ক্ষমতা ফিরে পাচ্ছেন ডিসিরা
১৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৩ এএম
জেলা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে জেলা প্রশাসক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত জেলা কমিটির সভাপতি। তাঁর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় জেলার সকল সদস্যদের উপস্থিত থাকতে হয়। কিন্তু অধিকাংশ জেলায় জেলার পুলিশ সুপার (এসপি)রা সভায় উপস্থিত থাকেন না বলে ঢের অভিযোগ রয়েছে। ফলে সভা অনেকাংশে ফলপ্রসু হয় না। এমন অভিযোগ বিগত সময়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগসহ খোদ জেলা প্রশাসক সম্মেলনে উত্থাপন করা হয়েছে। এরপরও সরকার আমলে নেয়নি। যে কারণে জেলা প্রশাসক কমিটির প্রধান হয়েও জেলার আইনশৃঙ্খলা সম্পর্কে অনেকক্ষেত্রে পরিপূর্ণ অবগত থাকতে পারেন না। অথচ জেলার সকল উ্ন্নয়ন অগ্রগতিসহ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে উপস্থাপন করতে হয়। অতীতে দেখা গেছে, প্রতিটি জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে ডিসিরা সংক্ষিপ্ত বিচারসহ ফৌজদারি কার্যবিধির (সিআরপিসি) কয়েকটি ধারার ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার জন্য প্রস্তাব দিয়ে এসেছেন। পাশপাশি তারা আরো উল্লেখ করেন, অতীতে জেলা প্রশাসকরা পুলিশ সুপারের বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) লিখতেন। যে কারণে জবাবদিহিতা থাকতো। অন্যদিকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের পর মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখাসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সমস্যা হচ্ছে। এ বিষয়ে সংস্কারসহ আরো করণীয় সম্পর্কে অন্তর্ববর্তীকালীন সরকারের নীতি নির্ধারকদের মধ্যে আলাপ আলোচনা চলছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে। অতীতের মতো পুলিশ সুপারের বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন জেলা প্রশাসকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া যায় কিনা সেটি বিবেচনায় আনার দাবি করেছেন তারা। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্র্বতীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। এ সরকারের মেয়াদকালে কিভাবে প্রশাসন, পুলিশ ও বিচার বিভাগের সংস্কার হতে পারে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৬ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত ৪০০ জন এবং ৫ থেকে ৬ আগস্টের মধ্যে আরও ২৫০ জন নিহত হয়েছেন। এই তথ্য সংগ্রহে বাংলাদেশের গণমাধ্যম এবং আন্দোলনকারীদের মুভমেন্টকে উৎস হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে বিক্ষোভকারী, পথচারী, সাংবাদিক, এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও রয়েছেন। বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে গুরুতর এবং বিশ্বাসযোগ্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে তার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন।
ভুক্তভোগীদের মতে, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সরকারের পালাবদলের পর পুলিশককে আরো জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। বিশেষ করে জেলা পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলার উন্নয়নের স্বার্থে জেলার এসপিদের বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন দেওয়ার ক্ষমতা ডিসিদের দিতে হবে। বিগত এক দশক ধরে পুলিশের ক্ষমতা এতটাই অপব্যবহৃত হয়েছে- যে কারণে গত এক দশকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনটি হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে তাদের ব্যবহার করা হয়েছে। তাদের কর্মকান্ডে সাধারণ মানুষ পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ প্রকাশ করেছেন। এখন কোন রাজনৈতিক সরকার নেই। তাই সংস্কারে কোন বাধা থাকার কথা নয়। বর্তমান অন্তর্ববর্তীকালীন সরকারের আমলে তাদের জবাবদিহির আওতায় আনাযেথা সময়। অতীতের মতো জেলা প্রশাসকরা পুলিশ সুপারের বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন দেওয়ার ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া যায় কিনা বর্তমান সরকারকে বিবেচনায় আনতে হবে। এদিকে ২০১৪ সালের ২৯ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন) মো. মাকসুদুর রহমান পাটওয়ারী স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে সুনির্দিষ্টভাবে অভিযোগ এনেছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি লিখেছিলেন, এরপরও ওই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানা গেছেএ
এ বিষয়ে সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান ইনকিলাবকে বলেন, বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের পর মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখাসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে আসছে। জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি হয়েও জেলা প্রশাসক কোন কার্যকর ভুমিকা রাখতে পারেন না। জবাবদিহিতা না থাকায় কমিটির প্রধান হয়েও জেলা প্রশাসক ভুমিকা রাখতে পারেন না। অথচ জেলার সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ, নীতি যথাযথ প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসকের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা, সন্ত্রাস দমনে মাঠ পর্যায়ে মূল ভূমিকা রাখে জেলা পুলিশ। দু’পক্ষই নানা প্রশংসনীয় পদক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন সময় জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। বিগত ১৭ বছরে জবাবদিহিতা না থাকায় পুলিশের কিছু কর্মকর্তা বিতর্কিত ভুমিকার কারণে জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়েছেন। যা বিগত সরকারের জন্য বুমেরাং হয়েছে। যার দায়িত্ব ওই সরকারকে বহন করতে হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রংপুর বিভাগের এক জেলা প্রশাসক ইনকিলাবকে বলেন, পুলিশের ওপর নিয়ন্ত্রণ না থাকায় তারা তাদের মতো করে কাজ করছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতে যেকোনো অপরাধের বিচার দ্রুত করায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। কিন্তু মাঠপর্যায়ে অন্য কোনো অপরাধের ক্ষেত্রে এমন ক্ষমতা না থাকায় অনেক ক্ষেত্রে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা যাচ্ছে না।
জানা গেছে, ১৯৯৬ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বেশ কয়েকটি জেলায় অবশ্য প্রশাসন ও পুলিশের ৭৩ ব্যাচের (বিসিএস) ডিসি-এসপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জেলা প্রশাসকের চেয়ে পুলিশ সুপার চাকরিতে সিনিয়র এমন পদায়ন কখনোই কোনো সরকারের সময়ে হয়নি। ২০১০ সালে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে পুলিশের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসকদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে গুরুতর অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছিল। একটি অভিযোগ ছিল, ডিসি জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি হলেও পুলিশ সুপাররা তাদের আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত সব আদেশ মানেন না। অনেক ক্ষেত্রে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নেতৃত্বেই চলে মাদকের ব্যবসাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা স্থানীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক দল গুলো নিয়ন্ত্রণ করছেন। ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করে ডিসিরা যাতে পুলিশকে নির্দেশ দিতে পারেন, সে ক্ষমতা তাদের প্রদানের প্রস্তাবও সম্মেলনে করা হয়। ডিসি ও কমিশনারদের পুলিশের কর্মতৎপরতার ওপর প্রতিবেদন দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়ার সুপারিশ সম্মেলনে করা হয়। উপরন্তু নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে একজন সহকারী পুলিশ সুপার, দুজন পরিদর্শক, চারজন উপপরিদর্শক ও ৩০ জন কনস্টেবলের সমন্বয়ে ‘প্রশাসনিক ফোর্স’ গঠনের প্রস্তাব করেন ডিসিরা। ভ্রাম্যমাণ আদালতের আওতায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সংক্ষিপ্ত আদালত গঠন ও মামলা আমলে নিয়ে বিচারের ক্ষমতা দেওয়ার দাবিও সম্মেলনে করা হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এসব দাবি সমর্থন করলেও তৎকালীন সরকারের শীর্ষপর্যায় থেকে সবুজ সংকেত মেলেনি। বরং পুলিশের ক্ষমতা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর জেলা প্রশাসকদের এসব অভিযোগ ও প্রস্তাবে পুলিশ কর্তৃপক্ষ চরমভাবে ক্ষুব্ধ হন। বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে পরের দিন অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে, যেখানে অনেক পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসকদের অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ করা হয়।
তৎকালীন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নূর মোহাম্মদ বলেছিলেন, পুলিশ সম্পর্কে এ রকম ঢালাও মন্তব্য করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা অনভিপ্রেত। কারও কারও মধ্যে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার মতো অবস্থা সৃষ্টির মনোভাব থাকতে পারে। পুলিশের সবাই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত এ রকম ঢালাও মন্তব্য করা ঠিক হয়নি।
পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের তৎকালীন সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান বলেন, কেউ বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না, তাদের সব লোক সৎ। থানায় দায়ের করা মামলার পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি বলেন, ৬০ শতাংশ মামলা হয় জমিজমা নিয়ে বিরোধের কারণে। জমিজমার এই বিরোধের পেছনে আছে প্রশাসনের লোকজন। তাদের অনিয়মের কারণেই ৬০ শতাংশ মামলা হচ্ছে। পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য জেলা পুলিশ সুপারের অধীনে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের দাবি জানানো হয়। এসব অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সমন্বয় ও পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবর্তে প্রজাতন্ত্রের এ দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি দুর্ভাগ্যজনক দ্বন্দ্বাত্মক সম্পর্কের সৃষ্টি হয়। এর রেশ এখনো চলছে।
ভুক্তভোগীদের মতে, সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বতীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। এখনই সংস্কারের উপযুক্ত সময় বলে তারা করেছেন। কয়েকজন জেলা প্রশাসক জানান, কিছু ধারা প্রয়োগের ক্ষমতা না থাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। নির্বাহী বিভাগ (প্রশাসন) থেকে বিচার বিভাগ আলাদা করার পরও সংক্ষিপ্ত বিচারসহ ফৌজদারি কার্যবিধির (সিআরপিসি) ১১টি ধারার ক্ষমতা রাখা প্রয়োজন ছিল। সিআরপিসির ১১টি ধারা সংশোধনসহ আইন ও বিচার সম্পর্কিত ২০টি বিষয়ে সমস্যা চিহ্নিত করে তা থেকে উত্তরণ করলে ভালো হয়।
গত ২০০৭ সালের পয়লা নভেম্বর উচ্চ আদালতের রায়ে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগকে আলাদা করা হয়। এরপর সংবিধানের ২২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী স্বাধীন বিচার বিভাগও প্রতিষ্ঠিত হয়। এতে নির্বাহী বিভাগের বিচারিক ক্ষমতা অনেকাংশে কমে আসে। তবে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯-এর আওতায় নির্বাহী বিভাগের ম্যাজিস্ট্রেটরা এখনো ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা, ইভটিজিং নিয়ন্ত্রণসহ কয়েকটি সুনির্দিষ্ট বিষয়ে বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগ করছেন। কিন্তু এরপরও বিচারিক ক্ষমতার প্রয়োগ নিয়ে কয়েক বছর ধরে নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগের মধ্যে প্রকাশ্যে ভিন্নমত দেখা গেছে। নির্বাহী বিভাগ বিচার বিভাগের সব ক্ষমতা কেড়ে নিতে চাইছে বলে অভিযোগও করেছিলেন সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে তিনি আইনজীবীসহ বিচার বিভাগ-সংশ্নিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান। সর্বশেষ ২০১৭ সালে মোবাইল কোর্ট আইন অবৈধ ষোষণার ছয় মাস পর আবার বৈধ করা হয়। তবে এ নিয়ে বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগের মধ্যে চরম বিরোধ রয়েছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
কালীগঞ্জে রাঙ্গামাটিয়া ধর্মপল্লীর সংবাদ সম্মেলন
গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত
মিসরে প্রেসিডেন্ট সিসির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ
কুর্দি যোদ্ধাদের ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি এরদোগানের
৩৫শ’ এজেন্টের অধিকাংশই গুজরাটের পাচারকারী
৫ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরাইল বিমান
তুষারপাতে অচল হিমাচল দুই শতাধিক রাস্তা বন্ধ
ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?
মোজাম্বিকে কারাদাঙ্গায় নিহত ৩৩, পলাতক ১৫০০ কয়েদি
গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরাইলের
পাকিস্তানে সড়ক অবরোধে শতাধিক শিশুর প্রাণহানি
আফগানিস্তানে ৭১ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তান
শুধু নারীদের জন্য
নিথর দেহ
আত্মহননে
জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী
মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়
শুধু নামেই জিমনেসিয়াম
মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসছে?