অর্থনৈতিক কূটনীতিতে জোর দিতে হবে

Daily Inqilab মোস্তাফিজুর রহমান

১৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম

বর্তমান বিশ্বকে ভাবা হচ্ছে গ্লোবাল ভিলেজ হিসেবে। তুমুল প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় এখন আর শুধু ভূরাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতেই বি্বে কূটনীতি বন্দি নয়। এর বাইরেও নানাবিধ কূটনৈতিক কলা-কৌশল দেশগুলোকে রপ্ত করতে হচ্ছে। হয়ত সেই কারণে অর্থনৈতিক কূটনীতিকে এক প্রকার ‘অর্থনৈতিক রাষ্ট্রীয় শিল্প’ বলা হচ্ছে। চরম বাস্তবতায় এখন বিশ্বের অনেক দেশ অর্থনৈতিক কূটনীতিকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। বি্বে অর্থনীতিতে নিজেদের অবস্থান দীর্ঘ মেয়াদে বহুমুখী ও টেকসই করতে নানাবিধ পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নে তারা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। অর্থ থাকলে অর্থনৈতিক পরাশক্তির পাশাপাশি সামরিক বা রাজনৈতিক পরাশক্তিও হওয়া যায়। বি্বে রাজনীতি ও অর্থনীতিতে মোড়লীপনা করা যায়। বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের স্বল্পোন্নত একটি দেশ। বাংলাদেশও নিজেকে উন্নত দেশের কাতারে দেখতে চায়। এটি বাংলাদেশের স্বপ্ন। কিন্তু শুধু স্বপ্নবাজ হলেই সব হয়ে যায় না। প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা, সুদক্ষ ব্যবস্থাপনা ও বাস্তবায়নের জ্ঞান।

২০২৬ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের ক্যাটাগরি থেকে সম্পূর্ণরূপে বেরিয়ে যাবে। এটি একদিকে যেমন মর্যাদাকর তেমনি বেশ চ্যালেঞ্জেরও। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার এই পর্যায়ভিত্তিক পরিবর্তন হলে তাকে অনেকগুলো বাস্তবভিত্তিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। যেমন- বিশ্ববাজারে বাংলাদেশ বর্তমানে ৪৩টি পণ্য রপ্তানিতে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দিয়ে আসছে। স্বল্পোন্নত থেকে বাংলাদেশের উত্তোরণ ঘটলে তা আর থাকবে না। অর্থাৎ বাংলাদেশ তখন আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত সুবিধা হারাবে। তখন প্রচলিত শুল্ককর দিয়েই বাংলাদেশকে ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে পণ্য রপ্তানি করতে হবে। এর ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় প্রায় ১৪ দশমিক ২৮ শতাংশ কমে যাবে বলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা তার এক হিসাবে দেখিয়েছে। টাকার হিসাবে তা প্রায় ৫১ হাজার কোটি। রপ্তানি আয়ের এই বিশাল ঘাটতির বিষয়টি বাংলাদেশকে ভাবাচ্ছে। সঙ্গত কারণে, বিশ্ব অর্থনীতিতে অর্থনৈতিক কূটনীতির মাধ্যমে জাতীয় আয় বৃদ্ধির বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব পাচ্ছে। অন্যান্য দেশ যখন অর্থনৈতিক কূটনীতির মাধ্যমে তাদের দেশের ভাবমর্যাদার পাশাপাশি বাণিজ্য সম্প্রসারণে নানাবিধ পরিকল্পনায় এগিয়ে যাচ্ছে, তখন বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম হতে পারে না। তবে সূত্রমতে, রপ্তানি বাণিজ্যে বিদেশে বাংলাদেশি মিশনগুলোর কর্মদক্ষতা সন্তোষজনক নয়। কোনো কোনো দেশে বাংলাদেশি মিশনের পারফরমেন্স বেশ হতাশাজনক। অথচ, ওইসব দেশে বাংলাদেশের বিশেষ বাণিজ্যিক সম্ভাবনা রয়েছে।

বিদেশে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন রয়েছে ৮২টিরও বেশি, যার মধ্যে ৫৯টি দূতাবাস বা হাইকমিশন, ২০টি কনস্যুলার মিশন এবং নিউইয়র্ক এবং জেনেভাতে দুটি স্থায়ী মিশন। সরকারের রপ্তানি বাণিজ্য নীতিমালার অংশ হিসাবে বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোকেও কিছু কিছু রপ্তানি টার্গেট গ্রহণ ও তা পূরণ করতে হয়। সূত্র বলছে, বিস্তৃত রপ্তানি বাণিজ্যের সম্ভাবনাময় বাজার থাকা সত্ত্বেও অনেকগুলো মিশন তাদের জন্য নির্ধারিত টার্গেট অর্জনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। ব্যর্থ হওয়া এই মিশন অফিস হলো: লন্ডন, ব্রাসেলস, বেইজিং, মাদ্রিদ, জেনেভা, প্যারিস, তেহরান, নয়াদিল্লি, টোকিও, মানামা, ব্রাসিলিয়া, এথেন্স, হংকং, বৈরুত, মেক্সিকো সিটি, কাঠমান্ডু, লিসবন, রোম, ম্যানিলা, বাগদাদ, রিয়াদ, স্টকহোম, নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন, অটোয়া, বার্লিন, সিউল, আলজিয়ার্স, কুয়েত, দোহা, মালে, দ্য হ্যাগ এবং হ্যানয়। দুঃখজনক হলেও সত্য, ইউরোপ-আমেরিকার মতো দেশগুলোতে বিশাল বাজার থাকার পরও শুধু গাফিলতি ও স্বেচ্ছাচারিতার কারণে এবং যথাযথ জবাবদিহির অভাবে মিশনগুলো তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। অভিজ্ঞ মহল বলছে, যথাযথ কূটনৈতিক পেশাদারিত্ব এবং কাজের জবাবদিহিতা না থাকায় অনেকে দেশের অর্থনৈতিক স্বার্থের বিষয়টি তেমন গুরুত্ব দেন না। এছাড়া, কূটনৈতিক মিশনগুলোতে দলীয় পরিচয়ে যাকে তাকে নিয়োগ প্রদান করাও একটি বড় সমস্যা। বিগত আওয়ামী স্বৈরাচারি সরকার অনেক মিশনে অপেশাদার, অনভিজ্ঞ লোকদের নিয়োগ দিয়েছে, যারা দেশের আর্থিক লাভের বদলে অনেক কলঙ্ক বয়ে এনেছেন। নষ্ট করেছেন দেশের ভাবমর্যাদা। তারা নারী কেলেঙ্কারিসহ নানান অপকর্মে জড়িয়েছেন।

বিদেশে মিশন মানে প্রবাসে এক টুকরো বাংলাদেশ। প্রিয় মাতৃভূমির লাল-সবুজের পতাকা। মিশন অফিসকে দেশের হয়ে প্রবাসীদের সেবা প্রদান করতে হয়। প্রবাসীদের বিপদে-আপদে এগিয়ে এসে তাদের পাশে দাঁড়াতে হয়। কিন্তু অনেক মিশনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দেশের প্রবাসীদের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। শোনা যায়, তারা ঠিকমত সেবা দেয় না। কোথাও কোথাও হয়রানির মতো অভিযোগও পাওয়া যায়। এইসব মিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দায়িত্বপ্রাপ্তরা প্রবাসে অবকাশ-বিনোদন-কেনাকাটা নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন। ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিকস্ এন্ড বিজনেস রিসার্চ বলেছে, বাংলাদেশের চলমান অর্থনৈতিক গতিধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সাল নাগাদ দেশটি হবে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। সংস্থাটি বলছে, ২০২০ থেকে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্ব অর্থনীতির সূচকে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতি। ডলার স্থিতি এখন অত্যন্ত নাজুক। এই মুহূর্তে দেশে দ্রুত শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং উচ্চতর দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে বিদেশি বিনিয়োগের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এজন্য বিদেশে বাংলাদেশি মিশন প্রধানদের অর্থনৈতিক কূটনীতিতে বিশেষ পেশাদার কূটনীতির ভূমিকা পালন করতে হবে।

আমরা জানি, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কূটনীতির গুচ্ছমালায় পাঁচটি অংশ রয়েছে। যেমন : ১। অধিকতর বৈচিত্র্যময় বাণিজ্য ও রপ্তানি, ২। আরো বিদেশি বিনিয়োগ, ৩। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবসম্পদের জন্য লাভজনক কর্মসংস্থান, ৪। প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং ৫। উচ্চমানের পরিষেবা বাংলাদেশি প্রবাসী এবং অন্যান্য। প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক বিশ্ব ব্যবস্থায় মিশন প্রধানদের জবাবদিহির আওতায় এনে তাদের দক্ষতা ও কাজের সক্ষমতা বাড়াতে পারলে অর্থনৈতিক কূটনীতিতে বাংলাদেশ সফল হবে বলে আশা করা যায়। বাংলাদেশের রপ্তানি বহরে ইতোমধ্যে অনেকগুলো পণ্য বিশেষ জায়গা দখল করে আছে। তার বাইরেও অনেক অপ্রচলিত পণ্য রয়েছে। পরিকল্পনা মাফিক সেগুলোর প্রচার-প্রসার করা গেলে নিঃসন্দেহে তাদেরও রপ্তানি বাড়বে। অর্থনৈতিক কূটনীতির মাধ্যমে প্রাপ্ত আয় করবহির্ভূত একটি রাজস্ব আয়। উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোতে করবহির্র্ভূত আয় সরকারি আয়ের একটি প্রধান উৎস। চীনের মোট রাজস্বের ৪০ শতাংশ হচ্ছে করবহির্ভূত আয়। মালয়েশিয়ায় তা ২৭ শতাংশ। সার্কভুক্ত ভুটানে তা ২৮ শতাংশ। অথচ, বাংলাদেশে এটি ১১ শতাংশ। ২০২১ সালের ১ জানুয়ারিতে আফ্রিকায় শুরু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিএ)। এই চুক্তির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে, আফ্রিকা মহাদেশের ১২ কোটি মানুষকে এক ছাতার নিচে নিয়ে আসা। আফ্রিকার ৫৫টি দেশের সবকটিতে এই চুক্তি কার্যকর হলে তাদের মধ্যকার বাণিজ্যের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪ লাখ কোটি ডলার। বিশাল আকারের এই বাণিজ্যিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে এখনি দৃশ্যমান কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট মিশনগুলোকে দেশীয় পণ্যের বিশাল ভা-ারকে ওই অঞ্চলের বাজারে পরিচিত করে তুলতে হবে। নিজ দেশের পণ্যের ব্যাপক প্রচার-প্রসার চালাতে হবে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই যুগে বাংলাদেশের মিশনগুলোকে সুপরিকল্পিত ও কার্যকর পন্থায় এগিয়ে যেতে হবে।

করোনাজনিত বিশ্ব মহামারির পর ২০২১ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে চমক সৃষ্টি করে চীন এখন বিশ্বের অর্থনৈতিক পরাশক্তি রূপে আবিভূর্ত হয়েছে। ওই সময়ে চার দশক পরে বিম্বের শীর্ষ অর্থনীতির আসনটি হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। একবারে দ্বিতীয় অবস্থানে থেকে এক নম্বরে উঠে এসেছে চীন। এশিয়ায় দেশটির এই বিস্ময়কর অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ চীনের সাথে বহুমুখী বাণিজ্যিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ পশ্চিমা বিশ্ব উষ্ণ আলিঙ্গনে শুধু গ্রহণই করেনি, তার সরকারকে সর্বোচ্চ মাত্রায় সহযোগিতার আশ্বাসও দিয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশ ও দাতা সংস্থা বড় অংকের আর্থিক সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছে। বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পরিস্থিতি আগের চেয়ে ভালো। আশা করা যায়, ইউনূস সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সময় পেলে দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবে। তার আগে বিদেশি মিশনগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। মিশনগুলোতে নিয়োগকৃত অদক্ষ, অযোগ্য ব্যক্তিদের স্থলে অভিজ্ঞ, পেশাদার, দেশপ্রেমিক কূটনীতিকদের নিয়োগ দিতে হবে। তারা যাতে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল করার পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের বিস্তৃত বাজার সৃষ্টি করতে পারে। মনে রাখতে হবে, তারা যেমন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত, তেমনি তারা এদেশের পণ্যদূতও। দেশের পণ্যের সুবিস্তৃত বাজার সৃষ্টি করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে তারা বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারেন।

লেখক: গবেষক ও প্রাবন্ধিক


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

খালেদা জিয়া দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন : মির্জা ফখরুল
বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করলেন জামায়াত আমির
প্রত্যর্পণের চাপের মধ্যেই হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়াল ভারত
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউর সহায়তা চাইলেন- পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিদেশ সফর, দেশবাসীর নিকট দোয়া চাইলেন কায়কোবাদ
আরও

আরও পড়ুন

পঙ্গু হাসপাতালে আগুন, ফায়ার সার্ভিস যাওয়ার আগেই নির্বাপণ

পঙ্গু হাসপাতালে আগুন, ফায়ার সার্ভিস যাওয়ার আগেই নির্বাপণ

কত তারিখে কোথায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাগরিক কমিটির জনসংযোগ

কত তারিখে কোথায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাগরিক কমিটির জনসংযোগ

তিব্বতে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২৬, নিখোঁজ অনেকে

তিব্বতে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২৬, নিখোঁজ অনেকে

খালেদা জিয়া দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন : মির্জা ফখরুল

খালেদা জিয়া দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন : মির্জা ফখরুল

বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করলেন জামায়াত আমির

বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করলেন জামায়াত আমির

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫ শিশুসহ ৪৯ ফিলিস্তিনি নিহত

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫ শিশুসহ ৪৯ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রত্যর্পণের চাপের মধ্যেই হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়াল ভারত

প্রত্যর্পণের চাপের মধ্যেই হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়াল ভারত

বগুড়ার টপ টেরর যুবলীগ নেতা আলহাজ শেখ গ্রেপ্তার

বগুড়ার টপ টেরর যুবলীগ নেতা আলহাজ শেখ গ্রেপ্তার

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে লস অ্যাঞ্জেলেস

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে লস অ্যাঞ্জেলেস

সাতক্ষীরায় অপহৃত তরুণী উদ্ধার, যুবদল নেতাসহ গ্রেপ্তার দুই

সাতক্ষীরায় অপহৃত তরুণী উদ্ধার, যুবদল নেতাসহ গ্রেপ্তার দুই

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউর সহায়তা চাইলেন- পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউর সহায়তা চাইলেন- পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিদেশ সফর, দেশবাসীর নিকট দোয়া চাইলেন কায়কোবাদ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিদেশ সফর, দেশবাসীর নিকট দোয়া চাইলেন কায়কোবাদ

লক্ষ্মীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি করা সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি করা সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীপুরে বেড়েছে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া হাসপাতালের ফ্লোরে ও বারান্দায় ঠাঁই হচ্ছে রোগীদের

লক্ষ্মীপুরে বেড়েছে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া হাসপাতালের ফ্লোরে ও বারান্দায় ঠাঁই হচ্ছে রোগীদের

সাতসকালেই ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু নিয়ে দূষণের শীর্ষে ঢাকা

সাতসকালেই ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু নিয়ে দূষণের শীর্ষে ঢাকা

সচিবালয়ের গেটে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া-পুলিশের ফাঁকা গুলি

সচিবালয়ের গেটে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া-পুলিশের ফাঁকা গুলি

ফ্রান্সের উগ্র ডানপন্থী রাজনীতিবিদ মারি লা পেনের মৃত্যু

ফ্রান্সের উগ্র ডানপন্থী রাজনীতিবিদ মারি লা পেনের মৃত্যু

দুদক কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার তিন ভুয়া কর্মকর্তা রিমান্ডে, হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতা সোহাগ রিমান্ডে,

দুদক কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার তিন ভুয়া কর্মকর্তা রিমান্ডে, হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতা সোহাগ রিমান্ডে,

শিগগিরই চালের দাম কমে আসবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

শিগগিরই চালের দাম কমে আসবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

কুরস্কে ২৪ ঘন্টায় ইউক্রেনের ৪৮৫ সেনা নিহত

কুরস্কে ২৪ ঘন্টায় ইউক্রেনের ৪৮৫ সেনা নিহত