মনিরুল-হাবিবের সহযোগীদের নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদর দফতর!

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চার মাস হলেও খোদ পুলিশ সদর দফতর থেকে তথ্য পাচারের অভিযোগ উঠেছে এসবির সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম ও ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সদর দফতরের নিষ্ক্রিয়তায় ঘাপটি মেরে থাকা এসব কর্মকর্তা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতাকে নির্মম-নিষ্ঠুরভাবে গুলি করে হত্যা-আহত করার সাথেও জড়িত। পুলিশ সদর দফতরের নতুন ভবনের ১৯ তলায় অতিরিক্ত আইজিপি (অপারেশন) (বর্তমানে চাকরিচ্যুত) আতিকুল ইসলামের কনফারেন্স রুমে বসেই জুলাই-আগস্টের পুরো আন্দোলনের দিকনির্দেশনা দিতেন সাবেক আইজিপিসহ এসব কর্মকর্তা। পুলিশ সদর দফতরের সব অতিরিক্ত আইজিপি, ডিআইজি (যারা ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন) ও এআইজিদের নিয়েই চলতো ঘণ্টার পর ঘণ্টা আওযামী লীগ সরকারকে রক্ষার বৈঠক। আ’লীগ সরকারকে রক্ষায় এসব পুলিশ কর্মকর্তা শুধু উচ্চ পর্যায়ে বসে ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যার নির্দেশ দিয়ে বসে ছিলেন না, মাঠ পর্যায়ে নির্দেশ বাস্তবায়নে নিজেরাও সশরীরে গিয়ে গুলি করেছেন আন্দোলনকারীদের ওপর। সম্প্রতি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শহীদদের রক্তের বিনিময়ে দেশে নতুন সরকার গঠন হলেও খুনের সাথে জড়িত শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়েই বৈঠক করছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র সচিব ও পুলিশ সদর দফতরের শীর্ষ কর্মকর্তারা। আ’লীগের ক্যাডারদের রেখে পুলিশ প্রশাসন সংস্কার করা সম্ভব নয়। খুনিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা সম্ভব না হলে শহীদ ছাত্র-জনতার আত্মা শান্তি পাবে না। অনেক কর্মকর্তা রয়েছেন যারা প্রতিনিয়ত গোপন বৈঠকসহ সরকারবিরোধী আন্দোলনে জড়িতদের গ্রেফতার, হয়রানি, গায়েবি মামলা, বিভিন্ন নাশকতার গোপন ফাঁদ তৈরিসহ একতরফা নির্বাচন, মধ্যরাতের নির্বাচন ও ভোটারবিহীন নির্বাচনের পুলিশি সিন্ডিকেটের অত্যন্ত আস্থাভাজন হিসেবে কাজ করেছেন। এসব কাজ করে আওয়ামী সরকারকে খুশি করে এসব কর্মকর্তা পুলিশ সদর দফতরে পদায়নসহ নিয়মিত পদোন্নতি নিয়েছেন। এদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে পুলিশের চেইন অব কমান্ড কখনোই ঠিক হবে না বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২ বছরের অধিক সময় ধরে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মুহম্মদ তারিক। এর মধ্যে দু’বার অল্প কিছু দিনের জন্য পুলিশ সদর দফতরের বাইরে দায়িত্ব পালন করেন আওয়ামী লীগ সরকারের বিশ্বস্ত এই পুলিশ কর্মকর্তা। ২০১০ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত হয়েছেন ডিআইজি শোয়েব রিয়াজ আলম। ২০১৫ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন ডিআইজি তাপতুন নাসরীন। ২০১৬ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন ডিআইজি মো. রুহুল আমিন। সাবেক আইজিপি শহীদুল ইসলাম ও বেনজীর আহমেদের সময় হাজার হাজার কোটি টাকার পুলিশের কেনাকাটার দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। ২০০৮ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত হয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি রেবেকা সুলতানা। ২০১৩ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি গাজী মোজাম্মেল হক। ২০১৯ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি শেহেলা পারভীন। ২০১৫ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি মোহাম্মদ এহসান সাত্তার। ২০১০ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি মাহফুজা আক্তার। ২০১৯ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান। ২০০৭ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি মনজুরে আলম প্রামাণিক। ২০১০ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি আবু হাসান। ২০১৯ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন অ্যাডিশনাল ডিআইজি সাইফুল্লা বিন আনোয়ার। ২০১৬ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন এআইজি এ জে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং ২০১৮ সাল থেকে পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত রয়েছেন এআইজি মনিরুজ্জামান। সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকারের স্টাফ অফিসার ও প্রভাবশালী অতিরিক্ত ডিআইজি পুলিশ কল্যাণ স্ট্রাস্ট মোনতারিুল ইসলাম রয়েছে বছরের পর বছর ধরে। পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি শামছুর নাহার গাজীপুর ও চাঁদপুরের এসপি ছিলেন। ২০২৩ সালের পুলিশ সপ্তাহে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে তেল মেরে অতিরঞ্জিত বক্তব্য দেয়ায় তখন সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি। তার মতো কর্মকর্তাও অন্তর্বর্তীকালিন সরকারের সময় গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন।

পুলিশ সদর দফতরের একাধিক কর্মকর্তা ইনকিলাবকে বলেন, আমাদের প্রত্যাশা ছিল যেসব কর্মকর্তা কনফারেন্স রুমে বসে জুলাই-আগস্টের পুরো আন্দোলনের দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চার মাস হলেও অভিযুক্ত কর্মকর্তারা বহাল তবিয়তে রয়েছেন। এদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় অনেক বঞ্চিত ও পেশাদার কর্মকর্তা হতাশ। সাবেক আইজিপি শহীদুল ইসলাম ও বেনজীর আহমেদের সময় এসব কর্মকর্তার মধ্যে অনেকেই পুলিশ বাহিনীর হাজার হাজার কোটি টাকার কেনাকাটার দুর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, যা ওপেন সিক্রেট। তদন্ত করলেই সাবেক আইজিপিদের দুর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকার তথ্য বেরিয়ে আসবে। এর পরও বর্তমান সরকারের সময় মনিরুল-হাবিবের ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তারা বহাল থাকায় পুলিশ বাহিনীকে সাধারণ মানুষের পুলিশ করার ক্ষেত্রে বাধার কারণ হবে বলে ওই কর্মকর্তারা মন্তব্য করেন।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকারের চার মাস পার হলেও পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত আইজিপি ও ডিআইজিসহ ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ পদে এসবির সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম ও ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানের সহযোগী পুলিশ কর্মকর্তারা বহাল রয়েছেন। তারা পুলিশ সদর দফতরের মতো স্পর্শকাতর ও অতিগুরুপূর্ণ জায়গায় থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নানা তথ্য পাচার করছেন। এমনকি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতাকে হত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামিদের কাছে আগাম তথ্য পাচার করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদের অসহযোগিতার কারণে মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা ও পুলিশ কর্মকর্তাদের গ্রেফতারে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে। এদের অনেকেই গত ১২ বছর ধরে বিভিন্ন সময় পুলিশ সদর দফতরে চাকরি করছেন। এসব কর্মকর্তা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে হাসান মাহমুদ খন্দকার আইজিপি থাকা অবস্থায় ছাত্রলীগ করা পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে যে পরামর্শ কমিটি গঠন করেছিলেন ওই কমিটির সদস্যও ছিলেন অনেকেই। ২০১০ সালের ৩১ আগস্ট আ’লীগ সরকার হাসান মাহমুদ খন্দকারকে আইজিপি পদে নিয়োগ দেন। তিনি ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর অবসরে যান। পরে তিনি স্পেনের রাষ্ট্রদূতও হন। ওই পরামর্শ কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন এসবির সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি আতিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত ডিআইজি (পলাতক) প্রলয় কুমার জোয়ারদার, অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি হাসানুল হায়দারসহ অনেকেই। এসব কর্মকর্তার নির্দেশেই সারাদেশে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের খুন ও গুমের ঘটনা ঘটে। এমনকি সারাদেশে বিএনপি-জামায়াতে ইসলামীর হাজার হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার তালিকাও তৈরি হতো পুলিশ সদর দফতরের ওই পরামর্শ কমিটির নির্দেশে।

পুলিশ সদর দফতরের একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা ইনকিলাবকে জানিয়েছেন, ৪ থেকে সর্বোচ্চ ১২ বছর ধরে সদর দপ্তরে কর্মরত আছেন এমন কর্মকর্তার সংখ্যা অন্তত ৫০ জন। বিগত ১২ বছর ধরে পুলিশ বাহিনীতে যে ব্যাপক দুনীতি হয়েছে, এসব দুনীতির অংশীদারও ছিলেন পুলিশ সদরদফতরে কর্মরত অনেক কর্মকর্তাই। তাদের কেউ কেউ প্রভাবশালীদের কাছাকাছি থাকার সুবাদে বদলিও ঠেকিয়েছেন বছরের পর বছর। সরকার বদলের পর এরাই এখন বঞ্চিত সেজে প্রভাব বিস্তার করছেন পুরো পুলিশ বাহিনীতে। অনেকেই বিএনপির প্রভাবশালী একজন নেতার নাম ভাঙিয়ে আখের গোছানোর চেষ্টা করছেন, যা পুরো পুলিশ বাহিনীর সংস্কারে মারাত্মক ক্ষতি করবে।
ওই কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, সরকারি চাকরিবিধি ও পুলিশ প্রবিধানে প্রতি তিন বছর পর বদলির নিয়ম থাকলেও পুলিশ বাহিনীর অনেক কর্মকর্তা ঘুরেফিরে সদর দফতরেই থাকছেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন এক যুগের বেশি সময় ধরে আছেন। অভিযোগ রয়েছে, বিগত সরকারের আস্থাভাজন ও ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে এসব কর্মকর্তা এত দিন ধরে সদর দপ্তরে শিকড় গেড়ে আছেন। সদর দপ্তরে থাকা এসব কর্মকর্তার মধ্যে আছেন অতিরিক্ত আইজিপি, ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা।

সম্প্রতি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানো গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২তম ব্যাচের কর্মকর্তা অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মুহম্মদ তারিক। তিনি বর্তমানে পুলিশ সদর দফতরে রয়েছেন। পদোন্নতি বা অন্য কোনো কারণে দু-একবার পুলিশ সদর দফতরের বাইরে কিছু দিনের জন্য বদলি হলেও গত ১৪ বছর ধরে নানা পদে কর্মরত রয়েছেন তিনি। পুলিশ বাহিনীর বহুল আলোচিত- সমালোচিত কোর কমিটির একজন সদস্যও ছিলেন তিনি। যে কোর কমিটি আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সারা দেশের পুলিশের নিয়োগ, কেনাকাটা ও বদলির নিয়ন্ত্রণ করতো। তার পরই ডিআইজি রুহুল আমিন ২০১৩ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দিনাজপুরের পুলিশ সুপার ছিলেন। এরপর ডিএমপিতে বদলি হন। ডিএমপিতে থাকা অবস্থায় পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে অতিরিক্ত ডিআইজি (ওয়েলফেয়ার) ছিলেন। চার বছরের বেশি সময় ধরে পুলিশ সদর দপ্তরে কর্মরত থাকা রুহুল আমিন এর আগে ডিআইজি (লজিস্টিকস) ছিলেন। সদর দপ্তরে কর্মরত অতিরিক্ত ডিআইজিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে আছেন আলোচিত কর্মকর্তা গাজী মো. মোজাম্মেল হক। তিনি সদর দপ্তরে আছেন প্রায় এক যুগ। পূর্বাচলে ‘আনন্দ পুলিশ হাউজিং সোসাইটি’ নামে একটি আবাসন প্রকল্প করে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে, যা দুদক তদন্ত করছে। পুলিশ হাউজিং এক, দুই ও তিনে কোটি কোটি টাকা তছরুপের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অন্য অতিরিক্ত ডিআইজিদের মধ্যে ডিঅ্যান্ডপিএস-২ শাখার এহসান সাত্তার, ওভারসিজ অ্যান্ড ইউএন অপারেশন শাখার নাসিয়ান ওয়াজেদ, এআইজি আবু হাসান। এআইজি মোহাম্মদ উল্লাহ, যিনি ২০১৮ সালের ভোটার ছাড়া নির্বাচনের সময় হবিগঞ্জের এসপি ছিলেন। এআইজি মিলন মাহমুদ, তিনি সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীর স্টাফ অফিসার ও চাঁদপুরের এসপি ছিলেন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ষড়যন্ত্র ও হয়রানির বিরুদ্ধে ন্যায়বিচারের আবেদন বঞ্চিত বিধবার

ষড়যন্ত্র ও হয়রানির বিরুদ্ধে ন্যায়বিচারের আবেদন বঞ্চিত বিধবার

দোয়ারাবাজারে অভিযুক্ত বাঁধে বালু অপসারণ!

দোয়ারাবাজারে অভিযুক্ত বাঁধে বালু অপসারণ!

তালেবান শাসনকে বৈধতা না দেওয়ার আহ্বান নোবেলজয়ী মালালার

তালেবান শাসনকে বৈধতা না দেওয়ার আহ্বান নোবেলজয়ী মালালার

ফের সচিবালয়ের সামনে অবস্থান অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের

ফের সচিবালয়ের সামনে অবস্থান অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের

ঢাকার বাইরে প্রথম নরসিংদীতে রয়েল এনফিল্ড লঞ্চ

ঢাকার বাইরে প্রথম নরসিংদীতে রয়েল এনফিল্ড লঞ্চ

ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমেই দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধিত করা সম্ভব

ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমেই দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধিত করা সম্ভব

অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না : হাইকোর্ট

অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না : হাইকোর্ট

বিদ্যুৎ প্লান্টের পাঁচ লাখ টাকার লোহা তামা স্টিল সামগ্রী চুরির দায়ে ৫০ জনের নামে মামলা

বিদ্যুৎ প্লান্টের পাঁচ লাখ টাকার লোহা তামা স্টিল সামগ্রী চুরির দায়ে ৫০ জনের নামে মামলা

নেত্রকোনা গত ১ বছরে ২৩২টি অস্বাভাবিক মৃত্যু

নেত্রকোনা গত ১ বছরে ২৩২টি অস্বাভাবিক মৃত্যু

মেহেরপুর শহরে অবৈধ গাড়ির দৌরাত্ম ফুটপথ দখল, সরু সড়ক, যানজট লেগেই থাকে

মেহেরপুর শহরে অবৈধ গাড়ির দৌরাত্ম ফুটপথ দখল, সরু সড়ক, যানজট লেগেই থাকে

অ্যাপলের ডাইভার্সিটি নীতি , বৈচিত্র্য রক্ষার লড়াইয়ে বোর্ডের বার্তা

অ্যাপলের ডাইভার্সিটি নীতি , বৈচিত্র্য রক্ষার লড়াইয়ে বোর্ডের বার্তা

ঢাবি,ভিকি,এনএসইউ ওয়েটিং লিস্টে থাকে,বান্নাহ খাওয়া মাল খায় না'

ঢাবি,ভিকি,এনএসইউ ওয়েটিং লিস্টে থাকে,বান্নাহ খাওয়া মাল খায় না'

দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা না করলে আন্দোলনে নামার ঘোষণা কর্নেল অলির

দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা না করলে আন্দোলনে নামার ঘোষণা কর্নেল অলির

আশুলিয়া থানা জমিয়তের কমিটি গঠন

আশুলিয়া থানা জমিয়তের কমিটি গঠন

বাংলাদেশের সীমান্তে ১৬০ জায়গায় কাটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারত : রিজভী

বাংলাদেশের সীমান্তে ১৬০ জায়গায় কাটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারত : রিজভী

মতলবে সাবেক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা-সাবেক স্বামী আটক

মতলবে সাবেক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা-সাবেক স্বামী আটক

লক্ষ্মীপুর থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার কষ্টিপাথর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরে হস্তান্তর

লক্ষ্মীপুর থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার কষ্টিপাথর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরে হস্তান্তর

অস্ট্রেলিয়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি দলে শর্ট ও হার্ডি, কামিন্সকে নিয়ে শঙ্কা

অস্ট্রেলিয়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি দলে শর্ট ও হার্ডি, কামিন্সকে নিয়ে শঙ্কা

'ব্লু অরিজিন' রকেট উৎক্ষেপণের প্রস্তুতি সম্পন্ন,শুভকামনা  জানালেন ইলন মাস্ক

'ব্লু অরিজিন' রকেট উৎক্ষেপণের প্রস্তুতি সম্পন্ন,শুভকামনা জানালেন ইলন মাস্ক

কমলনগরে ট্রাক্টরট্রলির চাপায় চটপটি বিক্রেতার মৃত্যু

কমলনগরে ট্রাক্টরট্রলির চাপায় চটপটি বিক্রেতার মৃত্যু