ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য

Daily Inqilab ড. বি এম শহীদুল ইসলাম

২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:১৫ এএম | আপডেট: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:১৫ এএম

স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পেছনে ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য ও গুরুত্ব বর্ণনা করে শেষ করা যায় না। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই তৎকালীন পূর্ব বাংলার গণতান্ত্রিক আন্দোলন সুসংহত হয় এবং অগ্রগতি লাভ করে। ভাষা আন্দোলনের চেতনাই জনগণের মধ্যে পরবর্তীকালে ৭১-এর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের এক নতুন চেতনার উন্মেষ ঘটায় এবং এর মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে জাতীয়তাবাদী এই চেতনার বিকাশ ঘটে। জনগণের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক আকাক্সক্ষাকে হাজার গুণে বাড়িয়ে দেয় এ আন্দোলন। তাই ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির গণসচেতনার সর্ব প্রথম বহিঃপ্রকাশ এবং স্বাধীকার আন্দোলনের এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। সুদীর্ঘ ১৯০ বছর ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদের অপশাসন ও সুশাসনের অবসান ঘটার পর ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট দ্বি-জাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতীয় উপমহাদেশে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে পাকিস্তান এবং হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে ভারত হয়, বাংলাদেশ পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়। তবে পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের অনেক ক্ষেত্রেই অমিল ছিল। যেমন উভয় অঞ্চলের মধ্যে ভাষাগত পার্থক্য ছিল। ভাষাগত বিরোধের কারণে পূর্ব বাংলার জনগণ পাকিস্তানের সাথে কখনো একাত্মতা অনুভব করতে সক্ষম হয়নি। এছাড়া পূর্ব বাংলার মানুষের প্রতি পাকিস্তানের পক্ষ থেকে নানাভাবে বৈষম্যমূলক নীতি আরোপ করা হয়। মূলত এসব কারণেই পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার অব্যবহিত পরেই ভাষা আন্দোলনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয় এবং ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পূর্ব বাংলায় ‘তমদ্দুন মজলিস’ নামে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে। নেতৃত্বে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক আবুল কাশেম। আর সেই ভাষা আন্দোলনের প্রভাব এ দেশের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাসের প্রতিটা পরতে প্রত্যক্ষ করা যায়।

ভাষা আন্দোলনের পেছনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট রয়েছে। নিখিল পাকিস্তানের স্যংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা হওয়া সত্ত্বেও সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক পন্থায় পূর্ব বাংলায় উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চালিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা চালানো হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষক ও ছাত্রের উদ্যোগে ‘তমদ্দুন মজলিস’ গঠনের মাধ্যমে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার আন্দোলন শুরু হয় এবং সে আন্দোলন চূড়ান্ত সফলতা আসে ৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর বাঙালির ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং ভাষা-সংস্কৃতি হারানোর উপক্রম হয়। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি চরম অনীহা ও অবজ্ঞা প্রদর্শন করে। সেদিন জাতিকে নতুন করে যে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে, তার পরিণতি ছিল ভয়ঙ্কর! পাকিস্তানি নব্য উপনিবেশবাদী শাসকগোষ্ঠী শুরু থেকেই নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতনের স্টিম রোলার অব্যাহত রাখে। তাদের প্রথম ফন্দি ছিল বাংলার মানুষের মুখের ভাষা ছিনিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা। এরই অংশ হিসেবে তারা বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নেয়। তৎকালীন পাকিস্তানের গভর্নর মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ ঢাকায় এসে এক সমাবেশে ঘোষণা দেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। কিন্তু এদেশের ছাত্র, যুবসমাজসহ সর্বস্তরের জনগণ ঐ সমাবেশেই ‘না’ ‘না’ ধ্বনি তুলে তার এ ঘোষণার বলিষ্ঠ প্রতিবাদ জানাই।পাকিস্তান সরকার এসব প্রতিবাদকে পাশবিক শক্তি ও অমানবিক নির্যাতন দ্বারা দমনের চেষ্টা চালায়। তাদের বৈষম্যমূলক নীতির বিরুদ্ধে আপোষহীন সংগ্রামে অবতীর্ণ হয় এদেশের প্রতিবাদী মানুষ। শুধু তরুণরা নয়, কৃষক, শ্রমিক, শিক্ষক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবি, পেশাজীবী, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ সর্বস্তরের মানুষ মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য বজ্রকঠিন শপথ গ্রহণ করে।বাংলার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলন। সে সময় পূর্ব বাংলায় তিনটি পর্যায়ে আন্দোলন পরিচালিত হয়।

১৯৪৭ সালের নভেম্বরে করাচীতে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে একটি শিক্ষা বিষয়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে উর্দুকে গোটা পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ফলে পূর্ব পাকিস্তানে এ হঠকারী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের জানুয়ারি মাসে এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ঢাকায় সর্ব প্রথম ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করা হয় এবং দাবি পূরণে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের নীতি গ্রহণ করা হয়। ১৯৪৮ সালে সংগ্রাম পরিষদের দাবি ছিল নি¤œরূপ:

১. বাংলা ভাষা হবে পূর্ব বাংলার একমাত্র শিক্ষার বাহন ও অফিস আদালতের প্রধান মাধ্যম। ২. গোটা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে বাংলা ও উর্দু। এ সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই আন্দোলন পরিচালিত হয়।

১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে কংগ্রেস দলীয় সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা ভাষা ব্যবহারের দাবি জানান। এছাড়া সে সময় ছাত্রদের পক্ষ থেকে তৎকালীন ডাকসু›র জিএস কর্তৃক পাকিস্তান সরকারের নিকট একটি স্মারকলিপিতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানানো হয়। কিন্তু পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান এ দাবির বিরোধিতা করেন। ফলে ঢাকায় ছাত্রসমাজ ও বুদ্ধিজীবী মহলে চরম অসন্তোষের সৃষ্টি হয়। তারপর ২৬ ফেব্রুয়ারি সর্বত্র ধর্মঘট পালিত হয়। সংগ্রাম পরিষদ এভাবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত ধর্মঘট ও হরতাল পালনের মধ্য দিয়ে দেশব্যাপী আন্দোলন অব্যাহত রাখে। এক পর্যায়ে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী খাজা নাজিম উদ্দিন বাংলা ভাষার দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দিলে আন্দোলন সাময়িক প্রশমিত হয়। কিন্তু ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় এবং কার্জন হলের এক সমাবর্তন অনুষ্ঠানে।
উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষার ঘোষণা দিলে আন্দোলন পুনরায় চাঙ্গা হয়ে ওঠে এবং দেশব্যাপী তীব্র প্রতিবাদের ঝড় প্রবাহিত হয়।

ভাষা আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে রূপ নেয় ১৯৫০ ও ১৯৫২ সালে। ১৯৫০ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান নতুন করে ঘোষণা দেন, ‘উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা’। এতে বাঙালি প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং আন্দোলন আরো জোরদার করার শপথ গ্রহণ করে। ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি খাজা নাজিম উদ্দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটান। ফলে সকল শ্রেণির মানুষের মাঝে নিদারুণ ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হয়। আন্দোলনের গতিবেগ ধীরে ধীরে তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে।এ আন্দোলনের অংশ হিসেবে ৩০ জানুয়ারি ঢাকার রাজপথে সর্বাত্মক ধর্মঘট পালিত হয় এবং জনসভা করা হয়। আন্দোলনকে আরো তীব্র ও গতিশীল করার লক্ষ্যে ৩০ জানুয়ারির জনসভায় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি গঠন করা হয়। গঠিত কমিটির সভায় ২১ ফেব্রুয়ারিকে ভাষা দিবস হিসেবে পালন এবং দেশব্যাপী হরতাল পালনে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২১ ফেব্রুয়ারির হরতাল কর্মসূচি বানচাল করার লক্ষ্যে তৎকালীন নুরুল আমীন সরকার ঢাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে। সরকারের এ অশুভ কর্মকান্ডের জবাব দেয়ার জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় ছাত্ররা গোপন বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয়, যে কোনো মূল্যে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশের আহ্বান করা হয়।সেদিন ছাত্রসমাজের প্রতিবাদী কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল স্বাধীকার প্রতিষ্ঠার দাবি।ধীরে ধীরে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকার রাজপথ। ঐ সময় ঢাকায় প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন চলছিল। ভাষার দাবিতে সোচ্চার প্রতিবাদ মিছিলটি জোর কদমে এগিয়ে চলে প্রাদেশিক ভবন অভিমুখে।সেদিন ঢাকায় প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করার জন্য পুলিশ বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে। পুলিশের গুলিতে একে একে লুটিয়ে পড়ে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিউর প্রমুখ তরুণ। তাদের বুকের তাজা রক্তে রঞ্জিত হয় ঢাকার রাজপথ।বাংলার মানুষের রক্তের অক্ষরে লেখা হয় এক অনন্য ইতিহাস। অবশেষে তীব্র প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের মুখে পাকিস্তান সরকার নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয়। সাময়িকভাবে বাংলাকে অন্যতম জাতীয় ভাষা করার প্রস্তাব প্রাদেশিক পরিষদে উত্থাপন করা হয়। প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়।

তারপর সাংবিধানিকভাবে ১৯৫৬ সালে সংবিধানের ২১৪ নম্বর অনুচ্ছেদে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মর্যাদা দেয়া হয়। মাতৃভাষা পুনরায় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাঙালি জাতির চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।

ভাষা আন্দোলন জাতীয় অস্তিত্বের প্রতীক। এ আন্দোলন বাঙালির গণসচেতনতা ও স্বাধীকার আন্দোলনের এক বলিষ্ঠ ভূমিকা। ভাষার জন্য জীবন দানের মাধ্যমে তা প্রতিষ্ঠা করা পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিরল দৃষ্টান্ত। বিশ্বের আর কোনো দেশে এর আগে ভাষার জন্য সংগ্রাম ও রক্তদানের ইতিহাস নেই। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

লেখক: শিক্ষাবিদ গবেষক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

জাগ্রত ভয় মনের মাঝে
আর কেউ বেঁচে নেই
সময়
মার্চের পদাবলি
অপসৃয়মাণ রেলগাড়ি
আরও
X

আরও পড়ুন

ইসরায়েলে আঘাত হেনেছে গাজা থেকে ছোড়া একাধিক রকেট

ইসরায়েলে আঘাত হেনেছে গাজা থেকে ছোড়া একাধিক রকেট

৫ বছর পর গোলহীন ম্যানচেস্টার ডার্বি

৫ বছর পর গোলহীন ম্যানচেস্টার ডার্বি

মার্কিন শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনার প্রস্তাব ভিয়েতনামের : ট্রাম্পের জন্য কি তা যথেষ্ট হবে?

মার্কিন শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনার প্রস্তাব ভিয়েতনামের : ট্রাম্পের জন্য কি তা যথেষ্ট হবে?

প্রতারণার দায়ে ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

প্রতারণার দায়ে ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

‘শূন্য শুল্ক পরিস্থিতি’ ও যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপের ‘মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলের’ পক্ষে ইলন মাস্ক

‘শূন্য শুল্ক পরিস্থিতি’ ও যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপের ‘মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলের’ পক্ষে ইলন মাস্ক

মানবপাচার রোধে বাংলাদেশ নিজ প্রতিশ্রুতিতে অটল :স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মানবপাচার রোধে বাংলাদেশ নিজ প্রতিশ্রুতিতে অটল :স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বিপুল পরিমাণ গাঁজা পাচারের চেষ্টা ব্যর্থ : বেশ ক’জন গ্রেফতার

বিপুল পরিমাণ গাঁজা পাচারের চেষ্টা ব্যর্থ : বেশ ক’জন গ্রেফতার

মিয়ানমারের ভূমিকম্পে মৃত বেড়ে ৩ হাজার ৪৫৫ ইউএসএআইডির তিন কর্মী বরখাস্ত

মিয়ানমারের ভূমিকম্পে মৃত বেড়ে ৩ হাজার ৪৫৫ ইউএসএআইডির তিন কর্মী বরখাস্ত

ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস নিয়ে আসিফ নজরুলের উদ্বেগ

ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস নিয়ে আসিফ নজরুলের উদ্বেগ

নির্বাচনের সব কাজ ভালোভাবে এগোচ্ছে : সিইসি

নির্বাচনের সব কাজ ভালোভাবে এগোচ্ছে : সিইসি

আওয়ামী লীগপন্থী ৭২ আইনজীবী কারাগারে, ১১ জনের জামিন

আওয়ামী লীগপন্থী ৭২ আইনজীবী কারাগারে, ১১ জনের জামিন

বাঁশখালীতে বিষ দিয়ে বোনের ধান ক্ষেত জ্বালিয়ে দিলো ভাই

বাঁশখালীতে বিষ দিয়ে বোনের ধান ক্ষেত জ্বালিয়ে দিলো ভাই

নতজানু ও দলকানা সাংবাদিকতা ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটায় -কাদের গণি

নতজানু ও দলকানা সাংবাদিকতা ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটায় -কাদের গণি

কুষ্টিয়ায় ধর্ষণের শিকার সেই শিশুর ঘর পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ

কুষ্টিয়ায় ধর্ষণের শিকার সেই শিশুর ঘর পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবি -প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবি -প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ

আসামিদের ছাড়িয়ে নিতে জীবননগর থানা ঘেরাও

আসামিদের ছাড়িয়ে নিতে জীবননগর থানা ঘেরাও

টাকার লোভে আ.লীগকে ফিরিয়ে আনতে চাইছে কিছু রাজনৈতিক দল -নজরুল ইসলাম খান

টাকার লোভে আ.লীগকে ফিরিয়ে আনতে চাইছে কিছু রাজনৈতিক দল -নজরুল ইসলাম খান

গফরগাঁওয়ে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

গফরগাঁওয়ে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

চুয়েটে লেভেল-১ স্নাতক কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু ৯ এপ্রিল

চুয়েটে লেভেল-১ স্নাতক কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু ৯ এপ্রিল

নাটোরে সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা

নাটোরে সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা