয়েছি। পরে আবার কারফিউ জারি করা হয়েছে। অন্যান্য জেলাগুলোর কারফিউর সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক নেবেন।

এদিকে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর বিধি-২৫ (১)এ বলা হয়েছে, কোনো সরকারি কর্মচারী কোনো রাজনৈতিক দলের বা তাদের অঙ্গসংগঠনের সদস্য হতে পারবেন না। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে কোনোভাবে যুক্ত,কোনো প্রকারে অংশগ্রহণ,সহযোগিতা করতে পারবেন না। বিধি-২৫ (৩)এ বলা হয়েছে, কোনো সরকারি কর্মচারী আইন পরিষদ নির্বাচনে কোনো প্রকার প্রচারণা অথবা অন্য কোনোভাবে হস্তক্ষেপ বা প্রভাব প্রয়োগ অথবা অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। সরকারি কর্মকর্তা-কার্মচারীগণ কোন দল বা গোষ্ঠির স্বার্থে কাজ না করে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে সততা ও নিরপেক্ষতা বজায় রেখে দেশ ও জনগণের স্বার্থে দায়িত্ব পালন করবেন। আইনে বলা হয়েছে। অর্থচ প্রশাসনে বাস্তবে তা উল্টো। গত ১৫ বছরে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকা কালে দলের উপর ভর করে ফায়দা লটুছে প্রশাসনের কর্মকর্তারা। প্রশাসন-পুলিশ মারাত্মকভাবে রাজনৈতিক পরিচয়ের আড়ালে সুবিধাবাদী ও পেশাদারীত্বহীন হয়ে পড়ছে। প্রশাসনে রন্দ্রে রন্দ্রে ঘুণে ধরে গেছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় পদোন্নতিসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধায় নিতে দৌড়ে থাকছেন আমলারা। এদিকে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে সিনেটর ও কংগ্রেসম্যানদের চিঠি দেওয়ার খবর প্রকাশের পরে বর্তমান প্রশাসনের সরকারি দলবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে আতস্ক দেখা নিয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত/আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, স্ব-শাসিত ও সংবিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষের এবং বিভিন্ন কর্পোরেশনের চাকুরিতে/কর্মে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি সংশোধন করা হয়েছে। এর পরে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা আচরণবিধির মানছে না। এ দিকে প্রশাসনের কর্মকর্তারা রাজনৈতিক সমাধান চায়। ছাত্রদের আন্দোলন চলাকালে সচিবালয়ের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা আহত হয়েছিলো। আজ রোববার সারাদেশে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হচ্ছে এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সরকারি কর্মকর্তারা বলে জানা গেছে। এদিকে বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেটা বিস্মিত হওয়ার মতো কিছু নয়। তার কারণ, বেশ কয়েক মাস আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের মনোভাব দেখিয়েছে। তবে মনে হচ্ছে, এবারের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হবে। যদিও কাদের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এখনো সে তালিকা প্রকাশ করেনি। দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ তালিকায় বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল, বিরোধী দল, সাবেক ও বর্তমান সরকারি কর্মকর্তা, জুডিশিয়ারি ও সিকিউরিটি সার্ভিসের সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত। গত ২০২১ সালের সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আসে। সেখানে র‌্যাবের সাতজন সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং নির্যাতনের অভিযোগে আনে। একই বছরের মে মাসে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করে এমন কর্মকাণ্ডের জন্য ভিসা নীতি প্রয়োগের ঘোষণা দেয় ওয়াশিংটন। এর আগে গত ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওই ঘোষণা আসে। তাহলে এ ক্ষেত্রে বাস্তবতাটা কী? মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উল্লেখ করা কোনো সমস্যার কি সমাধান হয়েছে?।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

এবার সাদপন্থিদের ১০ দফা দাবি
সিকদার গ্রুপের ১৫ প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
বিডিআর বিদ্রোহ : ঘটনা তদন্তে সাত সদস্যের কমিশন গঠন
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব : উপদেষ্টা আসিফ নজরুল
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী সরকারের পুনরাবৃত্তি করবে না আশাবাদ রিজভীর
আরও

আরও পড়ুন

সুন্দরবনকেন্দ্রিক দস্যুতা বন্ধে পুলিশের নজরদারি বৃদ্ধি করা হচ্ছে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

সুন্দরবনকেন্দ্রিক দস্যুতা বন্ধে পুলিশের নজরদারি বৃদ্ধি করা হচ্ছে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

মায়োতে সাইক্লোন চিডোর ধ্বংসযজ্ঞে ফ্রান্সে জাতীয় শোক

মায়োতে সাইক্লোন চিডোর ধ্বংসযজ্ঞে ফ্রান্সে জাতীয় শোক

সাড়ে ৪মাস পর হিলিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত নাঈমের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

সাড়ে ৪মাস পর হিলিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত নাঈমের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

কলাপাড়ায় অগ্নিকান্ডে দু'টি দোকান পুড়ে ছাই

কলাপাড়ায় অগ্নিকান্ডে দু'টি দোকান পুড়ে ছাই

গাছ আর জিও ব্যাগ পেয়ে খুশি খুলনার ছাদবাগানীরা

গাছ আর জিও ব্যাগ পেয়ে খুশি খুলনার ছাদবাগানীরা

খুলনায় একাধিক মামলার আসামী সন্ত্রাসী রকি গ্রেপ্তার

খুলনায় একাধিক মামলার আসামী সন্ত্রাসী রকি গ্রেপ্তার

টাঙ্গাইলে সুবিধা বঞ্চিত গরীব অসহায়দের শীতবস্ত্র বিতরণ

টাঙ্গাইলে সুবিধা বঞ্চিত গরীব অসহায়দের শীতবস্ত্র বিতরণ

রাজবাড়ীতে পদ্মা নদীর এক বোয়াল ৫২ হাজারে বিক্রি

রাজবাড়ীতে পদ্মা নদীর এক বোয়াল ৫২ হাজারে বিক্রি

অচিরেই বিলুপ্ত হবে নেতানিয়াহু শাসন, হুমকি হুতি প্রধানের

অচিরেই বিলুপ্ত হবে নেতানিয়াহু শাসন, হুমকি হুতি প্রধানের

এলন মাস্ক কি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন? ট্রাম্প বললেন ‘অসম্ভব’

এলন মাস্ক কি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন? ট্রাম্প বললেন ‘অসম্ভব’

নাটোরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় চালকসহ এক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী নিহত

নাটোরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় চালকসহ এক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী নিহত

এবার সাদপন্থিদের ১০ দফা দাবি

এবার সাদপন্থিদের ১০ দফা দাবি

সা'দ পন্থীদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও আশুলিয়া থানায় স্মারক লিপি প্রদান

সা'দ পন্থীদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও আশুলিয়া থানায় স্মারক লিপি প্রদান

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

বাংলাদেশ নিয়ে কটুক্তি করা বিজেপি নেতা শুভেন্দুকে জুতাপেটা

বাংলাদেশ নিয়ে কটুক্তি করা বিজেপি নেতা শুভেন্দুকে জুতাপেটা

সিকদার গ্রুপের ১৫ প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

সিকদার গ্রুপের ১৫ প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

শীতের তীব্রতায় বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ,বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা

শীতের তীব্রতায় বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ,বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা

চিরিরবন্দরে আগাম জাতের আলুর ভালো ফলন ও দাম পেয়ে কৃষকেরা খুশি

চিরিরবন্দরে আগাম জাতের আলুর ভালো ফলন ও দাম পেয়ে কৃষকেরা খুশি

‘রেমিট্যান্স এ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ পেল হংকংয়ে বসবাসরত ১০ বাংলাদেশি নারী

‘রেমিট্যান্স এ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ পেল হংকংয়ে বসবাসরত ১০ বাংলাদেশি নারী

বিডিআর বিদ্রোহ : ঘটনা তদন্তে সাত সদস্যের কমিশন গঠন

বিডিআর বিদ্রোহ : ঘটনা তদন্তে সাত সদস্যের কমিশন গঠন