রমজান বান্দার জন্য বড় নেয়ামত ও গনীমত স্বরূপ- জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ান
২৪ মার্চ ২০২৩, ০৫:৫৩ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:২৯ পিএম
মাহে রমজান রহমত মাগফিরাত ও নাজাতের বারিধারায় সিক্ত হওয়ার মাস। এই মাসকে আল্লাহ তায়ালা খুব বেশি ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে তার নৈকট্য অর্জনের ভরা বসন্ত বানিয়েছেন। রমজান মাস আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে বান্দার জন্য অনেক বড় নেয়ামত ও গনীমত স্বরূপ। আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে খতিব এসব কথা বলেন।
নগরীর মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজম কমপ্লেক্সের খতিব মাওলানা কবি রুহুল আমিন খান আজ জুমার বয়ানে বলেন, রহমাত, বরকত ও মাগফিরাতের সিয়াম সাধনার মাস আত্মসংযমের। ধৈর্য, ত্যাগ, সহানুভ‚তি, সহমর্মিতা অর্জনের মাস। এ মাসে মানব জাতিকে সঠিক পথপ্রদর্শনের জন্য যেমন মহাগ্রন্থ আল-কোরআন নাজিল হয়েছে। অন্যান্য আসমানি কিতাবও এ মাসে নাজিল হয়েছে। এ মাসের মধ্যে অবস্থিত হাজার মাসের চেয়ে উত্তম কোরআনের নুজুল। তেমনি হযরত ইব্রাহীমের ছহিফা এ মাসের প্রথম কিংবা তৃতীয় তারিখে অবতীর্ণ হয়। অষ্টাদশ কিংবা দ্বাদশ তারিখে জবুর প্রাপ্ত হন হযরত দাউদ (আঃ)। ৬ষ্ঠ দিবসে তৌরাত পান হযরত মুসা। দ্বাদশ কিংবা ত্রয়দশ তারিখে ইঞ্জিল প্রাপ্ত হন হযরত ঈসা। এরূপ সব আসমানী কিতাব এ মাসে নাজিল হওয়ায় সব জাতির নিকট এ মাস যেমন পবিত্র তেমনি এর পবিত্রতা রক্ষার জন্য যতœবান হওয়া উচিত প্রত্যেককেই। পবিত্রতা বা সম্মান রক্ষার অর্থ যার ওপর রোজা রাখা ফরজ তার রোজা রাখা, অধিনস্তদের রোজা রাখানো। সব রকমের অন্যায়, অশ্লিলতা, বেলেল্লাপনা, নোংড়ামী, চরিত্রবিধ্বংসী ও নৈতিকতাবিরোধী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকা ও অন্যদেরও বিরত রাখার চেষ্টা করা। রাস্তা-ঘাটে প্রকাশ্য দিবালোকে ধূমপানসহ সর্বপ্রকার পানাহার বন্ধ রাখা। ঝগড়া-ঝাঁটি, ফ্যাসাদ, কলহ-কোন্দল এড়িয়ে থাকা এবং তা যাতে সৃষ্টি হতে না পারে সেজন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো। সব ব্যাপারে সংযমশীলতার পরিচয় দেয়া। কোরআন তিলাওয়াত, চরিত্র গঠনমূলক আলোচনা অনুষ্ঠান, ইবাদত-বন্দেগি ইত্যাদির মাধ্যমে, মুত্তাকি হওয়ার জন্য সৎ ও ভাল হওয়ার সাধনায় ব্রতী হওয়াই এ মাসের দাবি। যতেœর সাথে দীর্ঘ একটি মাস যদি গোটা জাতি এই সাধনায় আত্মনিয়োগ করে তবে তার মন- মানসিকতার পরিবর্তন সম্ভব। রমজানের উদ্দেশ্য যাতে সফল হয় এ জন্য সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা চালানো উচিত প্রতিটি লোকের। বিশেষ করে সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের এ ব্যাপারে পালন করা উচিত বিশেষ ভ‚মিকা। আমাদের জনগণ জাতি বর্ণ নির্বিশেষে প্রায় সকলেই রমজানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে থাকেন। তারা স্বতঃস্ফ‚র্তভাবে এজন্য চেষ্টাও চালান । কিন্তু একশ্রেণীর অসৎ অতিলোভী ব্যবসায়ী, কিছু দায়িত্বহীন উচ্ছৃংখল বখাটে যুবক এর পবিত্রতা বিনষ্টের জন্য যেন ইচ্ছাকৃতভাবেই তৎপর হয়। এ ধরনের হীন মানসিকতাসম্পন্ন ব্যবসায়ীদের কথা অবশ্য আলাদা লোভ তাদের পশুরও অধম করেছে। বানে, বন্যায়, প্রাকৃতিক দুর্যোগে অগণিত মানুষ যখন হাহাকার করে তখন তারা মাল আটকে রেখে মওজুদারির মাধ্যমে বাজারে কৃত্রিম অভাব সৃষ্টি করার ধান্ধায় থাকে। জিনিসপত্রের দাম দ্বিগুণ ত্রিগুণ বাড়িয়ে রাতারাতি বড়লোক হওয়ার প্রতিযোগিতায় উঠে-পড়ে লেগে যায়। রমজানকেও অতিমুনাফাখোরীরা মোক্ষম সুযোগ মনে করে মানুষের রক্ত চোষার ঘৃণ্য তৎপরতায় লিপ্ত হয়। এদেরই কারসাজিতে নিত্য-প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম হু হু করে বাড়ছে। চলে যায় সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। উপর দিয়ে ধার্মিকতার যতই ভড়ং দেখাক না কেন, এদের কাছে রমজানের আবেদন ব্যর্থ হয়ে যায়। আত্মশুদ্ধি বা কৃচ্ছতা নয়, লোভ-লালসাই বর্ধিত হয় এদের। খতিব বলেন, রমজান মাস সহানুভ‚তি ও সহমর্মিতার মাস। রাসূলেপাক (সা.) একে আখ্যায়িত করেছেন শাহরুল মাওয়াছাত বা সমবেদনা ও সহমর্মিতার মাস বলে। গরিব-দুঃখী, দুস্থ অনাথ কাঙ্গালদের ব্যথা-কষ্ট দূর করার জন্য এ মাসে আরও অধিক যতœবান হওয়া উচিত। কেবল ধনিরাই দান করবে তা নয়। তারা তাদের মতো করবে, আমরাও পারি আমাদের মতো করতে। আমার ইফতারির জন্য ৫টা আইটেমের জায়গায় ৩টা আইটেম করে বাকি দুটো বা দুটোর পয়সা দিতে পারি আমাদের অভাবগ্রস্ত নিকট-প্রতিবেশীকে। আমাদের স্মরণ রাখতে হবে রাসূলে করীম (সা.)-এর সেই সাবধান বাণী, খোদার কসম সে ব্যক্তি মোমেন নয়, যে পেট পুরে আহার করে আর তার প্রতিবেশী অনাহারীক্ষুধার্ত অবস্থায় রাত কাটায়। রাসূলে করীম (সা.) আরও বলেছেন, আর যদি না পার তবে “তোমাদের তরকারিতে একটু বেশি করে সুরা বা ঝোল দিও এবং তা প্রতিবেশীকে পৌছিও।” কত বাস্তব ও যুক্তিপূর্ণ একথা । আমরা প্রত্যেকেই যদি নিজ নিজ প্রতিবেশির দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হতাম তবে সমাজে এ হাহাকার থাকতে পারতো না । নিজ বাড়ির আশপাশের ৪০ ঘর হচ্ছে প্রতিবেশি। প্রত্যেকেই যদি এ ৪০ ঘরের খোঁজ-খবর রাখে, সাধ্যানুযায়ী তাদের অভাব-অভিযোগ, দুঃখ-কষ্ট লাঘবের জন্য সচেষ্ট হয় তবে সমাজের অবস্থা পাল্টে যেতে পারে। ধর্মপরায়ণতা প্রদর্শনীর ব্যাপার নয়, অন্তরের। তেমনি সওয়াব আড়ম্বরতার মধ্যে নেই তা নিয়ত বা মননের মধ্যে। যিনি দোকানদার তিনি রোজাদারদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে এই পবিত্র মাসের ফজিলতের প্রতি লক্ষ্য রেখে যদি যা ন্যায্যমূল্য তাই রাখেন বা অন্য সময়ের তুলনায় একটু কম রাখেন তবে অবশ্যই তিনি এর জন্য সওয়াব পাবেন। এভাবে প্রত্যেকে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে নিজ নিজ সাধ্যসীমার মধ্যে কিছু না কিছু অবশ্যই করতে পারেন।
খতিব বলেন, রমজান মাসে ভাল ভাল খাবার আর ভুরি-ভোজনের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। সারা দিন অনাহারে থাকার মাসুল সুদে-আসলে পুরিয়ে নেয়ার জন্য সেহরি ও ইফতারিতে অধিক আয়োজন ও খাওয়ার প্রতিযোগিতা চলে। আসলে এতে রোজার মূল উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয়ে যায়। এ মাস তো কৃচ্ছতা সাধনের। সংযম সাধনার। রোজার মূল উদ্দেশ্য কামভাব ও প্রবৃত্তি দমন। কিন্তু অতিরিক্ত আহারের দ্বারা তা সফল হলো কোথায়? তাই আজকে আমাদের প্রার্থনা, আমরা যেন রোজার তাৎপর্য উপলব্ধি করতে সক্ষম হই এবং রমজানের দাহনে সব পাপ-পংকিলতাকে ভস্মিভ‚ত করে পবিত্র দেহ, মন ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে পারি। আমীন।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিন আজ জুমার বয়ানে বলেন,মাহে রমজান সংযমের মাস। এগারো মাসের জন্য প্রস্তুতির মাস হচ্ছে রমজান। খতিব বলেন, আল্লাহর কাছে একজন রোজাদার হচ্ছে ভিআইপি। খতিব বলেন, মহান আল্লাহ বলেন, রোজা আমার জন্য এর প্রতিদান আমিই দিবো। এ মাসে গরিব অসহায়দের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। অনাহার অর্ধাহারে যারা আছেন তাদেরকে সামর্থ অনুযায়ী সাহায্য দিতে হবে। প্রতিবেশিরা গরিব হলে তাদের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। আত্মীয়-স্বজন না হলেও গরিব প্রতিবেশিকে সহায়তা করতে হবে। এ মাসে দানের জন্য দশ গুন থেকে সাতশ’গুন পর্যন্ত সওয়াব পাওয়া যায়। জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা পেতে রোজা ঢালস্বরূপ। একজন রোজাদারকে ইফতার করাতে পারলে বহু নেকি। রমজানের ফযিলত সর্ম্পকে ধরনা নিয়ে বেশি বেশি ইবাদত-বন্দেগিতে সময় কাটাতে হবে।
ঢাকার মিরপুরের বাইতুল আমান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল্লাহ ফিরোজী আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে বলেন, রমজানকে বলা হয় ইবাদতের বসন্তকাল। সারা বছর ইবাদতে যে কমতি হয়েছে সেটা পুষিয়ে নেয়ার মাস রমজান। আল্লাহ তায়ালা রোজা ফরজ করেছেন আমাদেরকে মুত্তাকি বানানোর জন্য। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে 'হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যাতে করে তোমরা মুত্তাকি (পরহেযগার) হতে পারো।' (সূরা বাকারা, আয়াত নং-১৮৩)। এই মাস তাকওয়া অর্জন ও অনুশীলনের মাস। তাকওয়ার গুণ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নেয়ামত। কারণ, মুত্তাকিরাই আল্লাহ তায়ালার কাছে সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী হবেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে 'নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে সর্বাধিক সম্মানের অধিকারী হবে সে, যে সর্বাধিক পরহেযগার (মুত্তাকি)।' (সূরা হুজরাত, আয়াত নং-১৩)। হাদীস শরীফে রাসূলুল্লাহ (সা.) রোজাদারের জন্য বিভিন্ন পুরস্কার ও প্রতিদানের কথা বর্ণনা করেছেন। সেগুলোর কয়েকটি উল্লেখ করছি। প্রথমত রোজা ও কোরআন মাজীদ কিয়ামতের দিন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আল্লাহ! আমি তাকে দিনের বেলায় পানাহার ও যৌন সম্ভোগ থেকে পূর্ণ বিরত রেখেছি। কাজেই তাকে ক্ষমা করে দিন এবং পুরস্কৃত করুন এবং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল করুন। আর কোরআন বলবে, আমি তাকে রাতে নিদ্রা থেকে বিরত রেখেছি। কাজেই তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কুবল করুন। অতঃপর তাদের সুপারিশ গ্রহণ করা হবে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-৬৫৮৯)। দ্বিতীয়ত রোজা জাহান্নামের আগুন থেকে পরিত্রাণের জন্য একটি ঢাল এবং দুর্গ। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-৮৯৭২)। তৃতীয়ত জান্নাতে রাইয়্যান নামক একটি শাহী গেট আছে যা দিয়ে একমাত্র রোজাদারগণই প্রবেশ করবে। অন্য কেউ সেই গেট দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। (আর যে ব্যক্তি রাইয়্যান গেট দিয়ে প্রবেশ করবে সে আর কখনো তৃষ্ণার্ত হবে না। (সহীহ বুখারী ১/২৫৪)। চতুর্থত যে ব্যক্তি পূর্ণ বিশ্বাস সহকারে সওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখে, আল্লাহ পাক তার জীবনের সকল গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১৯০১)। পঞ্চমত নিশ্চয় রোজাদারের মুখের (পানাহার বর্জনজনিত) গন্ধ আল্লাহর কাছে মিশকের সুগন্ধি অপেক্ষা উত্তম। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১৯০৪)। ষ্ঠতম রোজাদার ব্যক্তির ইফতারের সময়ের দোয়া কবুল করা হয়। (ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৩৪২৮)। খতিব আরও বলেন, এই মাস গোনাহের পঙ্কিলতায় নিমগ্ন আত্মার পরিশোধনের মাস। আমলের দুর্বল চাকাকে সবল করার মাস। রহমত মাগফিরাত ও নাজাতের বারিধারায় সিক্ত হওয়ার মাস। এই মাসকে আল্লাহ তায়ালা খুব বেশি ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে তার নৈকট্য অর্জনের ভরা বসন্ত বানিয়েছেন। এ মাস থেকেই মুমিন সামনের দিনগুলোর ঈমানি প্রস্তুতি গ্রহণ করে এবং আখেরাতের পাথেয় সঞ্চয় করে। ইবনুল জাওযী (রহ.) বলেছেন, কোন কবরবাসীকে যদি বলা হয়, তুমি দুনিয়ার কি চাও? আল্লাহর শপথ সে বলবে, রমজানের একটি দিন চাই। এই মাসের প্রতিটা মুহ‚র্ত সীমাহীন কল্যাণ ও বরকত দ্বারা পরিপূর্ণ। কারণ, এই মাস আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে বান্দার জন্য অনেক বড় নেয়ামত ও গনীমত স্বরূপ। নবী কারীম (সা.) ইরশাদ করেছেন, রমজান মাস মুমিনের জন্য গনীমত এবং মুনাফেকের জন্য ক্ষতির কারণ। (মুসনাদে আহমদ ২/৩৩০)। এই মাস আখেরাতের ব্যবসার মৌসুম। যে ব্যবসার মাধ্যমে মানুষ আখেরাতের কঠিন শাস্তি থেকে মুক্তি পাবে। যে ব্যবসার মূল লক্ষ্য হল আল্লাহর সন্তুষ্টি ও জান্নাতুন নাঈম। যে ব্যবসায় ব্যর্থ হলে অনন্তকালের জন্য আজাব ও গজবে ভুগতে হবে। কোরআন নাযিলের এই মাসে বেশি করে কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে। আন্তরিক প্রশান্তি মিলবে এবং ডিপ্রেশনে ভুগতে হবে না। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দান করুন, আমীন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
যবিপ্রবিতে বারির কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবনী সেমিনার ও প্রদর্শনী
ভূরুঙ্গামারীতে আওয়ামীলীগ নেতা আটক
মানিকগঞ্জে আ'লীগ নেতাসহ ও ওয়ারেন্টের আসামি সহ গ্রেফতার ৬
"কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার জন্মদিন আজ"
উইন্ডিজ সফরে ভালো করতে মুখিয়ে আছে ক্রিকেটাররা: সালাহউদ্দিন
হালুয়াঘাটে ব্যবসায়ী নেতার ওপর সন্ত্রাসী হামলা, পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন
সাবিনা-মনিকাদের ফ্রিজ উপহার দিলো ওয়ালটন
ময়মনসিংহে মাদক মামলায় ৩ আসামির যাবজ্জীবন কারাদন্ড
দুর্ঘটনায় আহত পরিচালক হিসাবকে দেখতে হাসপাতালে নোবিপ্রবি উপাচার্য
আইপিএলে খেলা নিয়ে ‘প্রত্যাশা সীমিত’ রিশাদের
অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ দেখাতে মহাপরিকল্পনা করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
পশ্চিমা গণতন্ত্র, পুঁজিবাদী ব্যবস্থার দেউলিয়াত্ব রাষ্ট্র সংস্কারের কাঠামো হতে পারে না
মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গণঅধিকার পরিষদের বিনম্র শ্রদ্ধা
আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি ডিগ্রী কলেজের ভাবমুর্তি রক্ষার আহবান শিক্ষক-কর্মচারিদের
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা-আখাউড়ায় সাবেক এমপি মুশফিকুর রহমানের এপিএস দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসানের দূর্নীতি
টেলিটকের সঙ্গে এনআইডি সেবায় চুক্তি করতে চায় ইসি
কেজির মাপে গরু কিনে সেই পশু দিয়ে কোরবানী করা প্রসঙ্গে?
কালিয়াকৈরে ট্রেনে কাটা পড়ে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
বনভোজনে মহেশখালীর ইউএনও মিকি মার্মা -অপসারণ দাবী
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দোকানপাটে হামলা ভাংচুর