ডিসেম্বরেও উৎপাদনে যেতে পারছে না রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম

আবার পেছালো সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদনের দিনক্ষণ। ২০২৩ সালে প্রথম দফায় পেছানোর পর চলতি বছরের ডিসেম্বরে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির একটি ইউনিট চালু হওয়ার কথা ছিল। প্রকল্পটির দায়িত্বে থাকা শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে বেশ কয়েক মাস বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকায় সেটি সম্ভব হচ্ছে না। সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করে পরীক্ষামূলক উৎপাদনে যেতে আরো কমপক্ষে ছয় মাস সময় লাগবে। কর্মকর্তারা এমন সময় এসব কথা জানালেন, যখন ডলার ও জ্বালানির অভাবে দেশের বিদ্যুৎখাত মারাত্মক সঙ্কটের মধ্যে রয়েছে। গ্যাস ও কয়লা সঙ্কটে ইতোমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে বেশ কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র। বকেয়া অর্থ পরিশোধ করতে না পারায় ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানিও ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। এ অবস্থায় অনেকেই তাকিয়ে ছিলেন ডিসেম্বরে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদনের দিকে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সঞ্চালন লাইন পুরোপুরি প্রস্তুত না হওয়ায় সেটিও এখন সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সামনের দিনগুলোতে বিদ্যুৎ সঙ্কট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

গতকাল রোববার পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবদুর রশিদ খান বলেন, প্রথম ছয় মাসে কাজের অগ্রগতিও ছিল সন্তোষজনক। কিন্তু পরে দেশের পরিস্থিতির কারণে সেই ধারা বজায় রাখা সম্ভব হয়নি। রশিদ খান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই আমরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে যোগাযোগ করছিলাম। নিরাপত্তা ইস্যু নিশ্চিত হওয়ার পর অক্টোবরের শেষের দিকে তারা প্রায় সবাই আবারো কাজে যোগ দেয়। তিনি বলেন, কিন্তু টানা তিন মাস কোনো কাজ না হওয়ায় ততদিনে আমরা অনেক পিছিয়ে গেছি। যার ফলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গ্রিড লাইন পুরোপুরি প্রস্তুত করা সম্ভব হয়নি। এমডি আবদুর রশিদ খান বলেন, ‘আমাদের টার্গেট আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে প্রথম ইউনিটের সঞ্চালন লাইনের কাজ পুরোপুরি শেষ করা। সেভাবেই আমরা এখন পুরোদমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি, ওই সময়ের মধ্যেই লাইন রেডি হয়ে যাবে।’

বছরখানেক আগেই রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুল্লিসহ মূল অবকাঠামোর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এমনকি গত বছরের অক্টোবরে রাশিয়া থেকে জ্বালানির প্রথম চালানও বুঝে পেয়েছে সরকার। কিন্তু গ্রিড বা সঞ্চালন লাইন প্রস্তুত না হওয়ায় উৎপাদন শুরু করা সম্ভব হয়নি। এর কারণ, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো নয়। এটি একবার চালু করা হলে, চাইলেই সাথে সাথে বন্ধ করা যায় না। মূলত ওই কারণেই চলতি বছরের শুরু থেকেই দ্রুত সঞ্চালন লাইন প্রস্তুত করার প্রতি জোর দিয়ে আসছিলেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের কর্মকর্তারা। সরকারি প্রতিষ্ঠান গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের অধীনে এই সঞ্চালন লাইন তৈরিতে ভারতের তিনটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান, কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, ট্রান্সরেল লাইটিং লিমিটেড এবং লারসেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড নিয়োজিত। পরিকল্পনা ছিল চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সঞ্চালন লাইনের নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ করে ডিসেম্বরে পরীক্ষামূলক উৎপাদনে যাওয়ার। মূলত গত জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে সারা দেশে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছিল, তার জেরেই সঞ্চালন লাইনের নির্মাণকাজে ধীরগতি দেখা দেয়। আর ৫ অগাস্টের পর কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

সঞ্চালন লাইন কতদূর: এক লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি বাজেটের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে দু’টি ইউনিট বা চুল্লি রয়েছে। এর প্রতিটি ইউনিট প্রায় ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম। প্রথম ইউনিটটি চালু করার লক্ষ্যে রূপপুর-গোপালগঞ্জ রুটে প্রায় দেড় শ’ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের গ্রিডলাইন নির্মাণ করছে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ, যার মধ্যে প্রায় দুই কিলোমিটার পড়েছে পদ্মা নদীর পানির অংশে। পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের এমডি বলেন, ‘নদীর দু’পাশে স্থলভাগে লাইনের প্রায় ৯৬ শতাংশের কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। বাকি অংশের কাজ আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে। তবে ঝুঁকি রয়েছে নদী অংশের কাজ।

এ দিবে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের উপ-স্কিম পরিচালক দেলোয়ার হোসেন বিবিসিকে বলেন, কারণ ভারত, সিঙ্গাপুর, তুরস্কসহ বিভিন্ন দেশের যেসব নাগরিকরা সঞ্চালন লাইন নির্মাণের মূলকাজে যুক্ত ছিলেন, নিরাপত্তা শঙ্কায় তারা সবাই নিজ নিজ দেশে ফিরে যান। তিনি আরো বলেন, পরের তিন মাসও গ্রিড লাইনের নির্মাণকাজ পুরোপুরি বন্ধ ছিল। উপ-স্কিম পরিচালক দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘নদী অংশে এখনো প্রায় ৪৫ শতাংশের কাজ বাকি। তীব্র স্রোত ও পলিমাটির কারণে কাজ এগিয়ে নিতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে।’ পদ্মার উপর দিয়ে গ্রিড লাইন নেয়ার জন্য মূলত চারটি টাওয়ার নির্মাণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে দু’টি নির্মাণ করা হচ্ছে দুই তীরে। বাকি দু’টি পড়েছে নদীর ভেতরে। তিনি বলেন, ‘সার্বিকভাবে নদীর দুই পাশের তীরের টাওয়ারের পাইলিংয়ের কাজ ৭৫ শতাংশ শেষ হয়ে গেছে। আর নদীর ভেতরে দুই টাওয়ারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে ৫০ শতাংশ। পুরো নির্মাণ কাজ শেষ করতে আরো অন্তত চার মাস সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে কবে: নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মার্চে প্রথম ইউনিটের গ্রিড লাইনের নির্মাণ কাজ শেষ হলেও বিদ্যুৎ উৎপাদনে যেতে আরো কয়েক মাস অপেক্ষা করতে হবে বলে জানাচ্ছেন প্রকল্পের শীর্ষ কর্মকর্তারা।

সঙ্কট বৃদ্ধির আশঙ্কা: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডলার ও জ্বালানি সঙ্কটের মুখে বাংলাদেশের বিদ্যুৎখাতে যে নাজুক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, সেটি থেকে পরিত্রাণের একটা বড় আশার জায়গা হলো ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. বদরুল ইমাম বলেন, কিন্তু আগের পরিকল্পনা অনুযায়ী যেহেতু ২০২৫ সালের গ্রীষ্মের আগেই সেখানে উৎপাদন শুরু করা সম্পন্ন হচ্ছে না, সেহেতু বিদ্যুৎ পরিস্থিতিতেও উন্নতির তেমন কোনো আশা আপাতত নেই বলা যায়। দেশে বিদ্যুতের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে গ্রীষ্মকালে। ওই সময় চাহিদা ১৫ হাজার মেগাওয়াটে পৌঁছায় বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। এর বিপরীতে ক্যাপটিভ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ প্রায় ৩১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বাংলাদেশের রয়েছে বলে জানাচ্ছেন কর্মকর্তারা। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, গ্রাহকের চাহিদা মেটাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগকে। চলতি বছরে গ্রীষ্মে বিভিন্ন জেলায় ১৫ থেকে ২০ ঘণ্টাও লোডশেডিং হতে দেখা গেছে। সক্ষমতা থাকার পরও মূলত জ্বালানি সঙ্কটের কারণে চাহিদা অনুযায়ী, বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না সরকার। অন্যদিকে, ডলার সঙ্কটে ভারত থেকেও বিদ্যুৎ আমদানি বেশ ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। আদানি গ্রুপের মালিকানাধীন যে প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাচ্ছিল, সেখানেও বড় অঙ্কের বকেয়া পড়ে গেছে। বেশ কয়েক বার তাগাদা দেয়ার পরও বকেয়া পরিশোধ না করায় সম্প্রতি বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়েও দিয়েছে আদানি পাওয়ার। এমনকি দ্রুত অর্থ পরিশোধ না করলে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিতে পারে বলেও ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। ড. বদরুল ইমাম জানিয়েছেন, কাজেই সঙ্কট বেশ জটিল হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা আগামী বছর গ্রীষ্মে আরো খারাপ পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো: জাহেদুল হাছান বলেন, ‘কারণ লাইন রেডি হওয়ার পর উৎপাদনে যাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় বেশকিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে হবে।’ সাধারণ বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস, কয়লা বা তেল পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হলেও পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন। এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্রে নিউক্লিয়ার ফুয়েল পোড়ানো হয় পারমাণবিক চুল্লিতে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে যেখানে ইউরেনিয়ামের নিউক্লিয়াস বিভাজন ঘটে। যার ফলে প্রচুর তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়। এই তাপশক্তিকে কাজে লাগিয়ে পরে পানিকে বাষ্পে পরিণত করে তারপর টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। পারমাণবিক চুল্লিতে এটি এক ধরনের নিয়ন্ত্রিত ‘চেইন রিয়্যাকশন’ বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা আরো বলেন, জ্বালানি হাতে পেলেই যেমন হুট করে চুল্লিতে সেটি ঢুকিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাওয়া যায় না। তেমনি একবার চালু করার পর সেটি সহজে আবার বন্ধও করা সম্ভব না। ড. মো: জাহেদুল হাছান বলেন, ‘মূলত সেই কারণেই সব ধরনের প্রস্তুতি ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে তারপরে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাওয়া হয়।’ এক্ষেত্রে প্রাথমিক বিভিন্ন পরীক্ষা শেষ করে জ্বালানি লোড করতে দুই মাসের মতো সময় প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক। এরপর পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ উৎপাদনে যেতে আরো এক মাস সময় লাগবে। প্রকল্প পরিচালক আরো বলেন, আগামী বছরের মার্চের মধ্যে গ্রিড রেডি হলে থার্ড কোয়ার্টারে অর্থাৎ জুলাই-অগাস্টের দিকে হয়তো টেস্ট ট্রায়ালে যাওয়া সম্ভব হবে। আর প্রথম ইউনিট চালু হওয়ার এক বছর পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের শেষ দিকে দ্বিতীয় চুল্লি চালু করা সম্ভব হবেও বলে আশা করছেন তিনি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া, দোয়া চাইলেন দেশবাসীর কাছে

হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া, দোয়া চাইলেন দেশবাসীর কাছে

মধ্যরাতে অনশনে যোগ দিলেন জবির অর্ধশতাধিক ছাত্রী

মধ্যরাতে অনশনে যোগ দিলেন জবির অর্ধশতাধিক ছাত্রী

রিয়ালকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে চ্যাম্পিয়ন বার্সা

রিয়ালকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে চ্যাম্পিয়ন বার্সা

গোলরক্ষক বীরত্বে ১০ জনের ইউনাইটেড হারাল আর্সেনালকে

গোলরক্ষক বীরত্বে ১০ জনের ইউনাইটেড হারাল আর্সেনালকে

৯ দফা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ কতদূর?

৯ দফা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ কতদূর?

মর্গের দুই লাশের দাবিদার দুই পরিবার,

মর্গের দুই লাশের দাবিদার দুই পরিবার,

আইনজীবীকে হত্যার হত্যাচেষ্টা: শেখ হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ

আইনজীবীকে হত্যার হত্যাচেষ্টা: শেখ হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ

তথ্য থাকলেও সন্দেহজনক লেনদেনে দেরিতে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিএফআইইউ!

তথ্য থাকলেও সন্দেহজনক লেনদেনে দেরিতে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিএফআইইউ!

সাবেক এমপি হেনরীর ৫৬ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ,

সাবেক এমপি হেনরীর ৫৬ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ,

গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগে উৎকণ্ঠায় নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা

গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগে উৎকণ্ঠায় নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা

দেশে এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত

দেশে এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত

শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান বাহিনীর সদস্যদের অপসারণে আইনি নোটিশ

শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান বাহিনীর সদস্যদের অপসারণে আইনি নোটিশ

চকরিয়ায় পুলিশ-সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলি: বসতবাতিতে আগুন, ওয়ার্ড মেম্বারসহ আহত ২

চকরিয়ায় পুলিশ-সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলি: বসতবাতিতে আগুন, ওয়ার্ড মেম্বারসহ আহত ২

স্বাধীন সামরিক বাহিনী সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব

স্বাধীন সামরিক বাহিনী সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব

শেখ হাসিনার চোখ ছিল শুধু ঢাকা থেকে টুঙ্গীপাড়া পর্যন্ত : সারজিস

শেখ হাসিনার চোখ ছিল শুধু ঢাকা থেকে টুঙ্গীপাড়া পর্যন্ত : সারজিস

শেখ হাসিনা ভারতের সাথে বৈষম্যমৃলক চূক্তি করেছিলেন-মৌলভীবাজারে সারজিস আলম

শেখ হাসিনা ভারতের সাথে বৈষম্যমৃলক চূক্তি করেছিলেন-মৌলভীবাজারে সারজিস আলম

ব্র্যাক ব্যাংকের টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড জয় ২০২৪ সালে ১.৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স সংগ্রহ

ব্র্যাক ব্যাংকের টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড জয় ২০২৪ সালে ১.৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স সংগ্রহ

ওসি মুহিবুল্লাহকে বাঁচাতে স্বজনদের মানববন্ধন

ওসি মুহিবুল্লাহকে বাঁচাতে স্বজনদের মানববন্ধন

পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে বিএসএফের গুলি, আহত ১

পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে বিএসএফের গুলি, আহত ১

ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৬ হাজার প্রতিষ্ঠান: বিপিজিএমইএ

ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৬ হাজার প্রতিষ্ঠান: বিপিজিএমইএ