প্রয়োজন আরো কঠোরতা
২২ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২২ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৪ এএম
ছুরি কাজ নির্ভর করে যিনি ব্যবহার করেন তার কর্মের ওপর। কসাই ছুরি ব্যবহার করে গরু জবাইয়ে, চোর ছেচরার ছুরির ব্যবহার ছিনতাইয়ে। আবার চিকিৎসকরা সেই ছুরি দিয়ে অপারেশন করে রোগীকে সুস্থ করে তোলেন। পতিত শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছর বহুবার বলেছেন, ‘আমি পাওয়ার চাই, আমি এ্যাবসুল্যুট পাওয়ার চাই, এটাই আমার লক্ষ্য।’ এ্যাবসুল্যুট পাওয়ার ব্যবহার করে শেখ হাসিনা দেশকে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য তথা লুটেরা-পিশাচদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছেন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে আওয়ামীকরণের নামে প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির বাসা বেঁধেছেন। উন্নয়নের নামে বৈদেশিক ঋণ নিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছেন।
বিদেশে টাকা পাচার রাষ্ট্রীয় ভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। ভারতের সমর্থন নিয়ে হাসিনা এ্যাবসুল্যুট পাওয়ারে ১৭ কোটি মানুষকে দমন করেছেন। যা অনেকটা কসাইয়ের গরু জবাই এবং ছিনতাইকারীর ছুরির ব্যবহারের মতোই। এখন প্রশাসন থেকে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের জঞ্জাল দূরীকরণ এবং দেশে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশ পুনর্গঠনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রয়োজন ‘এ্যাবসুল্যুট পাওয়ার’ এর ব্যবহার। ড. ইউনূসের কঠোরতা এবং একক নেতৃত্ব প্রয়োজন দিল্লিতে পালিয়ে থাকা পতিত হাসিনার একের পর এক ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করা এবং প্রশাসনের ভিতরে মুজিববাদী আওয়ামী লীগ দলদাস আমলা-পুলিশদের নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনেই। ২০ আগস্ট সচিবালয়ে ঢুকে হাজার দু’য়েক ছাত্রের দাবির মুখে এইচএসসি, আলিম ও সমমানের পরীক্ষা ‘না নেয়ার সিদ্ধান্ত’ অন্তর্বর্তী সরকারের জন্যে তো বটেই দেশবাসীর জন্য অশনি সংকেত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমান প্রশাসন, পুলিশ ও বিভিন্ন বাহিনী এমনকি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যেও হাসিনার লোক রয়েছে। এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টার একক কর্তৃত্ব ও কঠোরতা অপরিহার্য।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন সরকার ৮ আগস্ট শপথ নিয়ে কাজ শুরু করেছে ১১ আগস্ট। এর মধ্যেই সচিবালয়সহ সরকারের বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অর্ধশতাধিক সংগঠনের ব্যানারে বিভিন্ন দাবি চাওয়া নিয়ে মাঠে নেমেছে। তারা নানান দাবি জানিয়ে সরকারকে বিব্রত করার চেষ্টা করছেন। গত কয়েকদিনে পরিষ্কার হয়ে গেছে, নতুন সরকারকে অস্থিতিশীল করতে ভারতের সংখ্যালঘু নির্যাতন, জুডিশিয়াল ক্যু, ১৫ আগস্টের ঢাকায় ১০ লাখ লোক নামানোর ষড়যন্ত্র কার্ড ব্যর্থ হয়েছে। ১৫ বছর ধরে আওয়ামীকরণ প্রশাসনে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দিয়েই এখন দাবি আদায়ের নামে অস্থিরতা সৃষ্টির চক্রান্ত চলছে। এ অবস্থায় এইচএসসি পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্তের মতো দুর্বলতা দেখালে আন্দোলনে মাঠে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও সরকারকে দাবি আদায়ে আরো চেপে ধরবে। ‘শক্তের ভক্ত নরমের জম’ প্রবাদটির উদাহরণ এখানে যুথসই। কাজেই নতুন সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের বেশির ভাগ উপদেষ্টাই এনজিও’র থেকে এসেছেন। তাদের ওপর নির্ভরশীলতার বদলে ড. ইউনূসকে ‘এ্যাবসুল্যুট পাওয়ার’ এর মাধ্যমে সর্বত্রই অন্তর্বর্তী সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা সময়ের দাবি। পতিত হাসিনা ছিনতাইয়ের কাজে ছুরি (এ্যাবসুল্যুট পাওয়ার) ব্যবহার করেছেন; আর ড. ইউনূসকে চিকিৎকদের মানুষ বাঁচানোর মতো অপারেশন কাজে ব্যবহার করে দেশকে বাঁচাতে ছুরি (এ্যাবসুল্যুট পাওয়ার) কাজে লাগাতে হবে। এ জন্য ড. ইউনূসের পাশে ছাত্ররা ছাড়াও দেশের ১৭ কোটি মানুষ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে জাতিসংঘ, য্ক্তুরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ আন্তর্জাতিক মহল।
গতকাল কবি, প্রাবন্ধিক ও রাষ্ট্র চিন্তক ফরহাদ মজহার বলেছেন, এখনো দেশে শেখ হাসিনার সংবিধান চালুর চেষ্টা চলছে। ড. ইউনূসকে জনগণের প্রধান তথা প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। সবাই মিলে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাঁকে নির্বাচিত করা হয়েছে। যাঁরা এ বিপ্লবে অংশ নিয়েছেন, তাঁদের একটি জাতীয় কাউন্সিল হবে। সেখানে বিএনপিও থাকবে। সেখানে নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়ন হবে। বিএনপির প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে গঠনতন্ত্র তৈরি হওয়া পর্যন্ত সর্বাত্মকভাবে সহায়তা করা।
ছাত্রদের দাবির মুখে এইচএসসি পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্তকে অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে ডা. জাহেদ উর রহমান বলেছেন, ছাত্ররা কিভাবে মিছিল নিয়ে সচিবালয়ে প্রবেশ করলো সেটা রহস্যজনক। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিত আলমের কথা আন্দোলনকারীরা শোনেনি। সারাদেশে ১১ লাখ পরীক্ষার্থী। অথচ কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীর দাবির মুখে এইচএসসি পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হলো। এটা সরকারের জন্য অশনি সংকেট। কারণ এ ধরনের দুর্বলতা অন্যদের উস্কে দেবে। কারণ বর্তমানে প্রশাসনে কর্মরত আমলাদের অনেকেই চায় না অন্তর্বর্তী সরকার ঠিকভাবে চলুক। তারা পতিত হাসিনা সরকারের নানা অপকর্মের সঙ্গী। আওয়ামীকরণ প্রশাসনে সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে দুর্বলতা কাম্য নয়।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, নতুন সরকারকে সংস্কার এবং প্রথমে প্রশাসনে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অতঃপর দেশের আইন-শৃংখলা রক্ষা করা, শান্তি রক্ষার ব্যবস্থা করতে উদ্যোগ নিতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস হয়েছে সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে গড়ে তোলা সময়ের দাবি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খান বলেন, প্রশাসন ও পুলিশকে দিয়ে মানুষকে হত্যা করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা এতোদিন হয়েছে। এ জন্য আইনে যুক্ত করা হয়েছে সরকারি কর্মকর্তারা সরল বিশ্বাসে কৃতকর্ম হলে দুর্নীতি-গুম-খুনের দায়মুক্তি পাবেন। নতুন সরকার গঠনের পর এখনো যারা দেশে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে, তাদের দ্রুত চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক গত ১৮ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কী চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। ওই আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, গত ১৫ বছরে যারা বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছে, সিভিল ও মিলিটারি আমলাতন্ত্র ও আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী এই তিনটি গোষ্ঠীর ব্যাপারে কঠোর হতে হবে। প্রশাসনের ভিতরে চিহ্নিত দুর্র্র্র্নীতিবাজ ঘুষখোরদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বিগত সরকারের অবৈধ সুযোগ নেয়া গোষ্ঠী যেন ফের মাথাচারা দিতে না পারে।
গত কয়েকদিন ধরে প্রশাসনে কর্মরত বিভিন্ন সেক্টরের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি দাওয়া নিয়ে আন্দোলন নিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিক আলম বলেছেন, আপনাদের ধৈর্য ধরতে হবে। ১৫ বছর রাস্তায় নামেননি। এখন নতুন সরকার গঠন করতে না করতেই দাবি দাওয়া নিয়ে নেমেছেন। আপনাদের ধৈর্য ধরতে হবে এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে দেশকে দুর্নীতির সাগরে ভাসিয়েছে। এখন নতুন সরকারকে ৩ থেকে ৬ মাস সময় দিতে হবে। তবে আন্দোলনকারীদের অনেকেই দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা করছে। আমি আপনাদের বলতে চাই অপেক্ষা করুন। সবাই ভাল থাকবেন। যারা সিন্ডিকেট করে ড. ইউনূসের সরকাকে বিপদে ফেলার ষড়যন্ত্র করছেন তাদের বলছি, হাসিনার মতো স্বৈরশাসককে যে ছাত্ররা হটিয়েছে, ছাত্রদের এই সিন্ডিকেট হঠাতে বেশি সময় লাগবে না।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ১৯ আগস্ট ঢাকায় কর্মরত বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ‘মিট অ্যান্ড গ্রিট উইথ দ্য ডিপ্লোমেটিক কর্পস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওই অনুষ্ঠানে বিদেশি বিভিন্ন মিশনের রাষ্ট্রদূত ও জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থার অন্তত ৬৭ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। ড. ইউনূস বলেন, ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টায় শেখ হাসিনার স্বৈরতন্ত্র দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। বিচার ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। দীর্ঘ দেড় দশক ধরে কঠোরভাবে দমন করা হয়েছে গণতান্ত্রিক অধিকার।
পতিত হাসিনার রেখে যাওয়া জঞ্জাল সরানো এবং দিল্লিতে বসে তার একের পর এক ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নতুন সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে। দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদীর আশ্রয়ে থেকে হাসিনা বাংলাদেশ এবং দেশের জনগণের সর্বনাশ করতে একের পর এক কার্ড ছাড়ছেন। ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দেশে ফেরার পর লন্ডন সফরে গিয়ে বিবিসির প্রখ্যাত সাংবাদিক সিরাজুল রহমানকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘আমার রাজনীতিতে আসার উদ্দেশ্য হলো পিতা হত্যার প্রতিশোধ নেয়া।’ শেখ হাসিনা টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকে গুম, খুন, হত্যা, জুলুম নির্যাতন, বিরোধী মতের ব্যক্তিদের কারাগারে নেয়া, হামলা-মামলা সর্বপরি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গণহত্যা করে প্রতিশোধ নিয়েছেন। উন্নয়নের নামে বিদেশ থেকে ঋণ নিয়ে এবং হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করার সুযোগ করে দিয়ে দেশকে ঋণগ্রস্ত করেছেন। এখন ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারিয়ে ভারতে পালিয়ে গিয়ে প্রতিশোধ নেয়ার চেষ্টা করছেন। আগে থেকেই সিভিল প্রশাসন, পুলিশ ও র্যাব এমনকি সেনাবাহিনীতেও দলীয়করণ করেছেন। পুলিশ প্রশাসনের কিছু ব্যক্তি বর্তমানে দৌড়ের ওপর থাকলেও সিভিল প্রশাসনের ছোট-বড় হাজারো আমলা শেখ হাসিনার বদৌলতে বৈধ-অবৈধভাবে বিপুল অর্থের মালিক হয়েছেন। হাসিনার পতনের পর ভারতের মদত আর পালানো হাসিনার ইন্দনে তারা এখনো অন্তর্বর্তী সরকারকে দুর্বল করার ফন্দিফিকির করছেন। যার সবশেষ উদাহরণ হলো আন্দোলনের মুখে এইচএসসি পরীক্ষা বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত।
প্রশাসনে কর্মরত হাসিনার অনুগত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর কঠোর নজরদারী রেখে প্রশাসনকে গতিশীল করা এখন সময়ের দাবি হয়ে উঠেছে। এ জন্য প্রয়োজন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একক নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব। ভুল সিদ্ধান্ত, দুর্বলতা, সিদ্ধান্তহীনতা গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র জনতার সাফল্য ম্লান করে দিতে পারে। কারণ বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের সাফল্য ম্লান করতে ভারত ষড়যন্ত্রের চতুর্মুখী জাল বিছিয়েছে। এনজিও চালানো আর সরকার পরিচালনা এক বিষয় নয়।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস
শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া
ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল
‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’
প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের
প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া
মুসলিম চিকিৎসক
শীর্ষে দিল্লি
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান