রমজান, কুরআন ও বদর যুদ্ধ
০৩ মে ২০২৩, ০৭:৫২ পিএম | আপডেট: ০৪ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম
আল কুরআনের অপর নাম আল ফুরকান যার অর্থ হলো: সত্য-মিথ্যার পার্থক্যবারী। নাযিল হয়েছিল রমযানের এক মহিমান্বিত রজনীতে, নাম তার লাইলাতুল ক্বদ্র। আল্লাহ তা’আলা বলেন,“রমযান তো সেই মাস, যে মাসে কুরআন নাযিল করা হয়েছে, যা মানব জাতির জন্য পুরোপুরি হিদায়াত এবং এমন দ্ব্যর্থহীন শিক্ষা সম্বলিত, যা সত্য-সঠিক পথ দেখায় এবং হক-বাতিলের পার্থক্য সুস্পষ্ট করে দেয়।”(বাকারা:১৮৫)
রমযান মাসে সত্য-মিথ্যার দ্বন্ধের চুড়ান্ত ফয়সালা হয়েছিল এই নমযান মাসেই, যার নাম বদর যুদ্ধ। ইসলামের ইতিহাসে প্রথম যুদ্ধ, সংঘটিত হয়েছিল এই রমযানেরই ১৭ তারিখ। রমযানের রোযার উদ্দেশ্য হচ্ছে তাকওয়া অর্জন করা। তাকওয়া হলো, আল্লাহর ভয়ে সত্য-মিথ্যার পার্থক্য নিরূপণ করে পথ চলা। অর্থাৎ মিথ্যা বা অসত্য থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলা এবং সত্যের পথে নিজেকে পরিচালিত করা। তাহলে রমযানের উদ্দেশ্য হচ্ছে তাকওয়ার শক্তি অর্জন করা। যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদেরকে মুত্তাকী বলা হয়। আল্লাহ তা’আলা বলছেন, আলিম লাম মিম, এই সেই কিতাব, যার মধ্যে সন্দেহের লেশমাত্র নেই, ইহা মুত্তাকী লোকদের পথ প্রদর্শক।”(বাকার:১-২) যখন মুত্তাকী লোকেরা তাকওয়ার পথে, আলোর পথে, তাগুতের বিপরীত পথে চলবে, তখন শয়তান তাকে বাঁধার সৃষ্টি করবে। এই বাঁধাকে অতিক্রম করে সামনে পথ চলতে গেলে তার সাথে দ্বন্ধ অনিবার্য। তখন যুদ্ধ করে হলেও সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করে পথ চলতে হবে। রমযানে সংঘটিত ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ সেই আহবানই রেখে যায়। আমাদেরকে ডেকে যায় তাগুতের সাথে কোন আপোস নয়, সকল বাঁধাকে যুদ্ধ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাও। তাহলে আমরা নির্দ্বিধায় বলতে পারি রমযান, কুরআন ও বদরের লক্ষ্য উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন।
তাকওয়ার আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা, বেঁেচ থাকা ইত্যাদি। পরিভাষায়, অন্তরে সর্বদা আল্লাহর ভয় রেখে সর্বপ্রকার গুনাহের কাজ থেকে বেঁচে থাকা। হযরত ওমর রা: একবার হযরত কা’ব রা: কে তাকওয়ার সংজ্ঞা জিজ্ঞেস করলে বলেন, আপনি কি কখনও কন্টকাকীর্ণ পথে চলেছেন, হযরত ওমর রা: বলেন, হ্যাঁ। তিনি বলেন, আপনি কিরূপ সতর্কতা অবলম্বন করেন। হযরত ওমর রা: বলেন, আমি পরিধেয় বস্ত্র সংযত করে চলি। হযরত কা’ব রা: বলেন, এটাই হচ্ছে তাকওয়া।
ফযর থেকে সুর্যাস্ত পর্যন্ত হালাল দু’টো বস্তু তথা: পানাহার ও স্ত্রী সম্ভোগ থেকে বিরত রয়েছেন কেবলমাত্র আল্লাহর হুকুমে ও আল্লাহর ভয়ে। একটি মাস ক্রমাগত এই অনুশীলনের মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন করলেন কিন্তু তাকওয়ার পথে চলার মতো জ্ঞান আপনার নেই। আপনি জানেন না কোনটি আলোর পথ আর কোনটি অন্ধকারের পথ। কোনটি হালাল আর কোনটি হারাম। কোনটি তাগুতের পথ আর কোনটি সিরাতুল মুস্তাকিম। তাই মহান আল্লাহ রমযানের রোযা ফরয করার প্রাক্কালেই আল ফুরকান অর্থাৎ কুরআন নাযিল করেছেন। যাতে আপনি তাকওয়া অর্জনের পাশাপাশি তাকওয়ার পথ সম্পর্কে জ্ঞানও আহরণ করতে পারেন।
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলে ও সেই অনুযায়ী কাজ করা বর্জন করেনি, তার এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনই প্রয়োজন নেই।” (বুখারী: ১৯০৩, কিতাবুস সাওম, বাবু মান এদা কাউলি....... আ. প্র-১৭৬৮ ও ইফা:১৭৭৯) আগেই বলা হয়েছে যে, এ মাসে সত্য ও মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য নিরুপণের জন্য মানবজাতির জন্য আল-কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছিল। এ মাসে রচিত হয়েছিল সত্য-মিথ্যার চিরন্তণ দ্বন্দ্বের ইতিহাসে চূড়ান্ত সংগ্রামের নতুন অধ্যায় ‘বদর যুদ্ধ’। যুগে যুগে কালে কালে সর্বাত্মক এ সংগ্রাম চলছে এবং চলবে আমাদের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ব্যবস্থার রন্দ্রে রন্দ্রে লুকায়িত অসংখ্য মিথ্যা, অসত্য ও বাতিলের বিরুদ্ধে। আমাদের সংগ্রাম চলবে তাগুতের বিরুদ্ধে। রমযানের সওম আমাদের মধ্যে সেই মানসিকতা গড়ে তুলুক এ প্রত্যাশাই রইল।
মিথ্যা কথা ও কাজ শব্দ দু’টির মাধ্যমে মানুষের সামগ্রীক জীবনকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। আল্লাহর দেয়া জীবন বিধানই সত্য, এছাড়া পৃথিবীর অন্যান্য জীবন ব্যবস্থা মিথ্যা। আল-কুরআন পৃথিবীর মানুষের শেষ হেদায়াতগ্রন্থ। আল-কুরআনের নির্দেশনাই একমাত্র নির্ভুল ও সত্য, এছাড়া অন্যান্য সকল নির্দেশনা ভুল ও মিথ্যায় পরিপূর্ণ। আল কুরআনের আলোকে কথা বলা মানেই সত্য-মিথ্যার পার্থক্য নিরুপণ করা। আর এ কিতাবের আলোকে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় চরিত্র সংশোধন করা মানে জীবনের সামগ্রীক ব্যাপারে ইসলামের পথ অনুসরণ করা। আল-কুরআনই একমাত্র নির্ভুল, এটিকে বাদ দিয়ে নফসের ইচ্ছানুযায়ী জীবন যাপন করা মানে অসংখ্য মিথ্যা রবের গোলামী করা। আর এটি হাদীসে উল্লেখিত মিথ্যা কাজের অন্তর্ভূক্ত।
মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সারাটা জীবন তার অভিব্যক্তিকে দু’টি পদ্ধতিতে প্রকাশ করে থাকে। এক: মুখ নামক যন্ত্র যা মৌখিক অভিব্যক্তি, দুই: অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেমন হাত-পা ও লজ্জাঙ্গ ইত্যাদি যা বাস্তব আচার-আচরণগত অভিব্যক্তি। মানুষের ব্যক্তিগত জীবনের পাশাপাশি তার পারিবারিক ও সামাজিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এর পরিধি ব্যাপ্ত।
প্রথমত: মানুষ প্রত্যুষে ঘুম ভাঙ্গার পর থেকে রাত্রে ঘুম যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার মুখ নামক যন্ত্রটি অবিরত চলতেই থাকে। কথোপকথন, সাক্ষাৎকার, টেলিফোন, রেডিও বা টেলিভিশন কথিকা, পত্র-পত্রিকার বিবৃতি, প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গল্প-কবিতা, সম্পাদকীয়-উপসম্পাদকীয়, মঞ্চ বক্তৃতা, পথসভা, জনসভা, সম্মেলন, সেমিনার-সিম্পোজিয়াম ও সকল প্রকার আড্ডায় মনের ভাব প্রকাশ করে থাকে। দ্বিতীয়তঃ অঙ্গ সঞ্চালন একইভাবে সেই সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর থেকে রাত্রি ঘুম যাওয়ার আগ পর্যন্ত সচল থাকে আর এটিই কাজ বা কর্ম। রাসুলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ দু’টি জিনিষের গুরুত্ব দিতে গিয়ে বলেছেনঃ “ঐ ব্যক্তি প্রকৃত মুসলিম, যার মুখ ও হাত থেকে অপরাপর মুসলমান নিরাপদ।” রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা তোমাদের মুখ ও দুই উরোর মাঝখানের হিফাজতের গ্যারান্টি দাও, আমি তোমাদের বেহেস্তের গ্যারান্টি দিচ্ছি।”
মানব জীবনের প্রতিদিনকার কথা ও কাজগুলো হয় সত্য অথবা মিথ্যার ওপর পরিচালিত হয়। যাদের নফসের উপর বিবেক শক্তিশালী তারা সত্য কথা ও কাজের উপর টিকে থাকতে পারে। পক্ষান্তরে যাদের বিবেকের উপর নফস শক্তিশালী বা বিজয়ী তারা মিথ্যার বেসাতি ছড়ায়। তাই আল্লাহ রাব্বুল দয়া করে আমাদের বিবেককে শক্তিশালী করার জন্য অনেকগুলো কর্মসূচী প্রণয়ণ করেছেন। যেই কর্মসূচিগুলো আল্লাহ তা’আলা আল কুরআনের মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছেন। সবগুলো আনুষ্ঠানিক ইবাদাত সামষ্টিকভাবে এ কাজ করে থাকে। আমরা যদি ইসলামের প্রতিটি ইবাদাতের দিকে গভীর মনযোগ নিবিষ্ট করি তবে বুঝতে পারবো, মানুষের বিবেককে শক্তিশালী ও জাগ্রত করে পরিপূর্ণ মুসলিম হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মহান আল্লাহর এক একটি কর্মসূচী কতটুকু কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ঈমান, নামায, যাকাত ও হজ্জের ন্যায় রোযা একজন ব্যক্তিকে সারা দিনের ক্ষুধা-পিপাসার দুঃসহ জ্বালা নিবারণের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও “আল্লাহ আলীম অর্থাৎ মহাজ্ঞানী, অতিশয় জ্ঞাত বা বাছির অর্থ্যাৎ মহাদ্রষ্টা, গভীর ও প্রখর দৃষ্টি সম্পন্ন” এ সমস্ত নামের ভয়ে সে সুযোগ গ্রহণ করা থেকে বিরত রাখে। অবিরত ও ক্রমাগত একটি মাস-এ ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে তার হৃদয়ের গভীরে আল্লাহর এমন এক ভয় অঙ্কিত হয়, যার ফলে বাকি ১১টি মাস সকল প্রকার মিথ্যা কথা ও কাজ থেকে বিরত থাকতে পারে। এটি এমন এক জিনিষ, এমন একটা শক্তি ও সত্য মিথ্যা পার্থক্য নিরুপণের এমন মানসিকতা, যার সাহায্যে বা যার উপর ভিত্তি করে মানুষ অন্যায় থেকে বিরত থাকতে পারে, ন্যায় কাজের জন্য অগ্রসর হতে পারে। এ শক্তির উপর ভর করে এবং আল-কুরআনের জ্ঞানকে পূঁজি করে মিথ্যা কথা ও কাজ পরিহার করে সত্য কথা ও কাজ করার জন্য এগুতে পারে।
উল্লেখিত হাদীসের অর্থ সুস্পষ্ট। এটির দ্বারা বুঝা যায় যে, শুধু ক্ষুধার্ত ও পিপাসা থাকাই ইবাদাত নয়, বরং এটা আসল ইবাদাতের অবলম্বন মাত্র। প্রকৃত ইবাদাত হলো আল্লাহর ভয়ে সকল প্রকার মিথ্যা কথা ও কাজ পরিহার করে সত্যের জন্য দাঁড়িয়ে যাওয়া, সত্যের সাক্ষ্য হওয়া। আল্লাহ তায়ালা বলেন: “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর জন্যে সত্যের সাক্ষী হয়ে দাড়াও।” (সুরা নিসা ঃ ১৩৫) যে ব্যক্তি মিথ্যার বিরুদ্ধে এবং সত্যের পক্ষে দাঁড়াবে না আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাকে বড় জালিম হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন: “যার কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন সাক্ষ্য বর্তমান রয়েছে, সে যদি তা গোপন রাখে, তবে তার চেয়ে বড় জালিম আর কে হতে পারে?” (সুরা বাকারা ঃ ১৪০) বড় জালেম বলা হয়েছে এজন্য যে, প্রকৃতপক্ষে সত্যের স্বাক্ষ্যকে গোপন করার দরুণ দুনিয়াবাসী সত্যের আলো বা সত্য পথের দিশা থেকে বঞ্চিত হলো। অথচ আমাদের আবির্ভাবের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে সত্যের সাক্ষ্য দান করা। আল্লাহ তায়ালা বলেন: “আমি তোমাদেরকে এক মধ্যমপন্থী জাতি বানিয়েছি যাতে করে তোমরা লোকদের জন্যে সাক্ষী হও আর রাসুলও যেন তোমাদের জন্যে সাক্ষী হন।” (সুরা বাকারা ঃ ১৪৩) মিথ্যা কথা ও কাজ পরিত্যাগ না করা মানে সত্য গোপণ এবং মিথ্যার পক্ষাবলম্বন করা বুঝায়। সেই ব্যক্তি সামগ্রীকভাবে সত্যের পরিবর্তে বাতিলের সাক্ষীতে পরিণত হয়ে গেল। এজন্যই সারা বিশ্বময় আল্লাহর গযব ইহুদী জাতিগোষ্ঠির ন্যায় আমাদেরকেও ক্রমান্বয়ে ঘিরে ফেলছে। ইহুদী জাতির প্রচ- আঘাত সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন: লাঞ্ছনা-গঞ্জনা, অপমান, অধ:পতন ও দূরাবস্থা তাদের উপর চেপে বসলো এবং তারা আল্লাহর গযবে পরিবেষ্টিত হয়ে পড়লো।” (সুরা বাকারা ঃ ৬১)
সত্যের সাক্ষ্য দুই প্রকার, এক: মৌখিক সাক্ষ্য বলতে বুঝায় আমাদের কাছে আল-কুরআনের মাধ্যমে যে সত্য পৌঁছেছে, রমাদানের রোয়ার মাধ্যমে মিথ্যা কথাকে পরিহার করে সত্যকে গ্রহণ করার যে শিক্ষা পেলাম, তা বক্তৃতা ও লেখনীর মাধ্যমে মানুষের চিন্তায়, বিশ্বাসে, নৈতিকতায়, তাহযীব-তামাদ্দুনে, সামাজিক রীতি-নীতিতে, রুজি-রোযগারে, লেনদেনে ও আইন-আদালতে, রাজনীতি ও রাষ্ট্র ব্যবস্থায় এবং মানবীয় বিষয়াদির অন্যান্য সকল দিক ও বিভাগে সত্যতার প্রমাণ অত্যন্ত খোলাখুলিভাবে বিবৃত করা। এবং যুক্তি সহকারে মিথ্যার অসারতা এবং দোষত্রুটি নির্দেশ করা। বাস্তব সাক্ষ্যদানের অর্থ হচ্ছে রমাদানের রোযার মাধ্যমে মিথ্যাকে পরিহার করে সত্যকে গ্রহণ করার যে শিক্ষা পেলাম, তা প্রথমে নিজের জীবনে বাস্তবায়ন ও রূপদান করে নিজেকে দুনিয়াবাসীর সামনে উপস্থাপণ করা। যে কোন স্থানে, যে কোন অবস্থায়, যে কোন ব্যক্তি বা জাতির সাথেই আমাদের সাক্ষাৎ হোক না কেন, আমাদের সুন্দর ও উন্নত চরিত্র দেখে যেন মুহিত হয়। এবং চারিত্রিক দাওয়াত পেয়ে দুনিয়াবাসী যেন ইসলামের খুব কাছাকাছি চলে আসে।
সত্যিই যদি আমরা মিথ্যা কথা ও কাজকে পরিহার করে সত্যের উপলব্ধি করতে পারি তবেই আমাদের খানা-পিনা পরিত্যাগ করা কাজে আসবে।
লেখক: শিক্ষাবিদ, গবেষক
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মাগুরার শালিখায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু
বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন