জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি বিশিষ্ট নাগরিকদের

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

২৯ জুলাই ২০২৪, ০৬:১৯ পিএম | আপডেট: ২৯ জুলাই ২০২৪, ০৬:১৯ পিএম

 

 

সম্প্রতি কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থী ও সাধারণ নাগরিকদের নিহতের প্রতিটি ঘটনার বিচার দাবি করেছেন দেশের ৭৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক। তাঁরা বলেছেন, আন্দোলনকালে শিক্ষার্থীসহ শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের নিহত, আহত ও নির্যাতিত হওয়ার প্রতিটি ঘটনা স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে হবে। আর নিরপেক্ষতার জন্য জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ দলের তত্ত্বাবধানে তদন্ত হওয়া জরুরি।

আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান ‘বিক্ষুব্ধ নাগরিকেরা’। বিবৃতিতে বলা হয়, গভীরতম বেদনা ও ক্ষোভের সঙ্গে তাঁরা লক্ষ করছেন যে কোটা সংস্কারের দাবিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ১৬ জুলাই থেকে পুলিশসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন বাহিনীর পাশাপাশি সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল মন্ত্রীর প্ররোচনায় তাঁদের আশীর্বাদপুষ্ট ছাত্রসংগঠনের সহিংস কর্মীরা নজিরবিহীন দমন–পীড়নের তাণ্ডব চালিয়েছেন। শুরু থেকেই সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ও অরাজনৈতিক ছাত্র আন্দোলনকে সরকারি দল রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করতে চেয়েছে। অন্যদিকে বিরোধীপক্ষও ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতির নামে একে নিজেদের রাজনৈতিক সুবিধা অর্জনের জন্য ব্যবহার করতে চেয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

বিশিষ্ট নাগরিকেরা বলেন, তাঁরা ছাত্র-জনতা হত্যা ও জনগণের সম্পত্তি বিনষ্টের নাশকতার পেছনে যেকোনো ধরনের অপরাজনীতির নিন্দা করছেন। সরকারের বল প্রয়োগে কমপক্ষে দুই শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। হাজার হাজার মানুষ গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন। তাঁদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন কলেজ ও স্কুলপড়ুয়া ছাত্রছাত্রী এবং খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। এ ছাড়া বিভিন্ন সহিংস ঘটনায় হতাহতের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কয়েকজন সদস্যও রয়েছেন। হতাহতের তালিকায় সংবাদকর্মীরাও আছেন।

বিবৃতিদাতারা বলেন, তাঁরা বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন এ কারণে যে তাঁদের আশঙ্কা, সরকারি বাহিনী ও সরকারি দলের সংগঠনগুলোর আক্রমণে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক ব্যাপক, অনেক ভয়াবহ। ইন্টারনেট ও গণমাধ্যমের ওপর সরকারের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণের কারণে যা তাঁরা জানতে পারছেন না।

বিশিষ্ট নাগরিকেরা বলেন, এত অল্প সময়ে কোনো একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে এমন বিপুলসংখ্যক হতাহতের নজির গত এক শ বছরের ইতিহাসে (মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ বাদ দিলে) এ দেশে তো বটেই, এই উপমহাদেশেও মিলবে না। এমন হত্যাকাণ্ডের নিন্দা বা ধিক্কার ও প্রতিবাদের উপযুক্ত ভাষা তাঁদের জানা নেই। এই বিপুল প্রাণহানির দায় প্রধানত সরকারের। সাংবিধানিক শপথ ও আইন উপেক্ষা করে সরকারের একাধিক মন্ত্রী যেভাবে চরম দায়িত্বহীন ভাষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকারীদের ওপর তাঁদের সমর্থক ছাত্রদের ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানালেন, তাতে সারা দেশ এবং বিদেশে বাংলাদেশের জনগণ ও দেশের শুভাকাঙ্ক্ষীরা স্তম্ভিত, গভীরভাবে ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত হয়েছেন।

বিবৃতিদাতারা বলেন, তাঁরা গভীর মর্মবেদনার সঙ্গে এ-ও লক্ষ করেছেন যে দেশের বেসামরিক নাগরিকদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমনের জন্য জাতিসংঘের লোগোসংবলিত সাঁজোয়া যান রাস্তায় নামানো হয়েছিল। সেনাবাহিনী ও সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীকে নিয়োজিত করা হয়েছিল। কারফিউ জারি করে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। হেলিকপ্টার থেকে সাউন্ড গ্রেনেড ও অভিযোগমতে গুলি ব্যবহার করা হয়েছিল, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন।

বিশিষ্ট নাগরিকেরা বলেন, এই আন্দোলন চলাকালে নাশকতামূলক তৎপরতার কারণে বেশ কিছু রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, স্থাপনা ও সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এসব নাশকতার জন্য যাঁরা দায়ী, তাঁদের চিহ্নিত করে আইন অনুযায়ী শাস্তির দাবি জানাচ্ছেন তাঁরা। তবে এই অজুহাতে ভিন্নমতের কাউকে দমন–পীড়ন বা সাধারণ মানুষকে হয়রানি কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। নাশকতার ঘটনার সময় তা প্রতিরোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা সরকার নেয়নি এবং সরকারি বাহিনীগুলো কোনো কোনো ক্ষেত্রে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে বলে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়। সুষ্ঠু তদন্ত করে তাদের এই ভূমিকার রহস্য উদ্‌ঘাটন ও তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা জরুরি।

বিবৃতিদাতারা বলেন, তাঁরা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ যে প্রাণহানি, ছাত্র-জনতার ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণের কোনো তদন্ত না করে পুলিশ শুধু নাশকতার মামলা করে হাজার হাজার অজ্ঞাতনামা লোককে আসামি করেছে। কয়েক হাজার লোককে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁদের মধ্যে অসংখ্য নিরীহ নাগরিক, শিক্ষার্থী বা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষার্থী আন্দোলনের সমন্বয়ক-কর্মীদের কয়েকজনকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে তাঁদের ওপর শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় হাসপাতাল থেকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে, যা অত্যন্ত অনভিপ্রেত ও নিপীড়নমূলক। গণমাধ্যম থেকে এ-ও জানা গেছে যে এলাকা ভাগ করে পুলিশ, র‍্যাবসহ অন্যান্য বাহিনী ‘ব্লক রেইড’ ও নির্বিচার গ্রেপ্তার করে জনমনে, পরিবারে, তরুণসমাজে সীমাহীন ভীতি ও ত্রাসের সঞ্চার করেছে। এটি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ওঠার বদলে আরও জটিল ও অশান্ত হওয়ার ইন্ধন জোগাবে বলে তাঁদের আশঙ্কা।

এমন পরিস্থিতিতে বিশিষ্ট নাগরিকেরা দেশের বৃহত্তর স্বার্থে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ও সামগ্রিকভাবে শিক্ষাঙ্গনকে নিরাপদ, শিক্ষামুখী রাখতে কয়েকটি দাবি সরকারের কাছে তুলে ধরেছেন। একই সঙ্গে দেশবাসীকেও কঠিন আত্মপ্রত্যয়ে দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে সক্রিয় ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।

দাবিগুলো হলো—

কোটা সংস্কার আন্দোলনকালে পুলিশ, র‍্যাব, অন্যান্য বাহিনী বা সরকারের মদদপুষ্ট বেসরকারি অস্ত্রধারী ব্যক্তিদের হাতে সাধারণ শিক্ষার্থী, শান্তিপ্রিয় নাগরিক, কিশোর-কিশোরী, এমনকি শিশু নিহত, নির্যাতিত ও আহত হওয়ার প্রতিটি ঘটনার তদন্ত হতে হবে। স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে তদন্তের স্বার্থে তা জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ দলের তত্ত্বাবধানে হওয়া জরুরি। তাই তাঁরা জাতিসংঘকে এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার আহ্বান জানাচ্ছেন। প্রকৃত দোষী যে-ই হোক, যত উচ্চ পদাধিকারী বা যেকোনো দল–মতের হোক, তাঁদের আইন অনুযায়ী শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

যাঁরা নিহত, গুরুতর আহত হয়েছেন, তাঁদের প্রতি জাতির সহানুভূতি, শ্রদ্ধা, সম্মান প্রদর্শনের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে যথাযথ মর্যাদায় শোক পালনের ঘোষণা দিতে হবে। এ ঘটনার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কত লোক, শিক্ষার্থী, কিশোর-কিশোরী নিহত, আহত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তার প্রকৃত সংখ্যা, নাম-পরিচয় সরকারকে অবিলম্বে প্রকাশ করতে হবে।

মানুষের জীবন অমূল্য। কোনো কিছুতেই এর ক্ষতি পূরণ হয় না। তারপরও সরকারের দায় মেনে নিয়ে প্রত্যেক নিহতের পরিবারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। যাঁরা আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, তাঁদের সুচিকিৎসার পূর্ণ দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। যাঁরা চোখ, হাত, পা হারিয়েছেন, তাঁদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক, সংগঠক, সাধারণ শিক্ষার্থীসহ সাধারণ নাগরিকদের পুলিশের সাজানো অভিযোগে আটক ও গ্রেপ্তার করার যে বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে, তাঁরা তাতে তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানাচ্ছেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদুল ইসলাম, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হকসহ কাউকে কাউকে আটক করে যে ভয়াবহ নির্যাতন করা হয়েছে, তা সংবিধানের লঙ্ঘন ও ফৌজদারি অপরাধের সমতুল্য। এসব অশুভ তৎপরতা বন্ধ করে, গণরুম ও টর্চার সেলকেন্দ্রিক নির্যাতনের অবসান ঘটানোর সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিয়ে, শিক্ষার্থীদের সব দাবি মেনে নিয়ে সরকারকে শিক্ষাঙ্গনে সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। নির্বিচার গ্রেপ্তার, আটক ও আটক রেখে বিবৃতি আদায়, দমন–পীড়ন, শিক্ষার্থী ও তাঁদের স্বজনদের ভয়ভীতি প্রদর্শন, পুলিশ ও র‍্যাবের লাগামহীন হয়রানি অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে কারফিউ তুলে নিতে হবে। দেশের ছাত্র-জনতাকে দমন-পীড়ন বা ভয়ভীতি প্রদর্শনের জন্য যেসব সাঁজোয়া যান, হেলিকপ্টার ও অন্যান্য সরঞ্জাম রাস্তায় নামানো হয়েছে, অবিলম্বে তা নিজ নিজ স্থানে ফেরত নিয়ে যেতে হবে। অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে ইন্টারনেটের ওপর সব সরকারি নিয়ন্ত্রণের অবসান ঘটাতে হবে। ভিন্নমতের মানুষকে হয়রানি ও তাঁদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে।

সবশেষে বিশিষ্ট নাগরিকেরা বিগত দিনগুলোতে পুলিশ, র‍্যাব ও অন্যান্য বাহিনীর সহিংস আক্রমণে যে শত শত ছাত্র-জনতা নিহত, আহত ও নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তাঁদের স্মরণে, তাঁদের প্রতি সহমর্মিতা-সম্মান প্রদর্শনের জন্য একটি জাতীয় নাগরিক শোক সভা আয়োজন করতে দেশের সব বিশিষ্ট ও দায়িত্বশীল নাগরিকের প্রতি বিশেষভাবে আহ্বান জানিয়েছেন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রেস্তোরাঁর নামেও এস আলম ঋণ নেয় ২৩৪ কোটি টাকা
যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনে আমাদের সম্পর্ক হোঁচট খাবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুতুলকে ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণে অনলাইনে স্বাক্ষর গ্রহণ চলছে, ব্যাপক সাড়া
টিউলিপের পদত্যাগ নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ছাত্রীদের আবাসনের জন্য মাসে ৩ হাজার টাকা দেবে ঢাবি
আরও

আরও পড়ুন

মির্জাপুরে ৭ দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের লিফলেট বিতরণ

মির্জাপুরে ৭ দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের লিফলেট বিতরণ

শেরপুরে ফুটপাত কাম ড্রেন, ইউনিক সোল্ডার ও সড়কবাতি কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

শেরপুরে ফুটপাত কাম ড্রেন, ইউনিক সোল্ডার ও সড়কবাতি কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

মানববন্ধন থেকে অতিরিক্ত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি খেলাফত আন্দোলনের

মানববন্ধন থেকে অতিরিক্ত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি খেলাফত আন্দোলনের

মাদারীপুরে আইনজীবীদের শীতকালীন  ক্রিকেট খেলা

মাদারীপুরে আইনজীবীদের শীতকালীন ক্রিকেট খেলা

কমলনগরে হার্ভেস্টার মেশিনের ধাক্কায় শিশু নিহত

কমলনগরে হার্ভেস্টার মেশিনের ধাক্কায় শিশু নিহত

পদ ফিরে পেলেন মির্জাপুর উপজেলা কৃষক দল আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর মৃধা

পদ ফিরে পেলেন মির্জাপুর উপজেলা কৃষক দল আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর মৃধা

রেস্তোরাঁর নামেও এস আলম ঋণ নেয় ২৩৪ কোটি টাকা

রেস্তোরাঁর নামেও এস আলম ঋণ নেয় ২৩৪ কোটি টাকা

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

টিউলিপের পদত্যাগ: এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

টিউলিপের পদত্যাগ: এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

দৌলতপুরে ইউসুফ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ২

দৌলতপুরে ইউসুফ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ২

চবি প্রশাসনের শুভবুদ্ধি কামনায় 'হেদায়েত' সভা

চবি প্রশাসনের শুভবুদ্ধি কামনায় 'হেদায়েত' সভা

যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনে আমাদের সম্পর্ক হোঁচট খাবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনে আমাদের সম্পর্ক হোঁচট খাবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাগমারায় বাঁইগাছা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধনে হামলা

বাগমারায় বাঁইগাছা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধনে হামলা

ভুয়া ‘ব্র্যাড পিট’-এর প্রেমে পড়ে ৯ কোটি টাকা খোয়ালেন ফরাসি মহিলা

ভুয়া ‘ব্র্যাড পিট’-এর প্রেমে পড়ে ৯ কোটি টাকা খোয়ালেন ফরাসি মহিলা

কসবায় পাওনা টাকা নিয়ে কথা কাটাকাটিতে কিশোর খুন

কসবায় পাওনা টাকা নিয়ে কথা কাটাকাটিতে কিশোর খুন

সাবেক প্রেমিকের ছুরিকাঘাতে বর্তমান প্রেমিক খুন

সাবেক প্রেমিকের ছুরিকাঘাতে বর্তমান প্রেমিক খুন

ইবি শিক্ষার্থীকে মারধর, গড়াই ও রূপসা পরিবহনের পাঁচ বাস আটক

ইবি শিক্ষার্থীকে মারধর, গড়াই ও রূপসা পরিবহনের পাঁচ বাস আটক

বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সমন্বয় সভা

বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সমন্বয় সভা

পুতুলকে ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণে অনলাইনে স্বাক্ষর গ্রহণ চলছে, ব্যাপক সাড়া

পুতুলকে ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণে অনলাইনে স্বাক্ষর গ্রহণ চলছে, ব্যাপক সাড়া

বরেন্দ্র অঞ্চলে কৃষি, সেচ ও সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বরেন্দ্র অঞ্চলে কৃষি, সেচ ও সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত