ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১

ভারতীয় গণমাধ্যমের মুখোশ উন্মোচন

Daily Inqilab মো. রাশেদুল ইসলাম (রাসেল), শিবচর (মাদারীপুর) থেকে

০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম

‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’-এ প্রবাদ বাক্যটি যেন বাস্তবে রূপ নিলো বাংলাদেশের ক্ষেত্রে। আমাদের সবচেয়ে নিকটতম প্রতিবেশী দেশ হচ্ছে ভারত। বন্ধু রাষ্ট্রও বটে। আমাদের সেই সময়ের সরকার (৭১ পরবর্তী) যাদেরকে বন্ধু ভেবে ঘরের মাঝে স্থান দিয়েছিলো, আজ তারাই বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা বিশ্ব দরবারে ক্ষুণ্ন করার জন্য নানাবিধ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।

একটি বিশেষ দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় রেখে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তাদের হীনস্বার্থ হাসিল করার মাধ্যমে এই দেশকে করদ রাজ্য বানানোই তাদের মূল উদ্দেশ্য। গত ১৬ বছর ধরে বাংলাদেশে যখন গণতন্ত্র, মানবাধিকার, মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করে স্বৈরতন্ত্র কায়েম করা হয়েছিলো, তখন ভারত সরকার ও তাদের দালাল মিডিয়া মুখে কুলুপ এঁটেছিল। তারা মৌলবাদ-জঙ্গিবাদের মিথ্যা ন্যারেটিভ হাজির করে দেশের আলেম সমাজের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, জঙ্গি নাটক সাজিয়ে দেশে একটা ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করার মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার হাসিনাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে চেয়েছিলো।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন পরবর্তী ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে কার্যত দেশে রাজনৈতিক বিভাজনের অবসান ঘটলেও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে কথিত নিপীড়ন-নির্যাতনের ভুয়া তথ্যপ্রচারের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িকভাবে বিভক্ত করার মধ্য দিয়ে দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট এবং দাঙ্গা বাধিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। কট্টরপন্থী ভারতীয় বিজেপি সরকার, তাদের দালাল মিডিয়া ও ওই দেশের কট্টরপন্থী হিন্দুরা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশ বিরোধী অপপ্রচার ও প্রপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। যা দীর্ঘকালীন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যকে হুমকির মুখে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত করার জন্য তারা চাইছে রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে। জুলাই অভ্যুত্থানের স্বৈরাচার হাসিনার পরে থেকেই ভারতীয় সরকার ও তাদের দালাল মিডিয়া বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিবর্তনের বিপক্ষে প্রতিবিপ্লবের অপচেষ্টায় প্রকাশ্য উস্কানি দিতে দেখা যাচ্ছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য তাদের সকল কার্ড অকার্যকর হওয়ার পর এখন ইসকন ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে দেশে একটা দাঙ্গা পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে।

গত ২৭ নভেম্বর ‘রিপাবলিক বাংলা’ (আর বাংলা) নামে একটি ভারতীয় মিডিয়ায় ‘বন্ধ করে দেয়া হলো শিবচরের ইসকনের অফিস’ এই শিরোনামে একটি সংবাদ প্রচার করা হয়। সংবাদটি প্রচারের পর থেকে ঘটনার বস্তুনিষ্ঠতা ও সত্যতা যাচাইয়ের কাজে মাঠ পর্যায়ে অধিকতর অনুসন্ধানে মনোনিবেশ করা হয়।

গত শুক্রবার দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় প্রকাশিত রিউমার স্ক্যানারের প্রতিবেদনে উঠে আসে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের ৪৯ গণমাধ্যমের ভুয়া খবর। যার মধ্যে রিপাবলিক বাংলায় সর্বাধিক ৫টি গুজব সংবাদ প্রচারিত হয়েছে। ভারত ও ভারতীয় জনগণের একাংশ আওয়ামী প্রোপাগাণ্ডায় বিভ্রান্ত হয়ে বাংলাদেশের জনগণকে শত্রু বানাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট। গত বৃহস্পতিবার প্রেসক্লাবে জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত একটা সংবাদ সম্মেলনে কল্যাণ ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিজয় কান্তি সরকার এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে, তখনই হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান নাগরিকরা বিপদে পতিত হয় ও সর্বক্ষণ আতংকে থাকে, নানা আকারে প্রকারে নির্যাতিত-লাঞ্ছিত হয়।
এছাড়াও গত শুক্রবার সকালে মাদারীপুর জেলার শিবচর গবিন্দ বাড়ি পূজামণ্ডপে একত্রিত হয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় প্রচারিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানান শিবচর উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের নেতৃবৃন্দরা। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারতীয় মিডিয়ার প্রপাগাণ্ডার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে বলে জানা যায়।

ইনকিলাবের অনুসন্ধানে জানা যায়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতারকৃত বিতর্কিত ইসকন নেতা চিন্ময় দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরকে কেন্দ্র করে গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামের আদালত প্রাঙ্গণে ওই লোমহর্ষক ঘটনাটি ঘটানো হয়। এসময় চন্দন দাশ ও রিপন দাশসহ ইসকনের একটি সংঘবদ্ধ দল চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ও সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে টেনে হিঁচড়ে আদালত ভবনের অদূরে রঙ্গম সিনেমা কমপ্লেক্স এলাকায় নিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। তাকে হত্যা করেই থেমে যায়নি জঙ্গি চক্রটি, লাশের ওপর দাঁড়িয়ে নৃত্য করে উল্লাস করতে দেখা যায়। এতে সারা দেশের মানুষ ইসকনের কর্মকাণ্ডের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। তারই অংশ হিসেবে মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলায়ও মাওলানা হাসান মিয়া (পীর সাহেব বাহাদুরপুর) ও মাওলানা খোকন হাওলাদার এর নেতৃত্বে একটা বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার টিএনটি মোড় এলাকায় বিনয় মালো-এর বিল্ডিংয়ের ৪র্থ তলায় ইসকনের একটা অফিস আছে বলে মাওলানা জাফর আহাম্মদ এর নিকট সংবাদ আসলে পরদিন ২৭ নভেম্বর সকাল ১১টার দিকে প্রায় ১০০ থেকে ১৫০ জনের একটা দল নিয়ে ওই স্থানে গিয়ে উপস্থিত হন। পরে বাড়ির মালিক বিনয় মালোকে আধা ঘণ্টার মধ্যে ইসকন সদস্যদের সরিয়ে দেয়ার জন্য আলটিমেটাম দেয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে খবর পেয়ে বাজারের জুতোর দোকানী ‘জগবন্ধু’ নামের সনাতন ধর্মাবলম্বী পূজা উৎযাপন কমিটির একজন সদস্য থানায় ও সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ফোন দিলে দ্রুত তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে।

মাওলানা জাফর আহাম্মদ এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইসকনের অফিসের কাছের একটা ব্যক্তির ফোনের মাধ্যমে তাদের অবস্থানের কথা জানতে পেরে আমরা আলেম-ওলামা ও ওই এলাকার কিছু সাধারণ জনগণ মিলে একত্রে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। পরে ওই বিল্ডিংয়ের মালিক বিনয় মালো এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসকন সদস্যদের ওই বিল্ডিং থেকে সরে যাওয়ার শর্তে আমাদের কাছ থেকে আধা ঘণ্টার সময় নিলে আমরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করি। ওইস্থানে পরে গিয়ে দেখি তাদেরকে সেখান থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এরপর আমরা সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করি।

বাড়ির মালিক বিনয় মালো-এর নিকট ওই দিনের ঘটনা জানতে চাইলে তিনি ইনকিলাবকে বলেন, প্রায় ২ বছর যাবত ইসকনের লোকেরা এখানে ভাড়া থাকে। কখনোই অপ্রীতিকর কোনো কাজের সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতার কথা আমার জানা নাই। তাদের পূজা অর্চনা করতেই কেবল দেখেছি। দেশ বিরোধী কোনো কাজে জড়িত থাকার কোনো খবর আমার কাছে নেই, থাকলে আগেই বাড়ি থেকে তাঁদের বের করে দিতাম। সেইদিন সকাল ১১টায় মৌলভীদের একটা দল আমার বাড়ির সামনে এসে বিভিন্ন সেøাগান দিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। তখন আমাদের পূজা কমিটির সদস্য জগবন্ধুকে ঘটনাটি জানাই। তিনি দ্রুত পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে ফোন করে জানালে, তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে আমার বাড়ির সামনে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভকারীদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে তাদের সাথে কথামতো সময়ের মধ্যে জগবন্ধু দার মাধ্যমে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের ব্যক্তিগতভাবে আনা কালো রংয়ের একটা প্রাইভেটকারে করে ইসকনের তিনজন সদস্যকে তাদের পছন্দ মতো জায়গায় নিরাপদে পৌঁছে দেয়া হয়।

সেনাবাহিনীর অবস্থানের কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা কেবল টহলরত অবস্থায় ছিলো। আমার বাড়ির সামনে তাদের গাড়ি থামান হয়নি। আর বাড়ির সামনে বিল্ডিংয়ের সাথে ইসকনের প্রতিষ্ঠাতার ছবি সংবলিত একটা সাইনবোর্ড ছিলো, যা আমার ছেলে জনিকে দিয়ে সবার সামনেই নামিয়ে ফেলা হয়। এছাড়াও তাদের অফিস রুমের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ছবি ও আসবাবপত্র তাদের সাথে কথা বলে আমার দায়িত্বে পাঠিয়ে দিয়েছি। বিক্ষোভকারীরা সেইদিন কোনো রকমের ভাঙচুর বা অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটায়নি।

বাড়িওয়ালার ছেলে জনি মালোর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিল্ডিংয়ের সাথে টানানো ইসকনের সাইনবোর্ড আমার বাবার কথা মতো আমি নামিয়ে ফেলি।
উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি প্রশান্ত কুমার রাহার নিকট জানতে চাইলে তিনি ইনকিলাবকে বলেন, ঘটনাস্থলে আমি ছিলাম না, পরে ঘটনাটি জানতে পারি। তবে সেখানে ইসকনের অফিসে বা তাদের সাথে কোনো রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে আমি জানতে পেরেছি। এ ঘটনায় উপজেলায় বসবাসরত হিন্দুদের মধ্যে কোনো রকম জাতিগত বা সাম্প্রদায়িক কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নাই। আমার ৬০ বছর জীবনে শিবচরে কখনো কোথাও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট হয়েছে এমন কোনো ঘটনা আমার জানা নাই।

ইসকন সদস্যদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া জগবন্ধুর নিকট ওই দিনের ঘটনায় তার ভূমিকার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিনয় দাদার কাছ থেকে ১১টার দিকে ফোনের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে তৎক্ষণাৎ আমি থানায় ও সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ফোন দিয়ে আমিও ঘটনাস্থলে গিয়ে উপস্থিত হই। আমরা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে বিক্ষোভকারীদের নিবৃত করতে সমর্থ হই। পরে একটি প্রাইভেটকারে তাদের পছন্দ মতো স্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় আমি পৌঁছে দিয়ে আসি। তবে সেনাবাহিনীর ২টি গাড়ি ঘটনাস্থল দিয়ে টহলরত অবস্থায় ছিলো। ঘটনাস্থলে তাদের গাড়ি থামানো হয়নি। বাড়িতে বা ইসকন সদস্যদের কোনো শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা সেখানে ঘটেনি।

শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোকতার হোসেন বলেন, ওইদিন (২৭ নভেম্বর) জগবন্ধু নামে সনাতন ধর্মাবলম্বী এক ব্যবসায়ীর মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে তৎক্ষণাৎ আমাদের একটি টিম নিয়ে আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। পরে সবার সাথে আলোচনা সাপেক্ষে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে ইসকনের তিনজন সদস্যকে জগবন্ধু’র দায়িত্বে তাদের পছন্দ মতো স্থানে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। সেনাবাহিনীর একটি টিম সেখানে টহলরত অবস্থায় ছিলো। সেখানে কোনো রকমের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এছাড়াও এ বিষয় নিয়ে উপজেলার কোথাও আজ অবধি কোনো রকম কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি, এরকম কোনো সম্ভাবনা আছে বলে আমাদের কাছে তথ্য নেই।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

এসবির প্রধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে গোলাম রসুলকে

এসবির প্রধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে গোলাম রসুলকে

পিএসসির ৬ সদস্যের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার

পিএসসির ৬ সদস্যের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার

বাংলাদেশের সীমান্তে ১৬০টি জায়গায় কাটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারত : রিজভী

বাংলাদেশের সীমান্তে ১৬০টি জায়গায় কাটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারত : রিজভী

সব ধরনের সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

সব ধরনের সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

মোক্ষম চাল রাশিয়ার

মোক্ষম চাল রাশিয়ার

লুকিয়ে পাথর লুঠে যেয়ে সিলেটে এক শ্রমিকের মৃত্যু !

লুকিয়ে পাথর লুঠে যেয়ে সিলেটে এক শ্রমিকের মৃত্যু !

বাগেরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা বাদশা মিয়া গ্রেফতার

বাগেরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা বাদশা মিয়া গ্রেফতার

ভারতে পালানোর সময় ইডেন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা পান্ডে গ্রেপ্তার

ভারতে পালানোর সময় ইডেন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা পান্ডে গ্রেপ্তার

খুশদিল ঝড়ে খুলনাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল রংপুর

খুশদিল ঝড়ে খুলনাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল রংপুর

টানা ৩৫ ঘণ্টা পর অনশন প্রত্যাহার জবি শিক্ষার্থীদের

টানা ৩৫ ঘণ্টা পর অনশন প্রত্যাহার জবি শিক্ষার্থীদের

যাদের চিন্তাধারায় গড়ে উঠেছে পাশ্চাত্য জীবন দর্শন

যাদের চিন্তাধারায় গড়ে উঠেছে পাশ্চাত্য জীবন দর্শন

`সমন্বয়ক, মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হ'

`সমন্বয়ক, মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হ'

মুজিবনগর ঘোষণায় সেক্যুলারিজম সমাজতন্ত্র বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ ছিল না : ৭২ এর সংবিধানে আছে

মুজিবনগর ঘোষণায় সেক্যুলারিজম সমাজতন্ত্র বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ ছিল না : ৭২ এর সংবিধানে আছে

সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলবাজি রুখতে হবে

সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলবাজি রুখতে হবে

এইচএমপিভি: বিমানবন্দর ও এয়ারলাইন্সগুলোকে বিশেষ নির্দেশনা

এইচএমপিভি: বিমানবন্দর ও এয়ারলাইন্সগুলোকে বিশেষ নির্দেশনা

হতাহত ৩০

হতাহত ৩০

৩শ’ সৈন্য নিহত

৩শ’ সৈন্য নিহত

৫ মাওবাদী হত্যা

৫ মাওবাদী হত্যা

দাবানলে চুরি

দাবানলে চুরি

চেক প্রজাতন্ত্রে নিহত ৬

চেক প্রজাতন্ত্রে নিহত ৬