ঢাকা   মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৩ পৌষ ১৪৩১
ফিরে দেখা ২০২৪

বছরজুড়ে সড়কে অনিয়ম-বিশৃঙ্খলা

Daily Inqilab কামাল আতাতুর্ক মিসেল

০৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম

২০২৪ সাল। দেশে সড়ক ব্যবস্থাপনা যেন নিয়ন্ত্রণহীন এক মহাযুদ্ধের ময়দানে পরিণত ছিল। যাত্রাপথে ভোগান্তির নিরসন ঘটেনি, দুর্ঘটনার ঝুঁকিও অব্যাহত ছিল বছরজুড়ে। অথচ চার-ছয় লেনের নতুন সড়ক, এক্সপ্রেসওয়ে-সেতু-ফ্লাইওভারসহ জাতীয়, আঞ্চলিক ও জেলা মহাসড়ক উন্নয়নে বিপুল বিনিয়োগ হয়েছে। কিন্তু এত বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগও দেশের সড়ক চলাচলকে নিরাপদ করে তুলতে পারেনি। উল্টো এ সময়ে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। বেড়েছে যানজটও। এতে একদিকে বিলম্বিত হচ্ছে সাধারণ মানুষের ভ্রমণ, অন্যদিকে ক্ষত তৈরি হচ্ছে দেশের অর্থনীতিতে। পরিবহন খাতের অনিয়ম-বিশৃঙ্খলায়ও প্রতিনিয়ত নাজেহাল হচ্ছে মানুষ।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে সড়কে ঘটে গেছে ৬ হাজার ৪৭৪টি দুর্ঘটনা। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৬ হাজার ৫৯৯ জন, আহত হয়েছেন ১১ হাজার ৬১ জন। গড়ে প্রতিদিন প্রায় ২০ জন মানুষের প্রাণ ঝরেছে সড়কে। নিহতের বড় অংশই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার। একইসঙ্গে বাস-ট্রাক-প্রাইভেটকারের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, অটোরিকশা ও ইজিবাইক দুর্ঘটনাও প্রতিদিন প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। সড়ক ব্যবস্থাপনায় চরম দুর্বলতা আর নানাবিধ ত্রুটি দুর্ঘটনার মূল কারণ হিসেবে সামনে এসেছে।

বছরের শেষ মাসেও সড়কে রক্ত ঝরেছে। ২৭ ডিসেম্বর ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোলপ্লাজায় টোল পরিশোধে দাঁড়িয়ে থাকা প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল ও মাইক্রোবাসকে একটি বেপরোয়া বাস ধাক্কা দেয়। এতে পাঁচজন নিহত এবং ১০ জন আহত হন। ২২ ডিসেম্বর ঘন কুয়াশার কারণে শ্রীনগরের শিংপাড়া এলাকায় সাতটি গাড়ির সংঘর্ষ ঘটে। এতে একজন নিহত এবং অন্তত ১০ জন আহত হন। ২৩ ডিসেম্বর একই এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোলপ্লাজার কাছে ঘন কুয়াশার মধ্যে প্রাইভেটকারের পেছনে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় এক নারী নিহত এবং পাঁচজন আহত হন। ২৬ ডিসেম্বর নেত্রকোনা-ময়মনসিংহ সড়কে ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রীসহ চারজন নিহত হন।

চার-ছয় লেনের সড়ক, এক্সপ্রেসওয়ে, ফ্লাইওভারের মতো বৃহৎ অবকাঠামোগুলোও সড়ক যাতায়াতে মানুষের ভোগান্তি কমাতে পারেনি। বিলম্বিত করছে পণ্য পরিবহন। বিপুল ব্যয়ে নির্মিত সড়কগুলো কেন টেকসই হচ্ছে না? সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতরের ডিজাইন ম্যানুয়াল অনুযায়ী, নির্মাণের পর প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণের মধ্য দিয়ে একটি সড়ক ২০ বছর পর্যন্ত টেকসই হওয়ার কথা। কিন্তু নিম্নমানের নির্মাণকাজ ও উপকরণ ব্যবহার, নকশা ও পরিকল্পনার ত্রুটি-বিচ্যুতি, ভারী যানবাহন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতাসহ বিভিন্ন কারণে এক-দেড় বছরের মাথায় নষ্ট হচ্ছে সড়ক। চলাচলের জন্য হয়ে উঠছে ঝুঁকিপূর্ণ। ভাঙাচোরা সড়কে যাতায়াতে যেমন বাড়তি সময় লাগছে, তেমনি বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও। আবার সড়কের পাশে গড়ে ওঠা হাটবাজারও দুর্ঘটনা-যানজটের কারণ হচ্ছে। ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, চালকদের অদক্ষতা, বেপরোয়া গতি, শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা এবং বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকার পাশাপাশি মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল এবং ট্রাফিক আইন না মানার প্রবণতাই দুর্ঘটনার মূল কারণ হিসেবে উঠে এসেছে।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার সড়ক যেন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ হারায়। রাজধানী দখল করে নেয় অবৈধ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। পার্শ্ববর্তী জেলাগুলো থেকে ঢাকায় ঢুকে পড়ে হাজার হাজার অটোরিকশা, যা ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে পঙ্গু করে দেয়। প্রশাসনের একাধিক নিষেধাজ্ঞা ও অভিযানের পরও এগুলো নির্বিঘেœ ফ্লাইওভার ও ভিআইপি সড়কে চলাচল শুরু করে। এমনকি সরকারি উদ্যোগও অটোরিকশার অবৈধ দৌরাত্ম্য রুখতে ব্যর্থ হয়েছে। সড়ক ছেড়ে ফুটপাতে মোটরসাইকেল সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সারাদেশ কাঁপিয়ে দিয়েছিল। সে সময় সরকারির বিভিন্ন দফতর থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত ও গণপরিবহন যে আইনের তোয়াক্কা না করেই সড়কে চলছে তা শিক্ষার্থীরা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলেন। আন্দোলনের মুখে দোষী ব্যক্তিরা আইন মেনে চলার অঙ্গীকার করলেও আন্দোলন পরবর্তী অবস্থা আগের মতোই। চলমান ট্রাফিক শৃঙ্খলা পক্ষে এ চিত্র আরো স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিবহন চালক ও পথচারীরা মানছেন না ট্রাফিক আইন। দোষীদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হলেও সচেতনতার অভাবে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরার কোনো সুখবর নেই। এখনো প্রায় প্রতিদিনই সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। গত ৫ আগস্টের পর সড়কের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এতটাই ভেঙে পড়ে যে, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নামতে হয়। রাজধানীর শাহবাগ, কাকরাইল, মহাখালী, বনানীসহ গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে একের পর এক সড়ক অবরোধের ঘটনায় যানজট দুর্বিষহ দুঃস্বপ্নে রূপ নেয়। আন্দোলনকারীদের অবরোধ আর ট্রাফিক পুলিশের ব্যর্থতায় ঢাকার সড়ক একপ্রকার অচল হয়ে পড়ে। তবে বছরের শেষ দিকে আন্দোলন ও সড়ক অবরোধ কিছুটা কমায় ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সামান্য উন্নতির আভাস পাওয়া যায়।

সওজ অধিদফতরের তথ্য বলছে, এখনো ভাঙাচোরা দশায় রয়েছে দেশের ৩ হাজার ৬৪৭ কিলোমিটার সড়ক। যেসব সড়ক ভালো আছে, সেগুলোর বিভিন্ন নকশা ও পরিকল্পনাগত ত্রুটি-বিচ্যুতি বাড়িয়ে দিচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সার্বিক পরিস্থিতি বেহালই বলতে হবে। যাত্রাপথের অস্বস্তি, ঝুঁকি নিরসনে অবশ্যই সড়ক ব্যবস্থা শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে হবে। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে শুরু করে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল কারো সুপারিশই ঠিকঠাক বাস্তবায়ন হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আবার সরকার সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর সড়ক আইন করলেও মালিক-শ্রমিকদের চাপে তা সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, তাদের প্রভাবেই দেশের সড়ক-মহাসড়কে অবাধে চলছে আনফিট গাড়ি। আর এসব কারণে দিন দিন আরো অনিরাপদ হয়ে উঠছে বাংলাদেশের সড়ক। জনস্বার্থে এগুলোর দ্রুত সমাধান জরুরি। দেশের সড়ক অবকাঠামো নিরাপদ ও স্বস্তি দায়ক করতে সরকারের উন্নয়ন দর্শনে অবশ্যই সড়ক নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দিতে হবে। পরিকল্পনা থেকে শুরু করে বাস্তবায়ন পর্যন্ত জড়িত সংস্থাগুলোর মধ্যে অবশ্যই সমন্বয় থাকতে হবে।
সড়ক খাত-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পরিবহন আইন ও নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর একচেটিয়া প্রাধান্যের কারণেই এই খাতে শৃঙ্খলা আসছে না। বিগত সরকার, পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠন একাকার হয়ে গেছে। ফলে সিদ্ধান্ত হয়, কিন্তু বাস্তবায়ন হয় না। আইন আছে কিন্তু এর প্রয়োগ করতে গেলেই বাধা আসে।

নাহিদ ইসলাম নামে এক বাস শ্রমিক বলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী হিসেবে ওবায়দুল কাদেরের সফলতা নেই বললে চলে। তিনি কখনো বাসে উঠে চালকদের শাসিয়েছেন। কখনো সড়কে পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটের সহায়ক ভূমিকা ছিল লোক দেখানো। এগুলো ছিল তার মিডিয়া ট্রায়েল মাত্র। এদিকে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দেখা যায়, সড়ক ছেড়ে ফুটপাতের ওপর দিয়ে গণপরিবহণ চলাচল করছে। এছাড়া মোটরসাইকেল চালকরা একটু বেশি সুবিধা নিতে ফুটপাতেই তুলে দিয়েছেন নিজেদের বাহনটি। ফুটপাতের ওপর দিয়ে গাড়ি চালানোর কারণ জানতে চাইলে শিকড় পরিবহনের চালক আলমগীর বলেন, আগের গাড়িটা গেছে বলে আমিও পেছন পেছনে আসছি। ভুল হয়ে গেছে।

সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সড়ক নিরাপত্তা, সড়কে শৃঙ্খলা আনা, পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন, জনবান্ধব পরিবহন আইন ও নীতি গ্রহণের প্রশ্ন এলেই আটকে যেতে হয়।

এ বিষয়ে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, পরিবহন খাতের মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলোকে সরকার ভয় পায়। এ জন্যই সড়কে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় কিংবা জনস্বার্থ নীতি বা আইন প্রণয়ন করা কঠিন। মালিক-শ্রমিকেরা চাইলে সরকারকে নাস্তানাবুদ করতে পারে। আবার সরকারের পক্ষ হয়ে বিরোধী দলের কার্যক্রমও বানচাল করে দিতে পারে।

ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি এম এ বাতেন বলেন, ট্রাফিক শৃঙ্খলা পক্ষ কার্যক্রমে শুধুমাত্র মামলাই দেওয়া হচ্ছে, এর বেশি কিছু হচ্ছে না। সত্যিকার শৃঙ্খলা ফেরাতে সব পক্ষের সমন্বয় প্রয়োজন, যা আসলে হচ্ছে না। সমন্বিত কর্মসূচি গ্রহণ না করলে সড়কে শৃঙ্খলা আনা সম্ভব নয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সড়কে বিশৃঙ্খলা করায় ও ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হলেও কোনো কাজে আসছে না। মামলা বেড়েছে, উল্টোপথে গাড়ি চলাচল বন্ধ না হলেও কমেছে। কিন্তু যানজট কমছে না, ওভারটেকিং কমছে না।

বিআরটিএ’র সাবেক চেয়ারম্যান আইয়ুবুর রহমান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় এতো মানুষের মৃত্যু তবুও শৃঙ্খলার কোনো চিত্রই আমরা দেখছি না। বর্তমান অন্তবর্তী কালীন সরকারের উচিত অবিলম্বে সড়ক নিরাপত্তা আইন ও সড়ক নিরাপত্তার বিষয়ে নতুন প্রজন্মকে সচেতন করার লক্ষ্যে স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হোক।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

চীন সফর বাতিল, মন্ত্রীত্ব হারানোর ঝুঁকিতে টিউলিপ
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা
অগ্রাধিকারমূলক কাজের তালিকা দিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ
হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে : মাহমুদুর রহমান
অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের সিদ্ধান্ত
আরও

আরও পড়ুন

এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রী কোটা ১ হাজারই থাকছে

এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রী কোটা ১ হাজারই থাকছে

বিপিএলে ছক্কার নতুন রেকর্ড

বিপিএলে ছক্কার নতুন রেকর্ড

জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী শক্তির মধ্যে দূরত্ব কাম্য নয়

জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী শক্তির মধ্যে দূরত্ব কাম্য নয়

সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে

সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে

ফুডপ্যান্ডায় সিপি ফাইভ স্টারের ১০০টি আউটলেটের খাবার অর্ডার করা যাবে

ফুডপ্যান্ডায় সিপি ফাইভ স্টারের ১০০টি আউটলেটের খাবার অর্ডার করা যাবে

চীন সফর বাতিল, মন্ত্রীত্ব হারানোর ঝুঁকিতে টিউলিপ

চীন সফর বাতিল, মন্ত্রীত্ব হারানোর ঝুঁকিতে টিউলিপ

রাজধানীর উত্তরাতে শীতার্তদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের কম্বল বিতরণ

রাজধানীর উত্তরাতে শীতার্তদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের কম্বল বিতরণ

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে এলো ৫ টন জিরা

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে এলো ৫ টন জিরা

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মোহাম্মদ নুরুল হক

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মোহাম্মদ নুরুল হক

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

চট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজে বাস উপহার দিল আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

চট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজে বাস উপহার দিল আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

বোরাক রিয়েল এস্টেটের ৪০০ কোটি টাকার আইপিও আবেদন বাতিল করেছে বিএসইসি

বোরাক রিয়েল এস্টেটের ৪০০ কোটি টাকার আইপিও আবেদন বাতিল করেছে বিএসইসি

সাংবাদিকদের লাশ উদ্ধার

সাংবাদিকদের লাশ উদ্ধার

সিরিয়ায় সরকারি কর্মচারীদের বেতন ৪০০ শতাংশ বৃদ্ধির ঘোষণা

সিরিয়ায় সরকারি কর্মচারীদের বেতন ৪০০ শতাংশ বৃদ্ধির ঘোষণা

ঈশ্বরগঞ্জে তরুণদের নিয়ে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

ঈশ্বরগঞ্জে তরুণদের নিয়ে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫

মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫

যুক্তরাষ্ট্রের ৭ অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা, ১৫০০ ফ্লাইট বাতিল

যুক্তরাষ্ট্রের ৭ অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা, ১৫০০ ফ্লাইট বাতিল

চলতি বছর গরম নিয়ে দুঃসংবাদ

চলতি বছর গরম নিয়ে দুঃসংবাদ

কাশ্মীরিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান

কাশ্মীরিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান

গাজায় ১ হাজার মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরাইল

গাজায় ১ হাজার মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরাইল