পর্যটন শিল্পে ব্যাপক ক্ষতি
০২ আগস্ট ২০২৪, ১২:১৭ এএম | আপডেট: ০২ আগস্ট ২০২৪, ১২:১৭ এএম
ক্ষতি প্রতিদিন শত কোটি টাকার বেশি
প্রাকৃতিক নৈঃসর্গের লীলাভুমি বাংলাদেশ। এর পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে অপার সৌন্দর্য, যা কাছে টানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের। বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ অবিচ্ছিন্ন সমুদ্র সৈকত থেকে শুরু করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন, বিস্তৃত হাওরাঞ্চল, শ্রী-মঙ্গলের সবুজ চা বাগান, বিশাল পাহাড়-নদী-ঝরনার সংমিশ্রনের পার্বত্যাঞ্চল, মহাস্থানগড় এবং পাহাড়পুরের হাজার বছরের প্রাচীন প্রতœতাত্তি¡ক নিদর্শনসহ আরও অনেক প্রকৃতিক সৌন্দর্য রয়েছে। এসব সহজেই ভ্রমণপিপাসুদের হৃদয় মন জয় করে নেয়।
অথচ বিপুল সৌন্দর্যে ঘেরা পর্যটন কেন্দ্রগুলো আজ জন-মানব শূন্য নিরব। দারুণ খরা যাচ্ছে পর্যটন খাতে। আনন্দ বিনোদনের সঙ্গে জড়িত এই খাতের ব্যবসায়ীরা এখন মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন। দেশের পর্যটন স্পটগুলো এখন পর্যটকশূন্য, খা খা করছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গোটা দেশ এখন কার্যত অচল হয়ে আছে। গত ১৭ জুলাই থেকে সংঘাত সংঘর্যের ফলে দেশে যে অচল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে তা এখনো অব্যাহত রয়েছে। জারিকরা কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো বহাল আছে। এসব কারণে মানুষ এখন ঘর বন্দি। কোথাও বেড়াতে যাওয়া তো দূরের কথা, বাসার বাইরে বেরুতেও অনেককে ভাবতে হচ্ছে। একারণে নিরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, কুয়াকাটা, পাহাড় ঘেরা পার্বত্যাঞ্চল, হাওর ঘেরা সিলেটের পর্যটন স্পটগুলো। পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা ব্যবসায়িকভাবে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। চলতি মাসের অর্ধেক দিন হোটেল-মোটেল খালি পড়ে আছে। এতে প্রতিদিন এ খাতে শত কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হচ্ছে। পর্যটন শিল্পের এই দুরাবস্থা নিয়ে আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো রিপোর্ট তুলে ধরা হলো।
কক্সবাজার থেকে শামসুল হক শারেক জানান, ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশ এখন উত্তাল। অন্যান্য খাতের মত পর্যটন খাতেও পড়েছে এর প্রভাব। দেশের পর্যটন রাজধানী খ্যাত কক্সবাজার এখন পর্যটক শূন্য। খাঁ খাঁ করছে খালি পড়ে থাকা পর্যটকহীন হোটেল মোটেল রেষ্টুরেন্ট ও দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত। এতে প্রতিদিন ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে শত কোটি টাকা।
গত ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার কারণে জরুরি অবস্থা জারি করা হলে বন্ধ হয়ে যায় কক্সবাজারের সাথে রেল ও সড়ক যোগাযোগ। এসময় কক্সবাজার আটকা পড়েন ১০ সহস্রাধিক পর্যটক। অবশ্য সেনাবাহিনীর সহয়োগিতায় জেলা প্রশাসন পাশ দিয়ে এবং গাড়ি দিয়ে আটকে পড়াদের গন্তব্যে পৌঁছার সুযোগ করে দিয়েছে। এর পর থেকে কক্সবাজারে পর্যটক আসা বন্ধ রয়েছে। আর এই সময়ে বন্ধ হয়ে গেছে কক্সবাজারের চার শতাধিক হোটেল মোটেল গেষ্ট হাউজ রেষ্ট হাউজ ও রেষ্টুরেন্ট। এতে করে প্রতিদিন শত কোটি টাকার লোকসান গুনছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো।
গতকাল শহরের পর্যটন জোন কলাতলীর বিভিন্ন হোটেল রেষ্টুরেন্ট ঘুরে দেখা যায় পর্যটকহীন হোটেল মোটেল ও রেষ্টুরেন্টগুলো খাঁ খাঁ করছে। অধিকাংশ রেষ্টুরেন্টের দরজা বন্ধ এবং চেয়ার টেবিল উল্টিয়ে রাখা হয়েছে। কর্মচারীদের ছুটি দেয়া হয়েছে।
সৈকতে যেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় লাখো পর্যটকের ছুটাছুটি দেখা যায় সেখানে কোন মানুষ নেই। ছাতা চেয়ারগুলো রয়েছে বন্ধ। গত ২০ জুলাই থেকে কিছু বীচ কর্মী ছাড়া সৈকতে তেমন কোন মানুষ দেখা যায়নি।
কয়েকজন হোটেল মালিক জানান, হোটেল রেষ্টুরেন্ট বন্ধ করে দিয়ে তাদের কয়েকশত কর্মচারীকে ছুটি দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন যে পরিমাণ লোকসান হচ্ছে জানেন না তারা তা কিভাবে পোষাবেন।
এ প্রসঙ্গে কক্সবাজার হোটেল মোটেল গেষ্ট হাউজ রেষ্ট হাউজ মালিক সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কাসেম সিকদার বলেন, কক্সবাজারের পর্যটন এলাকা মরুভ‚মির মত হয়ে গেছে। শুধু হোটেল মোটেল রেষ্টুরেন্ট খাতে ২২ হাজার কর্মী এখন বেকার। কক্সবাজারের পর্যটনকে বিশাল ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য তিনি সকল মহলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। পাঁচতারাকা হোটেল সী গালের সিইউ ইমরুল হাসান রুমী এ প্রসঙ্গে বলেন, এখন কক্সবাজারের পর্যটন খাতে চলছে বিপর্যয়কর অবস্থা। এই অবস্থার অবসান চান তিনি।
সিলেট থেকে ফয়সাল আমীন জানান, পাথর সম্পদ চাপা দিয়ে রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় গড়ে তোলা হয়েছিল সিলেটে বহু পর্যটন কেন্দ্র। সৌন্দর্য পিপাসুরা সেখানে বিনোদনের সুখও খুঁজেছিলেন প্রতিনিয়ত। সেই সাথে পর্যটন কেন্দ্রিক হোটেল মোটেলসহ নানা স্তরের পরিষেবা গড়ে তুলতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী উদ্যাক্তারাও এগিয়ে এসেছিলেন বিনিয়োগে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পর্যটন শিল্পে মজবুত ভিত্তি গড়ে উঠেছিল সিলেটজুড়ে। কিন্ত চলতি মৌসুমে একের পর এক ধাক্কায় বিপর্যস্ত সিলেটের পর্যটন খাত। তিন দফা বন্যার ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই কোটা আন্দোলনকে ঘিরে দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও কারফিউয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে এ খাত। সংশ্লিষ্টদের দাবি ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ৫ শত কোটি টাকা। সবমিলিয়ে লাইফ সার্পোটে থেকে অস্তিত্ব রক্ষার চেষ্টা করছেন সংশ্লিষ্টরা, এমন কথা এ খাত সংশ্লিষ্টদের।
মুলত করোনার পর থেকে এই খাতে নেমে আসে অন্ধকার। এরপর ২০২২ সালের বন্যাসহ লাগাতার আঘাত সিলেটের পর্যটনকে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ দিচ্ছে না। সিলেটের বেশির ভাগ পর্যটনকেন্দ্র পানি কেন্দ্রিক। প্রকৃতিকন্যা জাফলং কিংবা সাদা পাথর, রাতারগুল, পাস্থমাই, মায়াবি ঝরনা, লালাখালের মতো জনপ্রিয় কেন্দ্রগুলো পানি নির্ভর। তাই বর্ষা মৌসুম সিলেটের পর্যটনের উৎ্কৃষ্ট সময়। সাধারণত এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর এই পাঁচ মাস পর্যটনের ভরা মৌসুম। অথচ চলতি মৌসুমের শুরুতেই পর্যটনে বড় ধাক্কা দেয় বন্যা। বন্যার কারণে ঈদের বড় ব্যবসাও হাত ছাড়া হয়। তিন দফা বন্যার পর সব কিছু গুছিয়ে ওঠার আগেই দেশের সহিংস পরিস্থিতি ও কারফিউ মিলে বিরাট বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে সিলেটে পর্যটন শিল্প। গত ১০ জুলাইয়ের পর কোনো বুকিং পড়েনি সিলেটের বেশির ভাগ হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টে।
সিলেটের হোটেল মোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতি সূত্র মতে, সিলেট জেলায় ৫ শতাধিক হোটেল মোটেল। এখন সবগুলোই ফাঁকা। এমনকি স্বাভাবিক পরস্থিতির প্রত্যাশাও এখন অনিশ্চিত। গত ঈদুল আজহা’র দিন থেকে বন্যার কারনে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে পর্যটন কেন্দ্রগুলো। এরপর দফায় দফায় বন্যার আগ্রাসী কান্ডে সিলেটমুখী হতে পারেননি পর্যটকরা। এমন অবস্থার মধ্যে কোটা আন্দোলন ঘিরে, দেশের ইতিহাসে এক ভয়ংকর পরিস্থিতির নেতিবাচক প্রভাবে অনিশ্চিতয়তার মুখে পড়েছে পর্যটন খাত। সার্বিক নিরাপত্তা হুমকিতে থাকায়, কোনদিকে গড়াবে পর্যটন শিল্পের ভবিষ্যত এ নিয়ে শংকিত এ খাতের বিনিয়োগকারীরা।
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র সিলেটের সাদা পাথর সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, নৌকাঘাটের শত শত দোকানের হাতে গোনা কয়েকটি খোলা। সেখানে যেন নেমেছে মৃত্যুর নিরবতা। বাকিগুলো বন্ধ পড়ে আছে। রেস্টুরেন্টগুলো খোলা থাকলেও ভেতরে খাঁ খাঁ শূন্যতা।
এদিকে, হোটেল, মোটেল ও রেস্ট হাউস অনার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া লিপন হোটেল-রেস্টুরেন্ট খাতে অন্তত ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমার দুটি হোটেলে প্রতিদিন ব্যয় আড়াই লাখ টাকা। অথচ আয় শূন্য। সিলেটে শত শত হোটেল-মোটেল আছে। তাহলে হিসাব করেন আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ।
খুলনা ব্যুরো জানায়, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভ‚মি সুন্দরবনে প্রকৃতি প্রেমীদের আগ্রহ থাকে বছর জুড়ে। যদিও জুন থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত সুন্দরবনের অভ্যন্তরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বন বিভাগের। এসময় কোন পর্যটকও ঢুকতে পারে না সুন্দরবনে। ফলে এইসময়ে পর্যটকদের আগ্রহ থাকে সুন্দরবনের প্রান্তে অবস্থিত ইকো ট্যুরিজমের দিকে। পাশাপাশি বছরজুড়ে সুন্দরবনে ঘুরতে পর্যটকদের পদচারণায় মূখর থাকে খুলনা, বাগেরহাটের প্রতিটি দর্শনীয় স্থান। আর পর্যটকদের সেবায় এসব এলাকায় গড়ে উঠেছে নানা হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ ও হেন্ডিক্রাফট বিপণন কেন্দ্র। এতে যুক্ত হয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন কয়েক হাজার মানুষ। তবে বর্তমানে প্রেক্ষাপট অনেকটাই ভিন্ন। দেশে কোটা বিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে অস্থিতিশীল পরিবেশের কারণে পর্যটক না পাওয়ায় চরম হতাশা ও উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছে, চলমান পরিস্থিতিতে কোন পর্যটক আসছে না। ফোনও করছে না। তাছাড়া পূর্ব থেকে বুকিং দেয়া অর্ডারও বাতিল করছে। ফলে পর্যটন শিল্পের সাথে পরোক্ষ বা প্রতক্ষভাবে জড়িত সকলেই ক্ষতির মুখে রয়েছে। রয়েছে শঙ্কায়। খুলনা, বাগেরহাট এবং সাতক্ষীরা এলাকায় ২৪টি ইকোট্যুরিজম গড়ে উঠছে। এর মধ্যে ১২টির উন্নয়ন কাজ চলছে। আর ১২টিতে পর্যটকরা আসেন। খুলনার দাকোপ উপজেলার বানিয়াশান্তা এলাকার জঙ্গলবাড়ী নামের ইকোট্যুরিজমের স্বত্ত¡াধিকারী জাকারিয়া হুসাইন শাওন জানান, এখন গেস্ট আসা বন্ধ। বর্ষা মৌসুমে সুন্দরবনকে খুব সুন্দর দেখতে লাগে। জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে সুন্দরবনে ঢোকা যায় না। ফলে এই সময়ে বনের প্রান্তে গড়ে ওঠা রির্সোটগুলোতে পর্যটক আসে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতির জন্য সবই বন্ধ। কোন আয় নেই। শুধু ব্যয় রয়েছে। প্রত্যকটি রিসোর্টে ৮-১০ জন স্টাফ রয়েছে। তাদের সাথে তাদের পরিবারও রয়েছে। এছাড়া স্থানীয় পরিবহন, দোকানপাট, মাঝিরা এর সাথে যুক্ত। এ অবস্থায় সকলেই দুরাবস্থায় দিন কাটাচ্ছে।
বান্দরবান থেকে মো. সাদাত উল্লাহ জানান, কোটা আন্দোলনের জেরে পর্যটক আসছেন না বান্দরবানে। ফলে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায় ব্যাপক ধস নেমেছে। জেলার পর্যটনকেন্দ্র শৈলপ্রপাত, নীলাচল, মেঘলা ও স্বর্ণমন্দির, শহরতলির রামমন্দির, রেইছার রূপালী ঝরনা, নীলগিরি ও চিম্বুক সহ কোথাও কোনো কোলাহল ও আনন্দ নেই। তিন পার্বত্য জেলায় কারফিউ শিথিল থাকলেও পর্যটক নেই। তাই পর্যটন-সংশ্লিষ্ট হোটেল-মোটেল, অবকাশ যাপনকেন্দ্র, গাড়িচালক, ট্যুরিস্ট গাইড, দোকানি ও সড়কের ধারে ফল বিক্রেতা সবাই বেকার। কর্মহীন ও দোকানে বিক্রী নেই। আর আয় হারানো মানে পরিবার পরিজন নিয়ে কষ্টের জীবন পার করার কথা জানালেন শৈলপ্রপাতের ফল বিক্রেতা উচি মং।
হোটেল- মোটেল-রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল জানিয়েছেন, কোটা আন্দোলন কর্মসূচি ও কারফিউ থাকায় জেলার শতাধিক হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট, ৪ শতাধিক যানবাহন ও ৩৬০টি যন্ত্রচালিত নৌকার মালিক চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। এ ছাড়া কমিউনিটি ট্যুরিজমে জড়িত ৬০০ পরিবার, দুই শতাধিক খাবারের দোকান, প্রায় ৫০০ ট্যুরিস্ট গাইডসহ পর্যটনের ওপর নির্ভরশীল প্রায় ১২ হাজার মানুষ কর্মসংস্থান হারিয়েছেন। পরোক্ষভাবে প্রায় লক্ষাধিক মানুষের কমবেশি আয় কমেছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
উৎসব মুখর পরিবেশে পালিত হলো জাবির ৫৪ তম দিবস
কুষ্টিয়ায় স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ৩০
জুলাই বিপ্লবে ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ির চাকার পিষ্ট হয়ে নিহত মাহবুব আলমের পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্রকারী বিএনপির ক্ষতি করতে পারবে না : আমিনুল হক
যায়যায়দিন পত্রিকায় নির্বাহী সম্পাদক হলেন খুরশীদ আলম
বিধ্বংসী শতকে লিটনের জবাব, ঝড়ো সেঞ্চুরি তানজিদেরও, বিপিএলে রেকর্ড
ফরিদপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন দিনে মোট ১১ জন নিহত, আহত ৩৫
চলমান সংস্কার গতিশীল করতে হবে, যাতে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে : মান্না
ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৬ হাজার প্রতিষ্ঠান: বিপিজিএমইএ
পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে বিএসএফের গুলি, আহত ১
ওসি মুহিবুল্লাহকে বাঁচাতে স্বজনদের মানববন্ধন
ব্র্যাক ব্যাংকের টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড জয় ২০২৪ সালে ১.৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স সংগ্রহ
শেখ হাসিনা ভারতের সাথে বৈষম্যমৃলক চূক্তি করেছিলেন-মৌলভীবাজারে সারজিস আলম
শেখ হাসিনার চোখ ছিল শুধু ঢাকা থেকে টুঙ্গীপাড়া পর্যন্ত : সারজিস
স্বাধীন সামরিক বাহিনী সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব
চকরিয়ায় পুলিশ-সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলি: বসতবাতিতে আগুন, ওয়ার্ড মেম্বারসহ আহত ২
শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান বাহিনীর সদস্যদের অপসারণে আইনি নোটিশ
সউদী-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক হজ চুক্তি স্বাক্ষরিত
ব্যবসা গুটিয়ে নিতে এক্সিট পলিসি চান ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট বাড়লেও সাধারণ মানুষের উপরে খুব প্রভাব পড়বে না: প্রেস সচিব