ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

হাসিনাকে ফেরাতে ঢাকার অনুরোধে গুরুত্ব দিচ্ছে না ভারত?

Daily Inqilab কূটনৈতিক সংবাদদাতা

২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১২ এএম | আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১২ এএম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে প্রত্যর্পণের ‘অনুরোধ’ বা ‘দাবি’ যে আসবে তা একরকম জানাই ছিল। অবশেষে সেটা এলোও, শেখ হাসিনার ভারতে পদার্পণের ঠিক চার মাস ১৮ দিনের মাথায়! গত ২৩ ডিসেম্বর সকালে দিল্লির চাণক্যপুরীতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে সেই বার্তা ‘নোট ভার্বালের’ আকারে তুলে দেওয়া হল সাউথ ব্লকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হাতে।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা বা নীতিনির্ধারকরা বেশ কিছুদিন ধরেই আকারে ইঙ্গিতে বা খোলাখুলি বলে আসছিলেন, তারা ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাইবেন। যাতে তাকে ‘গণহত্যার’ জন্য বিচারের কাঠগড়ায় তোলা যায়। কিন্তু যে কোনও কারণেই হোক, আনুষ্ঠানিকভাবে সে বার্তা বা চিঠি কিন্তু দিল্লির কাছে পাঠানো হচ্ছিল না। অবশেষে সেটা যখন এলো, তখন তা এলো নোট ভার্বালের আকারে। নোট ভার্বাল হলো আসলে দুই দেশের সরকারের মধ্যে এক ধরনের ‘ডিপ্লোম্যাটিক কমিউনিকেশন’ বা কূটনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যম। কিন্তু তাতে প্রেরকের কোনও স্বাক্ষর থাকে না।

তবে নোট ভার্বালের রীতি অনুযায়ী, ধরেই নেওয়া যায় এ ক্ষেত্রেও বার্তাটি পাঠানো হয়েছে দিল্লির বাংলাদেশ দূতাবাসের লেটারহেডে এবং তাতে হাই কমিশনের রাবারস্ট্যাম্পও ছিল। বার্তাটি হাতে আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দিল্লির পক্ষ থেকে প্রকাশ্যে সেটির প্রাপ্তিস্বীকার করা হয়। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এটাও জানিয়ে দেন, তাদের এ বিষয়ে এখনই কিছু বলার নেই!

এরপর আরও কয়েকদিন কেটে গেছে, দিল্লির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া যেমন দেওয়া হয়নি, তেমনি বাংলাদেশকে নোট ভার্বালের কোনও জবাবও পাঠায়নি ভারত। ভারত সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সূত্র দিল্লিতে আভাস দিয়েছেন, তারা এই অনুরোধকে আদৌ খুব একটা আমল দিচ্ছেন না।

এমনকি বাংলাদেশ সরকারও যে খুব একটা সিরিয়াসনেস বা গুরুত্বের সঙ্গে অনুরোধটা করেছে, সেটাও মনে করছেন না কর্মকর্তারা। তারপরও এই বার্তার জবাব নিশ্চয় দেওয়া হবে। কিন্তু তার জন্য দিল্লি কোনও ধরনের তাড়াহুড়ো করবে না বলেই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কেন ভারত সরকার ওই নোট ভার্বাল নিয়ে এরকম মনোভাব পোষণ করছে, কর্মকর্তা এবং বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে তার কারণগুলোই অনুসন্ধান করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যদিও দাবি করছে, শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রচেষ্টাকে তারা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে। ভারত কিন্তু মনে করছে তাদের পাঠানো বার্তা একটা দায়সারা পদক্ষেপের চেয়ে বেশি কিছু নয়! দিল্লিতে শীর্ষস্থানীয় একজন সরকারি কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছেন, ‘সত্যিই যদি বাংলাদেশ এই ব্যাপারটা নিয়ে সিরিয়াস হতো, তাহলে তো তারা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগগুলো কী এবং তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যপ্রমাণই বা কী, সেই বিবরণও পেশ করত। মানে যেমনটা একটা চার্জশিটে থাকে!’

‘এক-দু’পাতার একটা নোটে যে সেটা থাকতে পারে না, তা তো বলাই বাহুল্য!’ ফলে বাংলাদেশ সরকার আসলে তাদের দেশের মানুষকে এটা দেখাতে চাইছে যে, তারা ভারতের কাছে প্রত্যর্পণের অনুরোধ জানিয়ে দিয়েছে এবং এতে বল এখন ভারতের কোর্টে। আমাদের এখন আর কিছু করার নেই! ভারতের একজন সাবেক কূটনীতিকের কথায়, ‘আমার তো মনে হচ্ছে যেন বাংলাদেশ এই পদক্ষেপের মাধ্যমে একটা বক্সে টিক দিয়ে দায়িত্ব সারলো। আমাদের প্রত্যর্পণের অনুরোধ জানানোর কথা ছিল, জানিয়ে দিয়েছি-ব্যাস!’

কিন্তু হাসিনাকে ভারত বিচারের জন্য হস্তান্তর করবে বাস্তবে এরকম সম্ভাবনা ক্ষীণ বলেই বাংলাদেশ হয়তো সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালায়নি, এমনটাও ধারণা করছেন তিনি। প্রকৃত কারণ যাই হোক, নোট ভার্বালে যে যুক্তি দেখিয়ে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে, (জুলাই-অগাস্ট গণহত্যার বিচারের জন্য তাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে) সেটাকে ভারত আসলে জোরালো কোনও দাবি বলে মনেই করছে না! ‘‘কারণটা হলো কোনও সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়া এ অভিযোগ জানানোর অর্থ এ বার্তার চরিত্র পুরোপুরি রাজনৈতিক।’ ওই কর্মকর্তা বলেন, এখন দু’দেশের প্রত্যর্পণ চুক্তিতেই পরিষ্কার বলা আছে, রাজনৈতিক অভিযোগে অভিযুক্ত কোনও ব্যক্তিকে হস্তান্তর করা যাবে না। ফলে শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও নিশ্চয়ই সেই যুক্তিই প্রযোজ্য হবে, লেটার রোগেটরি দিলে তবু না হয় বুঝতাম!

কোনও দেশের সঙ্গে ভারতের প্রত্যর্পণ চুক্তি বা বিশেষ কোনও ব্যবস্থা বা অ্যারেঞ্জমেন্ট থাকলে সেই দেশের কোনও নাগরিককে ভারত তাদের হাতে তুলে দিতে পারে। যদি তিনি একজন ‘ফিউজিটিভ ক্রিমিনাল’ এফসি বা ফেরার আসামি হন। এখন কোন কোন শর্তের অধীনে ভারত একজন এফসিকে তার নিজ দেশের হাতে তুলে দিতে পারে, তার নিয়মকানুন খুব স্পষ্ট এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটেও তার পুরোটাই উল্লিখিত আছে। এসব রীতিনীতি কিছুটা নির্ভর করে বিশেষ ওই দেশের সঙ্গে প্রত্যর্পণ চুক্তির বিশেষ ধারার ওপর। তবে মূল ধারাটা সব দেশের ক্ষেত্রেই এক। আর তা হলো যাকে ফেরত চাওয়া হচ্ছে তাকে কোনও প্রত্যর্পণযোগ্য অপরাধের মামলায় ফেরার আসামি হতে হবে।

হাসিনা যখন ভারতে এসে নামেন, তখন তিনি কিন্তু কোনও ফেরার আসামি বা এফসি ছিলেন না। ভারতের সাবেক শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদ পিনাকরঞ্জন চক্রবর্তী এ যুক্তি দেখিয়েই বলেন, মনে রাখতে হবে ৫ আগস্টেও শেখ হাসিনার নামে সে দেশে কোনও মামলা ছিল না। ফলে ভারত যখন তাকে আতিথেয়তা দিচ্ছে, সেই মুহূর্তে তিনি কিন্তু কোনও ফেরার আসামি নন। চক্রবর্তী বলেন, ‘এখন শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর যদি তার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে শত শত মামলা একসঙ্গে দায়ের করা হতে থাকে, তাহলে এটা মনে করার যথেষ্ঠ কারণ থাকতে পারে যে, এগুলো রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক; যার ভিত্তিতে প্রত্যর্পণের কোনও প্রশ্নই ওঠে না।

তাহলে কি ধরেই নেওয়া যেতে পারে, অনুরোধ যে আকারেই আসুক বা যতই জোরালো সাক্ষ্যপ্রমাণ পেশ করা হোক-ভারত কোনও অবস্থাতেই শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে না? পিনাকরঞ্জন চক্রবর্তী জবাবে বলছেন, ‘না বিষয়টা ঠিক সেরকম নয়। যদি সব নিয়ম মেনে এবং আঁটঘাট বেঁধে ভারতের কাছে এই অনুরোধ জানানো হয়, তাহলে ভারত নিশ্চয়ই সেটা বিবেচনা করবে।’

ঢাকায় ভারতের সাবেক এই হাই কমিশনারের ধারণা, এ ক্ষেত্রে একটি নোট ভার্বালের চেয়ে হয়তো অনেক বেশি কার্যকরী হত একটি ‘লেটার রোগেটরি।’ ল্যাটিনে ‘রোগাটোরিয়াস’ কথার অর্থ হল তথ্য জানতে চাওয়া-আর ‘লেটার রোগেটরি’ হল এক দেশের আদালত যখন অন্য দেশের আদালতের কাছে কোনও বিষয়ে আইনি সহায়তা চেয়ে চিঠি দেয়। সেটা কোনও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যপ্রমাণ হতে পারে কিংবা আইনি প্রক্রিয়ায় সাহায্য করার অনুরোধ হতে পারে।

সুতরাং এক্ষেত্রে বাংলাদেশের আদালত বা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল যদি ভারতের বিচার বিভাগের কাছে (সুপ্রিম কোর্ট) শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়ায় সহায়তা চেয়ে কোনও চিঠি দিত (লেটার রোগেটরি)-সেটার প্রভাব এই ‘দায়সারা’ নোট ভার্বালের চেয়ে অনেক বেশি হতো বলে ভারতের কোনও কোনও পর্যবেক্ষক মনে করছেন। তবে এই ধরনের কোনও চিঠি পাঠানোর আগে সংশ্লিষ্ট বিচার প্রক্রিয়াতেও যথেষ্ঠ অগ্রগতি হওয়া দরকার। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে তা এখনও আদৌ হয়েছে কি না, তা নিয়েও সন্দেহ আছে দিল্লির।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা গত পাঁচ আগস্ট বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর একটি মিলিটারি এয়ারক্র্যাফটে করে দিল্লির কাছে হিন্ডন বিমানঘাঁটিতে এসে অবতরণ করেন। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর এর পরদিনই পার্লামেন্টে জানান, শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমানটি যাতে দিল্লিতে এসে নামতে পারে, তার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তরফে ভারতের কাছে আগাম অনুমতি বা ফ্লাইট ক্লিয়ারেন্সও চাওয়া হয়েছিল।

তার কথায়, বাস্তবিক শেখ হাসিনা এখন আমাদের অতিথি হতে পারেন, কিন্তু এটাও মনে রাখতে হবে, তাকে কিন্তু আমরা নিজে থেকে ডেকে আনিনি। বস্তুত ভারত সরকারের কর্মকর্তারা এর আগে একাধিকবার মনে করিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহায়তা নিয়েই শেখ হাসিনা ভারতে এসেছেন, ভারত কিন্তু তাকে বিমান পাঠিয়ে ইভ্যাকুয়েট করেনি বা তুলে নিয়ে আসেনি।

ফলে পাঁচ আগস্টের সেই ঘটনাক্রম আজ শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের অনুরোধকে বেশ কিছুটা দুর্বল করে দিচ্ছে বলেই ভারতের বিশ্বাস। দিল্লির সাউথ ব্লকের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেন, কারণ রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ (সেনাবাহিনী) তাকে ভারতে আসতে সাহায্য করেছে, আর এখন রাষ্ট্রেরই আর একটি স্তম্ভ (নির্বাহী বিভাগ) তাকে ভারত থেকে ফেরত চাইছে। এর মধ্যে তো একটা স্ববিরোধিতা আছেই। এই সব কারণেই বাংলাদেশের নোট ভার্বালের তড়িঘড়ি একটা জবাব দেওয়া উচিত কিংবা শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের ব্যাপারে দ্রুত একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, তেমনটা ভারত মনে করছে না!


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

প্রধান উপদেষ্টার রাজবাড়ী সফর স্থগিত
ভিসা সত্যায়নের বেড়াজালে বিপুল সংখ্যক সউদীগামী কর্মী বায়রা নেতৃবৃন্দের সাথে বিএমইটির ডিজি
সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের উদ্দেশে পত্র দিয়ে তথ্য উপদেষ্টার অনন্য দৃষ্টান্ত
সাইবার আক্রমণ: আসিফ-সাদিক-হান্নানের ফেসবুক আইডি সচল
১৫% ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করুন মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী
আরও

আরও পড়ুন

রেকর্ড ৫,৬৩৪ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা সোনালী ব্যাংকের

রেকর্ড ৫,৬৩৪ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা সোনালী ব্যাংকের

১৪৮ চিকিৎসককে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বদলি

১৪৮ চিকিৎসককে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বদলি

৭ উইকেট ছেলেকে দিলেন তাসকিন

৭ উইকেট ছেলেকে দিলেন তাসকিন

প্রধান উপদেষ্টার রাজবাড়ী সফর স্থগিত

প্রধান উপদেষ্টার রাজবাড়ী সফর স্থগিত

ভিসা সত্যায়নের বেড়াজালে বিপুল সংখ্যক সউদীগামী  কর্মী  বায়রা নেতৃবৃন্দের সাথে বিএমইটির ডিজি

ভিসা সত্যায়নের বেড়াজালে বিপুল সংখ্যক সউদীগামী কর্মী বায়রা নেতৃবৃন্দের সাথে বিএমইটির ডিজি

মোবাইলের ব্যাককভারে প্রিন্ট করা ছবি লাগানো প্রসঙ্গে

মোবাইলের ব্যাককভারে প্রিন্ট করা ছবি লাগানো প্রসঙ্গে

প্রেমিকাকে বিয়ে করলেন জনপ্রিয় গায়ক আরমান মালিক

প্রেমিকাকে বিয়ে করলেন জনপ্রিয় গায়ক আরমান মালিক

সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের উদ্দেশে পত্র দিয়ে তথ্য উপদেষ্টার অনন্য দৃষ্টান্ত

সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের উদ্দেশে পত্র দিয়ে তথ্য উপদেষ্টার অনন্য দৃষ্টান্ত

ফুলপুরে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, ৫ পরিবহনকে জরিমানা

ফুলপুরে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, ৫ পরিবহনকে জরিমানা

গরুর গাড়ির দৌড় প্রতিযোগিতায় উৎসবের আমেজ

গরুর গাড়ির দৌড় প্রতিযোগিতায় উৎসবের আমেজ

সাইবার আক্রমণ: আসিফ-সাদিক-হান্নানের ফেসবুক আইডি সচল

সাইবার আক্রমণ: আসিফ-সাদিক-হান্নানের ফেসবুক আইডি সচল

গোয়ালন্দে শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ব্যাগ উপহার

গোয়ালন্দে শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ব্যাগ উপহার

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ২৩৪ অবৈধ অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ২৩৪ অবৈধ অভিবাসী আটক

১৫% ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করুন মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী

১৫% ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করুন মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত

নোয়াখালীতে কৃষি জমির মাটি কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

নোয়াখালীতে কৃষি জমির মাটি কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

লিভ টুগেদার ইস্যুতে এবার স্বাগতাকে উকিল নোটিশ

লিভ টুগেদার ইস্যুতে এবার স্বাগতাকে উকিল নোটিশ

টাঙ্গাইলে ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

টাঙ্গাইলে ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যাচার ও শিবির সভাপতির উপর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যাচার ও শিবির সভাপতির উপর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ

আমরা একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই: হাসনাত আবদুল্লাহ

আমরা একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই: হাসনাত আবদুল্লাহ