প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ধারাবাহিকতায় উন্নয়নের ছোঁয়া প্রত্যন্ত এলাকার মানুষেরা ভোগ করছে। নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকা বালাপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গারহাটে সরকারের অনুদানে লাগানো হয়েছে নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরা। সিসি ক্যামেরার সুফল ভোগ করছে এলাকার মানুষ। প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশের আয়ত্বে নিয়ে এসেছে। সিসি ক্যামেরা লাগানোর ফলে বিভিন্ন ক্রাইম থেকে বিভিন্ন সমস্যা থেকে মানুষ রক্ষা পাচ্ছে। এর আগে তো বিভিন্নভাবে বিভিন্ন লোক জন এসে চুরি করত। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রীর অনুদানে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে।
বালাপাড়া ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা করিমুল ইসলাম বলেন, সরকারকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের আয়ত্বে নিয়ে আসছে। বালাপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গারহাটে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। সিসি ক্যামেরা লাগানোর ফলে আমাদের বিভিন্ন ক্রাইম থেকে বিভিন্ন সমস্যা থেকে আমরা রক্ষা পাচ্ছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বালাপাড়া ইউনিয়নে যে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে তাতে আমরা ভালোই নিরাপদে আছি।

ইউপি সদস্য আশরাফুল ইসলাম জানান, এর আগে বিভিন্ন লোকজন এসে চুরি করতো, এখন সিসি ক্যামেরা লাগানোর ফলে আর সমস্যা হয় না । ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় এবং আমাদের এই এলাকার জনপ্রতিনিধির অক্লান্ত পরিশ্রমে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে যার সুফল আমরা পাচ্ছি। বাজারে নিরাপত্তা থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে অবদান রাখবে। বিশ^াস নয়, সিসি ক্যামেরা আছে সেটা এখন বাস্তবতা।

বালাপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আজকে আমি বালাপাড়া ইউনিয়ন সিসি ক্যামেরার আয়ত্বে নিয়ে এসেছি। এখন আমার ইউনিয়নে কোনো চুরি নেই, ডাকাতি নেই, খারাপ কিছু করার সুযোগ নেই। অনেক সময় এখানে চুরি হতে পারে, হাটের দিন অনেক মানুষের সমাগম হয়। অনেক লোক সেখানে কারো পকেট মারার চেষ্টা করে, কারো ভ্যান চুরি করে, এগুলো এখন কেউ করতে পারে না। এখন কারো কিছু একটা চুরি গেলে আমাকে বলার সঙ্গে সঙ্গে ঐ এলাকার ক্যামেরা সার্চ দিয়ে কে চুরি করল বের করায় এখন চুরি নেই।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান তবিবুল ইসলাম বলেন, সিসি ক্যামেরা মানুষকে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য। এখন ডিজিটাল যুগ। ডিজিটাল তো মানুষের উপকারের জন্য হয়েছে।