শান্তি সমাবেশে সংঘর্ষে নিহত-১
২৮ জুলাই ২০২৩, ১১:৪১ পিএম | আপডেট: ২৯ জুলাই ২০২৩, ১২:০১ এএম
আওয়ামী লীগের ৩ সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের যৌথ শান্তি সমাবেশ শেষে ফেরার পথে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১ জন নিহত ও অন্তত ৪ জন আহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বায়তুল মোকারাম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে সমাবেশের শেষে ওই ঘটনা ঘটে। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির উদ্দেশ্যে বলেছেন, বিএনপি যদি ঢাকার সবগুলো প্রবেশ পথে কর্মসূচি দেয় তাহলে তাদের নেতা-কর্মীদের চলার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হবে। বিএনপির উদ্দেশ্যে ক্ষমতাশীন দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, এখন নাকি আপনারা রাস্তা বন্ধ করবেন, ঢাকার প্রবেশমুখে অবস্থান নেবেন? আপনাদের চলার রাস্তাও বন্ধ করে দেবো। চোখ রাঙাবেন না, আমাদের শেকড় এ মাটির অনেক গভীরে। এ সময় আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকারও আহ্বান ওবায়দুল কাদের। সমাবেশ থেকে আয়োজক আওয়ামী লীগের ওই ৩ সংগঠনের পক্ষ থেকে ৫ দফা যৌথ ঘোষণা দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ওই শাস্তি সমাবেশ বৃষ্টি উপক্ষো করেও ব্যাপক পরিমাণে লোক সমাগমে সামর্থ হয়। অপর দিকে সমাবেশের ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের শেষে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও ঘটে। ততক্ষণে মঞ্চ থেকে বলা হয়, আপনারা সবাই শান্ত হন। শান্ত হয়ে বাড়ি যান। এর আগে ওবায়দুল কাদের তার বক্তব্য শেষ করে নেতা-কর্মীদের উদ্দশ্যে করে ওবায়দুল কাদের বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে এসেছেন, সমাবেশ শেষে শান্তিপূর্ণভাবে চলে যাবেন। কোনো সংঘাত নয়। তারপরও সমাবেশ শেষে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সমাবেশ শেষে রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে এক যুবক নিহত হয় বলে জানা গেছে। তবে তার নাম-পরিচয় জানা যায়নি। এ ঘটনায় আহত হয় যুবলীগ কর্মীসহ অন্তত ৪ জন। দলীয় সূত্র জানিয়েছে, কেরানীগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ ও অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এর সমর্থক হোসেন কমিশনার গ্রুপের নেতা-কর্মীরা আওয়ামী লীগের সমাবেশ শেষে ফেরার পথে গোলাপ শাহ মাজারের সামনে ওই সংঘর্ষ হয়।
দুপুর ২ টার দিকে সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের মধ্য দিয়ে সমাবেশের শুরু হয়। প্রথমে রেকর্ডিং গান ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ বাজিয়ে সমাবেশের শুরু করা হয়। পরে বৃষ্টি উপেক্ষা করেও চলে সমাবেশ। এর পরে চলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এর আগে সকাল থেকে খ- খ- মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা জড়ো হয় সমাবেশস্থলে। শুক্রবারের জুম্মার নামাজের শেষে লোক সমাগম শুরু হয়। এর পর বিকেল বড়ার সঙ্গে সঙ্গে লোক সমাগমও বেশি হতে থাকে। তখন বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে গুলিস্তান মোড়, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ও বঙ্গভবনের মোড় যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীতে পূর্ণ হয়ে যায়। সমাবেশের নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান হাজারো নেতা-কর্মীদের নিয়ে যোগ দেন। পরে তিনি বৃষ্টিতে ভিজে সেøাগানও দেন।
বিকেল ৫ টা ২৩ মিনিটে সমাবেশে এসে উপস্থিত হন ওবায়দুল কাদের। পরে ‘খেলা হবে’ সেøাগান দিয়ে নিজের বক্তব্য শুরু করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। সমাবেশে বিএনপির উেেদ্দশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা বলছেন প্রবেশ মুখে অবস্থান নিবেন। কোথায় দাঁড়াবেন? আমরা ছেড়ে দেবে? কারও চোখ রাঙ্গানোকে আমরা পরোয়া করি না, আমাদের চোখ রাঙ্গিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবেন না। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তায় বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ অতন্ত্র প্রহরীর মতো পাহারা দিবে। তিনি আরো বলেন, চোখ রাঙ্গিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবেন না। আপনারা হতাশ হবেন না, কারও চোখ রাঙ্গানোর পরোয়া বঙ্গবন্ধু কন্যা করেন না। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা সঙ্ঘাত চাই না, আমরা শান্তির জন্য এই সমাবেশ করছি।
বিএনপির নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যত লাফালাফি তাফালিং করেন, ফখরুল সাহেব। এই তারেক জিয়ার লাফালাফিতে কাজ হবে না। যতই তাফালিং করুন ক্ষমতার ময়ুর সিংহাসন বহু দূরে। রাজনীতির মাঠে আন্দোলনে আওয়ামী লীগকে হারাতে পারবেন না। আন্দোলনে আওয়ামী লীগ চ্যাম্পিয়ন। আগুন নিয়ে আসবেন? আগুনে হাত পুড়ে দিবো, ভাঙচুর করতে আসলে হাত ভেঙে দেবো।
এ সময় বিএনপির কর্মসূচির দিনই আওয়ামী লীগের কর্মসূচি দেওয়ার বিষয়টিও ব্যাখ্যা দেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আমাকে অনেকে বলেন, ওরা (বিএনপি) ডেট দিলে (কর্মসূচির) আপনারাও একই দিন ডেট দেন কেন?। তো যিনি বলেন, তাকে বিনয়ের সঙ্গে বলছি, ২০১৪-১৫ সাল তিনি মনে হয় দেখেন নি। বিএনপির অগ্নি মূর্তিতে আবির্ভূত হয় দেখেননি। তাই শপথ নিয়েছি আগুন নিয়ে আসবে পুড়িয়ে দেবো হাত। ভাঙচুর করতে আসলে হাত ভেঙে দেবো। এ সময় বিএনপির এক দফার আন্দোলন নয়াপল্টনে আটকে গেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, ক্ষমতা, তারেক রহমান, তারেক জিয়া লন্ডন থেকে ফরমায়েশ দিচ্ছে, এখানে ফখরুল আমির খসরুরা লাফালাফি করছে। তাদের কথায় নাকি জাতিসংঘ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ন করবে। আমির খসরু বলে গণভবন নাকি ছেড়ে দিতে হবে। গণভবন তোমার বাবার জনগণ শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়ে গণভবনে বসিয়েছে, জনগণ যতদিন চাইবে তত দিন শেখ হাসিনা গণভবনে থাকবেন। তারেক রহমান কিছুই করতে পারবেন না। তিনি বলেন, ক্ষমতা পেয়ে গেছে কোথায় ক্ষমতা? এক দফা খাদে পড়ে গেছে। এই এক দফা কোন দিন ক্ষমতার স্বাদ পূর্ণ করতে পারবে না। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসবে না। কিন্তু মনোনয়ন বাণিজ্য ঠিকই করছে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, লন্ডনে বসে তারেক রহমান ভিডিওতে পুলিশকে-প্রশাসনকে ধমক দিচ্ছে। তারেক রহমান বলছে, ফখরুলকে যে আন্দোলনে টাকার অভাব হবে না। তোমার বাবা দম্ভ করে বলেছিল, মানি ইজ নো প্রবলেম। কোথায় গেলো তোমার বাবা। তুমি তো এবারও তাই বলছো।
ওবায়দুল আরো কাদের বলেন, ফুলের ভিতরেও বিষধর সাপ থাকে, বাংলাদেশের কোটি কোটি টাকা লুট করে নিয়ে একেক সময় আমেরিকাসহ বিভিন্ন লবিস্ট নিয়োগ করে কংগ্রেসের কিছু লোকজন দিয়ে জাতিসংঘের এম্বাসেডরের কাছে চিঠি পাঠায়। জাতিসংঘের আন্ডারে নির্বাচন করতে হবে। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। তিনি বলেন, রাজনীতি করবেন না বলে মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে পালিয়েছে, সেই তারেক রহমান এখন নেতা। এ সময় তিনি সেøাগান দেনÑ গালি গালি ম্যায় শোর হ্যায়, তারেক জিয়া চোর হ্যায়। এই তারেককে ধরবে বাংলাদেশের মানুষ। যতই লন্ডনে থেকে আস্ফালন করছে ততই মানুষ থেকে দূরে যাচ্ছে তারেক রহমান। বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা আইন মানে না, এরা সুপ্রিম কোর্ট মানে না। কথায় কথায় তারেক রহমান সুপ্রিম কোর্টকে ধমক দেয়। মানুষ এই তারেক রহমানের বিচার চান, তার সারা জীবনের দ- হয়েছে। এত অহংকার দম্ভ ভালো না। টাকার দম্ভ থাকবে না।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কারা কারা ঘনঘন লন্ডন যান, তারেকের হাতে ডলার তুলে দিচ্ছেন আমরা তা জানি। সেই খবর আমাদের কাছে আছে। নমিনেশনের জন্য টাকা নিয়ে যাচ্ছে, পরে সুবিধা নেয়ার জন্য টাকা দিচ্ছে এই বুঝি ক্ষমতায় এসে যাচ্ছে। যারা আমার মাতৃভূমির টাকা লুট করছে, গণতন্ত্রকে গিলে খাচ্ছে, আমার বঙ্গবন্ধুকে অপমান করছে তাদের হাতে আমার জন্মভূমির ক্ষমতা ছেড়ে দিতে পারি না।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সংবিধানের আলোকে আগামী নির্বাচন হবে। তিনি আরো বলেন, বিএনপি যে কবরে পরেছে সে কবর থেকে আর উঠতে পারবে না।
আওয়ামী লীগের সভাপতি ম-লীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি চায় শেখ হাসিনার পদত্যাগ। কিন্তু আমরা বলতে চাই নির্বাচন হবে শেখথ হাসিনার নেতৃত্বে। তারপর নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে। আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, শেখ হাসিনার দিকে যে চোখ তুলে তাকাবে তার চোখ রাখা হবে না।
সমাবেশে নিজ বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে আল-কায়দা নেতা ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে তুলনা করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেন, লন্ডনে বসে সন্ত্রাসের হুমকি দেন। এখন লাদেন রহমান হয়েছেন। আর লন্ডন থেকে প্রসাদসম বাড়িতে বসে বাংলাদেশে চাঁদাবাজি করে বাংলাদেশকেই রণক্ষেত্রে পরিণত করবেন। লন্ডনে বসে সরকারি কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। তিনি আরো বলেন, আর সে (তারেক রহমান) পালিয়ে গিয়ে লন্ডনে যে বসবাস করে, কোথা থেকে এলো সে টাকা। আপনারা নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করবেন না, করতে চাইলে যুব-স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রলীগ রাজপথে রুখে দিবে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি এখন বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খেলছে। তিনি আরো বলেন, আপনারা লক্ষ করেছেন, বিএনপি-জামায়াতের যখনই মিটিং হয়, যখনই সমাবেশ করে, সমাবেশের দিন বা তার আগের দিন বিশেষ একটা রাষ্ট্রদূতের অফিসে বৈঠক করে। কেন? এর কারণ একটাই, বিএনপি এখন বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খেলছে।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, আহমেদ হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান প্রমুখ।
এ দিকে আওয়ামী লীগের সমাবেশ থেকে ৫ দফা যৌথ ঘোষনা এসেছে। সমাবেশের আয়োজক যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ ওই ৫ দফা যৌথ ঘোষণা করেন। সমাবেশে এই যৌথ ঘোষণা পাঠ করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু। ৫ দফা যৌথ ঘোষণার মধ্যে রয়েছেÑ ১. ছাত্র-তরুণ-যুব সমাজকে সংগঠিত আগুন সন্ত্রাস রুখবো। ২. অপশক্তিদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রাজপথে রুখে দাঁড়াব। ৩. সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সোচ্চার থাকব। ৪. শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রা অব্যাহত রাখব। ৫. মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে সর্বদা সোচ্চার থাকব।
এ দিকে দেশব্যাপী বিএনপি-জামাতের ষড়যন্ত্র, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য এবং দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে হুমকির প্রতিবাদে আজ শনিবার ঢাকা মহানগরের প্রবেশ পথসমূহে শান্তি সমাবেশ করে যুবলীগ। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ওই সমাবেশ চলবে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় যুুবলীগের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানিয়েছে। এর মধ্যে টঙ্গি ব্রীজে গাজীপুর জেলা ও গাজীপুর মহানগর, আমিনবাজারে ধামরাই, সাভার ও আশুলিয়া উপজেলা যুবলীগ, বাবুবাজারে দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরাণীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগ, সাইনবোর্ড এলাকায় নারায়ণগঞ্জ জেলা ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর, কাঁচপুর ব্রীজ এলাকায় রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁও উপজেলা, শনিরআখড়া ও ধোলাইপাড়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগ ও আব্দুল্লাহপুর ও গাবতলীতে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ শান্তি সমাবেশ করবে।
বিভাগ : রাজনীতি
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক
জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ
বিহারীরা কেমন আছে