সামাজিক সমস্যা সমাধানে ধর্মীয় দিকনির্দেশনা

Daily Inqilab মাওলানা এইচ এম গোলাম কিবরিয়া (রাকিব)

২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮ এএম

(পূর্বে প্রকাশিতের পর)অত্যাচার-অবিচার প্রতিরোধ: হযরত মুহাম্মদ (সা) ছিলেন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আপোসহীন। নবুয়্যাত প্রাপ্তির পরে তো বটেই, পূর্বেও তিনি সর্বোতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়েছেন সকল ধরনের সন্ত্রাস নির্মূল করতে। তাই আমরা দেখতে পাই, মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি ‘হিলফুল ফুযুল’ সংগঠনের মাধ্যমে সন্ত্রাস প্রতিরোধের পদক্ষেপ নিয়েছেন। এ সংগঠনের ১ নং শর্তে বর্ণিত ছিল:
“আল্লাহর কসম! মক্কা নগরীতে কারো উপর অত্যাচার হলে আমরা সবাই মিলে অত্যাচারীর বিরুদ্ধে অত্রাচারিতকে ঐক্যবদ্ধভাবে সাহায্য করবো, চাই সে উঁচু বা নীচু শ্রেণীর, স্থানীয় বা বিদেশী হোক। অত্যাচারিতের প্রাপ্য যতক্ষণ পর্যন্ত না আদায় হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকবো”।
মুক্তি যুদ্ধ ও ইসলামী চেতনা: ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা এদেশের স্বাধীনতা লাভ করি। এই মুক্তিযুদ্ধ ছিল জালিমের বিরুদ্ধে মজলুযমের লড়াই। ইসলাম জালিমের বিরুদ্ধে রুখে দাাঁড়াবার শিক্ষা দেয়।
মুক্তিযুদ্ধের কোন শ্লোগানে ইসলামের বিরুদ্ধে কোন কথা ছিল না। কিন্তু হানাদার বাহিনী ও তার এ দেশীয় দোসররা মানবতা বিরোধী অপরাধ ঢাকার জন্য অপপ্রচার করে যে, মুক্তিযুদ্ধ ছিল ইসলামের বিরুদ্ধে। তাদের এই প্রোপাগান্তা যে মিথ্যা তার প্রমাণ স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু কর্তক ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা এবং স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ইসলামের প্রচার-প্রসার এবং রাশিয়ার মত দেশে তাবলীগ জামাত প্রেরণ। মহান মুক্তিযুদ্ধকে যারা ইসলাম বিরোধী বলতে অথবা হেয় প্রতিপন্ন করতে চায় তাদের বিষয়ে আজ আমাদের সোচ্চার হতে হবে। স্বাধীনতা হচ্ছে আল্লাহ্র এক বিরাট নিয়ামত। আল্লাহ্ আমাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত রাখুন।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি: ইসলাম মুসলিমগণকে অমুসলিমদের সাথে সদাচার সহানুভূতি, মানবতা ও উদারতা প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা) -এর প্রমাণ পাওয়া যায়। রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন, “যে ব্যক্তি কোন অমুসলিম নাগরিককে কষ্ট দেয়, কিয়ামতের দিন আমি কষ্টদানকারীর বিপক্ষে বাদী হবো। আর আমি যে মোকদ্দমায় বাদী হবো তাতে আমার জয়লাভ অবধারিত” (হাদীস)।
অন্য এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন, “চুক্তিবদ্ধ অমুসলিম নাগরিক অথবা অন্য কারও প্রতি অত্যাচার করতে আমার পালনকর্তা আমাকে নিষেধ করেছেন” (তাফসীর মাআরেফুল কোরআন থেকে, পৃষ্টা১৯৮)। এত প্রতীয়মান হয় যে, একটি মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিম নাগরিকগণ আমানতস্বরূপ এবং তাদের পূর্ণ নিরাচপত্তা বিধানের দায়িত্ব ুমসলমানদের। মাদকাসক্তি প্রতিরোধ: মদ জাতীয় সকল দ্রব্য ইসলামে সম্পূর্ন হারাম। মহানবী (সা) এ সম্পর্কে বলেছেনঃ “যা বেশি গ্রহণ করলে মাদকতা সৃষ্টি করে তার অল্প গ্রহণ করাও হারাম” (তাহাবী)। বর্তমানে হেররোইন, ইয়াবা, আফিম, ভাং, চরস, ফেনসিডিল, গাঁজা ইত্যাদি নানা রকমের মাদক আমাদের সমাজকে পঙ্গু করে দিচ্ছে। এর প্রতিরোধ ও প্রতিকার না করলে জনস্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়বে এবং জাতীয় উন্নয়ন দারুণভাবে ব্যাহত হবে। সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের পরিবার থেকে শুরু করে সমাজের সকল ¯রে এর বিরুদ্ধে রুখে দাাঁড়াতে হবে। মহান আল্লাহ্ বলেন” “তোমরা নিজেদেরকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিও না” (সূরা নিসা: ২৯)।
এই অনিবার্য ধ্বংস থেকে বাঁচতে হলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাথে ইমামগণের এবং মিডিয়া কর্তৃপক্ষের আরও জোরদাস ভূমিকা রাখা প্রয়োজন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালতও সমাজসেবীদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে। সাথে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার জন্য জনগণকে প্রচার মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। 
দুর্নীতি প্রতিরোধ: দুর্নীতি একটি সামাজিক অভিশাপ। কোন জাতি ধ্বংসের পূর্বে তাদের মধ্যে দুনীর্তি মহামারীর মত বিস্তার লাভ করে থাকে। আল্লাহ্ তা’আলা এ প্রসঙ্গে বলেন, “যারা দেশে সীমালঙ্ঘন করেছে এবং তাতে বড় বেশি দুর্নীতি করেছে, তাদের ওপর তোমার প্রভু শাস্তির কষাঘাত হানলেন। নিশ্চয়ই তোমার প্রতিপালক পর্যবেক্ষণ করছেন”(৮৯:১১-১৪)।দেখা যায়, বহু লোক ক্ষমতার জোরে জনগণের সম্পদ আত্মসাতের সাথে সাথে দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে অন্যের হক নষ্ট করে নিজেরা সম্পদের পাহাড় গড়েছে। দুর্নীতি আজ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়েছে। মহানবী (সা) বলেছেন, “যে ব্যক্তি জালিয়াতি বা সঠিক তথ্য গোপন করল সে আমাদের সামজভুক্ত নয়” (তাবারী)। “ঘুষ প্রদানকারী ও গ্রহনকারী উভয়ই জাহান্নামে যাবে” (আত-তারগীব)।
মহানবী (সা) আরও বলেছেন, “কোন শহরবাসী সিন্ডিকেট করে গ্রামবাসীর পণ্য বিক্রি করবে না” (মুসলিম)। ভোগ্যপণ্য ভেজাল, অপরের জায়গা জবরদখল, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি নানাভাবে মানুষকে প্রতারণা করা সবই ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে আমাদের সকলের ঈমানী দায়িত্ব। খাদ্যদ্রব্য ও ভোগ্যপণ্যে ভেজাল: খাদ্যদ্রব্য ও ভোগ্যপণ্যে ভেজাল দেয়া একটি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। অনেকেই অধিক মুনফার লোভে খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল মিশ্রিত করে বাজারজাত করতে দ্বিধাবোধ করে না। খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল মিশ্রণ একটি গর্হিতহ কাজ। এটা সত্যের সঙ্গে মিথ্যাকে সংমিশ্রণ করার শামিল। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, “ তোমরা সত্যের সঙ্গে মিথ্যাকে মিশ্রণ করো না এবং জেনেশুনে সত্য গোপন করো না” (২.৪২)।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে খাদ্যদ্রব্যে ভেজালের প্রভাব খুব মারাত্মক। ভেজাল ও বিষাক্ত খাবারের ফলে অনেকের অকালে মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে থাকে। এটা জীবন হত্যার শামিল। খাদ্যদ্রব্য ছাড়াও বিভিন্ন  কসমেটিক, ঔষধ, নির্মাণ সাম্রগী এবং ব্যবহার্য দ্রব্যে ভেজাল দেওয়ার কারণে স্বাস্থ্য ও পরিবেশসহ জীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছে। কাজেই আমাদের প্রত্যেককে এ অপরাধ থেকে দূরে থাকতে হবে এবং নিজ নিজ অবস্থান থেকে তা প্রতিরোধ করতে হবে। 
জাতীয় সম্পদের অপচয়ঃ জনসংখ্যার তুলনায় আমাদের সম্পদের পরিমাণ খুবই কম । কাজেই আমারদের সকল সম্পদ ব্যবহার করতে হবে পরিমিতভাবে। বিশেষ করে গ্যাস , বিদ্যুত, পানি এসব কিছুই ব্যবহার করতে হবে প্রয়োজন অনুসারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, দিনের পর দিন গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখা হয় প্রয়োজন ছাড়াই , পানির কল ব্যবহারের পর ঠিকমতো বন্ধ করা হয় না।
এসব অপচয়ের ফলে সমাজের অনেকেই বঞ্চিত হচ্ছে, গ্যাস, বিদ্যুত ও পানি থেকে। শুধু তাই নয়, হরতাল, অবরোধ ইত্যাদির নামে বাস, ট্রাক, ভ্যান, গাড়ি, কারখানা ইত্যাদি ভাঙচুর ও আগুন লাগিয়ে অনেক জাতীয় সম্পদ নষ্ট করা হয়। বিশেষত ছাত্র ও রাজনৈতিক দলের কর্র্মীদের দ্বারাই এ গুরুতর অন্যায় কাজটি হয়ে থাকে। মহান আল্লাহ্ অকারণে সম্পদ বিনষ্ট না করার জন্য মানুষকে সর্তক করে বলেন, “অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই” (১৭:২৭)।
“তোমরা খাও, পান কর, তবে অপচয় করো না” (৭.৩১)। কাজেই সম্পদ অপচয় ও অকারণে বিনষ্ট না করার জন্য জনগণকে সচেতন করতে হবে। আমাদের প্রত্যেকের উচিত একে অপরকে এ ব্যাপারে সচেতন করে তোলা।
বখাটেদের উৎপাত : পথে-ঘাটে আসা যাওয়ার পথে স্কুল-কলেজগামী ছাত্রীদেরকে উত্যক্ত করা এবং বাজে কথা বলে মানসিকভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। এই সকল অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে ইতোমধ্যে বহু ছাত্রী আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছে। নারী নির্যাতনের এ এক ভয়াবহ চিত্র। অভিভাবকগণ সব সময় উৎকন্ঠায় থাকেন। অনেক মেধাবী ছাত্রী অসময়ে লেখাপড়া ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে। এরা কেবল বখাটে নয়, এরা মারাত্মক অপরাধী, এরা নারী নির্যাতনকারী, এরা শিক্ষার শত্রু, গণমানুষের শত্রু। তাই প্রত্যেক  নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব হলো এই সকল অনৈতিক তৎপরতার বিরুদ্ধে নিজ নিজ এলাকায় সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলে এখনই এর মূলোৎপাটন করা।
শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান: মদীনায় স্থায়ীভাবে বসবাসকারী সকল ধর্মাবলম্বীর সাথে মহানবী (সা) এক শান্তিচুক্তি সম্পাদন ধর্মপ্রাণ ঈমানদারগণের হাত সমবেতভাবে ঐসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে উত্থিত হবে, যারা বিদ্রোহী হবে অথবা ঈমানদারগণের মধ্যে অন্যায়, পাপাচার, সীমালঙ্ঘন, বিদ্বেষ অথবা দুর্নীতি ও ফাসাদ ছাড়াতে তৎপর হবে। তারা সকলে সমাবেতভাবে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে, যদিও সে তাদেরই কারো আপন পুত্র ও হয়ে থাকে”।এ সনদে সন্ত্রাস নির্মূলের জন্য নি¤œ বর্ণিত ধারাসমূহ অন্তর্ভুক্ত ছিল। যথা:হ চুক্তিবদ্ধ কােন সম্প্রদায়ই বাইরের কোন শক্রর সাথে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারবে না;হ অপরাধীকে উপযুক্ত শান্তি ভোগ করতে হবে;হ মুসলিম ও অমুসলিম বিভিন্ন সম্প্রদায় স্বাধীনভাবে নিজ ধর্ম পালন করবে, কেউ কারো ব্যক্তিগত ধর্মীয় ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবে না ইত্যাদি।মদীনা সনদ সকল সম্প্রদায় ও ধর্মের জনগণের সহ-অবস্থানের অত্যুজ্জ্বল দৃষ্টান্ত । এ সনদে বর্নিত ধারায় সকলের শান্তিপূর্ণভাবে সহ-অবস্থানের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়। (সমাপ্ত)
লেখক : প্রতিষ্ঠাতা,কুমিল্লা জেলা মাদরাসাখতিব,  প্রাবন্ধিক ও উপস্থাপক।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

হাজীগঞ্জে খালে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর লাশ

হাজীগঞ্জে খালে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর লাশ

রাজধানীর বাসাবোয় ১০ তলা বিল্ডিংয় থেকে পড়ে ২ শ্রমিক নিহত

রাজধানীর বাসাবোয় ১০ তলা বিল্ডিংয় থেকে পড়ে ২ শ্রমিক নিহত

এক ভিসায় যাওয়া যাবে মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশে

এক ভিসায় যাওয়া যাবে মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশে

সাউথ এশিয়ান ল’ ইয়ার্স ফোরামের ইন্টারন্যাশনাল চ্যাপ্টারের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

সাউথ এশিয়ান ল’ ইয়ার্স ফোরামের ইন্টারন্যাশনাল চ্যাপ্টারের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

অধ্যক্ষের কক্ষে শিক্ষককে পেটালেন ছাত্রলীগ নেতা

অধ্যক্ষের কক্ষে শিক্ষককে পেটালেন ছাত্রলীগ নেতা

বিজিবি'র পৃথক অভিযানে ৪ কেজি আইস উদ্ধার, আটক-১

বিজিবি'র পৃথক অভিযানে ৪ কেজি আইস উদ্ধার, আটক-১

সব বিষয়ে পাস, বাস্তব প্রশিক্ষণে নম্বর না দেয়ায় ফেল ১৩ শিক্ষার্থী

সব বিষয়ে পাস, বাস্তব প্রশিক্ষণে নম্বর না দেয়ায় ফেল ১৩ শিক্ষার্থী

হজ পালনে সউদী গেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন বাংলাদেশি

হজ পালনে সউদী গেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন বাংলাদেশি

২২ মে থেকে বাজারে নওগাঁর আম, সবশেষে আম্রপালি

২২ মে থেকে বাজারে নওগাঁর আম, সবশেষে আম্রপালি

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

৬৪ বছর বয়সে বিমান চালনার স্বপ্ন-পূরণ

৬৪ বছর বয়সে বিমান চালনার স্বপ্ন-পূরণ

টঙ্গীতে প্লাস্টিকের গোডাউনে আগুন

টঙ্গীতে প্লাস্টিকের গোডাউনে আগুন

ইসরায়েলি অভিযান, রাফা ছেড়েছেন ৬ লাখ ফিলিস্তিনি

ইসরায়েলি অভিযান, রাফা ছেড়েছেন ৬ লাখ ফিলিস্তিনি

র‍্যাব-১১ হাতে ২২ বছর পর স্ত্রী হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেপ্তার

র‍্যাব-১১ হাতে ২২ বছর পর স্ত্রী হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেপ্তার

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে আরও দেশের প্রতি আহ্বান এরদোয়ানের

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে আরও দেশের প্রতি আহ্বান এরদোয়ানের

বাগেরহাটে সংসদ সদস্যের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন

বাগেরহাটে সংসদ সদস্যের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন

এই ট্রেনে চড়েই চলে যাবেন বিশ্বের একেবারে শেষ প্রান্তের… কোথায় জানেন

এই ট্রেনে চড়েই চলে যাবেন বিশ্বের একেবারে শেষ প্রান্তের… কোথায় জানেন

পশ্চিমবঙ্গের মালদহে বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

পশ্চিমবঙ্গের মালদহে বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

হংকং-সিঙ্গাপুরের পর এবার নেপালে নিষিদ্ধ হলো ভারতীয় মশলা

হংকং-সিঙ্গাপুরের পর এবার নেপালে নিষিদ্ধ হলো ভারতীয় মশলা

চবি ঝর্ণা দেখতে এসে ঝরে গেল আরও একটি প্রাণ

চবি ঝর্ণা দেখতে এসে ঝরে গেল আরও একটি প্রাণ