পাকিস্তানের মাটিতে ঐতিহাসিক টেস্ট জয়

ভারমুক্ত বাংলাদেশের নতুন শুরু

Daily Inqilab ইমরান মাহমুদ

২৬ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৬ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৬ এএম

২১ বছর পর অবশেষে রাওয়ালপিন্ডিতে এলো ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সবচেয়ে কুলীন সংস্করণে প্রথমবার পাকিস্তানকে হারালো বাংলাদেশ। ২০০৩ সালে মুলতানে একদম কাছে গিয়েও পুড়তে হয়েছিলো ১ উইকেটে হারের যন্ত্রণায়। সেদিন চোখে একরাশ বেদনার অশ্রু নিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজনরা। এরপর পাকিস্তানের সঙ্গে ঘরে-বাইরে অনেকগুলো টেস্ট খেললেও জয় ছিলো অধরা। ২১ বছর পর অবশেষে রাওয়ালপিন্ডিতে এলো ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সবচেয়ে কুলীন সংস্করণে প্রথমবার পাকিস্তানকে হারালো বাংলাদেশ। গতকাল রাওয়ালপিন্ডিতে বাংলাদেশ জিতেছে ১০ উইকেটে।

অথচ চতুর্থ দিন পর্যন্ত মনে হচ্ছিল এই টেস্ট এগুচ্ছে নিষ্প্রাণ ড্রয়ের দিকে। শেষ দিনে পেস-স্পিনের মিশেলে দুর্দান্ত বোলিংয়ে চিত্রপট বদলে দেন বাংলাদেশের বোলাররা। দলকে পাইয়ে দেন রোমাঞ্চকর এক জয়। পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংস মাত্র ১৪৬ রানে গুটিয়ে আনেন স্রেফ ৩০ রানের লক্ষ্য। সেটা পেরুতে ৬.৩ ওভারের বেশি খেলা লাগেনি। ১৪ টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম। দেশের বাইরে টেস্টে এটি বাংলাদেশের সপ্তম জয়। মাউন্ট মাঙ্গানুইতে নিউজিল্যান্ডকে হারানোর পর এই জয়কেই নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে বড় করতে রাখতে হয়।
৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে নতুন এক যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশ। পুরোনোকে ঝেড়ে ফেলা তারুণ্যদীপ্ত এই বাংলাদেশে অবশ্য কয়েক দিন ধরে খুব একটা আলোচনায় ছিল না ক্রিকেট। থাকার অবশ্য কথাও নয়। নতুন করে গঠিত হতে যাওয়া একটি দেশের নানামুখী চ্যালেঞ্জ তো আছেই, এর সঙ্গে যোগ হয়েছেন স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা। এসবের মধ্যে ক্রিকেট দল কখন পাকিস্তান সফরে গেল, তার খোঁজ হয়তো অনেকেই রাখেননি। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাফল্যের পর ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণসহ নানা ধরনের সেবামূলক কাজে দেখা গেছে তরুণদের। আর এখন ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়েছে বন্যাদুর্গত জনপদের সেবায়। ত্রাণ ও অনুদান সংগ্রহ করে সেসব বন্যাকবলিত মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তরুণ ছাত্র-জনতা।

এমন পরিস্থিতিতে নিতান্তই ক্রিকেট-পোকা ছাড়া অন্য কেউ রাওয়ালপিন্ডিতে চলমান টেস্টের খবর রেখেছেন কি না, বলা মুশকিল। এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ঘেঁটেও গতপরশু বিকেলের আগ পর্যন্ত ম্যাচ নিয়ে তেমন কোনো পোস্টই দেখা যায়নি। এ সময়ে ক্রিকেট নিয়ে যেসব পোস্ট, সেসবও ছিল রাজনৈতিক। যেমন নতুন উপদেষ্টা হিসেবে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার আগমন, বিসিবির সভাপতির পদ থেকে নাজমুল হোসেনের পদত্যাগ কিংবা নতুন সভাপতি হিসেবে ফারুক আহমেদের নিয়োগ নিয়েই ছিল সব আলোচনা। এই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে মূলত গতপরশু সন্ধ্যার পর থেকে। মুশফিকের ডাবল সেঞ্চুরি না পাওয়ার হতাশা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে পেতে যাওয়া সম্ভাব্য জয় নিয়ে পোস্ট দিতে দেখা যায় দু-একজনকে। তবে এসব পোস্ট ছাপিয়ে বিশেষভাবে আলোচনায় ছিলেন সাকিব আল হাসান। যদিও সাকিবের আলোচনায় থাকা পুরোপুরিই রাজনৈতিক। তার বিরুদ্ধে হওয়া হত্যা মামলার পক্ষে-বিপক্ষে ছিল সেসব পোস্ট। এমন অবস্থা দেখে কেউ চাইলে বলতেই পারেন, শেষ কবে এমন উত্তাপহীন ম্যাচ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ?

উত্তাপহীন সেই ম্যাচ ভোল পাল্টাতে শুরু করে গতকাল সকাল থেকে। পঞ্চম দিনে ৯৪ রানে পিছিয়ে থাকা পাকিস্তান যখন একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে, উজ্জ্বল হতে থাকে বাংলাদেশের ইতিহাস গড়ার স্বপ্ন। সাদমান-মুশফিক-সাকিব-মিরাজদের হাত ধরে সেই স্বপ্ন অবশেষে পূরণও করেছে বাংলাদেশ। এই জয় বাংলাদেশের ক্রিকেটে নিয়ে এসেছে নতুন এক সূর্যোদয়ও। নতুন বাংলাদেশ ফিরে পাওয়ার পর মতো পাকিস্তানের বিপক্ষে এ জয়টাও যেন ক্রিকেটের নবযাত্রার সূচনামুখ। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের মতোই এ জয় যেন পুনরুদ্ধার করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটকে। ঐতিহাসিক এই জয়ের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও আজ হয়ে উঠেছে ক্রিকেটময়। একের পর অভিনন্দন বার্তায় ভরে যাচ্ছে নিউজফিড।

এই জয় আমাদের ফিরিয়ে নিচ্ছে ১৯৯৯ বিশ্বকাপেও। নর্দাম্পটনে সেদিন পাকিস্তানকে হারিয়ে নতুন এক যুগে প্রবেশ করেছিল বাংলাদেশ। আর এবার স্বৈরতন্ত্রের পতনের পর বাংলাদেশ যখন সবকিছু গোড়া থেকে শুরুর অপেক্ষায়, তখনই টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে আসল প্রথম জয়টি। যে জয় মনে করিয়ে দিচ্ছে আজ থেকে প্রায় ২১ বছর আগের সেই মুলতান-দুঃখকেও। জিততে জিততে যে টেস্টে ১ উইকেটে হেরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। মুলতানের সেই দুঃখেরও যেন কবর রচনা হলো পিন্ডিতে। সেই সাথে বাংলাদেশের ক্রিকেটেও শুরু হলো আরেকটি নতুন জয়যাত্রার।

যে যাত্রার শুরুটা হয়েছিল গত ২১ আগস্ট, বিসিবির ১৫তম সভাপতি হিসেবে ফারুক আহমেদ দায়িত্ব গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে। এই প্রথম কোনো সাবেক ক্রিকেটার বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব পেলেন। সেই প্রেক্ষাপটের কুশিলব সাবেক বোর্ড প্রধান নাজমুল হোসেন পাপন গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই লাপাত্তা। প্রবল দাপুটে বোর্ড সভাপতিকে আর দেখা যায়নি বিসিবিতে। পরিবারসহ তিনি লন্ডনে চলে গেছেন বলে গুঞ্জন আছে ক্রিকেট আঙিনায়। পরিবর্তনের শুরুটা তার পলায়নের মধ্য দিয়েই কি হলো না!

২০১২ সালের অক্টোবরে সরকারের মনোনয়নে প্রথমবার বিসিবি সভাপতি হন পাপন। তখনকার গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বোর্ড সভাপতিকে নিয়োগ দিত সরকার। বিসিবির ১৪তম সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। পরে আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাচনের ধারা রাখা হয়। বিসিবির প্রথম নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে তার মেয়াদ শুরু হয় ২০১৩ সালে। যদিও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। পরে সেই ধারাই চলতে তাকে। ২০১৭ ও ২০২১ সালের বিসিবি নির্বাচনেও তিনি নির্বাচিত হন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

তার মেয়াদের প্রথম কয়েক বছরে মাঠের ক্রিকেটে বেশ কিছু স্মরণীয় সাফল্য এসেছে ঠিকই। ফিক্সিং কেলেঙ্কারিকে পেছনে ফেলে বিপিএলকে নতুন করে চালু করে তার বোর্ড। তবে যত সময় গড়াতে থাকে, নানা বিতর্কও ছড়াতে থাকেন তিনি ও তার নেতৃত্বাধীন বোর্ড। আর্থিক অনিয়ম, ক্রিকেট প্রশাসনে অস্বচ্ছতা, বোর্ডের ভেতরে নানা ক্ষেত্রে সিন্ডিকেট গড়ে তোলা, অবকাঠামোর প্রত্যাশিত উন্নতি করতে না পারা, ঘরোয়া ক্রিকেটে মাঠের খেলা বিতর্কিত করাসহ কাঠামো ধ্বংস করা, এরকম অসংখ্য অভিযোগ বছরের পর বছর ধরে ছিল নাজমুলের বোর্ডের বিরুদ্ধে।

শেখ হাসিনা সরকারে পতনের পর নাজমুলের মতো গা ঢাকা দিয়েছেন তার অতি ঘনিষ্ঠ সহযোগী বোর্ড পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকসহ আরও বেশ কজন বোর্ড পরিচালক। দেশে থাকা পরিচালকদের মধ্যে পদত্যাগ করেছেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কোটায় বোর্ডে আসা পরিচালক জালাল ইউনুস। এই কোটার আরেক পরিচালক, দীর্ঘদিনের সংগঠন আহমেদ সাজ্জাদুল আলমকেও পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। তারপরই যেন ভোজভাজির মতো পাল্টে যেতে শুরু করে দেশের ক্রিকেটের চিত্র। গত ১৭ বছর সৈরাচারী হাসিনার মদদপুষ্ট বোর্ডের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা ক্রিকেটটাকেই করে ফেলেছিল কুলষিত।

ক্রিকেটারদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছিল বিভেদ, বোর্ড তো বটেই, ক্রিকেটাররাও মনস্তাত্ত্বিকভাবে চলছিল সিন্ডিকেটের ছায়ায়। একটু খেয়াল করে দেখুন তো, বাংলাদেশে দল শেষ কবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠের লড়াইয়ে লড়েছে? দল নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক, সিনিয়র ক্রিকেটারদের মাঝে দ্বন্দ্ব, বোর্ড পরিচালকদের সেচ্ছাচারিতা, আর গায়ের জোর খাটিয়ে, ক্রিকেটের স্বার্ধ জলাঞ্জলী দিয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করতে অপেশাদার কোচদের অনৈতিক নিয়োগ- এসবই করেছে হাসিনা সরকারের বিগত অনির্বাচিত বোর্ড। হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে পাওয়া পট-পরিবর্তনের সুফল অন্য সবকিছুর মতে পেতে শুরু করেছে ক্রিকেটও। যার জ্বলন্ত প্রমাণ এই জয়। ক’দিন আগেও যেখানে বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে নিজেদের সেচ্ছাচারিতার খেসারত দিয়েছে বাংরাদেশ, সেখানে এই ম্যাচটি গোটা দল একাট্টা হয়ে প্রাণপণে লড়েছেন জয়ের জন্য, দেশের হয়ে।

বাংলাদেশের জেতার ভিত তৈরিতে বড় ভূমিকা ব্যাটারদের। স্বাগতিকদের ৪৪৮ রানের জবাবে ৫৬৫ রান তুলে ১১৭ রানের লিড নিয়ে চমকে দেয় শান্তর দল। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম খেলেন ১৯১ রানের ইনিংস। ওপেনার সাদমান ইসলামের ব্যাট থেকে আসে ৯৩ রান। মেহেদী হাসান মিরাজ ব্যাটিংয়ে ৭৭ রানের পর বোলিংয়েও ৪ উইকেট নিয়ে রাখেন বড় ভূমিকা। উইকেটের পেছনে ৬টি ডিসমিসালের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ে ফিফটি করেন লিটন দাস, ফিফটি আসে মুমিনুল হকের ব্যাট থেকেও। নতুন বলে শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদরা দুই ইনিংসেই রাখেন ঝাঁজালো ভূমিকা। দ্বিতীয় ইনিংসে বল হাতে ছড়ি ঘোরার সাকিব-মিরাজদের মতো স্পিনাররা। অর্থাৎ সম্মিলিত পারফরম্যান্সেই ডানা মেলে ধরে বাংলাদেশ। তাতেই আসে ঐতিহাসিক এক জয়।

ক্রিকেট বরাবরই বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। যে ঐক্য হারাতে বসেছিল হাসিনার সৈরাচারী মনোভাবের কারণে। তবে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থ্যানে ফের আরেকবার সেই ‘একতাই বল’ দেখা গেছে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে, হাসিনা সরকারের রেখে যাওয়া ভঙ্গুর দেশ সংস্কারে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে, দেখা গেছে রাত জেগে ডাকাত ধরতে, হাতে-হাত রেখে সংখ্যালঘুদের বাড়ি-মন্দির পাহারা দিতে, স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে। রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক অবক্ষয়, মানবিক বিপর্যয় কাটিয়ে নতুন এক বাংলাদেশে ক্রিকেটের এমন জয় নিঃসন্দেহে যোগাবে বাড়তি প্রেরণা।


বিভাগ : খেলাধুলা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

চিরিরবন্দরে ধর্ষণ মামলা ধামাচাপা দিতে পুড়িয়ে মারার  চেষ্টা

চিরিরবন্দরে ধর্ষণ মামলা ধামাচাপা দিতে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা

মুরাদনগরে একাডেমিক ভবন সংকটে ভর্তি হতে পারেনি দুইশতাধিক  শিক্ষার্থী

মুরাদনগরে একাডেমিক ভবন সংকটে ভর্তি হতে পারেনি দুইশতাধিক শিক্ষার্থী

আমরা বাংলাদেশের প্রত্যেকটা সেক্টরে চাঁদাবাজি মুক্ত করতে চাই

আমরা বাংলাদেশের প্রত্যেকটা সেক্টরে চাঁদাবাজি মুক্ত করতে চাই

ছাত্র জনতার উপর হামলা মামলায় ৮ আইনজীবী কারাগারে

ছাত্র জনতার উপর হামলা মামলায় ৮ আইনজীবী কারাগারে

আটঘরিয়ায় সরিষা খেতে মৌবাক্স

আটঘরিয়ায় সরিষা খেতে মৌবাক্স

সরকারি বীজ সার বিক্রয়ের সময় জনতার হাতে আটক কৃষি কর্মকর্তা

সরকারি বীজ সার বিক্রয়ের সময় জনতার হাতে আটক কৃষি কর্মকর্তা

খুলনাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল সিলেট

খুলনাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল সিলেট

আসছে বাংলাদেশি শরণার্থীদের গণহত্যামূলক সিরিজ 'ফেউ'

আসছে বাংলাদেশি শরণার্থীদের গণহত্যামূলক সিরিজ 'ফেউ'

ভারত দলে ফিরলেন শামি

ভারত দলে ফিরলেন শামি

কলাপাড়ায বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার শুভ উদ্বোধন

কলাপাড়ায বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার শুভ উদ্বোধন

বদলগাছীতে সেলোমিশিন চালিত ট্রলির চাকায় পিষ্ট হয়ে হেল্পার জয় নিহত

বদলগাছীতে সেলোমিশিন চালিত ট্রলির চাকায় পিষ্ট হয়ে হেল্পার জয় নিহত

সীমান্তে উদ্ভূত প‌রি‌স্থি‌তি‌ : ভারতীয় হাইক‌মিশনারকে পররাষ্ট্রস‌চিবের দপ্তরে ডেকেছে সরকার

সীমান্তে উদ্ভূত প‌রি‌স্থি‌তি‌ : ভারতীয় হাইক‌মিশনারকে পররাষ্ট্রস‌চিবের দপ্তরে ডেকেছে সরকার

ফরিদপুরে আবারও সড়ক দুর্ঘটনা ৫ ঘন্টার ব্যবধানে দুই মটরসাইকেল আরোহী নিহত

ফরিদপুরে আবারও সড়ক দুর্ঘটনা ৫ ঘন্টার ব্যবধানে দুই মটরসাইকেল আরোহী নিহত

আগামী নির্বাচনকে ইতিহাসের সেরা ও ঐতিহাসিক করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা

আগামী নির্বাচনকে ইতিহাসের সেরা ও ঐতিহাসিক করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা

রাবিতে চার হলে পবিত্র কোরআন পোড়ানো: তদন্ত কমিটি, সর্বোচ্চ শাস্তির হুঁশিয়ারি

রাবিতে চার হলে পবিত্র কোরআন পোড়ানো: তদন্ত কমিটি, সর্বোচ্চ শাস্তির হুঁশিয়ারি

রামগড় স্থলবন্দরের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শনে - উপদেষ্টা ব্রি:জে:(অব) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

রামগড় স্থলবন্দরের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শনে - উপদেষ্টা ব্রি:জে:(অব) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

বগুড়ায় বিমানবন্দর চালুর উদ্যোগ

বগুড়ায় বিমানবন্দর চালুর উদ্যোগ

দুমকীতে বিএনপি অফিস ভাংচুর মামলায় ছাত্রলীগ নেতা আটক

দুমকীতে বিএনপি অফিস ভাংচুর মামলায় ছাত্রলীগ নেতা আটক

তারেক রহমানের ৩১ দফা ছড়িয়ে দিতে রাষ্ট্রসংস্কারে-আরিফুল ইসলাম বিলাত

তারেক রহমানের ৩১ দফা ছড়িয়ে দিতে রাষ্ট্রসংস্কারে-আরিফুল ইসলাম বিলাত

বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা, জনগণের স্বপ্ন পূরণে নতুন পুলিশ সদস্যরা কাজ করবে- অ্যাডিশনাল আইজি

বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা, জনগণের স্বপ্ন পূরণে নতুন পুলিশ সদস্যরা কাজ করবে- অ্যাডিশনাল আইজি