সংস্কার ও খুনিদের বিচার ছাড়া কোনো নির্বাচন মেনে নেবে না জনগণ: জামায়াত আমির

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪৬ পিএম | আপডেট: ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪৮ পিএম

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, নির্বাচনের আগে সরকারকে অবশ্যই দুটি কাজ নিশ্চিত করতে হবে। একটি হচ্ছে খুনিদের বিচার, আর এ বিচার অবশ্যই দৃশ্যমান হতে হবে। আরেকটি হচ্ছে প্রয়োজনীয় সংস্কার। এ দুটি ছাড়া বাংলাদেশের জনগণ কোনো নির্বাচন মেনে নিবে না।

 

শনিবার লালমনিরহাট শহরের কালেক্টরেট মাঠে জেলা জামায়াত আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমিরে জামায়াত এসব কথা বলেন।

 

জামায়াত আমির বলেন, যারা ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করে রাখার জন্য একেবারে বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল, মানুষের জীবন যাদের কাছে কোনো জীবনই ছিল না, তারা ক্ষমতার একেবারে শেষপ্রান্তে এসে সরাসরি স্পষ্ট দিবালোকে মানুষের বুকে গুলি ছুড়ে হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। সাড়ে ১৫ বছর তারা এভাবে মানুষের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছে, লক্ষ লক্ষ মানুষকে জেলে বন্দি করে রেখেছে, অসংখ্য মানুষকে তারা গুম করে আয়নাঘরে বন্দি করে রেখেছে এবং খুন করেছে। শুধু গত অভ্যুত্থানেই তারা দেড় হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে এবং ২৪ হাজারের বেশি মানুষকে জীবনের তরে পঙ্গু করে দিয়েছে। অনেকেই প্যারালাইজড হয়ে বিছানায় কাতরাচ্ছে। এমতাবস্থায় নির্বাচনের আগে সরকারকে অবশ্যই দুটি কাজ নিশ্চিত করতে হবে। একটি হচ্ছে খুনিদের বিচার, আর এ বিচার অবশ্যই দৃশ্যমান হতে হবে। আরেকটি হচ্ছে প্রয়োজনীয় সংস্কার। এ দুটি ছাড়া বাংলাদেশের জনগণ কোনো নির্বাচন মেনে নিবে না।

 

তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বারবার ঘোষণা দিয়েছেন এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকে বিনয়ের সঙ্গে বলব- আমরা ইলেকশন চাই, সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আমরা চুরি-ডাকাতি আর কালো টাকার প্রভাবযুক্ত নির্বাচন দেখতে চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অবশ্যই সমতল মাঠ তৈরি করতে হবে। আমরা সরকারকে এই দায়িত্ব পালনে সকল ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছি। আমরা এও বিশ্বাস করি সংস্কার এবং খুনিদের বিচার নিশ্চিত করতে পারলেই সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ তৈরি হবে।

 

তিনি লালমনিরহাটবাসীকে এই জনসভায় যোগ দিয়ে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করায় তাদেরকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আমাদের সকল আহ্বান ও বক্তব্য আপনারা ঘরে ঘরে গিয়ে পৌঁছে দিন। মা বোনদের বলবেন, আগামীর বাংলাদেশ যখন কুরআনের ভিত্তিতে গড়ে তোলা হবে, তখন নারীদের মায়ের মর্যাদা দিয়ে সম্মানিত করা হবে। বোনদের বলবেন, তাদের জন্য এই সমাজ সম্মান ও মর্যাদার হবে। মেয়েদের বলবেন, তাদেরকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা হবে। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের বলবেন, ধর্মের ভিত্তিতে বাংলাদেশকে বিভক্ত হতে দেওয়া হবে না। আমরা সকলে কাঁধে কাঁধ মিলে শান্তি ও সম্মানের সাথে সকল সুযোগ-সুবিধা সমানভাবে ভাগ করে নিব। কাউকে তার প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হবে না। বিপদে এবং সুখে আমরা পরস্পরের সঙ্গি হবো, পাশে থাকব। আমরা পরস্পরের ভালবাসা নিয়ে মিলেমিশে থাকতে চাই। এভাবেই আমরা বৈষম্যমুক্ত, দুঃশাসনমুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত আগামীর মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই। জাতি গঠনমূলক এই লড়াই-সংগ্রামে আমরা সারাদেশের মত লালমনিরহাটবাসীকে সাথে চাই, বুকে চাই, আপনাদের অন্তরে একটু ঠাঁই চাই।

 

তিনি আরও বলেন, গত সাড়ে ১৫ বছর যাবৎ আমরা কথা বলতে পারিনি। জনগণের বাঁচার অধিকার ছিল না। মানুষের কর্মসংস্থানের অধিকার এবং ইজ্জত-আব্রু কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশকে একটি জীবন্ত কারাগারে পরিণত করা হয়েছিল। তারা গুম করে, খুন করে, হামলা করে, জুলুম-নির্যাতন করে, আয়নাঘর বানিয়ে বাংলাদেশের মানুষের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু ইতিহাস বলে এভাবে মানুষকে দাবিয়ে রাখা যায় না। তারা বাংলাদেশের বিপ্লবী জনগণকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। সাড়ে ১৫ বছরের আন্দোলন, ত্যাগ এবং কোরবানি এবং আমাদের সন্তানদের নেতৃত্বে তারা শুধু গতি ছাড়তেই বাধ্য হয়নি, তারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। যারা দেশপ্রেমিক, যারা দেশকে ভালোবাসে, তারা কখনই দেশ ছেড়ে পালায় না, বিদেশে বেগম পাড়া বানায় না। দেশের কষ্টার্জিত টাকা বিদেশে পাচার করে না। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় কেনা অস্ত্র দিয়ে জনগণের বুকে তাক করে না। তারা চেয়েছিল ফেরাউনের মত এ দেশকে নিয়ন্ত্রণ করতে। বিপরীতে তাদেরকে ফেরাউনের চাইতেও নির্লজ্জভাবে বিদায় নিতে হয়েছে। তাদের এমন রাজনীতি বড় লজ্জার!। আওয়ামী লীগের দোসররা এখন বুঝতে পারছে জনগণের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে কেউ পার পায় না। জামায়াত আমির বলেন, ফ্যাসিস্টদের পতন হয়েছে ঠিকই, ফ্যাসিজম এখনো বিদায় নেয়নি। আমরা ফ্যাসিস্ট ও ফ্যাসিজমেরও পতন চাই। রাজনৈতিক কর্মী নামের যারা কলঙ্ক, তাদের হাতে এখনো দেশের মানুষ নির্যাতিত হচ্ছে। রাস্তা-ঘাটে, পথে-প্রান্তরে, শহরে-বন্দরে, ফুটপাতে, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে, শিল্পকারখানায়, পরিবহন সেক্টরে, টেম্পু ও বাসস্ট্যান্ড-এ ভয়াবহ চাঁদাবাজের তাণ্ডবে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ। জনগণের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গিয়েছে; তারা ইতোমধ্যেই এইসব চাঁদাবাজ ও দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। আমরা তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। আমরা দেশের জনগণকে আশ্বস্ত করছি যে, এইসব চাঁদাবাজ ও দখলদারদের বিরুদ্ধে আমরা একসঙ্গে প্রতিরোধ গড়ে তুলব ইনশাআল্লাহ।

 

তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। এমন রাষ্ট্রের জন্য একদল সৎ মানুষ প্রয়োজন। জামায়াতে ইসলামী তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে একদল সৎ, দেশপ্রেমিক ও যোগ্য লোক তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০১-২০০৬ সালে জামায়াতের দুইজন মন্ত্রী ৩টি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করেছেন; কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও তাদের বিরুদ্ধে কেউ এক টাকার দুর্নীতিও প্রমাণ করতে পারেনি। তারা শুধু সৎ-ই ছিলেন না, স্মার্ট ও যোগ্যও ছিলেন। এতে বুঝা যায় জামায়াত দেশের সকল মন্ত্রণালয়ই অত্যন্ত দক্ষতা ও সততার সাথে পরিচালনা করতে পারবে, ইনশাআল্লাহ। শুধু মন্ত্রীদেরকেই নয়, কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও সৎ ও যোগ্য হতে হবে।

 

মন্ত্রীগণ যদি সৎ হন, তাহলে তার অধীনস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারীগণও সৎ হতে বাধ্য। সৎ মন্ত্রীর অধীনস্থরা ঘুষ-দুর্নীতি করতে একবার হলেও চিন্তা করতে বাধ্য হবেন। পাশাপাশি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানের দিকেও রাষ্ট্রকে নজর দিতে হবে। তাদের সম্মানজনক বেতন দিতে হবে; যাতে তারা দেশের জন্য নিজেদের জানপ্রাণ উজার করে দিয়ে কাজ করতে পারেন। একজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে যদি উপযুক্ত বেতন-ভাতা দেওয়া না হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে রাষ্ট্রই তাকে দুর্নীতি করতে বাধ্য করছে। এই উপলব্ধি থেকেই জামায়াতে ইসলামী এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চায়, যেখানে সকল সেক্টরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপযুক্ত বেতন ভাতা দিয়ে সম্মানের সাথে বাঁচতে সহযোগিতা করা হবে। তিনি আরও বলেন, বিগত ৫৪ বছরে সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু ধুয়া তুলে জাতিকে বিভক্ত করে দুর্বল করে রাখা হয়েছে। আমাদেরকে মুখামুখী করে রাখা হয়েছিল। যারা সংখ্যালঘু বলে মায়াকান্না করেন, গত ফ্যাসিস্ট আমলে রংপুরের মৎস্য পল্লীতে, দিনাজপুরের সাঁওতাল পল্লীতে, বি-বাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দু পল্লীতে কারা হামলা চালিয়েছিল, কারা লুটপাট করেছিল, ভাঙচুর করেছিল, অগ্নিসংযোগ করেছিল, কারা গরু-ছাগল চুরি করেছিল, তা আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখুন। আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে চাই, যারাই সংখ্যালঘুদের নিয়ে মায়াকান্না করে, তারাই এই অপকর্মগুলো করে আমাদের ওপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা চালিয়েছিল। আমরা আল্লাহকে ভয় করে চলি। আর যারা আল্লাহকে ভয় করে চলে তাদের হাতে মানুষের জীবন, সম্পদ ও ইজ্জত নিরাপদ। আমরা জাতিকে বিভক্তকারী সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু শব্দই আর শুনতে চাই না। আমরা পরিষ্কার ভাষায় বলতে চাই, যারা এদেশে জন্মগ্রহণ করেছে এবং যারা এখানে বসবাস করছেন তারা সকলেই এদেশের গর্বিত নাগরিক। আমাদের সরকার ও সংবিধান সকলের অধিকার নিশ্চিত করতে বাধ্য। পবিত্র কুরআন শরিফে আল্লাহ নির্দেশ দিচ্ছে যে,‘ তোমরা সমাজে ন্যায় বিচার কায়েম করো এবং মানুষের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করো।’ এই ঘোষণার ভিত্তিতে আমরা সমাজে সৎ লোকের শাসন কায়েম করতে চাই।

 

জেলা আমির আবু তাহেরের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি এড. ফিরোজ হায়দার লাভলুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা মমতাজ উদ্দিন ও অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বেলাল প্রমুখ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন- লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী-কালীগঞ্জ) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী এড. ফিরোজ হায়দার লাভলু, লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলাম রাজু, লালমনিরহাট-৩ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হারুনুর রশিদ, সাবেক জেলা আমির এড. আবদুল বাতেন, সাবেক জেলা আমির সহ-অধ্যাপক আতাউর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলা সভাপতি হাফেজ আজহারুল ইসলাম, গণঅধিকার পরিষদের লালমনিরহাট জেলার আহ্বায়ক নূরনবী সরকার, হেফাজত ইসলামের লালমনিরহাট জেলার আহ্বায়ক মাওলানা জয়নুল আবেদীন, খেলাফত মজলিসের লালমনিরহাট জেলা সভাপতি মুফতি আবুল কাশেম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব মুহাম্মাদ হামিদুর রহমান, লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি পুষ্পাজিদ বর্মা প্রমুখ।


বিভাগ : রাজনীতি


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
৩ দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার কাছে যুব অধিকার পরিষদের স্মারকলিপি
প্রবাসীদের ভোটাধিকার সংক্রান্ত উদ্যোগকে স্বাগত জানাই: নজরুল ইসলাম
অপকর্ম বন্ধ করুন, নইলে জনগণ ছুড়ে মারবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনেই স্থানীয় নির্বাচন চায় জামায়াত
আরও
X

আরও পড়ুন

রাজধানীতে আইবিডব্লিউএফ’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রাজধানীতে আইবিডব্লিউএফ’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ফেনীতে ইনকিলাব সাংবাদিককে নির্যাতন মামলার প্রধান আসামি জামাই ফারুক গ্রেপ্তার

ফেনীতে ইনকিলাব সাংবাদিককে নির্যাতন মামলার প্রধান আসামি জামাই ফারুক গ্রেপ্তার

গাজীপুরে বলাৎকারের অভিযোগে এনে ইমামকে গণপিটুনি, কারাগারে মৃত্যু

গাজীপুরে বলাৎকারের অভিযোগে এনে ইমামকে গণপিটুনি, কারাগারে মৃত্যু

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার ছাড়া সচিবালয়ে যানবাহন প্রবেশ বন্ধের সিদ্ধান্ত

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার ছাড়া সচিবালয়ে যানবাহন প্রবেশ বন্ধের সিদ্ধান্ত

ইফার প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ নেই

ইফার প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ নেই

ইউআইইউ বন্ধের ঘটনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির উদ্বেগ

ইউআইইউ বন্ধের ঘটনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির উদ্বেগ

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের অভিযান : জরিমানা আদায়

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের অভিযান : জরিমানা আদায়

হামদর্দের গাজার জনগণের প্রতি মানবিক সহায়তা

হামদর্দের গাজার জনগণের প্রতি মানবিক সহায়তা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দ

বনশ্রীর মেরাদিয়ায় কোরবানির পশুর হাট বসানো যাবে না

বনশ্রীর মেরাদিয়ায় কোরবানির পশুর হাট বসানো যাবে না

দিল্লি আর আওয়ামী দোসরদের দৌরাত্ম্য চলবে না : রাশেদ প্রধান

দিল্লি আর আওয়ামী দোসরদের দৌরাত্ম্য চলবে না : রাশেদ প্রধান

নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, ভাবনাসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন

নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, ভাবনাসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন

মিয়ানমার সীমান্ত সংক্রান্ত পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন : বাংলাফ্যাক্ট

মিয়ানমার সীমান্ত সংক্রান্ত পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন : বাংলাফ্যাক্ট

দেশের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে ঋণমান সংস্থা ফিচকে জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

দেশের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে ঋণমান সংস্থা ফিচকে জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ দগ্ধ অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর মৃত্যু

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ দগ্ধ অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর মৃত্যু

দীপ্ত টিভির সংবাদ বন্ধ করতে বলেনি সরকার : তথ্য উপদেষ্টা

দীপ্ত টিভির সংবাদ বন্ধ করতে বলেনি সরকার : তথ্য উপদেষ্টা

সউদী নুসুকে কাঙ্খিত হজ ভিসা হচ্ছে না

সউদী নুসুকে কাঙ্খিত হজ ভিসা হচ্ছে না

কোম্পানির মুনাফার জায়গা গো-খাদ্য হতে পারে না : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

কোম্পানির মুনাফার জায়গা গো-খাদ্য হতে পারে না : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই : উমামা ফাতেমা

এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই : উমামা ফাতেমা

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরসহ ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরসহ ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা