আউলিয়াদের জীবন

Daily Inqilab নেছার উদ্দিন

১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম

শায়্খ মাওলানা মোহাম্মাদ ক্বোব্বাদ (রহঃ) দমদমা, নোয়াখালী এর সংক্ষিপ্ত জীবন ও কর্ম ঃ
নাম ও পরিচয় ঃ নাম ঃ মোহাম্মাদ ক্বোব্বাদ। তাঁর সন্মানিত পিতার নাম হাজী টোকামিয়া।
জন্ম ঃ ১৩১৬ হিজরী মোতাবেক ১৯০৬ সালে নোয়াখালী জেলাধীন বেগমগঞ্জ উপজেলার ৫নং ছয়ানী ইউনিয়নের জাহানাবাদ (দমদমা) গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন।

শিক্ষা জীবন ঃ কুরআন কারীম ও প্রাথমকি আরবী শিক্ষা তিনি পারিবারিক পরিবেশে গ্রহণ করেন। এরপর তার পিতা তাকে বাড়ির সামনে অবস্থিত দমদমা চৌধুরী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়ে দেন। সেখান থেকে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে তিনি স্থানীয় হাইস্কুলে ভর্তি হন। অতঃপর ১৩ মুহাররম হিঃ ১৩৩৪ হিজরীতে ১৮ বছর বয়সে তিনি লক্ষীপুর জেলার বটতলী আশরাফুল মাদারিস (শায়খ মাওলানা আবদুল আজিজ {জনাবওয়ালা} (রঃ) এর) মাদ্রাসায় জামাআতে হাফ্তুমে ভর্তি হন। ১৩৩৬ হিজরীতে ৫ শাওয়াল পর্যন্ত প্রায় তিন বছর জনাবওয়ালা (রহঃ) এর নিকট পড়াশোনা করেন।

উচ্চ শিক্ষা: তার পর তিনি চট্রগ্রাম আল জামেয়াতুল আহলিয়্যা দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী (মাদ্রাসা) য় শরহে বেকায়া জামাআতে ভর্তি হন। সেখানে তিনি ২বছর পড়েন। অতঃপর তিনি ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দে চলে যান। দেওবন্দে গিয়ে মিশকাত জামাআতে ভর্তি হন। দাওরায়ে হাদীসসহ শিক্ষাজীবন দেওবন্দেই সমাপ্ত করেন। দেওবন্দ মাদরাসায় পড়ালেখা শেষ করে, থানাভবনে হাকীমুল উম্মত হযরত থানভী ( রহঃ) এর খানকায় চলে যান, সেখানে তাছাউফের তা’লীম ও তারবিয়্যাত গ্রহণ করেন। পাশাপাশি ছিহাহ সিত্তাহসহ হাদীসের গুরুত্বপূর্ণ কিতাবগুলো আবারও তিনি মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) ও মাওলানা যফর আহমাদ উসমানী (রহঃ) এর নিকট পড়ার সৌভাগ্য লাভ করেন।

আধ্যাত্মিক দীক্ষা ঃ হাকীমুল উম্মাহ শাহ্ আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) এর দরবারে তিনি তাছাউফ ও সুলূকের সাধনায় লিপ্ত হন। সাথে সাথে তাঁর খেদমত করতে থাকেন। হযরত থানভী (রহঃ) কোব্বাদ সাহেবের আমল- আখলাক, তাকওয়া- পরহেজগারী ও সাদা মাঠা জীবন যাপনে যার পর নাই আনন্দিত হন। খুশি হয়ে তার ব্যাপারে হযরত থানভী (রহঃ) বলতেন “ যদি কেউ ছাহাবীর মত লোক দেখতে চাও, তো নোয়াখালীর কোব্বাদকে দেখ”।

শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান: থানাভবন থেকে দেশে এসে তিনি প্রথমে জনাবওয়ালা ( রহঃ) এর সাথে পরামর্শ করে বেগমগঞ্জ বাংলাবাজার থেকে তিন মাইল দক্ষিণে জাহানাবাদে (বিজয় নগরে) দমদমা আশরাফিয়া মাদরাসা নামে একটি (দাওরায়ে হাদীস) মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। একটি বিশাল দিঘীসহ ৪২ একর সম্পত্তি তিনি ঐ মাদ্রাসার জন্য ওয়াকফ করে দেন । পরে তিনি দমদমা মাদ্রাসা ছাড়া আরো অনেকটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। শেষ বয়সে তিনি ভারতের হাসনাবাদ চলে যান। সেখানে তার স্থানীয় ভক্তদের সহযোগিতায় তিনি আরেকটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন।

তাঁর হাতে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসাসমূহ: ১. জাহানাবাদ মাদরাসা, নোয়াখালী। ২. দমদমা আশরাফিয়া (ক্বোব্বাদিয়া) মাদরাসা, নোয়াখালী। ৩. হাজীপুর আশরাফুল উলূম মাদরাসা,নোয়াখালী। ৪. হাসনাবাদ আশরাফিয়া মাদরাসা,চব্বিশ পরগনা,ভারত। ৪.হরিয়ারপুর আশরাফিয়া মাদরাসা,বাগদাহ, ভারত।

তাঁর প্রশিদ্ধ রচনাবলী ঃ ১.আহ্মাদুল আরাব। ২. কেনান কুসুম। ৩. বেহেশ্তীমেওয়া। ৪.শরহে তিরমিজি। ৫.অজিফায়ে নববিয়্যাহ। ৬. হাকীমুল উম্মত। ৭.আজীজুল হাকীম।
আওলাদ ঃ বৈবাহিক জীবনে তিনি- ৫ ছেলে ও ২ মেয়ের জনক ছিলেন।
তাঁর কতিপয় স্বভাব ঃ
১. তিনি অত্যন্ত সাদাসিদে জীবন যাপন করতেন।
২.মাঝে মধ্যে তিনি চটের তৈলী জামা পরিধান করতেন।
৩.সফরে/কখনো ১/২ দিনের জন্যে এক সাথে খেয়ে নিতেন।
৪. ছোট বেলা থেকে তিনি ছিলেন মুতাওয়াক্কিল আ’লাল্লাহ।
৫.ওস্তাদগনের সেবায় সর্বদা আত্মত্যাগী।
৬.মানবতার হিতকর্মে ছিলেন আত্মভোলা।
৭.প্রায় চলাফেরায় একটি ছোট ব্যাগ হাতে রাখতেন।
ইন্তেকালঃ জীবনের শেষ দিনগুলো তিনি ভারতের হাসনাবাদে কাটান এবং ১৯৬৮ ঈসাব্দে হাসনাবাদেই ইন্তেকাল করেন। তাকে সেখানেই সমাহিত করা হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৬২ বছর।

তার কয়েকটি কারামাত ঃ-
১.তাঁর রচিত “আহমাদুল আরব” কাব্য গ্রন্থটি তাঁর একটি জিবন্ত প্রধান কারামাত কারণ-
(এক). এ কাব্য গ্রন্থটি তৎকালে মদীনা মুনাওয়ারায় নবীজীবনের কাব্য প্রতিযোগিতায় বিশ্বে প্রথম স্থান লাভ করে ছিল।
(দুই). শব্দের চয়নে, বাক্যের যোজনে তাঁর কাব্য আরবের শ্রেষ্ঠ কবি ইমরাউল কায়েসের মুয়া’ল্লাকে ও হার মানায়।
(তিন). তাঁর প্রতিটি কবিতা যেন তাঁর হৃদয়ের গহীনে থাকা ইশ্ক মুহাব্বতের উচ্ছাস যা বন্যার ঢেউ,যা অন্য দিল্কেও প্লাবিত করে। যেমনটি আল্লামা ইকবাল (রহ.) এর ভাষায়-
অর্থ:-অন্তর হতে নির্গত কথা অন্যের প্রতি আছর করে, পাখা নাহি থাকলে ও তা পাখা ছাড়া উড়তে পারে।

(চার). তিনি ছিলেন বেলায়েতের সুউচ্চ মাকামে, সাহিত্য বিদ্যায় সকলের শীর্ষে। যার বিকাশ ঘটেছে তাঁর এ অসাধারণ সাহিত্যকর্মে। যেমনটি বাদ্শাহ আলমগীরের রাজ কুমারী জে-বুন্নেসা তাঁর নিজভাষায় পারস্য সম্রাট কে লিখে,নিজ হৃদয়ে লালিত ইমানী চেতনার মর্মবাণী তাঁর সাহিত্যকর্মে বর্ণনা দিয়েছেন।

অর্থঃ-আমি আমার কথার মধ্যে লুকিয়ে আছি, যেমন ফুলের সুগন্ধি ফুলের পাপড়ীর মধ্যে লুকায়িত থাকে। সুতরাং যে আমাকে দেখতে চায় সে যেন আমার কথার মধ্যে আমাকে দেখে নেয়।
(পাঁচ). এ বঙ্গভূমিতে আরবি ভাষায় আবেগ বিজড়িত ছন্দে দ্বিতীয় কেউ এভাবে নবীজীর স্তুতি বর্ণনা করেছেন তা আমার জানা নেই। কারণ উক্ত কাব্যের প্রতিটি শে’র বা পংক্তি পাঠকের হৃদয়ে তোলে নবী প্রেমের হিল্লোল, ছন্দের অন্তমিল করে আশেকের হৃদয়কে মোহিত ও স্নিগ্ধ। মনে হচ্ছে যেন তিনি ইশ্ক- মুহাব্বাতের মধু তাঁর কবিতায় মেখে দিয়েছেন। যে মুখেই এটি আবৃত হয় সে হৃদয়ে তার স্বাদ অনুভূত হয়, যে কানে এর আবৃতি ধ্বনিত হয়,তার শ্রুতিতে আসক্তি আসে।

(ছয়). লোকমুখে নোয়াখালী জেলাকে “ছানী আরব” বলার ক্ষেত্রে এ কিতাবটি প্রামাণ্য উজ্জ্বল দলীলের ও দাবী রাখে এবং দলীল হয়ে থাকবে।

(সাত) সর্বোপরি কথা হলো এ কাব্যগ্রন্থ খানি জগৎ জোড়া প্রসিদ্ধ বুজুর্গ হাকীমুল উম্মত মুজাদ্দিদে মিল্লাত শাহ্ আশ্রাফ আলী থানবী (রহ.) এর নিকট তাঁর অন্তিম সময় পেশকরা হলে, তিনি এটির মকবুলিয়াতের জন্যে প্রাণভরে দোয়া করেন।

২.তাঁর বাংলা কাব্য গ্রন্থ “ কেনান কুসুম” যার ভাষার পান্ডিত্যের কাছে বঙ্কিমের সাহিত্যও পরাজিত। এত উচ্চাঙ্গের ভাষায় তিনি এটি রচনা করেছেন, অবশেষে তিনি এটির একটি ব্যাখ্যাও লিখেছেন।

৩.“হাকিমুল উম্মত” ও “আজিজুল হাকিম” তার দুটি ফার্সি ভাষায় লিখিত কাব্য গ্রন্থ। কোন ইচ্চুক পাঠক যদি এ অসাধারণ কাব্য পড়তে চান তাহলে তাকে তা দেয়া যেতে পারে। তা পাঠান্তে আপনি অবশ্যই বুঝতে পারবেন আবেগ আর ভাষার সংমিশ্রনে কাব্য কি ভাবে রচিত হতে পারে।

৪. তিনি ছিলেন ফানায়্যিাতে সুউচ্চ মাকামে। এ কারণে তাকে কখনো দেখা যেতা এখানে আবার মূহুর্তের মধ্যে ওখানে।

৫. আরো অনেক কারামাত রয়েছে।
তৎকালের পরিবেশ পরিস্থিতে দ্বীনী জিন্দেগী গড়নে হযরতের কতিপয় মূল্যবান নসীহত ঃ ১. কানূনাতে মাদ্রাছায়ে আশরাফিয়া-(তালিবে ইলমদের জন্য)
আমি খোশদেলেতে নিম্নলিখিত কানূনগুলি স্বীকার করিতেছি ও পালন করিতে আহাদ (অঙ্গিকার) করিতেছি। অন্যথায় মাদ্রাছা হইতে বিতাড়িত হইব।

১। ছের মুন্ডাইতে থাকিব। এক মুষ্ঠির কম দাড়িতে অস্র ব্যবহার করিবনা। মোচকে কাঁচি দিয়া মিটাইব।

২। খেল,তামাসা,গীতনাট,সিনেমা,দুনিয়াবী সভা- সমিতিতে যাইবনা। বিশেষ জরুরত ভিন্ন হাটে শহরে যাইবনা । মোকদ্দমাবাজী করিবনা। রেডিও ও মাইকে যোগদিবনা।

৩। কাহারো সহিত বিনা কাজে হাছাদ করিবনা। তাকাব্বরী করিবনা। ছোট হইয়া উঠক বৈঠক, চলাফেরা করিব। মোছলমান মাত্রকেই আগে ছালাম দিবার চেষ্টা করিব ও যতবার দেখাহয় ততবার ছালাম দিব। (হুজুর (দঃ) বাচ্চাদিগকেও ছালাম ফরমাইতেন।)

৪। ওস্তাদ ছাহেবানের বিনা এজাজতে মাদ্রাছায় ধার,উধার বেচাকিনা ইত্যাদি মোয়ামলা করিবনা।

৫। অসুখে ঔষধ স্বরূপ ব্যতিত পানের আদত করিবনা। মেছওয়াক পানের উত্তম বদল। মেছওয়াক বহুত বহুত করিব। ধুমপান করিবনা। ব্রাস ব্যবহার করিবনা।

৬। জায়গীরের আন্দর বাড়ীতে যাইবনা ও আন্দর বাড়িতে খানা খাইবনা। চক্ষুতে ধরে, এরূপ মেয়ে পড়াইবনা। পড়ার উপলক্ষে আসিয়া বিবাহের সুত্রপাত করিবনা। জায়গীর ওয়ালার বিনা এজাজতে জায়গীর ছাড়িয়া কোথাও যাইবনা, খাইবনা ও রাত্রি যাপন করিবনা। সাইকেল ব্যবহার করিবনা।

৭। হাতে ঘড়ি বাঁধিবনা। অঙ্গুলিতে আংটি দিব না। পাউন্টেনপেন ব্যবহার করিবনা। টর্চলাইট,তলোয়ার, রোল, ছড়ি, ইত্যাদি যাহা চোর, ডাকাত ও বাবুগণ ব্যবহার করেন,রাখিবনা ও ইংরাজি জুতা পরিধান করিবনা। চক্ষুতে খারাবী ভিন্ন চশমা ব্যবহার করিবনা। বড় গিরার নিচ পর্যন্ত কলিদার কোর্তা পরিধান করিব। বুকজেব রাখিবনা। মেছওয়াক ও ওজিফা ইত্যাদি রাখিবার জন্য বুকজেব আন্দরে রাখিব।

৮। মোটাসোটা খানা ও লেবাছের আদত করিব। পায়জামা, লুঙ্গি নালার মধ্যখান পর্যন্ত পরিধান করিব। পায়জামা হইলে আরবী পায়জামা পরিধান করিব। ঢিলা পায়জামা পরিধান করিবনা। মাথায় মিালয়া থাকে মত টুপি পরিব। প্রত্যেক জুমায় ২বার কাপড় পরিস্কার করিব। (অসমাপ্ত)

লেখক: অধ্যক্ষ, লক্ষ্মীপুর দারুল উলূম কামিল মাদ্রাসা, সদর, লক্ষ্মীপুর।

 


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে দ্বীনের সঠিক দাওয়াত পৌঁছে দিতে হবে ঃ আল্লামা সাজিদুর রহমান
শীতে কষ্ট পাচ্ছে অসহায় মানুষ
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
জুমাবারের গুরুত্ব ও ফজিলত
মিরাজুন্নবী (সাঃ) এর ইতিহাস
আরও

আরও পড়ুন

এমবাপের হ্যাটট্রিকে রিয়ালের অনায়াস জয়

এমবাপের হ্যাটট্রিকে রিয়ালের অনায়াস জয়

হল্যান্ড-ফোডেন নৈপুণ্যে চেলসিকে ছয়ে নামিয়ে চারে সিটি

হল্যান্ড-ফোডেন নৈপুণ্যে চেলসিকে ছয়ে নামিয়ে চারে সিটি

গাকপোর জোড়া গোল,সালাহর মাইলফলকের রাতে লিভারপুলের জয়

গাকপোর জোড়া গোল,সালাহর মাইলফলকের রাতে লিভারপুলের জয়

১০ জনের লড়াইয়ে শেষ হাসি আর্সেনালের

১০ জনের লড়াইয়ে শেষ হাসি আর্সেনালের

তিলক ভর্মার বীরত্বে ভারতের রোমাঞ্চকর জয়

তিলক ভর্মার বীরত্বে ভারতের রোমাঞ্চকর জয়

তিলক ভর্মার বীরত্বে ভারতের রোমাঞ্চকর জয়

তিলক ভর্মার বীরত্বে ভারতের রোমাঞ্চকর জয়

সিটি অধিনায়কের নতুন ঠিকানা এখন এসি মিলান

সিটি অধিনায়কের নতুন ঠিকানা এখন এসি মিলান

ছাগলনাইয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

ছাগলনাইয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

মতলবে আদিবা হত্যা মামলার আসামী ইমনের বাড়ি ঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা

মতলবে আদিবা হত্যা মামলার আসামী ইমনের বাড়ি ঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা

গাজাকে বাসোপযোগী করতে হবে

গাজাকে বাসোপযোগী করতে হবে

ড. মুহাম্মদ ইউনূসেই জনগণের আস্থা

ড. মুহাম্মদ ইউনূসেই জনগণের আস্থা

টি-টোয়েন্টির বর্ষসেরা আর্শদিপ

টি-টোয়েন্টির বর্ষসেরা আর্শদিপ

দ্বিতীয় বছরের মতো বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমানোর ঘোষণা কানাডার

দ্বিতীয় বছরের মতো বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমানোর ঘোষণা কানাডার

এ দেশকে নিয়ে আমরা আর কাউকে খেলতে দেব না - মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান

এ দেশকে নিয়ে আমরা আর কাউকে খেলতে দেব না - মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান

গ্রামীণ ট্রাস্টের মালিকানায় আসছে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়

গ্রামীণ ট্রাস্টের মালিকানায় আসছে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়

সৈয়দপুরে শ্যাইলার মোড় জামে মসজিদ কমিটির উদ্যোগে শতাধিক শীতবস্ত্র বিতরন

সৈয়দপুরে শ্যাইলার মোড় জামে মসজিদ কমিটির উদ্যোগে শতাধিক শীতবস্ত্র বিতরন

জেলা বিএনপির আমৃত্যু সভাপতি খোরশেদ আলমের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা

জেলা বিএনপির আমৃত্যু সভাপতি খোরশেদ আলমের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা

সৌদির নতুন জাতীয় সংগীতের সুর করবেন মার্কিন তারকা

সৌদির নতুন জাতীয় সংগীতের সুর করবেন মার্কিন তারকা

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণা করুন  : লুৎফর রহমান খান আজাদ

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণা করুন  : লুৎফর রহমান খান আজাদ

শেরপুরে আন্তঃউপজেলা ভলিবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন

শেরপুরে আন্তঃউপজেলা ভলিবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন