দেশে প্রথমবারের মতো উদযাপিত হচ্ছে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৩৫ এএম | আপডেট: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৩৫ এএম
আজ বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দেশে প্রথমবারের মতো উদযাপিত হচ্ছে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস। সেবা ও উন্নতির দক্ষ রূপকার, উন্নয়নে-উদ্ভাবনে স্থানীয় সরকার- এই স্লোগান নিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হবে। জনসচেতনতা তৈরি এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়াতে দিবসটি উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দিবসটি গত ২৫ ফেব্রুয়ারি উদযাপনের কথা থাকলেও তা পিছিয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে আজ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে দেশের সব সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলর, পৌর মেয়র ও কাউন্সিলর, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সমবেত হবেন স্থানীয় সরকার পরিষদে নির্বাচিত প্রায় ৮ হাজার জনপ্রতিনিধি।
আজ গণভবনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন।
জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধুর দিকনির্দেশনায় সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত স্থানীয় শাসনের বিধানের আলোকে নাগরিক সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ।
দিবসটি পালনের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার ও সাধারণ জনগণের মেলবন্ধন আরো দৃঢ় হবে। সেবা প্রাপ্তি হবে সহজ ও ঝামেলামুক্ত। স্থানীয় সরকার অধিকতর দক্ষতার সাথে নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন, শিক্ষা, চিকিৎসা, সামাজিক নিরাপত্তা, অবকাঠামো উন্নয়ন প্রভৃতি সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
পৃথক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ দিবসের মাধ্যমে মাটি ও মানুষের আরো কাছাকাছি যাওয়া এবং জনগণকে সেবা প্রদানের নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ দেশের জনগণ। সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে জনগণকে আরো সম্পৃক্ত করতে হবে। তাদের দাবি-সমস্যার কথা শুনতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্থানীয় সরকারকে স্মার্ট ও সেবামুখী করতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত- সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে আমরা সক্ষম হব, ইনশাল্লাহ।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঘণকুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
আওয়ামী লীগ যা করেছে, বিএনপি তার বিপরীত কাজ করে সুন্দর সমাজ গড়বে- কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের নেতা ইয়াকুব চৌধুরী
রোমাঞ্চকর ম্যাচে বার্সাকে হারিয়ে শীর্ষে আতলেটিকো
জেসুসের জোড়া গোলের রাতে আর্সেনালের বড় জয়
বিলুপ্তির পথে মাটির ঘর
চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
প্রতিবন্ধী স্কুল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন
বিহারিরা কেমন আছে
লক্ষ্মীপুরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
১৫ নারী ও শিশুকে হস্তান্তর
আবাসন ও গার্মেন্ট খাতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে
মেহেরপুরে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি
কাশিয়ানীর হাট-বাজার নিষিদ্ধ পলিথিনে সয়লাব
অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক
সমস্যায় জর্জরিত আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সবুজ গালিচায় হলুদের সমারোহ
আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত