নিষ্ঠাবান তিন সাহাবী (রা:)-এর কাহিনী
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম
সুরা তাওবার নামকরণ করা হয়েছে কারণ এ সুরাতে তিনজন সাহাবীর তাওবা কবুল ও গোনাহ মাফ করার কথা বলা হয়েছে। এ সুরার অন্য একটি নাম আছে সেটি হলো, বারাআতু যার অর্থ সম্পর্কচ্ছেদ করা। কারণ এ সুরায় মুশরিকদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। আল্লাহ তা’আলা বলেন,“আর যে তিনজনের ব্যাপারে মূলতবী করে দেয়া হয়েিিছল তাদেরকেও তিনি মাফ করে দিয়েছেন। পৃথিবী তার সমগ্র ব্যাপকতা সত্ত্বেও যখন তাদের জন্য সংকীর্ণ হয়ে গেলো, তাদের নিজেদের প্রাণও তাদের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়ালো এবং তারা জেনে নিলো যে, আল্লাহর হাত থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর নিজের রহমতের আশ্রয় ছাড়া আর কোন আশ্রয়স্থল নেই তখন আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের দিকে ফিরলেন যাতে তারা তাঁর দিকে ফিরে আসে। অবশ্যই আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল ও করুণাসয়।”(সুরা তাওবা:১১৮)
আয়াতে তিনজন সাহাবী রা: এর তাওবা কবুল ও গোনাহ মাফের ঘোষণা এসেছে। সেই তিনজন সাহাবী হলেন, হযরত কাব ইবনে মালেক, হিলাল ইবনে উমাইয়াহ এবং মুরারাহ ইবনে রুবাই রাজি’আল্লাহু তা’আলা আনহুম। এই তিনজন সাহাবী ছিলেন সাচ্চা ঈমানদার। তাবুক যুদ্ধের আগে এই তিনজন বহুবার আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছেন। শেষের দু’জন বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছেন। কাজেই তাদের ঈমানী সত্যতা সব রকমের সংশয়-সন্দেহের উর্ধে ছিল। প্রথমজন বদরী সাহাবী ছিলেন না কিন্তু বদর ছাড়া প্রতিটি যুদ্ধে নবী সা: এর সাথে অংশ গ্রহণ করেছিলেন। ইসলামের জন্য তার এমন ত্যাগ প্রচেষ্টা ও সংগ্রাম সাধনা সত্ত্বেও এমন নাজুক সময়ে যখন যুদ্ধ করার শক্তি ও সামর্থের অধিকারী প্রত্যেক মু’মিনকে যুদ্ধ করার জন্য এগিয়ে হুকুম দেয়া হয়েছিল তখন তারা যে অলসতা ও গাফলতির পরিচয় দিয়েছিলেন সে জন্য তাদেরকে কঠোরভাবে পাকড়াও করা হয়েছিল।
নবী সা: যখন তাবুক থেকে মদীনায় ফিরে এলেন তখন যারা পিছনে থেকে গিয়েছিলো তারা ওযর পেশ করার জন্য হাজির হলো। তাদের মধ্যে ৮০ জনেরও বেশী ছিল মুনাফিক। মুনাফিকরা মিথ্যা ওযর পেশ করেছিল এবং রাসুলুল্লাহ সা: তা মেনে নিচ্ছিলেন। তারপর এলো এ তিনজন মু’মিনের পালা। তারা পরিস্কারভাবে নিজেদের দোষ স্বীকার করলেন। নবী সা: তাদের তিনজনের ব্যাপারে ফয়সালা মুলতবী রাখলেন। তিনি সাধারণ মুসলমানদের হুকুম দিলেন, আল্লাহর নির্দেশ না আসা পর্যন্ত তাদের সাথে কোন প্রকার সামাজিক সম্পর্ক রাখা যাবে না। নবী সা: কড়া নির্দেশ জারি করেন কেউ তাদের সাথে সালাম কালাম করতে পারবে না। ৪০দিন পরে তাদের স্ত্রীদেরকেও তাদের থেকে আলাদা বসবাস করার কঠোর আদেশ দেয়া হলো। আসলে উল্লেখিত আয়াতে তাদের অবস্থার যে ছবি আঁকা হয়েছে মদীনার জনবসতীতে তাদের অবস্থা ঠিক তাই হয়ে গিয়েছিল। শেষে তাদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের ব্যাপারটি যখন ৫০ দিনে এসে ঠেকলো তখন ক্ষমার এ ঘোষনা নাযিল হলো।
এ তিন জনের মধ্য থেকে হযরত কাব ইবনে মালেক অত্যন্ত বিস্তারিতভাবে নিজের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। এ ঘটনা বড়ই শিক্ষাপ্রদ। বৃদ্ধ বয়সে তিনি অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। এ সময় তার ছেলে আব্দুল্লাহ তাকে হাত ধরে নিয়ে চলাফেরা করতেন। আব্দুল্লাহকে তিনি নিজেই এ ঘটনা এভাবে শুনান। তাবুক যুদ্ধের প্রস্তুতি পর্বে নবী সা: যখনই মুসলমানদেরকে যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করার আবেদন জানাতেন তখনই আমি মনে মনে সংকল্প করে নিতাম যে, যুদ্ধে যাবার প্রস্তুতি নিবো। কিন্তু ফিরে এসে আমাকে অলসতায় পেয়ে বসতো এবং আমি বলতাম, এখনই এত তাড়াহুড়া কিসের, রওয়ানা দেবার সময় যখন আসবে তখন তৈরী হতে কতটুকু সময়ই বা লাগবে। এভাবে আমার প্রস্তুতি পিছিয়ে যেতে থাকলো। তারপর একদিন সেনাবাহিনী রওয়ানা দেবার সময় এসে গেলো। অথচ তখনো আমি তৈরী ছিলাম না। আমি মনে মনে বললাম, সেনাবাহিনী চলে যাক আমি এক দু’দিন পর পথে সেনাবাহিনীর সাথে যোগ দিবো। কিন্তু তখনও একই অলসতা আমার পথের বাধা হয়ে দাঁড়ালো। এভাবে সময় পার হয়ে গেলো। এ সময় যখন আমি মদীনায় থেকে গিয়েছিলাম আমার মন ক্রমেই বিষিয়ে উঠেছিল। কারণ আমি দেখছিলাম যাদের সাথে এ শহরে আমি রয়েছি তারা হয় মুনাফিক, নয়তো দুর্বল, বৃদ্ধ ও অক্ষম লোক যাদেরকে আল্লাহ অব্যাহতি দিয়েছেন। নবী সা: তাবুক থেকে ফিরে এসে যথারীতি মসজিদে প্রবেশ করে দু’রাকাত নফল সালাত পড়লেন। তারপর তিনি লোকদের সাথে সাক্ষাত করার জন্য বসলেন। মুনাফিকরা এ মজলিসে এসে লম্বা লম্বা কসম খেয়ে তাদের ওযর পেশ করতে লাগলো। এদের সংখ্যা ছিল ৮০ এর চাইতেও বেশী। রাসুলুল্লাহ সা: তাদের প্রত্যেকের বানোয়াট ও সাজানো কথা শুনলেন। তাদের লোক দেখানো ওযর মেনে নিলেন এবং তাদের অন্তরের ব্যাপার আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়ে বললেন, আল্লাহ তোমাদের মাফ করুন। তারপর আমার পালা এলো। আমি সামনে গিয়ে সালাম দিলাম। তিনি আমার দিকে চেয়ে মুচকি হেসে বললেন, আসুন! আপনাকে কিসে আটকে রেখেছিল? আমি বললাম, আল্লাহর কসম! ঐ দিন আমি কোন দুনিয়াদারের সামনে হাযির হতাম তাহলে অবশ্যি কোন না কোন কথা বানিয়ে তাকে সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করতাম। কথা বানিয়ে বলার কৌশল আমিও জানি। কিন্তু আপনার ব্যাপারে আমার দৃঢ় বিশ^াস যদি এখন কোন মিথ্যা ওযর পেশ করে আমি আপনাকে সন্তুষ্ট করেও নেই তাহলে আল্লাহ নিশ্চয়ই আপনাকে আমার প্রতি আবার নারাজ করে দিবেন। তবে যদি আমি সত্য বলি তাহলে আপনি নারাজ হয়ে গেলেও আমি আশা রাখি আল্লাহ আমার জন্য ক্ষমার কোন পথ তৈরী করে দেবেন। আসলে পেশ করার মতো কোন ওযরই আমার নেই। যুদ্ধে যাওয়ার ব্যাপারে আমি পুরোপুরি সক্ষম ছিলাম। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ সা: বললেন, এ ব্যক্তি সত্য বলেছে। ঠিক আছে, চলে যাও এবং আল্লাহ তোমার ব্যাপারে কোন ফায়সালা না দেয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকো। আমি উঠে নিজের গোত্রের লোকদের মধ্যে গিয়ে বসলাম। এখানে সবাই আমার পেছনে লাগলো। তারা আমাকে এ বলে তিরস্কার করতে লাগলো যে, তুমিও কেন মিথ্যা ওযর পেশ করলে না ? এসব কথা শুনে আবার রাসুলের কাছে গিয়ে কিছু বানোয়াট ওযর পেশ করার জন্য আমার মনে আগ্রহ সৃষ্টি হলো। কিন্তু যখন শুনলাম আরো দু’জন সৎলোক আমার মতো একই সত্য কথা বলেছেন তখন আমি মানসিক প্রশান্তি অনুভব করলাম এবং আমার সত্য কথার ওপর অটল থাকলাম।
এরপর নবী সা: সাধারণ হুকুম জারি করলেন, আমাদের তিন জনের সাথে কেউ কথা বলতে পারবে না। অন্য দু’জন তো ঘরের মধ্যে বসে রইলো কিন্তু আমি বাইরে বের হতাম, জামায়াতে সালাত পড়তাম এবং বাজারে ঘোরাফেরা করতাম। কিন্তু কেউ আমার সাথে কথা বলতো না। মনে হতো, এদেশটি একদম বদলে গেছে। আমি যেন এখানে একজন অপরিচিত আগুন্তক। এ জনপদের কেউ আমাকে জানে না, চেনে না। মসজিদে সালাত পড়তে গিয়ে যথারীতি নবী সা: কে সালাম করতাম। আমার সালামের জবাবে তাঁর ঠোঁট নড়ে উঠছে কি না তা দেখার জন্য আমি অপেক্ষা করতাম। কিন্ত অপেক্ষা করাই সার হতো। তাঁর নযর আমার ওপর কিভাবে পড়ছে তা দেখার জন্য আমি আড়চোখে তাঁর প্রতি তাকাতাম। কিন্তু অবস্থা ছিল এই যে, যতক্ষণ আমি সালাত পড়তাম ততক্ষণ তিনি আমাকে দেখতে থাকতেন এবং যেই আমি সালাত শেষ করতাম অমনি আমার উপর থেকে চোখ ফিরিয়ে নিতেন।
একদিন ঘাবড়ে গিয়ে আমার চাচাত ভাই ও ছেলে বেলার বন্ধু আবু কাতাদার কাছে গেলাম। তার বাগানের পাঁচিলের ওপর উঠে তাকে সালাম দিলাম। কিন্তু আল্লাহর সেই বান্দাটি আমার সালামের জবাবও দিলো না। আমি বললাম: হে আবু কাতাদাহ! আমি তোমাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞেস করছি আমি কি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালবাসি না? সে নীরব রইলো। আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, সে নীরব রইলো। তৃতীয়বার যখন আমি কসম দিয়ে তাকে এ প্রশ্ন করলাম, তখন সে শুধুমাত্র এতটুকু বললো: আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভাল জানেন। এ কথায় আামার চোখে পানি এসে গেলো। আমি পাঁচিল থেকে নেমে এলাম।
এ সময় আমি একদিন বাজার দিয়ে যাচ্ছিলাম। এমন সময় সিরিয়ার নাবতী বংশীয় এক লোকের সাথে দেখা হলো। সে রেশমের মোড়া গাসসান রাজার একটি পত্র আমার হাতে দিল। আমি পত্রটি খুলে পড়লাম। তাতে লিখা ছিল, আমরা শুনেছি, তোমার নেতা তোমার ওপর উৎপীড়ন করছে। তুমি কোন নগন্য ব্যক্তি নও। তোমাকে ধ্বংস হতে দেয়া যায় না। আমাদের কাছে চলে এসো। আমরা তোমাকে মর্যাদা দান করবো। আমি বললাম, এ দেখি আর এক আপদ! তখনই চিঠিটাকে চুলোর আগুনে ফেলে দিলাম। চল্লিশটি দিন এভাবে কেটে যাবার পর রাসুলুল্লাহ সা: এর কাছ থেকে তাঁর দূত এই হুকুম নিয়ে এলেন যে, নিজের স্ত্রী থেকেও আলাদা হয়ে যাও। আমি জিজ্ঞেস করলাম তাকে কি তালাক দিয়ে দিবো। জবাব এলো, না তালাক নয়। শুধু আলাদা থাকো। কাজেই আমি স্ত্রীকে বলে দিলাম, তুমি বাপের বাড়ি চলে যাও এবং আল্লাহ এ ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত দেয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকো।
এভাবে উনপঞ্চাশ দিন পার হয়ে পঞ্চাশ দিন পড়লো। সেদিন সকালে সালাতের পরে আমি নিজের ঘরের ছাদের ওপর বসে ছিলাম। নিজের জীবনের প্রতি আমার ধিক্কার জাগছিল হঠাৎ এক ব্যক্তি চেঁচিয়ে বললো: কাব ইবনে মালিককে অভিনন্দন। এ কথা শুনেই আমি সেজদায় নত হয়ে গেলাম। আমি নিশ্চিত হলাম যে, আমার ক্ষমার ঘোষনা জারি হয়ে হয়েছে। এরপর লোকেরা দলে দলে ছুটে আসতে লাগলো। তারা প্রত্যেকে পাল্লা দিয়ে আমাকে মুবারকবাদ দিচ্ছিল। তারা বলছিল তোমার তওবা কবুল হয়েছে। আমি উঠে সোজা মসজিদে নববীর দিকে গেলাম। দেখলাম, নবী সা: এর চেহেরা আনন্দে উজ্জল হয়ে উঠেছে। আমি সালাম দিলাম। তিনি বললেন, তোমাকে মুবারকবাদ। আজকের দিনটি তোমার জীবনের সর্বোত্তম দিন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এ ক্ষমা কি আপনার পক্ষ থেকে না আল্লাহর পক্ষ থেকে। বললেন, আল্লাহর পক্ষ থেকে এবং এ সংগে তিনি সংশ্লিষ্ট আয়াত শুনিয়ে দিলেন। আমি বললাম: হে আল্লাহর রাসুল! আমার সমস্ত ধন-সম্পদ আল্লাহর পথে সদকা করে দিতে চাই। এটাও আমার তওবার অংশ বিশেষ। বললেন: কিছু রেখে দা, এটাই তোমার জন্য ভালো। এ বক্তব্য অনুযায়ী আমি নিজের খয়বরের সম্পত্তির অংশটুকু রেখে দিলাম। বাদবাকি সব সাদকা করে দিলাম। তারপর আল্লাহর কাছে অংগীকার করলাম, যে সত্য কথা বলার কারণে আল্লাহ আমাকে মাফ করে দিয়েছেন, তার ওপর আমি সারা জীবন প্রতিষ্ঠিত থাকবো। কাজেই আজ পর্যন্ত আমি জেনে বুঝে যথার্থ সত্য ও প্রকৃত ঘটনা বিরোধী কোন কথা বলিনি এবং আশা করি আল্লাহ আগামীতেও তা থেকে আমাকে বাাঁচাবেন।” এ ঘটনা থেকে অনেক কিছু শিক্ষার আছে। প্রত্যেক মু’মিনের মনে তা বদ্ধমূল হয়ে যাওয়া উচিত। এক, প্রথমত: কুফর ও ইসলামের সংঘাতের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটু ঢিলেমী সারাজীবনের ইবাদাত ও দীনদারী হুমকীর সম্মূখীন হয়ে পড়ে। দুই, ইসলামের দায়িত্ব পালনে গড়িমসি করা গোনাহের অন্তর্ভুক্ত। তিন, মুনাফিক হলে কোন প্রশ্ন নেই কারণ তার কাছে এর চেয়ে বেশী কিছু আশা করা যায় না। কিন্তু মু’মিন সত্য বলার পরও খড়গ নেমে আসে, এর অর্থ এই নয় যে, তাদের ঈমানের ব্যাপারে সন্দেহ আছে। বরং মু’মিন হওয়ার পরও কেন মোনাফিকের মত আচরণ হলো। বরং তাঁদের ঈমানকে আরো সাচ্চা করে নেয়া হলো এবং এতবড় খড়গ নামার পরও তারা হতোদ্যম হননি বরং ঈমানের ওপর টিকে রয়েছে। ফলে আল্লাহ তাঁদের তাওবা কবুল করলেন।
লেখক: শিক্ষাবিদ, গবেষক, কলামিস্ট।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন
টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ
লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা
বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা
বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত
পাকিস্তান থেকে যেসব পণ্য নিয়ে এবার এলো জাহাজ