নির্বাচনে জাপা মেলোড্রামা
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১৩ এএম
সিনেমা-নাটকের বিষয়বস্তু অনুসারে নানাভাবে শ্রেণীবিভাগ করা হয়। ভাব সংবেদনা রীতি অনুসারে (০১) ট্রাজেডি (০২) কমেডি (০৩) ট্রাজি-কমেডি (০৪) মেলোড্রামা ও (০৫) ফার্স ধারার নাটক রচিত হয়। এরশাদ প্রতিষ্ঠিত গণবিচ্ছিন্ন জাতীয় পার্টি দেশে জাতীয় নির্বাচন এলেই নির্বাচনে ‘অংশ নেয়া না নেয়া’ নিয়ে নাটক করে থাকে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের শেষ মুহুত্যে এসে এখন চলছে মেলোড্রামা নাটক। তবে গতকালও রংপুরের এক নির্বাচনী সভায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন,আওয়ামী লীগ সব সময় নির্বাচনে কারচুপি করেছে। আসন ভাগাভাগি করেও রংপুর ছাড়া সবখানে মুখোশধারী প্রার্থী দিয়েছে। আমাদের দুর্নাম দেয়ার জন্য আসন ছেরে দেয়ার মিথ্যা প্রচারণা করেছে সরকার। তিনি আরো বলেন, নির্বাচন যারা বর্জন করেছে আমরা তাদের বিরুদ্ধে নই। তারা তাদের অধিকার আদায় করুক। সরকার কি শান্তিতে আছে? বিএনপি কি শান্তিতে আছে, আমরাও সুখে নেই।
জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে কি নেবে না সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াস মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল নভেম্বর মাসে। ওই বৈঠকে কেন্দ্র ও তৃর্ণমূলের ৬০ জন নেতা বক্তৃতা করেন। এর মধ্যে ৫৯ জন নেতা পাতানো নির্বাচনে অংশ না নেয়ার পক্ষ্যে মত দেন। দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদেরও তাদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে বলেন, পাতানো নির্বাচনে অংশ নিলে বিদেশীরা নিষেধাজ্ঞা দেবে। কিন্তু দলীয় নেতাদের সকলকে অবাক করে দিয়ে ২৬টি আসনে নির্বাচিত হওয়ার নিশ্চয়তা পেয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়। এমনকি আওয়ামী লীগের চেয়েও বেশি আসন তথা ২৭৯ আসনে লাঙ্গরের প্রার্থী দেয়। তবে দলটির মাঠ পর্যায়ের নেতারা আগে থেকেই বলছেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়ে এরশাদ জাতির কাছে যে পাপ করেছিলেন, ২০২৪ সালের পাতানো নির্বাচন বর্জন করে জনগণের কাতারে দাঁড়িয়ে সেই পাপ মোচনের সুযোগ ছিল। কিন্তু কয়েকজন সিনিয়র নেতার এমপি-মন্ত্রী হওয়ার খায়েশে দলটির কপিনে শেষ পেঁরেক সাটানো হয়েছে।
মেরুদÐহীন রাজনৈতিক দল জাতীয় পার্টি কার্যত জনগণের কাছে ‘অর্থহীন রাজনৈতিক দল’ হিসেবে চিহ্নিত। ২০১৪ সাল থেকে দলটি কার্যত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অনুগত হয়ে পড়েছে। আর নির্বাচন এলেই আওয়ামী লীগের কাছ থেকে সুবিধা নিতে নানা নাটকে কৌশল নেয়। রাজনীতি এবং নির্বাচনের সময় এই নাটক করতে গিয়ে দলটি কখনো কমেডি, কখনো ট্রাজি-কমেডি কখনো মেলোড্রামা নাটকের অবতারণা করে থাকে। ‘পাতানো নির্বাচনে যাব না’ ‘এ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না’ ‘২৬ আসনের ভিক্ষার সিট নিয়ে ভোটে যাব না’ ইত্যাদি বক্তব্য দিয়ে জনগণের অনুকম্পা পাওয়ার চেষ্টা করে গণতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মুখে দালালির চুনকালি মেখে ২৬ আসন নিয়ে সমঝোতা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু নির্বাচনের খরচ হিসেবে প্রত্যাশিত অর্থ আদায়ে নির্বাচনে থাকা না থাকা নিয়ে এখন মেলোড্রামাটিক (অতি নাটকীয়তা) শুরু করেছেন। এখন দলটির প্রার্থীরা দলের চেয়ারম্যান-মহাসচিব নির্বাচনী খরচ মেরে দিয়েছেন এমন অভিযোগ তুলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। গত কয়েকদিনে শীর্ষ নেতাদের অসহযোগিতা, নিরপেক্ষ নির্বাচন নিয়ে সংশয়, ভোটের মাঠে হুমকি ও নির্বাচনী খরচ না পাওয়ায় নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টির প্রায় ৩০ জন প্রার্থী (এর মধ্যে ১১ জন ভোটেই নামেননি এবং বাকিরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন)। এর বাইরে আরো কয়েকজন নির্বাচনে লাঙ্গলের প্রার্থী হলেও নির্বাচনী প্রচারণায় যান না এবং নির্বাচন থেকে কার্যত নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, বেশির ভাগ মানুষ মনে করে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না, আমরা নির্বাচনে থাকবো কিনা চিন্তাভাবনা করছি।
জাতীয় সংসদের ‘নাচের পুতুল’ খ্যাত জাতীয় পার্টি গণবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে একযুগ আগেই। জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী দলটি কার্যত আওয়ামী লীগের বি-টীম হিসেবে তকমা’ ‘পেয়েছে। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মহিলা লীগ যেমন মূল দল আওয়ামী লীগের এজেÐা বাস্তবায়নে তৎপর থাকে; তেমনি সংসদের বিরোধী দলের সুবিধা পেয়ে এরশাদ প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের আদেশ-নির্দেশনা অনুযায়ী কর্মকৌশল গ্রহণ করে। এ জন্য এ নিয়ে দলটির চেয়ারম্যান, মহাসচিবসহ নেতারা ‘দালালী করবো না’ বহুবার ওয়াদা করেছে দলটির মাঠ পর্যায়ের নেতাদের কাছে। তবে নির্বাচন এলে দলটি এমপি-মন্ত্রী পদের আশায় আওয়ামী লীগের অনুকস্পা আশ্রয়ী হয়ে উঠে। এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। নির্বাচনের আগে ‘নির্বাচনে যাব না’ ‘জনগণের ভোটের অধিকার চাই’ ইত্যাদি বলে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে নেয়। এবার ‘ডামি প্রার্থী’র নির্বাচনে প্রথমে ভোট না করার ইংগিত দিয়ে নাটক শুরু করলেও পরে ২৬ আসনের সমঝোতা করে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে। তবে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুশি করতে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্¦িতা দেখাতে ২৭৯ আসনে প্রার্থী দেয়। এসব প্রার্থীর বেশির ভাগই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বার হওয়ার মতো ক্যারিশমা নেই। কিন্তু সরকারি দলের কাছ থেকে নির্বাচনী খরচ বাগাতে বিপুল সংখ্যক প্রার্থী দেয়ার নাটক করে। নির্বাচনের শেষ মূহুতের এসেও নির্বাচন থেকে সরে যাওয়া, নির্বাচন বর্জন নাকট করছে দলটির প্রার্থীরা। দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদের নির্বাচনে থাকা-না থাকা নিয়ে রহস্যজনক বক্তব্য দিয়ে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে দলীয় প্রার্থীদের জন্য অর্থপ্রাপ্তির চেষ্টা করছেন।
জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের জন্য নির্বাচনী মাঠের চিত্র করুন। যে ২৬ আসনে বিজয়ী হওয়ার নিশ্চয়তা ক্ষমতাসীন দল দিয়েছে তার দুই তৃতীয়াংশ আসনে লাঙ্গল প্রার্থীরা বিজয়ী দূরের কথা দ্বিতীয় অবস্থানে থাকাও কঠিন হয়ে যাবে। কারণ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ জিএম কাদের গ্রæপের প্রার্থীদের ব্যাপারে তেমন কিছু করছে না। অথচ রওশনপন্থী হিসেবে পরিচিত পিরোজপুর-৩ আসনের রুস্তম আলী ফরাজি, রংপুর-১ মশিউর রহমান রাঙ্গা ও ব্রাক্ষণবাড়িয়া-২ আসনের জিয়াউল হক মৃধার পক্ষ্যে স্থানীয় আওয়ামী লীগ প্রচারণা চালাচ্ছে।
জানা গেছে ২৬ আসনে সমঝোতার পর দলের অন্যান্য ২৫৭ জন প্রার্থীকে নির্বাচনী খরচ দেয়ার লোভ দেখানো হয়। বলা হয় নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি এমনটা যাতে বোঝা না যায় সে লক্ষ্যে প্রতিটি আসনে ব্যপক প্রচারণা এবং নির্বাচনী তোড়জোর করতে হবে। বিদেশীরা যাতে বুঝতে পারে বাংলাদেশে প্রতিদ্ব›িদ্বতাপমূর্ণ নির্বাচন হচ্ছে। এ জন্য এ ক্যাটাকরির প্রার্থীদের ৩০ লাখ এবং বি ক্যাটাগরির প্রার্থীদের ২০ লাখ করে টাকা নির্বাচনী খরচ দেয়া হবে। নির্বাচন বর্জন করা একাধিক প্রার্থী জানান, তাদের নির্বাচনী খরচ দেয়ার কথা বলে দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব কার্যত প্রতারণা করেনে। গত বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের প্রার্থী সোহরাব হোসেন জাপার শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমার প্রতিদ্ব›িদ্ব তিন প্রার্থী কোটি কোটি টাকা নিয়ে মাঠে নেমেছেন। তারা ভোটের মাঠে কোটি কোটি টাকা ছড়াচ্ছেন। তাদের সঙ্গে আামি পেরে উঠছি না। প্রতিদিন নির্বাচনী এলাকায় যখন প্রচারে নামি আমার কমপক্ষে ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়। আমি কোথায় পাব এত টাকা আমাদের নেতারা কোনো খোঁজখবর রাখেন না। টাকা দেয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়ে মজিবুল হক চুন্নু ও জিএম কাদের মোবাইল বন্ধ করে রাখেন। তারা তাদের নিজ নিজ স্বার্থে ব্যস্ত। আমাদের বা দলের কথা তারা ভাবছেন না। নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ২৮৩ জন। এর মধ্যে ২৬ জনের জন্য আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা করে বাকি ২৫৭ জনকে অসম্মান করা হয়েছে। ২৬ জন প্রার্থীকে নিয়ে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে সুবিধা পেয়েছেন, বাকি ২৫৭ জনকে বঞ্চিত করা হয়েছে। নির্বাচনী খরচ দেয়ার কথা থাকলেও তা দেয়া হয়নি। আর্থিকভাবে আমরা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।
এখন পর্যন্ত যেসব আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা হলেন দিনাজপুর-২ আসনের মাহবুবুল আলম, নওগাঁ-২ আসনের মো. তোফাজ্জল হোসেন, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের জাকির হোসেন, বরগুনা-১ আসনের মো. খলিলুর রহমান, বরিশাল-২ ও ৫ আসনের ইকবাল হোসেন, টাঙ্গাইল-৭ আসনের জহিরুল ইসলাম জহির, গাজীপুর-১ ও ৫ আসনের এম এম নিয়াজ উদ্দিন, গাজীপুর-২ আসনের জয়নাল আবেদীন, গাজীপুর-৪ সামসুদ্দিন খান, হবিগঞ্জ-২ আসনের শংকর পাল, কুমিল্লা-২ আসনের এ টি এম মঞ্জুরুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ-১ আসনের আবদুল মান্নান তালুকদার। এর মধ্যে বরিশাল ও গাজীপুরে দুজন প্রার্থী চারটি আসনে প্রার্থী হয়েছিলেন।
গাজীপুর-৪ আসনের জাপার প্রার্থী সামসুদ্দিন খান ২ জানুয়ারি কাপাসিয়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা ঘোলাটে। বিভিন্ন চাপ ও হুমকি আছে আমার ওপর। আমাদের নেতারা প্রতিশ্রæতি দিয়ে নির্বাচনী খরচ দেয়নি’।
নির্বাচন থেকে জাপার বেশ কয়েকজন প্রার্থীর সরে যাওয়ার বিষয়ে জাপার চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, মিডিয়ার সামনে আমাদের দোষ দিয়ে যারা নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিচ্ছেন তা দলীয় শৃংখলা পরিপন্থি কাজ করছে। যারা নির্বাচন থেকে সরে যাচ্ছেন, তারা নিজেদের স্বার্থে সরে যাচ্ছেন। এগুলো যাচাই-বাছাই করে আগামীতে তাদের বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
রামু বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যা, তিন পুলিশ সদস্য কারাগারে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র
আন্দোলনে আহতের দেখতে ঢাকা পঙ্গু ও চক্ষু হাসপাতালে এমপি কায়কোবাদ
চাঁদপুর মেঘনায় মাটিবহনকারী দুটি বাল্কহেডসহ আটক ৯
রামগঞ্জে নিখোঁজের চার দিন পর খাল থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
২০২৪ সালে বিলিয়নিয়ারদের সম্পদ তিনগুণ বৃদ্ধি,অক্সফামের চাঞ্চল্যকর তথ্য
দিল্লি ফ্যাসিবাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয় হয়ে উঠেছে: রিজভী
ভোটের অধিকার রক্ষায় জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলতে হবে: সিইসি
ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স বাংলাদেশের আয়োজনে বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস মার্কেটিং ফেস্ট অনুষ্ঠিত
বিরলে জুলাই আগষ্ট অভুত্থানে নিহত
সিআইপির খাল সমূহ পুনঃখনন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা সহ সাত দফা দাবি
চীনে গাড়ি হামলা-হত্যার দায়ে দুই অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
বিজিবির জন্য সাউন্ড গ্রেনেড-টিয়ারশেল কেনা হচ্ছে
শহীদ আসাদের আত্মত্যাগেই আজকের বাংলাদেশ- খোকন
লিটনের ব্যাটে ঢাকার বড় সংগ্রহ
পীরগঞ্জের ৯ জন শিক্ষার্থী'র চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ
জাতীয় প্রতিরক্ষা ইস্যুতে ইরানের দৃঢ় অবস্থান
বঙ্গোপসাগরে নিষিদ্ধ পদ্ধতিতে মাছ আহরণ, ভেস্তে যাচ্ছে উৎপাদন
‘জুলাই বিপ্লবের’ মাধ্যমে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে : সিইসি