বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে নেটিজেনদের যে আশঙ্কা
০৬ আগস্ট ২০২৪, ০১:৩৪ পিএম | আপডেট: ০৬ আগস্ট ২০২৪, ০১:৩৪ পিএম
কোটা সংস্কার আন্দোলন সহ বাংলাদেশে যে কোনো বিরোধী মতের আন্দোলন নিষ্ঠুরভাবে দমন করতে যেসব সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ও কর্মকর্তা সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন, তাদেরকে নিয়ে নানা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন নেটিজেনরা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বহুল সমালোচিত ও অভিযুক্ত গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের অপকর্মের শাস্তি কী হবে?, দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচার করা হবে কিনা কিংবা তাদের চাকরিতে বহাল রাখা হলে কি ধরনের বিপর্যয় ঘটতে পারে তা নিয়েও নানাজন নানা শঙ্কা প্রকাশ করছেন। এছাড়া বিভিন্ন বাহিনীর বিতর্কিত কর্মকতাদের নিয়েও গুঞ্জন-আশঙ্কা প্রকাশ করছেন সচেতন মহল।
এরইমধ্যে, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির প্রয়াত গোলাম আজমের মেঝো ছেলে সেনাবাহিনীর সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আযমী ও ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতা মীর কাসেম আলীর ছোট ছেলে মীর আহমাদ বিন কাসেম কথিত ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সকালে জামায়াতে ইসলামীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়। আরও অনেকে মুক্তির অপেক্ষায় আছেন। এসব গুমের পেছনে থাকা ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে শাস্তির জোরালো দাবি উঠেছে সর্বত্র।
নেটিজেনদের দাবি, বিভিন্ন সরকারি বাহিনী ও গোয়েন্দা বিভাগের বিতর্কিত কর্মকর্তাদের
অতীত অপকর্মের জন্য দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অন্যদিকে, এসব কর্মকর্তাদের চাকরিতে বহাল রাখলে সম্ভাব্য নতুন সরকারকে বেকায়দায় ফেলার আশঙ্কা করছেন।
এদিকে, শেখ হাসিনা পদত্যাগের পর সাবেক ডিবি প্রধান হারুন এখন কোথায় আছেন তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। জানা গেছে, সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে দিকে ডিবি হারুন পুলিশ সদর দপ্তরের দেয়াল টপকে পালিয়ে যান। কিন্তু তিনি কোথায় গেছেন সে বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপকভাবে চর্চিত হচ্ছে ফেসবুকে।
মোঃ মনির হোসেন লিখেছেন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম-খুন, নির্যাতন-নিপীড়নের সাথে জড়িত বিভিন্ন গোয়েন্দা ও বাহিনীর কর্মকর্তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচার করতে হবে। না হলে তারা যে কোনো সময় নৃশংস কিছু ঘটিয়ে জন-আকাঙ্খাকে ধুলিস্যাৎ করে দিতে পারে।
আরমান সাদিক লিখেছেন, আয়নাঘর থেকে যারা মুক্ত হয়েছেন তাদের গুমের পেছনে যেসব গোয়েন্দা কর্মকর্তা জড়িত ছিল তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে জাতির সামনে প্রকাশ করতে হবে। বিদেশি এজেন্টদেরও চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।
মোঃ আমজাদ লিখেছেন, স্বৈরাচার হাসিনা আমলের বিতর্কিত সব গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে দ্রুত চাকরি থেকে অপসারণ করে তাদের দ্বারা সংঘটিত অপকর্মের জন্য মামলা দায়ের করতে হবে। এদের চাকরিতে বহাল রাখলে যে কোনো সময় তারা নতুন সরকারকে বিপদে ফেলবে এটাই স্বাভাবিক।
বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে নেটিজেনদের যে আশঙ্কা
সোশাল মিডিয়া ডেস্ক:
কোটা সংস্কার আন্দোলন সহ বাংলাদেশে যে কোনো বিরোধী মতের আন্দোলন নিষ্ঠুরভাবে দমন করতে যেসব সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ও কর্মকর্তা সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন, তাদেরকে নিয়ে নানা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন নেটিজেনরা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বহুল সমালোচিত ও অভিযুক্ত গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের অপকর্মের শাস্তি কী হবে?, দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচার করা হবে কিনা কিংবা তাদের চাকরিতে বহাল রাখা হলে কি ধরনের বিপর্যয় ঘটতে পারে তা নিয়েও নানাজন নানা শঙ্কা প্রকাশ করছেন। এছাড়া বিভিন্ন বাহিনীর বিতর্কিত কর্মকতাদের নিয়েও গুঞ্জন-আশঙ্কা প্রকাশ করছেন সচেতন মহল।
এরইমধ্যে, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির প্রয়াত গোলাম আজমের মেঝো ছেলে সেনাবাহিনীর সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আযমী ও ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতা মীর কাসেম আলীর ছোট ছেলে মীর আহমাদ বিন কাসেম কথিত ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সকালে জামায়াতে ইসলামীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়। আরও অনেকে মুক্তির অপেক্ষায় আছেন। এসব গুমের পেছনে থাকা ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে শাস্তির জোরালো দাবি উঠেছে সর্বত্র।
নেটিজেনদের দাবি, বিভিন্ন সরকারি বাহিনী ও গোয়েন্দা বিভাগের বিতর্কিত কর্মকর্তাদের
অতীত অপকর্মের জন্য দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অন্যদিকে, এসব কর্মকর্তাদের চাকরিতে বহাল রাখলে সম্ভাব্য নতুন সরকারকে বেকায়দায় ফেলার আশঙ্কা করছেন।
এদিকে, শেখ হাসিনা পদত্যাগের পর সাবেক ডিবি প্রধান হারুন এখন কোথায় আছেন তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। জানা গেছে, সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে দিকে ডিবি হারুন পুলিশ সদর দপ্তরের দেয়াল টপকে পালিয়ে যান। কিন্তু তিনি কোথায় গেছেন সে বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপকভাবে চর্চিত হচ্ছে ফেসবুকে।
মোঃ মনির হোসেন লিখেছেন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম-খুন, নির্যাতন-নিপীড়নের সাথে জড়িত বিভিন্ন গোয়েন্দা ও বাহিনীর কর্মকর্তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচার করতে হবে। না হলে তারা যে কোনো সময় নৃশংস কিছু ঘটিয়ে জন-আকাঙ্খাকে ধুলিস্যাৎ করে দিতে পারে।
আরমান সাদিক লিখেছেন, আয়নাঘর থেকে যারা মুক্ত হয়েছেন তাদের গুমের পেছনে যেসব গোয়েন্দা কর্মকর্তা জড়িত ছিল তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে জাতির সামনে প্রকাশ করতে হবে। বিদেশি এজেন্টদেরও চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।
মোঃ আমজাদ লিখেছেন, স্বৈরাচার হাসিনা আমলের বিতর্কিত সব গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে দ্রুত চাকরি থেকে অপসারণ করে তাদের দ্বারা সংঘটিত অপকর্মের জন্য মামলা দায়ের করতে হবে। এদের চাকরিতে বহাল রাখলে যে কোনো সময় তারা নতুন সরকারকে বিপদে ফেলবে এটাই স্বাভাবিক।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
নাসিরনগরে তিন আওয়ামী নেতা গ্রেফতার
ইসরায়েলি যুদ্ধের প্রথম ১২ ঘণ্টার অভিজ্ঞতা জানালেন জ্যেষ্ঠ ইরানি জেনারেল
মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবিতে কাপনের কাপড় জড়িয়ে মশাল মিছিল
“মোস্ট ইনোভেটিভ ফিনটেক প্রোডাক্ট ডিজাইন অব দ্য ইয়ার” অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ
যারা নির্বাচনকে বানচাল বা বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে: শামীম
২৬টি সম্মাননা প্রদানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো ৩য় বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
সরাইলে ইউএনও হিসেবে যোগদান করেছেন মো. আবুবকর সরকার
আগামী নির্বাচন হতে যাচ্ছে মাইলফলক : সিইসি
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজে আছেন জেসি
পদ ফিরে পেলেন বিএনপির বহিষ্কার হওয়া ৩৯ নেতা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
এনসিপি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায় যুগ্ম সমন্বয়কারী সৈয়দ ইমরান সাময়িক বহিষ্কার
নাইম-শহিদুলের ফিফটি
৫ লক্ষ টাকা জরিমানা ও ৩ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ
শেরপুরে বিএনপি অফিস ভাঙচুর মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা জেলহাজতে
কিনব্রিজের ঐতিহাসিক ঘড়ির সামনে ট্রফি উন্মোচন
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা
কারাগার থেকে হাজতি পালানোর ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি
ঝিনাইদহে শহীদ জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
