ঢাকা   শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪ | ২৪ কার্তিক ১৪৩১
বর্তমান সরকারের তিন মাস উন্নয়ন কর্মসূচি পরিচালনায় ওপি অনুমোদন অনিশ্চিত

স্বাস্থ্যসেবায় স্থবিরতা

Daily Inqilab হাসান সোহেল

০৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম


চলতি অর্থবছরে দেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন কর্মসূচি পরিচালনায় অপারেশনাল প্লান (ওপি) অনুমোদন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। গত জুন মাসে এটি অনুমোদন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখনো সেটি হয়নি। এই অর্থবছরে সেটি না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে সারা দেশের ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপির বেতন বন্ধ হচ্ছে না। বেতন বন্ধ থাকায় স্বাস্থ্য প্রশাসন ও হাসপাতালে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া ক্লিনার, নিরাপত্তা কর্মীরা অনেকেই চলে গেছেন। অনিশ্চিত টিকাদান, কৃমি নিয়ন্ত্রণ ও ভিটামিন ‘এ’ ক্যাম্পেইনের মতো জাতীয় কর্মসূচি। বন্ধ হয়ে গেছে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য খাতের এমএসআর (মেডিকেল সার্জিক্যাল রিকুইজিট) সব কেনাকাটা। এতে চিকিৎসা নিতে রোগীর ব্যয় বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। যার প্রায় শতভাগই জনগণের পকেট থেকে দিতে হবে বলে মনে করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
গত ১২ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক বৈঠকে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ভূতপূর্ব মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন জানান, এই বছর ওপি অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আগামী এপ্রিল নাগাদ ওপি অনুমোদন হতে পারে। অর্থাৎ এই অর্থবছরে ওপি অনুমোদন হবে না। এতে এই অর্থবছরের দেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নমূলক সব কাজই এক প্রকার অনিশ্চিত।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সব ধরনের উন্নয়নমূলক কাজ মোট ১২টি ওপির মাধ্যমে পরিচালতি হয়। এগুলো হলোÑ ১. কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি), ২. নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল (এনসিডিসি), ৩. হসপিটাল সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট (এইচএসএম), ৪. অল্টারনেটিভ মেডিকেল কেয়ার (এএমসি), ৫. লাইফস্টাইল অ্যান্ড হেলথ এডুকেশন (এলএ-এইচএ), ৬. টিবি লেপ্রোসি অ্যান্ড এসডিটিএইডস প্রোগ্রাম (টিবিএল অ্যান্ড এএসপি), ৭. কমিউনিটি ক্লিনিক অ্যান্ড হেলথ কেয়ার (সিবিএইচসি), ৮. পিএমআর (প্রাইমারি হেলথ কেয়ার), ৯. হেলথ ইনফরমেশন সিসটেম অ্যান্ড ই-হেলথ, ১০. উপজেলা হেলথ কেয়ার (ইউএইচসি), ১১. ন্যাশনাল নিউট্রেশন সার্ভিস (এনএনএস), ১২. ম্যাটারন্যাল, নিউবর্ন, চাইল্ড অ্যান্ড এডোলোসেন্ট হেলথ (এমএনসিঅ্যান্ড এইচ)।
কমিউনিটি ক্লিনিক হেলথ কেয়ার প্রভাইডার অ্যাসোসিসয়েশনের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, গত চার মাস ধরে তারা বেতন পাচ্ছেন না। এতে সিএইসপিদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। এছাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে ওষুধের মজুদ ফুরিয়ে এসেছে। অন্যান্য আনুষঙ্গিক ও প্রায় শেষ। এ অবস্থায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে স্বাস্থ্যসেবা দেয়া অসম্ভব হয়ে পড়ছে। তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে সিএইচসিপিদের চাকরি রাজস্ব করার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। এখন তারা সেই অপেক্ষায় আছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, অধিদফতরে কোনো ক্লিনার নেই, বন্ধ হয়ে গেছে প্রকল্পের পুরোন গাড়িগুলোর জ্বালানি ও চলকের ব্যবস্থা। এই করুণ চিত্র শুধু অধিদফতরেই নয়, দেশের সব উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালেও। অর্থ বরাদ্দ না হলে এ বছর র‌্যাবিস (কুকুরে কামড়ানোর প্রতিষেধক) টিকা, হেপাটাইটিস বি ও সি ভাইরাসের টিকা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা কেনা হবে না। ফলে বিগত অর্থবছরে কেনা টিকার মজুদ ফুরিয়ে গেলে দেশের মানুষকে এসব টিকা থেকে বাজার থেকে কিনে ব্যবহার করতে হবে। তবে এগুলোর দাম অনেক বেশি হওয়ায় সবার পক্ষে সেটি সম্ভব হবে না। এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বছরে দুবার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাম্পেইন ও কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ পালন একেবারে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। অথচ দেশের শিশুদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে ও রাতকানা নির্মূলে এই দুটি কর্মসূচি বাস্তবায়ন অতি জরুরি। এছাড়া সাপে কাটা রোগীদের এন্টিভেনম, কালাজ্বর, ম্যালেরিয়ার অষুধ কেনাও পুরোপুরি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। পাওয়া যাচ্ছে না এন্টিক্যান্সার ওষুধ, সারা দেশের এনসিডি কর্নারগুলোও শূন্য প্রায়।
পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন লাইনডিরেক্টর বলেন, অপারেশনাল প্লান না থাকায় এখন কোনো ডোনার এজেন্সিও সহযোগিতা করতে পারছে না। কারণ প্রকল্প বা অপারেশনাল প্লান ছাড়া উন্নয়ন খাতে টাকা দেয়ার সুযোগ নেই। তাছাড়া উন্নয়নকে কখনো রাজস্বর অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ইতোপূর্বে কোভিড মহামারি, বছর বছর ডেঙ্গু প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণ, বন্য, খরা ও শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণের সব ব্যবস্থা করা হতো ওপির টাকা দিয়ে। এবার ওপি না থাকায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ দুরূহ হয়ে পড়েছে। আসন্ন শীতকালের রোটা ভাইরাসজনিত ডায়রিয়া, নিপাহ, সিওপিডি (ক্রনিক অবসট্রাকক্টিভ পালমুনারি ডিজিজ), শিশুদের নিউমোনিয়া ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। এছাড়া মরণব্যাধী এইডস ও যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি মুখ থুবড়ে পড়বে। এতে এই ভয়াবহ রোগগুলো ব্যপকহারে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি তৈরি হবে।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তানভীর আহমেদ বলেন, ইউএইচসি ওপি থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লক্সে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য বরাদ্দ দিতে। যেটি এখন বন্ধ আছে। একইভাবে সারা দেশের উপজেলা হাসপাতালে অটো অ্যানালাইজার দেয়া আছে। যেগুলোর রিয়েজেন্ট না থাকায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ আছে। এছাড়া গাড়ির জ্বালানি ব্যয় এবং ড্রাইভারের বেতনও বন্ধ আছে। ওপি অনুমোদন না হওয়ায় উপজেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম অনেকাংশে রাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বর্তমানে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) শিশু, কিশোরী ও নারীদের ১১টি মারাত্মক সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় অনূর্ধ্ব এক বছর বয়সী শিশুদের পূর্ণ টিকার প্রাপ্তির হার ২০০৯ থেক ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৭৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৮৩ দশমিক ৯ শতাংশে এ উন্নীত হয়েছে। গত ১০ বছরের বেশি সময় ধরে ইপিআই দেশে পূর্ণ টিকাদান কভারেজ শতকরা ৮০ ভাগের বেশি বজায় রাখার ফলে শিশুমৃত্যুর হার বহুলাংশে হ্রাস পায়, যা এমডিজি-ফোর অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উচ্চ টিকাদান কভারেজ বজায় রাখার মাধ্যমে ইতোমধ্যে অনূর্ধ্ব পাঁচ বছর বয়সী শিশুমৃত্যু হার ২০১৭ সালের প্রতি এক হাজার জীবিত জন্মে ৪৩ থেকে হ্রাস পেয়ে ২০২২ সাল নাগাদ প্রতি এক হাজার জীবিত জন্মে ৩১-এ নেমেছে। এই কার্যক্রম পরিচালিত হয় এমএনসিঅ্যান্ডএইচ ওপির মাধ্যমে। ওপি অনুমোদন না হলে অনিশ্চিত হয়ে পড়বে টিকদান। এমন শঙ্কা সবার।
রাতকানা প্রতিরোধে বিগত বছরে ক্যাম্পেইনের আওতায় ৬-১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে এবং ১২-৫৯ মাস বয়সি প্রায় এক কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানো হয়েছে। প্রতি বছর দুই ধাপে এটি পরিচালিত হয়। তবে এ অর্থ বছরে সেটি হবে কিনা কেউ জানে না।
জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির তথ্য মতে, ২০১৫ সালে শনাক্ত রোগী ছিল দুই লাখ ৯ হাজার ৪৩৮ জন। ২০২৩ সালে সেটি বেড়ে দাঁড়ায় তিন লাখ এক হাজার ৫৬৪ জনে; এর মধ্যে দুই হাজার ৪৩৭ জন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর। শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ৫৬ শতাংশ পুরুষ ও ৪২ শতাংশ নারী। ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা (এমডিআর) রোগীর সংখ্যা দুই হাজার ৭২৯। ২০১৫ সালে যক্ষ্মায় মৃত্যু হয়েছিল প্রতি লাখে ৪৫ জনের। ২০২৩ সালে সেটি কমে হয়েছে ২৫ জন। সে হিসাবে যক্ষ্মায় মৃত্যু ৪২ শতাংশ কমেছে। এমন পরিস্থিতিতে ওপি অনুমোদন না হলে দেশের যক্ষ্মা পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে। বাড়বে সংক্রমণ ও মৃত্যু।
এ প্রসঙ্গে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির পরামর্শক ডা. আহমেদ পারভেজ জাবীন বলেন, যে ওষুধ মজুদ আছে তাতে আরো কিছু দিন চলবে। কিন্তু সারা দেশের নিয়োগকৃত টেকনোলজিস্ট, অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী এবং গাড়ি জ্বালানি গত জুলাই থেকে বন্ধ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ওপি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে। নতুন ওপি না হওয়া পর্যন্ত পুরাতন ওপির বরাদ্দ অব্যাহত রাখতে রোগীর স্বার্থে। অন্যথায় সর্বজনীন স্বাস্থ্যের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যর্থ হবে।
সামগ্রিক বিষয়ে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ বলেন, ওপি অনুমোদন না করা মানে নিজের পায়ে কুড়াল মারা। কারণ শিশুদের টিকা, জরুরি ওষুধ, নিয়োগপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের বেতন ইত্যাদি জরুরি বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে অনুমোদন করা উচিত। বাকি বড় বড় প্রকল্প ও উন্নয়ন কাজগুলো এক দুই সপ্তাহের মধ্যে রিভিউ করে গুরুত্ব বিবেচনায় বাদ দেয়া বা পরবর্তীতে অনুমোদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে। যেহেতু রাজস্ব খাতে উন্নয়নমূলক কাজের কোনো বাজেট ধরা নেই, তাই ওপি অনুমোদন না করা হবে বড় ভুল।


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আওয়ামী সিন্ডিকেট দমানো যায়নি
প্রশাসনিক সংস্কার সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ
জনশক্তি রফতানিতে কাক্সিক্ষত গতি বাড়েনি
পুনঃতদন্তের উদ্যোগ নেই
নাগরিক সেবায় দুই সিটির চ্যালেঞ্জ
আরও

আরও পড়ুন

ফর্মে ফিরতে বাবরকে কোহলির পথে হাঁটতে বললেন পন্টিং

ফর্মে ফিরতে বাবরকে কোহলির পথে হাঁটতে বললেন পন্টিং

মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশীদের বিনিয়োগের আহবান উপদেষ্টার

মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশীদের বিনিয়োগের আহবান উপদেষ্টার

সাঁতারে আক্ষেপের নাম ‘ইলেক্ট্রোনিক্স স্কোরবোর্ড’!

সাঁতারে আক্ষেপের নাম ‘ইলেক্ট্রোনিক্স স্কোরবোর্ড’!

সাবিনাদের জন্য শনিবার পুরস্কার ঘোষণা করবে বাফুফে

সাবিনাদের জন্য শনিবার পুরস্কার ঘোষণা করবে বাফুফে

ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-২ আহত-৩

ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-২ আহত-৩

সর্বনি¤œ হজ প্যাকেজ ৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা ঘোষণা

সর্বনি¤œ হজ প্যাকেজ ৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা ঘোষণা

যশোরে মাদক ব্যবসায়ীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

যশোরে মাদক ব্যবসায়ীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৭ নভেম্বরের চেতনাকে যারা ধারণ করে না, তারা গণতন্ত্রের শত্রু  - ডা.মাজহার

৭ নভেম্বরের চেতনাকে যারা ধারণ করে না, তারা গণতন্ত্রের শত্রু - ডা.মাজহার

প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার ২ সেকেন্ডের মধ্যেই কার চাকরি খাবেন ট্রাম্প?

প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার ২ সেকেন্ডের মধ্যেই কার চাকরি খাবেন ট্রাম্প?

ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস; চব্বিশের প্রেরণা

ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস; চব্বিশের প্রেরণা

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাগপার আলোচনা সভা

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাগপার আলোচনা সভা

মানুষের মতোই কথা বলবে, আচরণ করবে এআই!

মানুষের মতোই কথা বলবে, আচরণ করবে এআই!

আখাউড়া প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

আখাউড়া প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

পরিবহনব্যবস্থা

পরিবহনব্যবস্থা

রমজানের নিত্যপণ্য আমদানিতে ব্যাংকে লাগবে না নগদ অর্থ: গভর্নর

রমজানের নিত্যপণ্য আমদানিতে ব্যাংকে লাগবে না নগদ অর্থ: গভর্নর

ময়নামতি ও বসুরহাটে ইউসিবির দুই নতুন শাখা উদ্বোধন

ময়নামতি ও বসুরহাটে ইউসিবির দুই নতুন শাখা উদ্বোধন

অন্তর্বর্তী সরকারের তিন মাস : সাফল্য ও ব্যর্থতা

অন্তর্বর্তী সরকারের তিন মাস : সাফল্য ও ব্যর্থতা

৫ আগস্টের আয়নায় দেখা ৭ নভেম্বর

৫ আগস্টের আয়নায় দেখা ৭ নভেম্বর

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন

জাইকার সহযোগিতায় রাজউকের তৃতীয় ট্রানজিট ওরিয়েন্টেড ডেভেলপমেন্ট সেমিনার অনুষ্ঠিত

জাইকার সহযোগিতায় রাজউকের তৃতীয় ট্রানজিট ওরিয়েন্টেড ডেভেলপমেন্ট সেমিনার অনুষ্ঠিত