হালাল উপার্জন ও হালাল আহার
০২ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
আল্লাহর বানী- ‘সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে ও আল্লাহর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করবে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করবে যাতে তোমরা সফলকাম হও। (সুরা: জুমুআহ, আয়াত-১০) এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম কুরতুবী (র) বলেন: যখন নামাজ শেষ হয়ে যাবে তখন তোমরা ব্যবসায়িক কার্জকর্ম ও অন্যান্য পার্থিব প্রয়োজনাদি পূরণে বেড়িয়ে পড়ো’।
ইসলাম পরিপূর্ণ এক জীবন ব্যবস্থার নাম। এতে মানবজীবনের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলের যাবতীয় বিষয়ের সমাধানে হিকমতপূর্ণ বিধানের বর্ণনা রয়েছে। এটি মানুষের জন্য যা কল্যানকর ও হিতকর সে বিষয় বৈধ করত: সবিশেষ গুরুত্বারোপ করেছে। এবং যাবতীয় অকল্যান ও ক্ষতিকর বিষয় হতে মানবজাতীকে সতর্ক করেছে। এতএব ইসলাম মানবজাতীর জন্য কল্যানের আধাঁর হিসেবে শান্তির বার্তা নিয়ে আবির্ভূত হয়েছে। মানবদেহের জীবনীশক্তি হিসেবে রক্তের যে গুরুত্ব রয়েছে মানবজীবনে অর্থের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তাও তেমনি তাৎপর্য পূর্ণ। ফলে অর্থ মানব জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আর এর জন্য প্রয়োজন মেধা, শ্রম ও সময়ের যথোপযুক্ত ব্যবহার। জীবন নির্বাহের এ মাধ্যমটিই পেশা হিসেবে পরিগণিত।
মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর নির্ধারিত ফরজ ইবাদত (যেমন নামাজ) সম্পন্ন করার পর জীবিকা অন্বেষণে জমীনে ছড়িয়ে পড়তে নির্দেশ দিয়েছেন। যাতে সর্বশ্রেষ্ঠ জীব নিজেই জীবিকা অর্জনে ব্রতী হয়। রাসুল (সা:) নিজের পরিশ্রম লব্দ উপার্জনকে সর্বোত্তম উপার্জন বলে আখ্যায়িত করেছেন। তবে নিশ্চয় উপার্জনের পন্থা শরীয়াত র্নিধারিত পন্থায় হতে হবে। এমন উপার্জনকে ইসলাম অবৈধ ঘোষণা করেছে, যাতে প্রতারনা মিত্যা, ধোকাবাজি, জনসাধারণের অকল্যান সর্বোপরি জুলুম রয়েছে। দুনিয়ার জীবনে অবৈধ পন্থায় উপার্জন করে সুখ ও সাচ্ছন্দ লাভ করলেও পরকালীন জীবনে রয়েছে এর জন্য জবাবদিহিতা ও সুবিচার। সে লক্ষে ইসলাম হালাল উপার্জনের অপরিসীম গুরুত্ব প্রদান করেছে। নিম্নে এসম্পর্কে আলোচনা প্রদত্ত হলো :
ইসলাম সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে হালাল উপার্জনকে ফরজ হিসেবে চিহ্নত করা হয়েছে। রাসূল (সা:) এরশাদ করেন: আল্লাহর ফরজসমূহ আদায়ের পর হালাল উপার্জনের অন্বেষণও অন্যতম ফরজ। (মেশকাত শরীফ)
তিনি আরো এরশাদ করেন: ‘হালাল রিজিক অন্বেষণ করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ওয়াজিব। (আত্তারগীব ওয়াতর্তাহীব)
হানাফী মাজহাবের নির্ভরযোগ্য ইমাম আল্লামা সারুখসী তাঁর আল-মাবসুত গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ডে ‘আলকাস্ব’ বা উপার্জন শীর্ষক একটি অধ্যায় সংযোজন করেছেন’।
এতে একটি তথ্যবহুল প্রবন্ধ রয়েছে। তিনি বলেন, এক হাদীস শরীফে রয়েছে, যে ব্যক্তি হালাল রুজি অন্বেষণে মৃত্যু বরণ করেন, তাকে ক্ষমা করা হবে। হযরত ওমর ফারুক (রা:) হালাল রুজি অন্বেষণকে জিহাদ থেকেও অধিক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করতেন। রাসুল (সা:) হালাল রুজি উপার্জন কারী সাহাবীর ভূঁয়সী প্রশংসা করেছেন এবং তার হস্ত চুম্বন করেছেন। একটি নির্ভরযোগ্য হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা:) হযরত সা’দ বিন মাআজের সঙ্গে কমরমর্দন করেন। তিনি তার হাতের কাঠিন্য অনুভব করলেন। প্রিয় নবীজি (সা:) এর কারণ জানতে চাইলেন। হযরত সা’দ (রা:) বললেন, স্বীয় সন্তানদের ভরণ পোষণের জন্য বেলচা ও শাবলের কাজ করি। প্রিয় নবী (সা:) তার হাত চুম্বন করেন এবং বললেন, এ ধরনের হাতের তালুকে আল্লাহ পছন্দ করেন।
হযরত সা’দ (রা:) হালাল উপার্জনের কারণে আল্লার রাসুল (সা:) এর নিকট সম্মানিত হলেন। ইমাম গাজ্জালী (রা:) স্বীয় ‘ধারবাঈন’ গ্রন্থে ইবাদাতের দশটি সোপানের কথা বর্ণনা করেছেন। যেমন : নামাজ, যাকাত, রোজা, হজ্ব, তিলাওয়াতে কোরআন, যে কোন অবস্থায় আল্লাহর জিকির করা, হালাল উপার্জনের প্রচেষ্টা চালানো, প্রতিবেশী ও সঙ্গীর হক আদায়, মানুষকে সৎ কাজের আদেশ প্রদান করা, অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা এবং রাসুল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করা। হালাল উপার্জন সম্পর্কে আরো কয়েকটি প্রসিদ্ধ হাদীস নিম্নে বর্ণিত হলো।
১। প্রিয়নবী (সা:) এরশাদ করেন: স্বীয় হস্তের উপার্জন করা আহারের চেয়ে উত্তম আহার কেউ কোনোদিন ভক্ষণ করেনি এবং আল্লাহর নবী দাউদ (আ:) তাঁর স্বীয় হস্তের কর্ম দ্বারা উপার্জিত অর্থে আহার করতেন। (বোখারী শরীফ)
২। ইমাম আহমদ, আল বাজ্জাজ এবং তিবরানী: বর্ণনা করেন রাসুল (সা:) কে উত্তম উপার্জন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলো। তিনি বললেন, প্রত্যেক সৎ ব্যবস্থা এবং স্বীয় হস্ত দ্বারা উপার্জিত আয়।
৩। হযরত আয়শা (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন: ঐ আহার সবচেয়ে উত্তম যা তোমরা স্বীয় উপার্জন থেকে করে থাক।
৪। ইবনে হাব্বান তাঁর ছহীহ গ্রন্থে বর্ণনা করেন : রাসুল (সা:) এরশাদ করেছেন, যে হালাল সম্পদ উপার্জন করে তারপর নিজে তা ভক্ষণ করে অথবা তা থেকে স্বীয় পরিধানের ব্যবস্থা করে অথবা নিজেকে ব্যতীত আল্লাহর অন্যান্য সৃষ্টিকে আহার করায় কিংবা তার পরিধানের ব্যবস্থা করে এটা তার গোনাহ থেকে পবিত্রতা অর্জনের উপায় হবে।
৫। হুজুর (সা:) এরশাদ করেছেন, অনেক এমন গোনাহ রয়েছে যার কাফ্ফারা নামাজ, রোজা কিংবা ওমরা দ্বারা ও হয় না বরং জীবিকা উপার্জনের চিন্তা ও কষ্টের দ্বারা হয়ে থাকে। (ইবনে আসাকের, তিবরানী)
৬। হযরত কা’ব বিন উজরা থেকে বর্ণিত! সাহাবা কেরামগণ এক ব্যক্তিকে দেখলেন সে খুব তাড়াতাড়ি কোন কাজে যাচ্ছে তার বললেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা:) যতি এটা আল্লাহর রাস্তায় হতো, তাহলে কতোই না ভালো হতো। রাসুল (সা:) এরশাদ করলেন, যদি এ লোক তার পৌষ্য ছোট ছেলে-মেয়েদের জীবন জীবিকার নিমিত্তে বের হয়ে থাকে, তার এ চেষ্টাও আল্লাহর রাস্তায় বলে পরিগণিত হবে। যদি সে নিজ বৃদ্ধ পিতা-মাতার জন্য বের হয়ে থাকে, তাও খোদার রাহে বলে পরিগণিত হবে। আর যদি লোকটি স্বীয় উপার্জনের উদ্দেশ্যে বের হয়ে থাকে, যাতে করে অন্যের নিকট হাত পাতা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে, তাহলে এটাও খোদার রাহে বলে পরিগণিত হবে। হ্যাঁ যদি সে লোক দেখানো কিংবা গর্ব করার উদ্দেশ্যে বের হয়ে থাকে, তাহরে এটা শয়তানের রাস্তা বলে পরিগণিত হবে। (তিবরানী)
৭। ইমাম তিবরানী বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা:) এরশাদ করেন: যতি কোন ব্যক্তি স্বীয় হস্তে কাজ করে ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে বিকেলে ফিরেন, তার এ কাজ তার জন্য ক্ষমার কারণ হবে।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে এটা দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, ছহীহ হাদীস শরীফে হালাল জীবিকা অর্জনের প্রতি অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
আল্লামা ইউসুফ কারদাভী (রহ:) বলেন : প্রিয় নবী (সা:) এরশাদ করেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এমন কোন নবী প্রেরণ করেননি, যিনি ছাগল পালন করেননি। সাহাবা কেরামগণ জিজ্ঞাস করলেন : আপনি কি হে রাসুল (সা:) ছাগল চড়িয়েছেন? তিনি বললেন, আমি ও চুক্তি ভিত্তিক বেতনে মক্কাবাসীদের ছাগল চড়িয়েছি। মোহাম্মাদ রাসুল (সা:) এবং সমস্ত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ নবী বকরী চড়াতেন। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, এ বকরীগুলো তার নিজের ছিলনা, মক্কাবাসীর অন্য কারো ছিল যা নির্ধারিত বেতনের বিনিময়ে তিনি চড়াতেন। রাসুল (সা:) তাঁর অনুসারীদের নিকট এ কথা বর্ণনা করেছেন, তাদেরকে এ কথা শিক্ষা দেয়ার জন্য যে গৌরব ঐলোকের জন্য জিনি কাজ করেন। যারা আরাম প্রিয় ও অলস তাদের জন্য নয়।
হযরত ইবনে আব্বাস (রা:) বর্ণনা করেন, হযরত দাউদ (আ:) যুদ্ধের বর্ম তৈরি করতেন। হযরত আদম (আ:) কৃষিবিদ ছিলেন। হযরত নুহ (আ:) কাঠ মিস্ত্রি ছিলেন। হযরত ইদ্রিস (আ:) সেলাই কাজ করতেন এবং হযরত মুসা (আ:) রাখাল ছিলেন। (আল-হালাল ওয়াল হারাম ফিল ইসলাম পৃ: ১৩৯)
অতএব, হালাল রুজি অন্বেষণ করা এবং নিজ পরিবার পরিজনের খোরপোষের জন্য শরিয়তের বিধি-বিধান মতো প্রচেষ্টা চালানো মুসলমানের জন্য শুধু ফরজই নয় বরং ইহা অন্যতম ইবাদাত ও নবীদের সুন্নতও বটে।
হযরত লোকমান (আ:) থেকে বর্ণিত, তিনি স্বীয় সন্তানকে বলেন : সৎ উপার্জন দ্বারা স্বীয় দারিদ্র থেকে মুক্তি অর্জন কর। কেননা, যে ব্যক্তি দারিদ্র থাকে তাকে তিনটি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ধর্মীয় কাজে উদাসীনতা, জ্ঞানের দুর্রলতা, মনুষ্যত্বের পরিসমাপ্তি এবং সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, জনগণ তাকে হেয় জ্ঞান করে। (দ্বীনুল ইলম শরহু আইনিল ইলম পৃ: ২৪০)
হযরত ওমর বিন আল খাত্তাব (রা:) বলেন: তোমাদের কেউ যেন রিজিক অন্বেষণের ক্ষেত্রে হতোদ্যম হয়ে বসে না থাকে। এ্রহইয়াউ উলুমিদ্দীন এর অন্যতম ব্যাখ্যাকারী আল্লামা সৈয়দ মোরতাজা জুবাইদী হযরত ওমর ফারুক (রা:) এর উক্তির ব্যাখ্যা করে বলেন:
‘প্রতিটি বান্দার জন্য এটা জরুরী যে, সে জেন বৈধ জীবিকা অর্জনের উপায় থেকে যে কোনো একটি উপায় বেছে নেয়, যা দ্বারা সে জীবিকা অর্জনের পন্থা লাভ করতে পারে’। জীবিকা অর্জনের নিমিত্তে বিদেশে পাড়ি জমানোরও নির্দেশ রয়েছে এবং এটিকে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার সমপর্যায়ভুক্ত বলে গণ্য করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন : আল্লাহ জানেন যে, ‘তোমাদের মধ্যে কেই কেউ অসুস্থ হয়ে পড়বে, কেই আল্লাহর অনুগ্রহের সন্ধানে দেশ ভ্রমণ করবে এবং কেউ কেউ আল্লাহর পথে যুদ্ধে লিপ্ত হবে’। (মুজাম্মিল-আয়াত-১৯) আলোচ্য আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা ইবনে কাসীর (রহ:) বলেন: অর্থাৎ যারা ব্যবসা বানিজ্য ও রিজিক উপার্জনের বিভিন্ন উপায় অবলন্বনের মাধ্যমে আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের অন্বেষায় পৃথিবীতে ভ্রমণ করত’।
তাছাড়া ব্যক্তি জীবনে অর্থনৈতিক স্বাবলম্বী হওয়ার ব্যাপারে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমন ভাবে উৎসাহিত করেছেন যে, ভিক্ষাবৃত্তিকে তিনি নিন্দা করেছেন। এ মর্মে যুবাইর ইবে আউয়াম (রা:) থেকে বর্ণিত হাদীসে রাসুল (সা:) বলেন: তোমাদের কেউ তার রশি নিয়ে চলে যাক, পিঠে কাঠের বোঝা বহন করে এনে বিক্রয় করুক এবং তার চেহারাকে আল্লাহরর আযাব থেকে বাঁচিয়ে রাখুক এটা তার জন্য মানুষের নিকট ভিক্ষা করা, চাই তাকে দান করুক বা না করুক তার চাইতে উত্তম। অতএব উপার্জন করার মনোবৃত্তি ব্যতিরেকে যারা ভিক্ষাবৃত্তিতে প্রবৃত্ত হয় তাদের এ ধরনে পেশাকে অবৈধ সাব্যস্ত করা হয়েছে। এমর্মে রাসুল (সা:) বলেন : ‘‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি সর্বদা মানুষের কাছে চেয়ে বেড়ায় সে কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় আগমন করবে যে তার মুখমন্ডলে এক টুকরো মাংশও থাকবেনা’’। ইসলাম মানবতার ধর্ম। দুস্থ মানবতার সেবায় দান করার রীতি ইসলামে চালু আছে। তবে ভিক্ষাবৃত্তিকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করতে ইসলাম অনুমোদন দেয়নি। বরং একে বরাবার নিরুৎসাহিত করেছে যা নিষেধের পর্যায় পৌছে গেছে। (চলবে)
লেখক: অধ্যক্ষ, মাদারীপুর আহমাদিয়া কামিল মাদ্রাসা, কুকরাইল, মাদারীপুর।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু
বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন