দালালি রাজনীতির পরিণতি
০২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা হচ্ছেন ভারতের নাচের পুতুল। আর জাতীয় পার্টি হচ্ছে সেই শেখ হাসিনার নাচের পুতুল। বিগত ১৫ বছর শেখ হাসিনা জাতীয় পার্টিকে যেমন খুশি তেমন নাচিয়েছে। দলটির মেরুদণ্ডহীন নেতারা সুবিধাবাদী কৌশল গ্রহণ করে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে হাসিনাকে খুশি করেছে। বিনিময়ে এমপি, মন্ত্রী, সংসদে বিরোধী দল হিসেবে সুবিধাভোগ করেছে। গণধিকৃত দলটি জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে পতিত আওয়ামী লীগের বি-টিম হয়ে গেছে। দলটির নেতা মরহুম এরশাদ বলেছিলেন, ‘আমাদের নিজস্ব আইডেনটিটি নেই, মানুষ আমাদের দালাল বলেন’। জিএম কাদের বলেছিলেন, ‘আমাদের পরিচয় দেয়ার মতো অবস্থা নেই, মানুষ দালাল বলেন কিন্তু আমরা দালাল নই।’ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছিলেন, ‘মানুষ দালাল বলে তাতে কি হয়েছে? আওয়ামী লীগকে সমর্থন করছি কিছু পাওয়ার জন্য। ভাগবাটোয়ারা করে খাই’।
সেই জাতীয় পার্টির কাকরাইল কার্যালয়কে কেন্দ্র করে চলছে অস্থিরতা। ২০১৪ সালের প্রার্থী ও ভোটারবিহীন নির্বাচন, ২০১৮ সালের রাতের নির্বাচন ও ২০২৪ সালের ডামি প্রার্থীর নির্বাচন নামের সার্কাসে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি করে নিয়েছে দলটি। কখনো মন্ত্রিত্ব না পেলেও ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট খেয়েছে। হাসিনার তাঁবেদারি করায় দলটির বিতর্কিত নেতাদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ কয়েকটি ছাত্র সংগঠন। শুধু তাই নয়, তারা দলটির কাকরাইলস্থ রাজধানীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়কে ‘গণশৌচাগার’ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এরশাদ-জিএম কাদেরের ছবির পাশে দেয়ালে ‘গণশৌচাগার’ লিখে দেয়া হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ছবি ভাইরাল হয়েছে। অবশ্য গতকাল দলটির কয়েকজন নেতাকে গণশৌচাগার শব্দটি মুছে দিতে দেখা যায়। গণশৌচাগার ইস্যু নিয়ে মিছিল-পাল্টা মিছিল এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলা করায় বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা ওই বিল্ডিংয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে চলছে উত্তেজনা ও প্রস্তুতি। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের গতকাল শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করে শনিবারের পূর্ব নির্ধারিত সভা অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, ডামি নির্বাচনে অংশ নেয়া কি অপরাধ? আমরা মরতে চাই, কত মারবে তোমরা, আমরা দেখতে চাই। আল্লাহ আমাদের প্রটেকশন দিচ্ছেন। তিনি দলের নেতাকর্মীদের ভয় না করে সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, কেউ ভয় করবেন না। আমরা মরতে এসেছি, দেখি কতজনকে ওরা মারে। অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন, জাতীয় পার্টিকে শনিবার ঢাকায় সমাবেশ করতে দেয়া হবে না। বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টিকে শনিবার সমাবেশ করতে দেয়ার মানে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার আরেকটি চক্রান্ত।’ ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছেÑ জাতীয় পার্টির পূর্ব ঘোষিত সমাবেশ ঘিরে আজ কাকরাইলে কি ঘটতে যাচ্ছে?
জানা যায়, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর বিরুদ্ধে শত শত কোটি টাকা লুটপাটের তথ্য সম্বলিত প্রতিবেদন গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। এ জন্য গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী। তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাও হয়েছে। জাতীয় পার্টির রওশন গ্রুপ রাজপথে মানববন্ধন করে মুজিবুল হক চুন্নু ও জিএম কাদেরসহ কয়েকজন নেতােেক গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, আওয়ামী লীগের তাঁবেদারি করায় এই নেতাদের গ্রেফতার করতে হবে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের রংপুর সফরকে কেন্দ্র করে সেখানে তার বিরুদ্ধে মিছিল করা হয় এবং জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহকে রংপুরে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। এর প্রতিবাদে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা রংপুরে বিক্ষোভ করেন। এ অবস্থায় দলের চেয়ারম্যান-মহাসচিবসহ নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার এবং দলীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে ২ নভেম্বর শনিবার সমাবেশ ডেকেছে জাতীয় পার্টি। দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বনানীর ‘রজনীগন্ধা’ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে যেকোনো মূল্যে সমাবেশ করার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। অন্যদিকে কোনোভাবেই জাপাকে সমাবেশ করতে দেয়া হবে না এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছে ছাত্রনেতারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র, শ্রমিক, জনতা’র ব্যানারে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেছেন, জাতীয় পার্টিকে শনিবার সমাবেশ করতে দেয়ার মানে, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার আরেকটি চক্রান্ত। গত বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের ক্যাডার বাহিনী পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে জড়ো হয়েছিল। আমরা কাকরাইলে পৌঁছানো মাত্রই আমাদের ওপর তারা অতর্কিত হামলা করে। জাতীয় পার্টি শনিবার কাকরাইলে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। আমাদের কাছে খবর আছে, তারা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আওয়ামী লীগ ক্যাডার ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ক্যাডার বাহিনী নিয়ে এসে সমাবেশ করবে। আমরা বারবার আল্টিমেটাম দিচ্ছি, যেন ফ্যাসিবাদের দোসরদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। ভারতে বসে হাসিনা ষড়যন্ত্র করছে এবং বিভিন্ন রূপে ফেরার চেষ্টা করছে। তাদের প্রতি বর্তমান সরকারের অবস্থান কী, আমরা তা জানতে চাই। ডিএমপি কমিশনার কীভাবে এই হত্যাকারীদের দোসরদের সমাবেশ করার অনুমতি দেয়, আমরা জানতে চাই। ছাত্রনেতা মশিউর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার মশাল মিছিলকারীদের ওপর জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগ একত্রে হামলা করেছে। আমার হাতে এখনো ব্যান্ডেজ করা। তারা নাকি আবার শনিবার সমাবেশ করবে। এটি কি মগের মুল্লুক পেয়েছে? তারা হামলাও করবে, আবার সমাবেশও করবে! তিনি জানান, বৃহস্পতিবার জাপার কার্যালয় থেকে মিছিলে ঢিল ছোড়ায় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা-শ্রমিক-রিকশাওয়ালা জাতীয় পার্টির অফিস পুড়িয়ে দিয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ফেসবুকে একটি পোস্টে বলেন, ‘জাতীয় বেঈমান এই জাতীয় পার্টি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিজয়নগরে আমাদের ভাইদের পিটিয়েছে, অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে। এবার এই জাতীয় বেঈমানদের উৎখাত নিশ্চিত।’ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক নেতা সারজিস আলম ফেসবুকে এ নিয়ে পোস্ট দেন।
এদিকে জাতীয় পার্টির প্রতি ‘দরদ’ দেখাচ্ছে দিল্লির তাঁবেদার হিসেবে চিহ্নিত একটি বাংলা গণমাধ্যম। তথাকথিত প্রগতিশীলদের মুখপত্র হওয়ায় ওই পত্রিকা জাতীয় পার্টিকে কখনোই গুরুত্ব দিতো না (পত্রিকাটি দিল্লির তাঁবেদার হওয়ায় আওয়ামী লীগের শাসনামলে পাঠকদের বোকা বানিয়ে ‘শেখ হাসিনার সঙ্গে পরিকল্পিত বিরোধ’ কৌশল গ্রহণ করেছিল)। তবে ২০২৪ সালের ডামি প্রার্থী নির্বাচনের কয়েক মাস আগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের দিল্লি সফর করে ঢাকায় ফিরে আসার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, ‘দিল্লিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। তাদের সঙ্গে কি কথা হয়েছে দিল্লির অনুমতি ছাড়া তা প্রকাশ করা যাবে না।’ এ বক্তব্যের পর জাপার প্রতি দরদি হয়ে উঠে। পত্রিকাটি জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের অগ্নিসংযোগের খবরে লিখেছে, ‘দেখা যায়, হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দেয়া জাপার ভবনটি খালি পড়ে আছে। পুরো ভবনটি দেখতে এসেছেন কিছু নেতাকর্মী। তবে কার্যালয়ের সামনে পুলিশ ও অন্য কোনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দেখা যায়নি। ভবনটি দেখতে আসা নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা হলো। তাদের অনেকেরই জিজ্ঞাসা, দেশে কি প্রশাসন নেই, এভাবে কার্যালয়টি পুড়িয়ে দেয়া হলো। কোনো বাধা দেয়া হলো না।’ ওই গণমাধ্যমে আরো লেখা হয়Ñ ‘আগুনে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের নিচতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভাঙচুর করা হয়েছে আসবাবসহ অন্যান্য সামগ্রী। কার্যালয়ের দেয়ালে থাকা জাতীয় পার্টির মরহুম চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ম্যুরাল ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে।’ অথচ বিএনপির অফিস থেকে অর্ধশত নেতাকে রশিতে বেঁধে গ্রেফতার করা এবং জামায়াতের অফিস বছরের পর বছর সিলগালা করে রাখা নিয়ে তেমন খবর প্রচার করেনি। কিন্তু জামায়াতের আমিরের ‘আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচন’ দাবি ফলাও করে প্রচার করেছে।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে জিএম কাদের দাবি করেছেন, জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে জাতীয় পার্টি অবস্থান নিয়েছিল। দলটি বিবৃতি দিয়েছিল। কিন্তু জাতীয় পার্র্টির (জাপা) সহযোগী ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্রসমাজের সভাপতি মো. আল-মামুন এবং সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম খান পদত্যাগ করেছেন হাসিনার পক্ষ্যে দলটির অবস্থান নেয়ার প্রতিবাদে। ১৭ অক্টোবর পদত্যাগপত্রে তারা জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় পার্টির অবস্থান সাংঘর্ষিক হওয়ায় আমরা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। গত ১৩ আগস্ট কোটা আন্দোলনে সমর্থন দিয়ে বিবৃতি এবং ১৭ জুলাই কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছিলাম। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সর্বাত্মক অংশগ্রহণ ছিল আমাদের। সারা দেশে জাতীয় ছাত্রসমাজের অনেক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বর্তমানে জাতীয় পার্টির অবস্থান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায় দল থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ছবি। সেখানে দেখা যায় বিল্ডিংটির গায়ে লেখা গণশৌচাগার। আমাকে ব্যবহার করুন। ইউটিউবে একাধিক ভিডিওতে দেখা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতা বলছেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার দালালি করার কারণে জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়কে গণশৌচাগার হিসেবে ব্যবহার করা হবে। নিচতলায় বাথরুম ও দোতলায় গোসলখানা নির্মাণ করা হবে। রিকশাচালকরা বিনা পয়সায় ব্যবহার করতে পারবেন। মাহিলারও টাকা ছাড়াই ব্যবহার করবেন। তবে মেইনটেনেন্স খরচের জন্য সাধারণ মানুষের কাছে ১০ টাকা করে নেয়া হবে। ফ্যাসিস্ট হাসিনার তাঁবেদার জাতীয় পার্টির কার্যালয় এখন থেকে গণশৌচাগার হিসেবে পরিচিতি পাবে।
জাতীয় পার্টির বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা চরম বিব্রতর অবস্থায় পড়ে গেছেন। একজন নেতা বললেন, মানুষ আমাদের দিকে বাঁকা চোখে তাকিয়ে থাকে। ছিঃ-ছা করে। দলের শীর্ষ নেতাদের দালালির কারণে আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে দেখা হলে লজ্জা লাগে। আরেকজন নেতা বলেন, রওশন এরশাদ, জিএম কাদের, মুজিবুল হক চুন্নুসহ হাসিনার তাঁবেদারদের উচিত শিক্ষা হওয়া দরকার।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ভারতে শঙ্করাচার্যের সাথে সাক্ষাৎ করে হস্তক্ষেপ চাইলেন একদল বাংলাদেশি হিন্দু
অবশেষে সচিবালয়ে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে, আলজাজিরার প্রতিবেদন কি বলছে
সচিবালয়ে সেনাবাহিনী-বিজিবি মোতায়েন
কানু দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে, দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি
বাংলাদেশ থেকে নথি না আসাতেই জামিন পিকে হালদারের?
সময় টিভির সাংবাদিক বরখাস্ত: এএফপির প্রতিবেদন নিয়ে যা বললেন হাসনাত
আগুনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আট ও নয়তলা
লক্ষ্মীপুরে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নিলো স্থানীয়রা
গাজীপুরে ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ গ্রেফতার
সচিবালয়ের আগুন এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি, কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস
ফ্যাসিবাদের সময় উত্তরবঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে: নীলফামারীতে উপদেষ্টা আসিফ
সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় নিহত ফায়ার ফাইটার সোহানুর
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২০ ইউনিট
গণমাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের ওপর গুরুত্বারোপ করলেন উপদেষ্টা
বগুড়ার ধুনট পল্লীতে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে ব্যবসায়ীর ৩৫ হাজার টাকা ছিনতাই
দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ
সিদ্দিরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
নাচোলে পিয়ারাবাগানে এক গৃহবধূ খুন
৫ জানুয়ারি থেকে ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু