মাদকের আগ্রাসন ঠেকাতেই হবে

Daily Inqilab আফতাব চৌধুরী

১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১০ এএম | আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১০ এএম

মাদকাসক্তি একটি সামাজিক ব্যাধি, সর্বগ্রাসী মরণ নেশা। এ নেশার কারণে মারাত্মকভাবে আক্রান্ত দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ বিশেষ করে যুব সমাজ। মাদকের নীল দংশনে তরুণ সমাজ আজ বিপথগামী, বিপন্ন। এর বিষবাষ্প দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে। মাদকের বিষাক্ত ছোবল গ্রাস করে চলেছে নতুন প্রজন্মকে। ফলশ্রুতিতে এর বিষাক্ত কামড়ে অকালে ঝরে পড়ছে বহু তাজা প্রাণ। শূন্য হচ্ছে অনেক মায়ের বুক। সে সন্তান হারা মা-বাবার আহাজারিতে দিন দিন ভারি হচ্ছে বাতাস। ভোক্তভোগী পরিবারগুলোতে এখন শুধু শোকের মাতম। কারা সৃষ্টি করছে এমন দুর্বিসহ পরিস্থিতি? কারা ছড়িয়ে দিচ্ছে এ ভয়ানক আতংক। কারা কেড়ে নিচ্ছে মায়ের বুক থেকে তার প্রিয় সন্তানকে, দায়ী কারা? আজ আমরা এমনই এক বৈরি পরিবেশে কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি।

জর্জ বানার্ডশকে আমরা জানি। তিনি বলেছিলেন “মধ্যযুগের লোকেরা তাদের রুচিসম্মত উৎকৃষ্ট দ্রব্য উৎপন্ন করতো বলেই যে বর্তমানের তুলনায় সহজ সুন্দর জীবন যাপন করত তা নয়। তার প্রধান কারণ তারা মাদকাসক্ত ছিল না। ছাত্র-ছাত্রী, যুবক-যুবতীদের মাদকাসক্ত ভাব দেখে আমেরিকার নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোস্তাত্বিক বিভাগের অধ্যাপক হেরিংটন অভিমত ব্যক্ত করে বলেন, সমাজ, দেশ ও জাতিকে সুস্থ রাখতে হলে ছেলেমেয়েরা যাতে মাদকাসক্ত না হয় সেদিকে প্রতিটি নাগরিকের সচেতন হওয়া উচিত। এ বার্তা বিশ্বের প্রতিটি দেশের সচেতন নাগরিকদের জানিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি মিডিয়ার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

মানবধর্ম ও সমাজ ব্যবস্থার দৃষ্টিতে নেশা জাতীয় দ্রব্য উৎপাদন, ক্রয়-বিক্রয় ও সেবন গর্হিত কাজ হিসাবে পরিগণিত হলেও এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী ন্যায়নীতি বিসর্জন দিয়ে এসব উৎপাদন, বিতরণ ও পাচারের মাধ্যমে আয় করছে প্রভুত অর্থ, গড়ে তুলছে অবৈধ সম্পদ। অথচ এর খেসারত দিতে হচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষকে।

আমাদের সমাজের প্রতিটি স্থরে বিচরণ করছে সর্বনাশা মাদক। ঘুনে পোকার মত কুরে কুরে খাচ্ছে মানব অস্থিমজ্জা। অজগরের ন্যায় হামুখে খাওয়ার উপক্রম করছে গোটা মানব জাতিকে। এ ভয়ানক পরিস্থিতিতে উদ্ধিগ্ন বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব। অভিভাবকরা আতঙ্কিত, উৎকন্ঠিত। তারা শংকিত কখন মাদকের ¯্রােতে দিক হারিয়ে নেশার জালে আটকা পড়ে যায় তাদের প্রিয় সন্তান। কখন ছোবল মেরে নেশাগ্রস্থ করে পাঠিয়ে দেয় মরণকুপে। এ ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে নিজের সন্তানকে রক্ষার জন্য মা-বাবার সাথে পুরো জাতি আজ শংকিত, আতংকিত।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে মাদক কি? ফেনসিডিল, হিরোইন, কোকেন, সিডাকসিন, ইনোকট্রিন, মরফিন, টেট্রাহাইড্রো ক্যানাবিনল, মেথাডন, বিয়ার, কেনা বিসরেসিন, এ্যাবসলিউট এ্যালকোহল, ভেষজ কেনাবিস, গাঁজা, দেশী-বিদেশী মদ প্রভৃতি। তবে বর্তমানে ভয়াবহভাবে ফেনসিডিল, ভায়াগ্রা আর ইয়াবার ব্যবহার হচ্ছে সর্বত্র। এর পরিণাম যে কি হবে তা নিয়ে ভাবলে শরীরে শিহরন জাগে।

মাদক ব্যবহারে শরীরে স্বল্প মেয়াদী প্রতিক্রিয়া ঃ হ মাদক রক্তচাপ কমায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের মাত্রা হ্রাস করে। হ মাদক সেবনে ক্ষুধা ও যৌন অনুভূতি দ্রুত হ্রাস পায়। হ মতি বিভ্রম ঘটে এবং সন্ত্রস্ত ভাব দেখা যায়। হ শ্বাস-প্রশ্বাস ক্ষীণ থেকে ক্ষীনতর হয়। হ মাদকসেবী ক্রমে নিস্তেজ এবং অবসন্ন হয়ে যায়। হ হƒদস্পন্দন বৃদ্ধি পেলে রক্তচাপও বৃদ্ধি পায়। হ চলাফেরায় অসংলগ্নতা ধরা পড়ে। হ স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগের ক্ষমতা সাময়িক হ্রাস পায়। তাই যে কোন মুহুর্তে জীবন বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। হ চোখ লালচে হয় এবং মুখ শুকিয়ে যায়। হ মাদকাসক্তদের উগ্র মেজাজ, নিদ্র্র্রাহীনতা ও রাগান্বিত ভাব দেখা যায়। হ চামড়ায় ফুসকুড়ি, বমি বমি ভাব এবং নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। হ অধিক মাত্রায় মাদক সেবী মাতালের মত আচরণ করে এবং হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়ে।

মাদক ব্যবহারে শরীরে দীর্ঘ মেয়াদী প্রতিক্রিয়া ঃ হ স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটতে থাকে। হ এছাড়া মস্তিস্কে কোষের ক্ষয় প্রাপ্তি ঘটতে পারে। হ স্মৃতিশক্তি লোপ পায়। হ ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা জ্ঞান লোপ পায়। হ জীবনের সব বিষয় নিরাসক্ত হয়ে পড়ে। হ কোন কোন মাদকদ্রব্যে আসক্ত ব্যক্তিকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। হ মাদকাসক্ত মেয়েদের গর্ভের সন্তানের উপরও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে এবং সন্তানও মাদকাসক্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

মাদক ব্যবহারে অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ক্ষতি ঃ হ শ্বাস, প্রণালীতে ক্ষতি ঃ খুসখুসে কাশি থেকে যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, ক্যান্সার, শ্বাস-প্রশ্বাস ক্ষীন হওয়া। হ চোখের ক্ষতি ঃ চোখের মনি সঙ্কুচিত হওয়া, দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হয়ে যাওয়া। হ লিভারের ক্ষতি ঃ জন্ডিস, হেপাটাইটিস, সিরোসিস ও ক্যান্সার হতে পারে। হ কিডনীর ক্ষতি ঃ কার্যক্ষমতা হ্রাস পাওয়া, ঘন ঘন সংক্রমণ হওয়া, পরিশেষে কিডনী অকার্যকর হয়ে যাওয়া, হƒদযন্ত্রের কার্যকারিতা হ্রাস পাওয়া ইত্যাদি। হ হƒদযন্ত্র ও রক্ত প্রণালীতে ক্ষতি ঃ হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়া, হƒদযন্ত্র বড় হয়ে যাওয়া, হƒদযন্ত্রের কার্যকারিতা হ্রাস পাওয়া। রক্তকণিকার সংখ্যায় পরিবর্তন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া, রক্তস্বল্পতা ইত্যাদি। হ খাদ্য প্রণালীতে ক্ষতি ঃ রুচি কমে যাওয়া, হজমশক্তি হ্রাস পাওয়া, আলসার, এসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্যান্সার ইত্যাদি। হ ত্বকের ক্ষতি ঃ ভিটামিন ও পুষ্টির অভাবে ত্বক হয়ে উঠে খসখসে শুস্ক। চুলকানী, ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হওয়া, ফোঁড়া, ঘা ইত্যাদি। হ যৌন ক্ষমতা ও প্রজননের ক্ষতি ঃ যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া, যৌন স্পৃহা কমে যাওয়া, বিকৃত শুক্র থেকে বিকৃত সন্তানের জš§, সন্তান জš§দানে অক্ষমতা। সিফিলিস, গনোরিয়া, এইডস ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হওয়া। মেয়েদের ক্ষেত্রে এ প্রভাব আরো মারাত্মক। গর্ভের সন্তান বিকৃত হয়ে যাওয়া, মৃত সন্তান প্রসব করা, জš§কালীন শিশুর স্বল্প ওজন, জন্মের সাথে সাথেই নবজাতকের বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হওয়া। হ মস্তিস্ক ও স্নায়ুতন্ত্র এবং মানসিক ক্ষতি ঃ নেশাগ্রস্ত অবস্থায় প্রলাপ বকা, আত্মহত্যার প্রবণতা, পরিবেশ ও পারিপার্শ্বিকতা সম্পর্কে অসচেতনতা, মাথা ঘুরানো, চিন্তাশক্তি লোপ পাওয়া, অমনোযোগীতা, স্নায়ুবিক দূর্বলতা, স্মরণশক্তি কমে যাওয়া, অস্থিরতা ও অধৈর্য অবস্থা, ব্যক্তিত্বের পরিবর্তন, আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া, উদ্বেগ, ভয় পাওয়া, বিষন্নতা ইত্যাদি মানসিক রোগ দেখা দেয় অনেক ক্ষেত্রে।

মাদকসেবীদের চিহ্নিত করার উপায় ঃ মাদকসেবীদের চিহ্নিত করার স্বাভাবিক লক্ষণগুলো হলো হ চোখে সাধারণ আকৃতির চেয়ে বড় করে তাকানো। হ হঠাৎ স্বাস্থ্যহানি বা আকস্মিক স্বাস্থ্যবান হয়ে যাওয়া। হ চোখ ও মুখ ফোলা এবং চোখ লালচে হওয়া। হ সামান্য বিষয়ে অতিরিক্ত রেগে যাওয়া। হ অধিক রাত করে ঘুমানো এবং বিলম্বে ঘুম থেকে উঠা। হ একাকী অন্ধকার নির্জন রুমে সময় কাটানো। হ উদাসী-উদাসী ভাব এবং সবকিছুতে ভুল করা। হ নিকটাত্মীয় এবং পরিবার পরিজনদের সাহচর্য এড়িয়ে চলা। হ সব বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতা, হীনমন্যতায় ভোগা। বিষন্ন খেয়ালে ভাবনার গভীর অন্তরালে কিছু খোজাঁ। হ বেশী বেশী টাকা ব্যয় করা এবং অভিভাবকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক টাকা আদায় করা। হ কখনো খাদ্যের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া আবার কখনো হ্রাস পাওয়া। হ নিজের শরীর স্বাস্থ্য ও পোশাকের প্রতি খেয়ালহীনতা ইত্যাদি সাধারণ কারণ, যা সহজেই ধরা পড়তে পারে।

পারিবারিক কর্তব্য ঃ পারিবারিক ভাবে মাদক বা ড্রাগসেবীদের চিহ্নিত করতে পারলে, তাদের উচিৎ কাজ হলো- হ মাদকে আসক্তির মূল কারণ খুঁজে বের করা। হ প্রেমঘটিত কোন কারণ হলে এর সুস্থ সুন্দর সমাধান দেওয়া। হ মানসিক পারিবারিক চাপ প্রয়োগ না করে তাকে ভালবাসা ও স্নেহের বন্ধনে আরো নৈকট্যে নিয়ে আসা। পরিবারের কেউ অন্ততঃ তার খুব কাছাকাছি হওয়া এবং বন্ধুত্বের স¤পর্কে আবদ্ধ হওয়া। হ সর্বোপরি তাকে বুঝিয়ে মাদক সেবন থেকে দূরে থাকতে সহায়তা করা। হ মাদকাসক্তদের সঙ্গে মেলা-মেশার সুযোগ না দেয়া।

মাদক বা ড্রাগের কালো বিষাক্ত ভয়াবহ ছোবল থেকে নিজে বাঁচুন, আগামী প্রজš§কে বাঁচান। পারিবারিক, ব্যক্তিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধ রক্ষা করুন। আসুন, অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে আমরা পরস্পর পরস্পরের সহযোগী বন্ধু হই। শুধু আইন করলেই হবে না, বিপ্লব করলেই হবে না, সংস্কারমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে জনসাধারণের বিশেষ করে যুব সমাজের মধ্যে প্রোথিত করতে হবে মাদকবিরোধী চেতনাকে, জোরদার করতে হবে মাদক বিরোধী আন্দোলনকে। আমরা সেদিনই মাদকবিরোধী আন্দোলনে সফল হবো-যেদিন সকলে মিলে সুস্থ জীবনবোধের চেতনায় উদ্ভাসিত হয়ে উঠতে সক্ষম হবো। গড়ে তুলতে পারব সুস্থ, সুন্দর, সবল ও সমৃদ্ধ সমাজ ব্যবস্থা।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট। সদস্য-জেলা মাদক নিয়ন্ত্রণ কমিটি, সিলেট।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

শুক্রবার হজে যাচ্ছেন ৪ হাজারের বেশি বাংলাদেশি
ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেপথ্যকথা
মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জীর বর্ণাঢ্য জীবন
‘মহান আল্লাহর নিদর্শন নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বৈচিত্র্য’
রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর আখলাক
আরও
X
  

আরও পড়ুন

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ‘মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা’ দিল এনসিপি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ‘মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা’ দিল এনসিপি

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় অগ্রগতি হচ্ছে: আলী রীয়াজ

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় অগ্রগতি হচ্ছে: আলী রীয়াজ

৯ দিন ধরে বন্ধ ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, অগ্রগতি নেই তদন্ত কমিটির

৯ দিন ধরে বন্ধ ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, অগ্রগতি নেই তদন্ত কমিটির

ভূরুঙ্গামারীতে অটো রিক্সার ধাক্কায় বাকপ্রতিবন্ধী নারীর মৃত্যু

ভূরুঙ্গামারীতে অটো রিক্সার ধাক্কায় বাকপ্রতিবন্ধী নারীর মৃত্যু

"রাবি শিক্ষার্থীদের পেটানোর হুমকি: ভাইরাল স্ক্রিনশটে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতার নাম!"

"রাবি শিক্ষার্থীদের পেটানোর হুমকি: ভাইরাল স্ক্রিনশটে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতার নাম!"

পাকিস্তান ইস্যুতে ভারতের অভিযোগে উদ্বিগ্ন ওআইসি

পাকিস্তান ইস্যুতে ভারতের অভিযোগে উদ্বিগ্ন ওআইসি

সোনারগাঁওয়ে মাদক ব্যবসায়ী জীবনের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ

সোনারগাঁওয়ে মাদক ব্যবসায়ী জীবনের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ

লক্ষ্মীপুর শহরে ওভারব্রিজ না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার

লক্ষ্মীপুর শহরে ওভারব্রিজ না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার

আশুলিয়ায় তীব্র লোডশেডিং, জনজীবনে চরম ভোগান্তি

আশুলিয়ায় তীব্র লোডশেডিং, জনজীবনে চরম ভোগান্তি

অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ইতালির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই

অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ইতালির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই

এটিএম আজহারকে নিয়ে জামায়াত আমিরের হৃদয়ছোঁয়া স্ট্যাটাস

এটিএম আজহারকে নিয়ে জামায়াত আমিরের হৃদয়ছোঁয়া স্ট্যাটাস

উচ্চপদস্থ মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

উচ্চপদস্থ মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

এবার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা অনুদান বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

এবার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা অনুদান বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

লক্ষ জনতার ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বাসার পথে খালেদা জিয়া

লক্ষ জনতার ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বাসার পথে খালেদা জিয়া

ধর্ষণের অভিযোগে মামলার মুখে হিরো আলম

ধর্ষণের অভিযোগে মামলার মুখে হিরো আলম

খালেদা-তারেককে হত্যার ষড়যন্ত্রকারীরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে: মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল

খালেদা-তারেককে হত্যার ষড়যন্ত্রকারীরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে: মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল

হজযাত্রীর ভিসা প্রক্রিয়া: এখনো ৪ হাজার ৩৬৫ জনের ভিসা বাকি

হজযাত্রীর ভিসা প্রক্রিয়া: এখনো ৪ হাজার ৩৬৫ জনের ভিসা বাকি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

জোবাইদা রহমানকে বরণে প্রস্তুত ধানমন্ডির মাহবুব ভবন

জোবাইদা রহমানকে বরণে প্রস্তুত ধানমন্ডির মাহবুব ভবন

পোপ ফ্রান্সিসের শেষ ইচ্ছা: নিজের গাড়িকে গাজায় শিশুদের জন্য রূপান্তরিত ক্লিনিক

পোপ ফ্রান্সিসের শেষ ইচ্ছা: নিজের গাড়িকে গাজায় শিশুদের জন্য রূপান্তরিত ক্লিনিক