ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২ মাঘ ১৪৩১

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের খেলার ব্যাপারে পাকিস্তান আশাবাদী

Daily Inqilab স্পোর্টস ডেস্ক

০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:০৩ পিএম | আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:০৩ পিএম

ছবি: ফেসবুক

২০২৫ সালে পাকিস্তানে অনুষ্ঠিতব্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতসহ সব দেশের অংশগ্রহণের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি।

আগামী বছর ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত পাকিস্তানের তিন শহর লাহোর, করাচি ও রাওয়ালপিন্ডিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।

২০০৮ সালের জুলাই থেকে দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপোড়েনে পাকিস্তান সফরে আসেনি ভারত। যদিও আগামী বছর ভারতের পাকিস্তানে আসার ব্যপারে নাকভি দারুন আত্মবিশ্বাসী। একইসাথে তিনি জানিয়েছেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতিও ভালমতই চলছে। আইসিসি’র এই টুর্নামেন্ট আয়োজনে স্টেডিয়ামগুলো আরো ভাল পর্যায়ে নিয়ে যাবার চেষ্টা করা হচ্ছে।

এ সম্পর্কে নাকভি বলেন, ‘ভারতীয় দল অবশ্যই আসবে। এখনো পর্যন্ত তাদের সফর বাতিলের ব্যপারে কিছু দেখছি না। পাকিস্তানের মাটিতে আয়োজিত মর্যাদাকর এই আয়োজনে সব দেশের অংশগ্রহণের ব্যপারে আমরা আশাবাদী। সবাই এখানে একেবারে নতুন স্টেডিয়ামেই ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছে। সেভাবেই সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।’

আগামী ১৫-১৬ অক্টোবর সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) আয়োজিত সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর পাকিস্তান সফরে আসছেন। ঐ সময়ে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করবেন কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে পিসিবি প্রধান বলেছেন, ‘তিনি যে কাজে আসছেন সেখানে এই বিষয়ে আলোচনার কোন সুযোগ নেই।’

এদিকে বিসিসিআই সহ-সভাপতি রাজিব শুক্লা সম্প্রতি বলেছেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে ভারত পাকিস্তানে যাবে কিনা তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ভারতীয় সরকার গ্রহণ করবেন।

এদিকে সাদা বলে বাবর আজমের অধিনায়কত্ব থেকে সড়ে দাঁড়ানোর পর তার স্থানে নতুন অধিনায়কের বিষয়ে জানতে চাইলে নাকভি বলেন তিনি এ বিষয়ে নির্বাচক কমিটির সাথে কথা বলেছেন। তারা দীর্ঘ মেয়াদে কাউকে দায়িত্ব দিতে আগ্রহী। এ ব্যপারে সতর্কতার সাথে সিদ্ধান্ত গ্রহনের আহবান তিনি জানিয়েছেন।


বিভাগ : খেলাধুলা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
টিভিতে দেখুন
দুই টিটি খেলোয়াড়ের পাশে নাভানা
তারুণ্যের উৎসবে তায়কোয়ান্দো
আরও

আরও পড়ুন

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪

মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫

মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের

ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের

গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি

গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি

রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের

রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের

শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা

শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা

বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা

বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

ধূমপানকে না বলুন

ধূমপানকে না বলুন

জালিমের পরিণতি ভালো হয় না

জালিমের পরিণতি ভালো হয় না

অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি

অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি

মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়

মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়

১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত

১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত