নাগরিক সেবায় দুই সিটির চ্যালেঞ্জ
০৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম
গত ৫ আগস্ট অন্দোলনের মুখে হাসিনা সরকারের পতন হয়। উপায় না পেয়ে শেখ হাসিনা ভারতের দিল্লীতে আশ্রয় নেয়। এমন পরিস্থিতিতে দেশের দায়িত্বে থাকা সরকারের মন্ত্রী-এমপিসহ নানা শ্রেণির আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরাও আত্মগোপনে চলে যান। সরকারের পটপরিবর্তনের পর ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র-কাউন্সিলরদের বেশিরভাগই আত্মগোপনে চলে যান। তাদের অনুপস্থিতিতে এক রকম মুখথুবড়ে পড়ে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম। পরে প্রশাসক নিয়োগ দিলে একে একে চালু হয় বিভিন্ন সেবা। বিভিন্ন এলাকায় নর্দমা ও খাল পরিষ্কার, মশক নিধন, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়। তবে ছোটো-বড় বিভিন্ন রাস্তায় তৈরি হওয়া খানাখন্দ ঠিক করার উদ্যোগ নিলেও অনেক এলাকাতেই রাস্তার কাজ বন্ধ থাকতে দেখা গেছে। মশার আক্রমনে অতিষ্ঠ ঢাকার নগরবাসী।
গত দুই মেয়র সিটি করপোরেশনের অন্যান্য লুটের সঙ্গে মশা নিধনের শত কোটি টাকা লুটে নিয়েছেন। ফলে নগরবাসী নিয়মিত সিটি করপোরেশনের ট্যাক্স দিলেও মশার যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না। মূলত এডিস মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ট নগরবাসী। প্রতিদিন এ মশার কাপড়ে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে। নাগরিক সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১২ সালে ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করা হয়। কিন্তু নাগরিক সেবা বৃদ্ধির বদলে গত কয়েক বছরে দুর্ভোগ বেড়েছে। এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন মারা যাচ্ছে কেউ না কেউ। দুই সিটি করপোরেশন মশা নিধণ কার্যক্রমের সাথে জরিত লোকজন যেন এখন মনোযোগী নয়। দুই করপোরেশন মশা মারার নামে বিপুল পরিমান টাকা বরাদ্দ রয়েছে এবং খরচও করছে। তারপরও দৃশ্যমান কোনো কাজ হচ্ছে না।
রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দীর্ঘদিন ধরে রাতে জ্বলে না অনেক বাতি। ফলে সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন সড়কে চলতে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারীদের নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এ ছাড়া অন্ধকার পরিবেশের কারণে বেড়েছে অপরাধ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকিও। পুরান ঢাকার নীলক্ষেত, পলাশী, শহীদ মিনার, ঢাকা মেডিকেল, আজিমপুরসহ বিভিন্ন স্থানে ১০০টির মতো সড়কবাতি দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এ ছাড়া কামরাঙ্গীরচর, লালবাগ কেল্লার মোড়সহ আশপাশের সড়কেও বেশ কিছু বাতি অকেজো। শান্তিনগর থেকে মৌচাক, মগবাজার ফ্লাইওভারের উভয় পাশে থাকা সড়কবাতির অনেকগুলো জ্বলছে না।
ঢাকার সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি চলে সারা বছরজুড়ে। সড়কের মেরামত কাজে নিত্যদিনই দুর্ভোগ পোহাতে হয় নগরবাসীর। সেবা সংস্থার ও সড়ক উন্নয়ন কাজে এসেছে স্থবিরতা। এখন পরিস্থিতি অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে খারাপ। মূল সড়ক, অধিকাংশ অলিগলির সড়কের অবস্থাই বেহাল। তীব্র যানজট, দূষণের পাশাপাশি সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি করায় শহরে নাগরিক দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুণ। অনেক সড়কে যান চলাচলও বন্ধ। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সংশ্লিষ্টদের দাবি, চলতি বর্ষা মৌসুমে অতিভারী বৃষ্টি ও পানিবদ্ধতার কারণে ঢাকার সড়কের এই বেহাল দশা। এরপরও স্থবির ছিল সিটি করপোরেশনের প্রায় সব নাগরিক সেবা কার্যক্রম। বিশেষ করে জন্ম সনদ-মৃত্যু সনদ সেবা, ওয়ারিশান সনদ, নিয়মিত মশক নিধন কর্মসূচি, মাতৃসনদ, পারিবারিক সনদসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক ও সেবামূলক কার্যক্রম।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) বলছে, ডিএনসিসির সব ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম নিরবিচ্ছিন্নভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে। কাউন্সিলরদের স্ব স্ব পদ হতে অপসারিত হওয়ার প্রেক্ষিতে ওয়ার্ডভিত্তিক জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সরবরাহ করার জন্য আঞ্চলিক অফিসের কর্মকর্তাদের দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। এর ফলে সুষ্ঠুভাবে ডিএনসিসির সব ওয়ার্ডে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সরবরাহ সেবা নিশ্চিত হয়েছে। মহাখালী ফ্লাইওভারের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার প্রতিস্থাপন কাজ চলমান রয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নে নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট, বাস অপারেশন এবং নিরাপত্তা বিষয়ে ডিএনসিসিকে কারিগরি সহায়তা দিবে ট্রান্সপোর্ট ফর লন্ডন (টিএফএল)। শুরুতে গুলশান-১ থেকে গুলশান-২ এ পরীক্ষামূলকভাবে কার্যক্রম শুরু করবে লন্ডন ভিত্তিক সংস্থাটি। ইতিমধ্যে সংস্থাটির একটি প্রতিনিধি দল গুলশান এলাকার বর্তমান পরিবহন ব্যবস্থা পরিদর্শন করেছে। রামপুরা খাল পরিষ্কার অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। রামপুরা খাল পরিষ্কার কার্যক্রমে ডিএনসিসির পরিচ্ছন্ন কর্মীরা অংশ নেয়। অত্যাধুনিক ফ্লোটিং এস্কেভেটর ব্যবহার করে খালের তলদেশ থেকে ময়লা পরিষ্কার করা হয়।
ডিএনসিসির অভিযানে গুলশান-১ ও গুলশান-২ গোলচত্বরের আশেপাশে রোড ও ফুটপাথ দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা অন্তত দোকান উচ্ছেদ করে প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাথ দখলমুক্ত করা হয়। অভিযানে উচ্ছেদ করা দোকানের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন খাবারের অবৈধ টং দোকান, হকারদের বিভিন্ন সামগ্রীর দোকান। দুটি রেস্তোরায় অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাবার প্রস্তুত করায় সতর্কতামূলক নোটিশ প্রদান করা হয়।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসির নিয়মিত কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকাকে ভাগ করে সকালে লার্ভিসাইডিং ও বিকালে ফগিং করা হচ্ছে। মশক নিধন কার্যক্রমের পাশাপাশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। পুরো কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করা হচ্ছে। গতবছরের তুলনায় ডিএনসিসি এলাকায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কম হলেও একজন মানুষও যেন ডেঙ্গুতে মারা না যায়। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ডেঙ্গু পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) বলছে, নাগরিক সনদ, ওশারিশান সনদ, পারিবারিক সনদসহ আগে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের কাছ হতে বাসিন্দারা যে সকল সনদ পেতেন এখন থেকে তা আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের (আনিক) মাধ্যমে প্রদান করা হচ্ছে। ডিএসসিসি আওতাধীন সড়কসমূহে সৃষ্ট গর্ত ও খানাখন্দের মধ্যে অনেক সড়কের সংস্কার কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। শীঘ্রই বাকী সড়কগুলোর সংস্কার কাজ শেষ হবে। মশক নিয়ন্ত্রণে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ডিএসসিসি ওয়ার্ডে বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন কার্যক্রম তথা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। চিরুনি অভিযানে সকালে লার্ভিসাইডিং কার্যক্রম ও বিকালে এডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমে মশককর্মী এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচ্ছন্নতাকর্মী অংশ নেয়।
সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা বলেন, মেয়র-কাউন্সিলরদের অনুপস্থিতিতে জনগণের কিছু ভোগান্তি হচ্ছিলো। এগুলো কমাতে ইতোমধ্যেই নাগরিক সনদ, ওয়ারিশান সনদ, পারিবারিক সনদসহ আগে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের কাছ থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দারা যেসব সনদ পেতেন তা এখন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের (আনিক) মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। সিটি করপোরেশনের বাসিন্দাদের দুর্ভোগ কমাতে যা কিছু করা প্রয়োজন সেই অনুযায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রশাসক। এছাড়াও যেসব উন্নয়ন কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে তা শিগগিরই শুরু হবে।
খিলগাঁওয়ের বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, আগে কোনো সমস্যা হলে কাউন্সিলরের কার্যালয়ে যেতো মানুষ। মশার অত্যাচারে থাকা অনেক কষ্টকর। রাস্তাঘাট সংস্কারের যে কাজ চলমান ছিল তা এখন স্থগিত হয়ে আছে। মূল সড়কের বেহাল দশা। রাস্তায় খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখা হয়েছে তা এখনও সেই অবস্থায় আছে, বিশাল বিশাল গর্ত হয়ে আছে। ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন কার্যক্রম স্থবির।
একই এলাকার আরেক বাসিন্দা কামরুজ্জামান বলেন, নিয়মিত মশক নিধন কর্মসূচি হতো। এখন আগের মতো মশার ওষুধ দিতে দেখি না।। ফলে মশার উপদ্রব বেড়ে গেছে। তারপর ড্রেনেজ ব্যবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা তাদের মনমতো কাজ করছে। নামে বেনামে এখন চাঁদাবাজি শুরু হয়েছে। জন্ম সনদ ও মৃত্যু সনদ পাওয়ার জন্য দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছে।
টিকাটুলীর বাসিন্দা বাবুল দেবনাথ বলেন, রাস্তাঘাট সংস্কারের যে কাজ চলমান ছিল তা এখন স্থগিত হয়ে পড়েছে। আমার এলাকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ সড়কের বেহাল দশা। যেসব রাস্তায় খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখা হয়েছে তা এখনও সেই অবস্থায় আছে। ড্রেনেজ ব্যবস্থার অবস্থা একই। নিয়মিত মশক নিধন কর্মসূচিও দেখছিনা। মশার উপদ্রব বেড়ে গেছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রশাসক মো. নজরুল ইসলাম বলেন, নগরবাসীর ভোগান্তি লাঘব করা আমাদের অন্যতম লক্ষ্য। ইতোমধ্যে অনেকগুলো সড়কের খানাখন্দ ও বড় বড় গর্ত মেরামত করতে সক্ষম হয়েছি। মশক নিয়ন্ত্রণে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ওয়ার্ডে বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন কার্যক্রম তথা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, ঢাকা শহরকে বাসযোগ্য ও নিরাপদ শহরে পরিণত করতে নানা ধরনের বর্জ্য সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় আনতে হবে। প্লাস্টিকের, পিলিথিনের ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে বিভিন্ন ধরণের মাইক্রো প্লাস্টিক খাদ্যদ্রব্যের মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করে জটিল রোগের সৃষ্টি করছে। এভাবে চলতে থাকলে আমাদের বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হবে। তাই আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। যত্রতত্র ময়লা ফেলা বন্ধ করতে হবে। বর্জ্য পরিষ্কার ডিএনসিসির একটি নিয়মিত কাজের অংশ। প্রতিদিন আমাদের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা রাস্তা, ফুটপাথ ও গৃহস্থালির বর্জ্য এবং খালের বর্জ্য অপসারণ করে।
তিনি বলেন, খাল পরিষ্কার কার্যক্রমের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে ঢাকা শহরে আধুনিক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব। পুরো ঢাকা শহরের পরিবহন ব্যবস্থার মহাপরিকল্পনা প্রনয়ণ করা হবে। পুরো ঢাকা শহরের পরিবহন ব্যবস্থার আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ডিএনসিসি অন্যান্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের সাথেও সমন্বিতভাবে কার্যক্রম গ্রহণ করবে। শহরের যানজট নিরসনসহ আধুনিক পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে। নতুনভাবে সংযুক্ত এলাকায় স্থায়ীভাবে টেকসই উন্নয়নের জন্য রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণের কাজ চলমান। রাস্তা ও ড্রেনেজের কাজগুলো করতে গিয়ে জনগণের কিছুটা ভোগান্তি হয়েছে। ভোগান্তি লাঘবে কাজের গতি বাড়িয়ে দ্রুত সময়ে কাজ শেষ করা হবে। পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসির নিয়মিত কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকাকে ভাগ করে সকালে লার্ভিসাইডিং ও বিকালে ফগিং করা হচ্ছে। মশক নিধন কার্যক্রমের পাশাপাশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। পুরো কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করা হচ্ছে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ডেঙ্গু পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবো।
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশীদের বিনিয়োগের আহবান উপদেষ্টার
সাঁতারে আক্ষেপের নাম ‘ইলেক্ট্রোনিক্স স্কোরবোর্ড’!
সাবিনাদের জন্য শনিবার পুরস্কার ঘোষণা করবে বাফুফে
ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-২ আহত-৩
সর্বনি¤œ হজ প্যাকেজ ৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা ঘোষণা
যশোরে মাদক ব্যবসায়ীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৭ নভেম্বরের চেতনাকে যারা ধারণ করে না, তারা গণতন্ত্রের শত্রু - ডা.মাজহার
প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার ২ সেকেন্ডের মধ্যেই কার চাকরি খাবেন ট্রাম্প?
ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস; চব্বিশের প্রেরণা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাগপার আলোচনা সভা
মানুষের মতোই কথা বলবে, আচরণ করবে এআই!
আখাউড়া প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
পরিবহনব্যবস্থা
রমজানের নিত্যপণ্য আমদানিতে ব্যাংকে লাগবে না নগদ অর্থ: গভর্নর
ময়নামতি ও বসুরহাটে ইউসিবির দুই নতুন শাখা উদ্বোধন
অন্তর্বর্তী সরকারের তিন মাস : সাফল্য ও ব্যর্থতা
৫ আগস্টের আয়নায় দেখা ৭ নভেম্বর
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন
জাইকার সহযোগিতায় রাজউকের তৃতীয় ট্রানজিট ওরিয়েন্টেড ডেভেলপমেন্ট সেমিনার অনুষ্ঠিত
হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর তৈলতত্ত্ব ও আমাদের সাহিত্য সমাজ