ঢাকাসহ ছয় বড় শহরে ‘তারুণ্যের সমাবেশ’র ডাক
০২ জুন ২০২৩, ০২:২১ পিএম | আপডেট: ০২ জুন ২০২৩, ০২:২১ পিএম
রাজধানী ঢাকাসহ ছয় বড় শহরে ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপির তিন অঙ্গ-সহযোগি সংগঠন। আন্দোলনে তরুণদের সম্পৃক্ত করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল যৌথভাবে এ কর্মসূচি পালন করবে। ১০ ও ১১ (যেকোন একদিন) জুন চট্টগ্রাম থেকে সমাবেশ শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে ১৭ জুন বগুড়া (রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ মিলে), ৭ জুলাই খুলনা, ১৫ জুলাই বরিশাল, ২২ জুলাই সিলেট এবং সর্বশেষ ২৯ জুলাই ঢাকায় সমাবেশ করবে। শুক্রবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন
জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- যুবদলের কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানি, সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল।
যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন,
‘দেশ বাঁচাতে তারুণ্যের সমাবেশ’ স্লোগানে এ কর্মসূচি হবে। এটি কোন বিভাগীয় সমাবেশ নয়। প্রায় ৪ কোটি ভোটার গত ১৫ বছর ধরে ভোট দিতে পারেনি। তাদের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার করতে চাই। আমাদের নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমরা ক্ষমতায় জন্য লড়াই করছি না, মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করছি। আজকে আমরা মনে করি এ অবস্থায় একটি দেশ চলতে পারেনা। নতুন প্রজন্মের বাংলাদেশ একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী হবে। যেটা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাকশাল থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্র করেছিল। বাংলাদেশে মানুষকে স্বনির্ভর সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ দিয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়া ৯ বছর আন্দোলন করে গনতন্ত্র দিয়েছিল। এবং বাংলাদেশের মানুষকে একটি আত্মনির্ভরশীল জাতি প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। সেজন্য দেশনায়ক তারেক রহমান বলেছেন টেইক ব্যাক বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশে সবার সমান অধিকার থাকবে।
তিনি বলেন, আজ শিক্ষা ব্যাবস্থা ধ্বংস করে ফেলেছে। সন্ত্রাসের কারণে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জিম্মি। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে। বেকারত্ব বেড়েছে। সমগ্র দেশবাসী আজ এই সরকারের দ্বারা নির্যাতিত, নিপীড়িত। রিক্সাচালক থেকে শুরু করে ছাত্র, শিক্ষক, শ্রমিক, পেশাজীবী সকলেই এই সরকারের দ্বারা নির্যাতিত। কারন তাদের দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে সব জিনিসপত্রের সীমাহীন দাম বেড়েছে। কাজেই মনে করি বাংলাদেশকে একটি গনতান্ত্রিক দেশ, আইনের শাসন, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী বসবাস উপযোগী হিসাবে দেশ নির্মাণ করতে চাই।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
লিটনকে বাদ দেওয়ার যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রধান নির্বাচক
টেকনাফ জিবির অভিযানে ২লাখ ৫০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
মোংলায় স্কুল থেকে ফেরার পথে ট্রেনে কাটা পড়ে শিক্ষার্থী নিহত
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এমডি ও পিডিকে অপসারণ সহ ৯ দফা দাবিতে ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন
পাকিস্তানিদের জন্য ভিসা সহজ করল বাংলাদেশ
ওজন কমাও মাসুদ, না হলে মানুষ মাংস কেটে নেবে!
৭৫-এর বীরদের নিয়ে যে বার্তা দিলেন সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন
সম্মেলন নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি সভাপতি নিহত
কিশোরগঞ্জে অটোরিকশা চালকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
জামায়াতের ৫-১৫% বেশি ভোট নিয়ে আমার সন্দেহ আছে, যা বললেন ফাহাম
বিকাশের দোকানে হামলা করে ১০ লাখ টাকা নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ
ঝালকাঠিতে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন
মাগুরায় সরিষা ক্ষেতে মৌমাছির মাধ্যমে মধু আহরণ জনপ্রিয় হচ্ছে
নগরকান্দায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে দুইজন নিহত
হাত বদলে দাম বাড়ে সবজিতে, নিরুপায় ক্রেতা
সিরিয়ার পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির
না ফেরার দেশে সংগীতশিল্পী স্যাম মুর
এবার বাংলাদেশেও এইচএমপিভি শনাক্ত
৫ আগস্ট থেকে মর্গে কাবিলের লাশ, পরনের কাপড় দেখে শনাক্ত করলেন স্ত্রী
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি বেসিসের