ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২ মাঘ ১৪৩১

ফাহিমা-রাবেয়ার উন্নতি

Daily Inqilab স্পোর্টস ডেস্ক :

০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০২ এএম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বল হাতে ধারাবাহিক পারফরম্যান্সে আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছেন বাংলাদেশের দুই লেগ স্পিনার রাবেয়া খান ও ফাহিমা খাতুন। আর অল্প সময়ের জন্য হলেও শীর্ষে উঠে ইতিহাস গড়েছেন পাকিস্তানের বাঁহাতি স্পিনার সাদিয়া ইকবাল। মেয়েদের টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ের হালনাগাদ গতকাল প্রকাশ করেছে আইসিসি। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যাচে ১টি করে উইকেট নিয়ে এক ধাপ এগিয়ে ৯ নম্বরে উঠেছেন রাবেয়া। দুই ম্যাচে ৩ উইকেট নেওয়া ফাহিমা ১৩ ধাপ লাফিয়ে উঠেছেন ৪৫ নম্বরে।
রাবেয়া ছাড়া সেরা ২৫-এ বাংলাদেশের আর কেউ নেই। দুই ধাপ করে পিছিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা আক্তার ও পেসার মারুফা আক্তার। এখন নাহিদার অবস্থান ২৭তম ও মারুফা আছেন ৩১ নম্বরে। ব্যাটসম্যানেদর তািলকায় বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি ১ ধাপ পিছিয়ে ১৪ নম্বরে নেমে গেছেন। গত সপ্তাহের হালনাগাদের পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন উইকেট নিয়ে ৭৫৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে সোফি এক্লেস্টোনের পাশে বসেন সাদিয়া। দুই দিন পর বাংলাদেশের বিপক্ষে উইকেটশূন্য থাকায় ৭ পয়েন্ট হারিয়ে দুই নম্বরে নেমে যান এক্লেস্টোন।
পরের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২ উইকেট নেন এক্লেস্টোন। এর সৌজন্যে সবশেষ হালনাগাদে ৭৬২ রেটিং নিয়ে শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধার করেন ইংল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার। আপাতত ৭৫৪ পয়েন্ট নিয়ে তার খুব কাছেই আছেন সাদিয়া। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে টানা এক নম্বরেই এক্লেস্টোন। মাঝে মাত্র দুই দিনের জন্য তাকে সরিয়ে দেন সাদিয়া। তাই অল্প সময়ের জন্য হলেও টি-টোয়েন্টির যে কোনো র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ওঠা পাকিস্তানের প্রথম ক্রিকেটার তিনিই। সব মিলিয়ে র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠা পাকিস্তানের দ্বিতীয় ক্রিকেটার সাদিয়া। ২০১৮-১৯ সালে ওয়ানডে বোলারদের তালিকায় এক নম্বরে ছিলেন সাবেক অধিনায়ক সানা মির।
আগের মতোই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন অস্ট্রেলিয়ার বেথ মুনি। তার স্বদেশি তাহ্লিয়া ম্যাকগ্রা আছেন দুই নম্বরে। অলরাউন্ডার র‌্যাঙ্কিংয়ে সবার ওপরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক হেইলি ম্যাথিউস।

 


বিভাগ : খেলাধুলা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
টিভিতে দেখুন
দুই টিটি খেলোয়াড়ের পাশে নাভানা
তারুণ্যের উৎসবে তায়কোয়ান্দো
আরও

আরও পড়ুন

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪

মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫

মতিঝিলে শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই

ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের

ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের

গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি

গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি

রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের

রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের

শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা

শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা

বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা

বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী

ধূমপানকে না বলুন

ধূমপানকে না বলুন

জালিমের পরিণতি ভালো হয় না

জালিমের পরিণতি ভালো হয় না

অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি

অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি

মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়

মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়

১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত

১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত