বাধাগ্রস্ত আমদানি-রফতানি
০৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:২৫ এএম | আপডেট: ০৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:২৫ এএম
দেশের বাণিজ্য ব্যবস্থায় অগ্রগতির জন্য নিরাপদ ওয়্যারহাউস জরুরি। বিমানযোগে রফতানি কার্যক্রম সহজীকরণে ওয়্যারহাউস ভূমিকা রাখে। অথচ দীর্ঘদিন থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে কার্গো গুদাম সংকট ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগ। ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের বর্তমান ধারণক্ষমতা ২৫ লাখ ৮০ হাজার টন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, পর্যাপ্ত কার্গো গুদাম না থাকায় অনেক পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া বা হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। যার দায় পড়ছে ব্যবসায়ীদের উপর। এ কারণে আমদানি-রফতানি প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যার বিরূপ প্রভাব পড়ছে ব্যবসা-বাণিজ্যে। তাদের অভিযোগ, বারবার বেবিচককে তাদাগা দিলেও এর সুরাহা পাচ্ছেন না। উপরন্তু অন্য দেশের তুলনায় বেশি টাকা দিয়েও কাক্সিক্ষত সেবা পাওয়া যাচ্ছে না। ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে গুদাম বরাদ্দ দিয়ে বেশি টাকা আদায় করা হচ্ছে। ফলে জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ পণ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহ কাজে প্রতিনিয়ত সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এছাড়া আমদানি-রফতানি সহজীকরণে দেশের অন্য দুই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চট্টগ্রাম ও সিলেটেও কার্গো সুবিধা চেয়েছে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। সম্প্রতি ইপিবি ভাইস চেয়ারম্যান মো.আনোয়ার হোসেন বলেছেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো সুবিধা থাকায় আকাশপথে রফতানি সহজ হয়। একইভাবে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিমানবন্দরেও কার্গো সুবিধা নিশ্চিত করতে পারলে আকাশপথে রফতানি সহজ হবে। অবশ্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) বলছে, কার্গো গুদামের সংকট রয়েছে। থার্ড টার্মিনালে নতুন অত্যাধুনিক গুদাম নির্মাণ করা হচ্ছে। থার্ড টার্মিনাল নির্মাণ সম্পন্ন হলে এই ধারণক্ষমতা ২৫ লাখ ৮০ হাজার থেকে হবে ৮০ লাখ টনে। এটা চালু হলে সংকট অনেকটা কেটে যাবে। একই সঙ্গে অবকাঠামোগত সব নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ায় জানুয়ারিতেই সিলেট এয়ারপোর্ট থেকে কার্গো সার্ভিস চালু করতে চায় সিভিল এভিয়েশন। এছাড়া সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামসহ সার্বিক প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশ বিমানকে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব বিমানবন্দর থেকে স্বাভাবিক রফতানি কার্যক্রম শুরু হলে সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান। তবে উদ্যোগ লাভজনক করতে শিল্পভিত্তিক পণ্য আমদানি-রফতানির পরিবেশ তৈরির পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। তবে যে কোনো পরিবহন ব্যবস্থাপনায় দ্বিমুখী যাত্রী বা মালামালের চাপ না থাকলে যে কোনো অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনাও ভেস্তে যেতে পারে অলাভজনক পরিচালন ব্যয়ের ভারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক পরিচালক মো. হিজকিল গুলজার বলেন, তিন বিমানবন্দর থেকে সরাসরি স্বাভাবিক রফতানি শুরু হলে দেশের ওষুধ, শাক-সবজি, পোশাকসহ নানা পণ্যের রফতানি বাড়বে। এতে তৈরি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থানেরও। মো. হিজকিল গুলজার বলেন, ঢাকা বা অন্যান্য এলাকা থেকে পণ্য পরিবহনের খরচ কমাতে হবে। খরচ কমলে বিদেশে পণ্য রফতানি ব্যয়ও কমবে।
মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের দেশগুলোতে সিলেট অঞ্চলের বিভিন্ন সবজি ও মাটির তৈজসপত্রের চাহিদা রয়েছে। তবে ব্যবসায়িক ভাবে লাভবান হওয়া নিয়ে আছে বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন। এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, আগে বাজার বিশ্লেষণ করতে হবে। না হলে ব্যবসায়িক ভাবে লাভ নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে পরিবহন ভাড়া কমাতে পারলে ভালো ফলাফল পাওয়ার আশা ব্যবসায়ীদের।
আমদানি ও রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং স্যাম্পল বা নমুনা পণ্য, চিকিৎসা, খাদ্য, পোশাকসহ অন্যান্য পণ্য দ্রুত সময়ের মধ্যে সরবরাহের কাজ করে আন্তর্জাতিক এয়ার এক্সপ্রেস এসোসিয়েশন এর সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো। ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, আইএইএবি’র নেতারা বলছেন, ওয়্যারহাউজ সংকটের কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে জাতীয় অর্থনীতির অগ্রগতি। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ সংকটের সমাধান করা না হলে দেশে অর্থনীতিতে যে সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে, সে সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। এদিকে অভিযোগ রয়েছে, বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অনিয়ম, দুর্নীতি, ব্যক্তিগত স্বার্থ বিবেচনায় বারবার নীতি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন ও অব্যবস্থাপনার কারণে এ সংকট তৈরি হচ্ছে। যার প্রভাব পড়ছে জাতীয় অর্থনীতিতে। তাই হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে ওয়্যারহাউজের সুরক্ষা চাইছেন ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সদস্যরা।
জানা গেছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে ওয়্যারহাউজ সংকট বহুদিনের পুরনো। এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস এসোসিয়েশন এর আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০২২ সালের ১৪ জুন বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ, বেবিচক হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো এলাকায় আইএইএবি নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যবহৃত ভবনের বাইরে, অভ্যন্তরে এবং পাশে মোট ৩টি জায়গা ওয়্যারহাউজ হিসেবে ব্যবহারের জন্য বরাদ্দ দেয়। যার মধ্যে ভবনের বাইরে ১১ হাজার বর্গফুট ভবনের ভেতরে ১২ হাজার ৪৫৫ বর্গফুট এবং ভবন সংলগ্ন পশ্চিম পাশে খোলা ৯ হাজার ১৫০ বর্গফুট জায়গা রয়েছে। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী বরাদ্দকৃত ওয়্যারহাউজের স্থানে আইএইএবি নিজ খরচে স্থাপনা নির্মাণ, পণ্য সংরক্ষণের খাঁচা প্রতিস্থাপন, বিদ্যুত, পানির সংযোগসহ প্রয়োজনীয় মেরামতের কাজ করে। এখন শর্ত অনুযায়ী চুক্তি নবায়ন না করে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কতিপয় কর্মকর্তার ব্যক্তিগত সুবিধা বিবেচনায় একই স্থাপনা ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে বরাদ্দ দেয়। ওয়্যারহাউজের বরাদ্দকৃত ভাড়া থেকে প্রায় ৯ গুণ বেশি ভাড়া আদায়, একই কক্ষ উপর তলা ও নীচ তলা দেখিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া চাপিয়ে দেওয়া, অনিরাপদ পদ্ধতিতে খাঁচায় পণ্য সংরক্ষণে বাধ্য করে।
এ বিষয়ে আইএইএবি সদস্যরা একাধিকবার অভিযোগ করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ওয়্যারহাউজ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। ফলে জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ পণ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহ কাজে প্রতিনিয়ত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে আইএইএবির সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো। যাদের খরচে মেরামত করা হয়েছে এসব ওয়্যারহাউজ।
সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, এ বন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং ব্যবস্থার মান এমন পর্যায়ে নেমেছে যে আমদানি পণ্য আসার পর তা কবে খালাস হবে বা আদৌ পণ্য পাওয়া যাবে কি না, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। ফলে রফতানিসহ বিভিন্ন খাতের ব্যবসায় সমস্যা হচ্ছে।
কাতার এয়ারওয়েজের কার্গো ম্যানেজার সুহেদ আহমেদ চৌধুরী বলেন, এই গুদাম অনকে পুরনো, পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা নেই। আরএ৩ এরিয়াতে যে ৪টি ইডিএস এক্সরে মেশিনের মধ্যে ২টাই নষ্ট প্রথম থেকেই। ২টা মেশিন ইউরোপে মাল পাঠানোর জন্য পর্যাপ্ত না এটা বারবার বলা হলেও কোনো উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে না। তিনি বলেন, আমাদের এক্সপোর্ট অনেক বেড়েছে, সেই তুলনায় বর্তমানে কার্গো গুদামের ক্যাপাসিটি খুবই অপ্রতুল। বছরে মাত্র ৩ মাস কাভার করতে পারে। এপ্রিল থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সেবা দিতে পারে না। কার্গো গুদামে জায়গা কম, এক্সরে মেশিন নষ্ট এবং গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং এর বিভিন্ন যন্ত্রপাতির অপ্রতুলতার জন্য কার্গোগুলো অন্য দেশে চলে যায়। তিনি বলেন, বেবিচক জানিয়েছে, থার্ড টার্মিনালে নতুন গুদাম করা হয়েছে। আমাদের কোনো চাহিদা থাকে তা অন্তর্ভুক্ত করবে।
ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস এসোসিয়েশন এর সভাপতি কবির আহমেদ জানান, বাংলাদেশে প্রায় দেড় শতাধিক প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস প্রদান করে। এসব প্রতিষ্ঠানের একমাত্র বাণিজ্যিক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, আইএইএবি। যা মেইলিং অপারেটর ও কুরিয়ার সার্ভিস আইন-এর ২৭ ধারার ৪ উপধারা অনুযায়ী গঠিত এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিটিও শাখা এবং যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে নিবন্ধনকৃত। এই বাণিজ্যিক সংগঠন বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানে দেশের সকল আন্তর্জাতিক কুরিয়ার সার্ভিসসমূহের প্রতিনিধিত্ব করে এবং প্রয়োজনে তাদের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে। দেশের বাণিজ্য ব্যবস্থায় অগ্রগতির জন্য নিরাপদ ওয়্যারহাউজ অত্যন্ত জরুরি। ইতোমধ্যে এ সংগঠনের পক্ষ থেকে ওয়্যারহাউজ চুক্তি নবায়নের জন্য বেবিচক বরাবর আবেদন করা হয়েছে। বেবিচক কর্তৃপক্ষ যদি আইএইএবির সঙ্গে চুক্তি নবায়ন না করে আলাদাভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে বরাদ্দ দেয়, তাহলে ওয়্যারহাউজ ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা বিঘœ হবে।
তিনি বলেন, জরুরি নথি, পণ্য আমদানি ও রফতানির জন্য স্যাম্পল বা নমুনা পণ্য, জরুরি ওষুধ, উপহার সামগ্রীসহ ৩০ কেজির নিচে বিভিন্ন পণ্য সুরক্ষিতভাবে গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর জন্য পরিবহন করা হয় এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। ওয়্যারহাউজ ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণে গ্রাহকের এসব গুরুত্বপূর্ণ নথি ও পণ্য হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে এর এসে পড়ে সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে কাঁধে।
এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ পণ্য সরবরাহ বিলম্ব হওয়া, ওয়্যারহাউজ এর বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ, ওয়াসরুম অপরিচ্ছন্নসহ বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হবে। গুদামটি সাশ্রয়ী ভাড়ায় এসোসিয়েশনের মাধ্যমে ভাড়া দেয়ার দাবী জানান তিনি।
জানতে চাইলে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের স্থান সংকটের বিষয়টি স্বীকার করেন বেবিচকের উপপরিচালক এ টি এম মাহমুদ আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এটি সত্য, পর্যাপ্ত জায়গার অভাবে পণ্য সংরক্ষণে সমস্যা হচ্ছে। সেজন্য থার্ড টার্মিনালের আগমন ও বহির্গমনের জন্য আলাদা কার্গো ওয়্যারহাউস তৈরি করা হয়েছে। সেখানে পর্যাপ্ত জায়গা পাওয়া যাবে। এয়ারলাইনস ও কুরিয়ার এজেন্সিসহ ৫৫ থেকে ৫৬টি প্রতিষ্ঠানের নামে ওয়্যারহাউস বরাদ্দ দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন এ কর্মকর্তা। তবে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, অর্থাৎ ৮ থেকে ৯ গুণ বেশি ভাড়া আদায়ের বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
ওয়্যারহাউসের নিরাপত্তার বিষয়ে মাহমুদ আখতার বলেন, নিরাপত্তা মানদ-ে বর্তমানে বাংলাদেশ যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপীয় মানদ- অনুসরণ করে। তিনি বলেন, কয়েক বছর আগেও যুক্তরাজ্যে সরাসরি পণ্য রফতানি করা যেত না। তৃতীয় অন্য একটি দেশ হয়ে পণ্য রফতানি করতে হতো। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কার্গো বিমান যায় ইউরোপে। এতে সরাসরি পণ্য রফতানির সুযোগ তৈরি হয়েছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
শরীয়তপুরে জাজিরা থানার ওসির অস্বাভাবিক মৃত্যু
গোয়ালন্দে স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
ঈশ্বরগঞ্জে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে দাবানলের কবলে অভিনেত্রী নোরা ফাতেহি
হাসপাতালের তত্তাবধায়কের সাথে অসৌজন্যমূলক আচারণ জেলা প্রশাসকের মধ্যস্থতায় মিমাংশা
করের ওপর কর চাপিয়ে জনসমর্থন হারাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার : রিজভী
ভুঁইফোড় সংগঠন তৈরি ও অন্য দলের নেতাকর্মীদের যোগদান বন্ধ: বিএনপি
ঈশ্বরদী ইপিজেডে কর্মকর্তার অমানুষিক মারধরে শ্রমিকের মৃত্যু
নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন
মানিকগঞ্জে খান বাহাদুর হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ
চাদের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে বন্দুকধারীদের হামলা নিহত ১৯
কাউখালীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার জরিমানা
কালীগঞ্জে দিনব্যাপী পিঠা উৎসব
আগামী মাসের মধ্যে পাঠ্যপুস্তক সবাই হাতে পাবে: প্রেস সচিব
ভাঙ্গায় ডাক্তারের ফাঁকা বাড়িতে মিললো কেয়ারটেকারের হাত-পা বাঁধা মরদেহ
দৌলতপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ১৫, ভাঙচুর ও ব্যাপক লুটের অভিযোগ
কারও পক্ষ নিয়ে কাজ করলে এবার অসুবিধা হবে: কর্মকর্তাদের সিইসি
রাঙামাটি মেডিকেল কলেজে শহীদ মনিরের নামে হল করার দাবি পিসিসিপি'র
মহেশপুরের ট্রাক ও মোটরসাইকেলে মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
শ্রীমঙ্গলে ট্যুরিজম বোর্ডের তিনদিনব্যাপী হারমোনি ফেস্টিভ্যাল মেলা