ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রভাবিত রায় মেনে নেবে কি কাশ্মীরের জনগণ?

Daily Inqilab মুনশী আবদুল মাননান

১৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

২০১৯ সালের ৫ আগস্ট ভারতের রাষ্ট্রপতি দেশটির সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫-ক অনুচ্ছেদ অকার্যকর করে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা ও সুবিধা রহিত করে দেন। এর আগে ভারতের রাজ্যসভা ও লোকসভায় এ সংক্রান্ত বিল পাস হয়। ক্ষমতাসীন বিজেপির পক্ষ থেকে বিলটি পেশ করা হয়। তেমন কোনো আলোচনা-বিরোধিতা ছাড়াই বিলটি অনুমোদিত হয়। সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫-ক অনুচ্ছেদের বিরুদ্ধে শুরু থেকেই কঠোর অবস্থানে ছিল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ, তার অনুসারী দল ও সংগঠনগুলো। কিন্তু তাদের পক্ষে সংবিধান থেকে অনুচ্ছেদ দুটি রদ করা সম্ভব হয়নি। গত নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের রাজনৈতিক শাখা বিজেপি বিপুলসংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে বিজয়ী হলে এই সুযোগটি তাদের এসে যায়, যা কাজে লাগাতে তারা এতটুকু বিলম্ব করেনি।

কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা এবং সংবিধানের ওই দুই অনুচ্ছেদে দেওয়া সুযোগ-সুবিধা রহিত করার বিষয়টি সঙ্গতকারণেই কাশ্মীরের জনগণ মেনে নেয়নি। তাদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টে একটি আর্জি দায়ের করা হয়। আর্জির শুনানি শেষে সুপ্রিম কোর্ট গত ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত রায় দিয়েছে। রায়ে ২০১৯ সালে মোদি সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তকে বহাল রাখা হয়েছে। রায়ে বলা হয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীরকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আলাদা স্বায়ত্বশাসনের অধিকার ছাড়াই যে কোনো ভারতীয় রাজ্যের মতো সমমর্যাদায় পরিবর্তিত করা উচিত। বিজেপি সরকার তার উগ্র হিন্দুত্ববাদী ও চরম মুসলিমবিদ্বেষী নীতির নিরিখে ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যা ছিল কাশ্মীর ও কাশ্মীরিদের স্বাতন্ত্রের ঐতিহাসিক ও সাংবিধানিক স্বীকৃতির পরিপন্থী, সুপ্রিম কোর্ট এই রায়ের মধ্য দিয়ে তাকেই আইনানুগ করে দিল। সংবিধান সংরক্ষণ এবং নাগরিকদের আইনী ও সাংবিধানিক অধিকার রক্ষা করার দায়িত্ব সুপ্রিম কোর্টের। অথচ, সেই সুপ্রিম কোর্টই এই রায়ের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুতে তার অবস্থান দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিশ্বখ্যাত ‘দ্য ইকোনোমিস্ট’ লিখেছে: ‘ভারতের সর্বোচ্চ আদলত এই রায় দিয়ে মোদির ২০১৯ সালের সিদ্ধান্ত সমর্থন করেছে, জম্মু ও কাশ্মীরকে আধা স্বায়ত্বশাসিত হওয়ার মর্যাদা বাতিল করেছে এবং ভারতের একমাত্র মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যকে দুটি ভাগে ভেঙ্গে দিয়েছে। রায়টি সংকেত দেয়, দেশটির সুপ্রিম কোর্ট হিন্দু জাতীয়তাবাদী মোদি সরকারকে প্রতিরোধ করার পূর্বের স্পৃহা হারিয়েছে এবং পূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়ে পড়েছে।’ প্রশ্ন হলো: উগ্র হিন্দুত্ববাদ ও মুসলিমবিদ্বেষ যদি সর্বোচ্চ আদালতকে এভাবে প্রভাবিত করে, তবে অধিকারবঞ্চিত, অন্যায়-অবিচার ও নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার ভারতের মুসলমানসহ সংখ্যালঘুরা ন্যায়, সুবিচার ও সুরক্ষা কোথায় পাবে?

ভারতের সংবিধানে ৩৭০ অনুচ্ছেদটি অন্তর্ভুক্ত হয় ১৯৪৯ সালে। অবশ্য তা আগে ছিল ৩০৬ অনুচ্ছেদের আকারে। ১৯৫২ সাল থেকে এটি ৩৭০ অনুচ্ছেদ হিসেবে পরিগণিত। এই অনুচ্ছেদ মোতাবেক, প্রতিরক্ষা, যোগাযোগ ও পররাষ্ট্র এবং মুদ্রাসংক্রান্ত বিষয় ব্যতীত রাষ্ট্র পরিচালনার বাকী বিষয়গুলোতে কাশ্মীর সরকারের সর্বৈব কর্তৃত্ব স্বীকার করে নেয়া হয়। ভারত সরকার এসব বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাইলে কাশ্মীরের বিধানসভার সম্মতির ভিত্তিতে নেয়ার বিধান রাখা হয়। আইনবিদদের মতে, এই অনুচ্ছেদ-মূলে কাশ্মীরকে ভারতীয় সংবিধান মান্য করার বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্ত করে দেয়া হয়। এছাড়া কাশ্মীরের ওপর ভারতের ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব সীমিত এবং কাশ্মীরের সরকার ও বিধান সভাকে শক্তিশালী করা হয়। কাশ্মীরকে এই অনুচ্ছেদবলে রাজ্য হিসাবে বিশেষ মর্যাদা ও স্বাতন্ত্র্যের অধিকারী হিসাবে স্বীকার করে নেয়া হয়। শুধু তাই নয়, কাশ্মীরের একটি আলাদা সংবিধান, নিজস্ব পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীতের অধিকার মান্য করে নেয়া হয়। ভারতের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় কাশ্মীরের এই বিশেষ মর্যাদা ও সুবিধা স্বীকার করে নেয়ার পেছনে কাশ্মীরের ডোগরা মহারাজা হরিসিং ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর মধ্যে স্বাক্ষরিত অ্যাকসেশন চুক্তি নিয়ামক ভূমিকা রাখে। ওই চুক্তিতে বর্ণিত চারটি বিষয় ছাড়া অন্যসব বিষয়ে কাশ্মীর সরকার ‘স্বাধীন’ থাকবে এই অঙ্গীকার ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। স্মরণ করা যেতে পারে, কাশ্মীর এই মর্যাদা ও সুবিধা ব্রিটিশ ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানি ও ব্রিটিশ সরকারের কাছে থেকেও ভোগ করতো। পূর্ব নজির অনুযায়ী, এ মর্যাদা ও সুবিধা কাশ্মীরের পাওনা ছিল। ভারতের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদের ভিত্তিভূমি ইতিহাসের এই পারম্পর্যের ওপরই প্রতিষ্ঠিত। হরিসিং-নেহেরু অ্যাকসেশন চুক্তির বিষয়াবলী বিশ্লেষণ করলে স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়, কথিত চারটি বিষয়ই কেবল ভারতের হাতে ন্যস্ত করা হয়। এমতক্ষেত্রে স্পষ্ট বুঝা যায়, কাশ্মীর ভারতের অংশ নয় বা তার সংবিধান মেনে চলতেও বাধ্য নয়।

ভারতের সংবিধানে ৩৫-ক অনুচ্ছেদ সংযোজিত হয় ১৯৫৪ সালে। এটি ৩৭০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে অত্যন্ত সঙ্গতিপূর্ণ। এ অনুচ্ছেদে কাশ্মীরের স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে কারা স্বীকৃত হবে তা নির্ধারণের একক কর্তৃত্ব দেয়া হয় রাজ্য বিধানসভাকে। এ অনুচ্ছেদবলে রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দারা সম্পত্তির মালিকানা, সরকারি চাকরি এবং ভোটাধিকার ভোগ করার অধিকার লাভ করে। এছাড়া কাশ্মীরবহির্ভূত লোকদের প্রবেশ ঠেকাতে এ বিধান বিশেষভাবে কার্যকর বলে পরিগণিত হয়। এমন কি, রাজ্যের কোনো নারী রাজ্যবহির্ভূত কোনো পুরুষের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলে সম্পত্তির ওপর তার কোনো অধিকার থাকবে না বলে বিধান করা হয়।

ভারতীয় সংবিধানে প্রদত্ত মর্যাদা, স্বাতন্ত্র্য ও সুবিধা কাশ্মীরি জনগণ ও রাজ্য এযাবৎ কতটা ভোগ করতে পেরেছে তা নিয়ে এক হাজার একটা প্রশ্ন উঠতে পারে। কারোই সন্দেহ নেই, এক্ষেত্রে কাজীর গরু কেতাবে থাকলেও গোয়ালে নেই। অ্যাকসেশন চুক্তি কিংবা সংবিধান বর্ণিত অধিকার কোনোটাই কার্যকর হয়নি। বলা বাহুল্য, কাশ্মীর বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সামরিক উপস্থিতির এলাকা হিসেবে পরিচিত। অনেক দিন ধরেই এ অবস্থা বিরাজ করছে। বিপুল সংখ্যক সেনার পাশাপাশি আধা সামরিক বাহিনীর হাজার হাজার সদস্য ও পুলিশ সেখানে সর্বক্ষণ মোতায়েন রয়েছে। প্রতি ৫-৬ জন কাশ্মীরি নাগরিকের বিপরীতে একজন সশস্ত্র নিরাপত্তা রক্ষী সেখানে রয়েছে। বিশ্বের আর কোথাও এ ধরনের বাস্তবতা বিদ্যমান নেই। বিভিন্ন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের এরূপ উপস্থিতি কাশ্মীরিদের নিরাপত্তা সুরক্ষার জন্য নয়। তাদের দমন-দলন, জুলুম-নির্যাতন, হত্যা-গুপ্তহত্যা ইত্যাদির জন্যই বস্তুত তাদের নিয়োজিত রাখা হয়েছে। কাশ্মীরি জনগণ ভারতীয় সামরিক আগ্রাসনের মুখে অনিরাপদ জীবনযাপনে বাধ্য হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে তাদের জান-মাল, সম্ভ্রম ও মর্যাদার কোনো নিরাপত্তা নেই। কখন যে কার জান চলে যাবে, মাল লুণ্ঠিত হবে এবং মান-মর্যাদা মাটির সঙ্গে মিশে যাবে তার কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই। যুবক ও নারীরা সেখানে সবচেয়ে বেশি অনিরাপত্তার শিকার। এক হিসাবে জানা যায়, গত ৩৫ বছরে ৯০ হাজারেরও বেশি কাশ্মীরি ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে নিহত হয়েছে। অত্যাচার-নির্যাতনের পরিমাণ তো লেখাজোখা নেই। অত্যাচার-নির্যাতনের লোমহর্ষক বিবরণ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ভারতীয় সংবিধানে প্রদত্ত মর্যাদা ও অধিকার কাশ্মীরিদের জন্য প্রতারণা ও প্রহসন হিসেবেই কার্যত বিবেচ্য হয়েছে। ভারতের অন্যান্য রাজ্যের সঙ্গে কাশ্মীরের তুলনা করে দেখলেই বুঝা যাবে, কাশ্মীরকে ‘শত্রুভূমি’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। যে কোনোমূল্যে ওই ভূমি কুক্ষিগত করে রাখাই একমাত্র লক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। দেখা যাবে, আর কোনো রাজ্যে এরূপ সামরিক উপস্থিতি নেই, এরূপ দমন-পীড়ন, হত্যা-গুপ্তহত্যা নেই। এত মানুষ কোথাও নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত হয়নি। কেন্দ্রীয় সরকার কাশ্মীরের ওপর যত হস্তক্ষেপ করেছে, তা আর কোনো রাজ্যে করেনি। সেখানে যখন তখন সরকার বাতিল করে দেয়া হয়েছে। এভাবে দীর্ঘকাল কেন্দ্রীয় শাসন বলবৎ রাখা হয়েছে। অনেকে বলে থাকেন, কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনী মানবাধিকার লংঘন করে যেভাবে দায়মুক্তি পেয়েছে বিশ্বের ইতিহাসে তার নজির খুব বেশি নেই।

এত কিছু সত্ত্বেও ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫-ক অনুচ্ছেদ কাশ্মীরি জনগণের কাছে এক ধরনের আশা ও সান্ত¦নার উপলক্ষ ছিল, ক্ষীণ হলেও আশা ছিল, হয়তো কখনো সংবিধানে বর্ণিত মর্যাদা ও সুবিধা তারা লাভ করতে পারবে। তখন হয়তো তাদের ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির স্বাতন্ত্র্য তুল্যমূল্য পাবে, নিরাপদ হবে। গত ১১ ডিসেম্বর সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫-ক অনুচ্ছেদ বাতিল সমর্থন করে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয়ায় কাশ্মীরি জনগণের এই আশা ও সান্ত¦নার উপলক্ষটা কার্যত শেষ হয়ে গেছে। কাশ্মীরিদের হতাশ করে দেয়া হয়েছে। ভারত শুরু থেকেই কাশ্মীরকে ভারতভুক্ত করার বা ভারতের অংশ করে নেয়ার চেষ্টা করে আসছে। মূল লক্ষ্যে উপনীত হওয়ার জন্যই বাস্তবতা ও কৌশলগত কারণে ভারতের শাসকরা সংবিধানে ৩৭০ ও ৩৫-ক অনুচ্ছেদের মতো অনুচ্ছেদ বাতিল করা হয়েছে। প্রশ্ন হলো, সংবিধানের অনুচ্ছেদদ্বয় বাতিল করার পরও কি কাশ্মীরের ভারতভুক্তি সম্ভব হবে? কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং কাশ্মীর পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি মেহবুবা মুফতি লড়াকু কাশ্মীরি জনগণের অভিমত ও প্রতিজ্ঞার প্রতিধ্বনি করে বলেছেন: জম্মু-কাশ্মীরের জনগণ আশা হারাবে না বা হাল ছাড়বে না। সম্মান ও মর্যাদার জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে। এটাই আমাদের জন্য শেষ নয়।


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনুসের

নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনুসের

মঙ্গলের লাল মাটিতে ‘হলুদ গুপ্তধনের’ সম্ভার! বিরাট আবিষ্কারে চাঞ্চল্য নাসায়

মঙ্গলের লাল মাটিতে ‘হলুদ গুপ্তধনের’ সম্ভার! বিরাট আবিষ্কারে চাঞ্চল্য নাসায়

পর্যটকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় কারাকাস, করাচি, ইয়াঙ্গুন

পর্যটকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় কারাকাস, করাচি, ইয়াঙ্গুন

বন্ধ ফেসবুকেই সক্রিয় প্রতিমন্ত্রী, জনমনে নানা প্রশ্ন

বন্ধ ফেসবুকেই সক্রিয় প্রতিমন্ত্রী, জনমনে নানা প্রশ্ন

আজ কোথায় কত ঘণ্টা শিথিল থাকবে কারফিউ?

আজ কোথায় কত ঘণ্টা শিথিল থাকবে কারফিউ?

বিয়ের বছর না ঘুরতেই বিস্ফোরক মন্তব্য পরিণীতির

বিয়ের বছর না ঘুরতেই বিস্ফোরক মন্তব্য পরিণীতির

রাশিয়ার পর এবার ইউক্রেনে যাচ্ছেন মোদি

রাশিয়ার পর এবার ইউক্রেনে যাচ্ছেন মোদি

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মেহজাবীনের ‘সাবা’

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মেহজাবীনের ‘সাবা’

আজও ঢাকাসহ ৪ জেলায় কারফিউ শিথিল ৯ ঘণ্টা

আজও ঢাকাসহ ৪ জেলায় কারফিউ শিথিল ৯ ঘণ্টা

মহাকাশে ‘বন্দি’ সুনীতা উইলিয়াম, ফেরা নিয়ে বড় আপডেট দিল নাসা

মহাকাশে ‘বন্দি’ সুনীতা উইলিয়াম, ফেরা নিয়ে বড় আপডেট দিল নাসা

আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নির্বাচনে কঙ্গনার জয়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা, নোটিশ পাঠালো হাইকোর্ট

নির্বাচনে কঙ্গনার জয়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা, নোটিশ পাঠালো হাইকোর্ট

ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানল, পালিয়েছে হাজার হাজার মানুষ

ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানল, পালিয়েছে হাজার হাজার মানুষ

চীন-রাশিয়ার ৪ যুদ্ধবিমানকে ধাওয়া দিল যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা

চীন-রাশিয়ার ৪ যুদ্ধবিমানকে ধাওয়া দিল যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা

মরক্কোয় ২৪ ঘণ্টায় তীব্র তাপপ্রবাহে ২১ জনের মৃত্যু

মরক্কোয় ২৪ ঘণ্টায় তীব্র তাপপ্রবাহে ২১ জনের মৃত্যু

সালমানকে ‘হত্যাচেষ্টা’, জবানবন্দিতে যা বললেন অভিনেতা

সালমানকে ‘হত্যাচেষ্টা’, জবানবন্দিতে যা বললেন অভিনেতা

কোটা সংস্কার আন্দোলন চমেকে চিকিৎসাধীন চাঁদপুরের আরও একজনের মৃত্যু

কোটা সংস্কার আন্দোলন চমেকে চিকিৎসাধীন চাঁদপুরের আরও একজনের মৃত্যু

জলবায়ু ও কার্বন পর্যবেক্ষণে অত্যাধুনিক স্যাটেলাইট চালু হলো চীনে

জলবায়ু ও কার্বন পর্যবেক্ষণে অত্যাধুনিক স্যাটেলাইট চালু হলো চীনে

ফারহা খানের মা মেনকা ইরানির ইন্তেকাল

ফারহা খানের মা মেনকা ইরানির ইন্তেকাল