মারাদোনার কক্ষে সেদিন যা ঘটেছিল
১৯ মার্চ ২০২৫, ০৪:২৭ পিএম | আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৪:২৭ পিএম

চার বছরের বেশি সময় হয়ে গেল পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেছেন দিয়েগো মারাদোনা। কিন্তু সর্বকালের অন্যতম সেরা এই ফুটবলারের মৃত্য রহস্য পুরোপুরি ভেদ করা যায়নি এখনও। চিকিৎসায় অবহেলাজনিত কারণে তার মৃত্যুর অভিযোগের বিচার শুরুর পর সামনে আসতে শুরু করেছে সেই সব অজানা ঘটনা।
মঙ্গলবার আদালতের সাক্ষ্যে তারই বয়ান দিলেন পুলিশ কর্মকর্তা লুকাস ফারিয়াস, যিনি মারাদোনার মৃত্যুর দিন সবার আগে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। স্বীকারোক্তিতে তিনি জানিয়েছেন, মৃত্যুর সময় মারাদোনার কক্ষে কোনো চিকিৎসার সরঞ্জামই ছিল না!
আর্জেন্টিনার সান ইসিদরো আদালতে চলছে মারাদোনার চিকিৎসায় নিয়োজিত সাতজনের বিরুদ্ধে বিচার।
লুকাস বলেন, ‘কোনো সিরাম ছিল না, ছিল না চিকিৎসার ন্যূনতম ব্যবস্থাও। দিয়েগো মারাদোনার যে বিষয়টি সবার আগে আমার নজর কেড়েছে সেটা হলো, তার মুখের অবস্থান এবং তলপেট এতটাই ফুলেছিল যে মনে হবে যে কোনো সময় বিস্ফোরণ হবে। ওভাবে মারাদোনাকে দেখে আমি চমকে গিয়েছিলাম।’
বুয়েনস এইরেসের ভাড়া করা বাসায় চলছিল মারাদোনার চিকিৎসা। এই কাজে যারা নিয়োজিত ছিলেন, দায়িত্ব পালনে তারা কতটুকু তৎপর ছিলেন, কোনো হাফিলতি ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখতেই চলছে এই বিচার।
অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন একজন শল্যচিকিৎসাবিদ, মনোবিদ, চিকিৎসা ও সেবাবিষয়ক সমন্বয়ক, চিকিৎসক ও নার্স। আরেক নার্স গিসেলা দাহিয়ানা মাদ্রিদের বিচার আলাদাভাবে শুরু হবে জুলাইয়ে। চার মাস ধরে চলবে বিচার কার্যক্রম। একশরও বেশি সাক্ষী আদালতে জবানবন্দি দেবেন।
তাদের মধ্যে রয়েছেন মারাদোনার পরিবারের সদস্য এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসকও। অভিযুক্তরা দোষী সাব্যস্ত হলে আট থেকে ২৫ বছরের জন্য কারাদণ্ড হতে পারে তাদের।
সরকারি কৌঁসুলিরা ম্যারাডোনার চিকিৎসায় নিয়োজিত ডাক্তার ও নার্সদের বিরুদ্ধে পেশাদারত্বের ঘাটতি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতার মারাত্মক অভিযোগ এনেছেন।
বিভাগ : খেলাধুলা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

স্ত্রী-ছেলেসহ রনজিত ৭৯ বিঘা জমি জব্দ, ১৩৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত মার্কিন বিচারকরা

মাদক মামলায় নারীসহ একই পরিবারের ৩ পলাতক আসামি গ্রেফতার

এবার মার্কিন শিক্ষা বিভাগই তুলে দিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প

সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড

যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা জার্মানির

ঈদযাত্রায় রেলে বাড়বে কোচ

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের শাস্তি সাত বছর কারাদণ্ড

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাকায় জামায়াতের বিক্ষোভ

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে দেশ সঠিক পথে থাকবে : আমীর খসরু

শাহতলী পীর সাহেব মাওলানা আবুল বাশারের দাফন সম্পন্ন

ঐকমত্য কমিশনের ৪২ প্রস্তাবে একমত নয় এলডিপি

৯৬টি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিলে চূড়ান্ত অনুমোদন

পরিবেশগত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করবে বাংলাদেশ-নেপাল

সাবেক সেনা কর্মকর্তা-আমলাদের নিয়ে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ

সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষে জামায়াতের মত

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রস্তুত হচ্ছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ

জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুল-রেহানাসহ ২০১ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন

ধর্ষণের শিকার অভিযোগে শিশু-কিশোরীসহ ৫ জন ঢামেকে ভর্তি