এসঅ্যান্ডপি গ্লোবালের আভাস বিদেশি মুদ্রায় স্বল্প মেয়াদে সরকারের অর্থ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা আগামী বছর আরো খারাপ হতে পারে; বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ চাপের মুখে ডলার সঙ্কটে গ্যাস সরবরাহ হুমকির মুখে, মার্কিন কোম্পানি শেভরনেরই পাওনা ৩ হাজার কোটি টাকা

বাংলাদেশের ঋণমান ‘নেতিবাচক’

Daily Inqilab অর্থনৈতিক রিপোর্টার

২৫ জুলাই ২০২৩, ১০:১৪ পিএম | আপডেট: ২৬ জুলাই ২০২৩, ১২:০৩ এএম

বাংলাদেশ বিষয়ক ঋণমান আভাস বা রেটিং আউটলুক হ্রাস করেছে আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। তাদের দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এত দিন ছিল স্থিতিশীল, কিন্তু এখন তারা তা কমিয়ে বাংলাদেশের জন্য ‘নেতিবাচক’ ঋণমান নির্ধারণ করেছে। সেই সঙ্গে দেশের সার্বভৌম ঋণমান দীর্ঘ মেয়াদে ‘বিবি মাইনাস’ ও স্বল্প মেয়াদে ‘বি’ নিশ্চিত করেছে তারা। বিদেশি মুদ্রায় স্বল্প মেয়াদে বাংলাদেশ সরকারের যে অর্থ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা আছে, তার অবস্থা আগামী বছর আরও খারাপ হতে পারে; সেই সঙ্গে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ চাপের মুখে আছে Ñমূলত এ দুই কারণে বাংলাদেশ বিষয়ক পূর্বাভাস হ্রাস করেছে এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। ঋণমান নির্ণয়কারী শীর্ষস্থানীয় এই আন্তর্জাতিক সংস্থা মনে করছে, আগামী ৩ বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়াতে পারে ৬ থেকে ৬ দশমিক ৪। তাদের হিসাব, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ।
এসঅ্যান্ডপি বলছে, ডলার সংকটের কারণে বাংলাদেশ সরকার আমদানি করা জ্বালানির মূল্য পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর ডলারের বিনিময় হার বেড়ে যায়। দেশের আমদানি ব্যয় বেড়েছে। সে কারণে এই সময় দেশের ডলার মজুত এক-তৃতীয়াংশ কমেছে। এদিকে অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, পেট্রোবাংলার কাছে মার্কিন তেল কোম্পানি শেভরনেরই পাওনা ৩ হাজার কোটি টাকা। যারা দেশীয় গ্যাসের অর্ধেকেরও বেশি সরবরাহ করে। প্রতিদিন বিবিয়ানা, জালালাবাদ ও মৌলভীবাজার গ্যাস ফিল্ড থেকে প্রতিষ্ঠানটি ১৩শ ঘটফুট গ্যাস সরবরাহ করে। যা জাতীয় উৎপাদনের ৫৫ শতাংশ। উৎপাদন অংশীদারিত্ব চুক্তি অনুযায়ী, এই গ্যাস নির্দিষ্ট দামে কিনতে হয় পেট্রোবাংলাকে। ক্রয়ের পর সর্বোচ্চ ৫ মাসের মধ্যে দাম পরিশোধের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু গত বছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ৯ মাসের অর্থ দিতে না পারায় ২৮ কোটি ডলার বকেয়া পড়ে গেছে পেট্রোবাংলার। যা শিগগরিই পরিশোধ করতে না পারলে বাধাগ্রস্ত হতে পারে গ্যাস সরবরাহ। এমন শঙ্কার মাঝে, ডলার যোগাড় করতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগ এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারস্থ পেট্রোবাংলা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুক্তি অনুযায়ী শিগগরিই বকেয়া পরিশোধ না করলে শেভরন যে কোন ব্যবস্থা নিতে পারে। এক্ষেত্রে তারা হয়তো সরবরাহ কমিয়ে দিতে পারে। আবার কিছু অংশ বন্ধ রাখতে পারে অথবা পুরোটাই বন্ধ করে দিতে পারে। যা বাংলাদেশের জন্য খুবই সঙ্কটময় পরিস্থিতির সৃস্টি করবে।
এছাড়া তারল্য সঙ্কটে পড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। কারণ ঋণ দিয়ে তা যথাসময়ে ফেরত পাচ্ছে না। বাড়ছে খেলাপি ঋণ। ব্যবসায়ীরা ঋণ পরিশোধ না করায় সৃষ্টি হচ্ছে ফোর্স লোন। আর এ কারণেই দৈনন্দিন ব্যয় মেটাতে বেশ কিছু ব্যাংকের টাকার সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আর সঙ্কট মেটাতে প্রতিদিনই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে ধার নিয়ে চলছে ওই সব ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান মতে, গত ১৬ জুলাই থেকে ২০ জুলাই পর্যন্ত পাঁচ দিনে ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ধার নিয়েছে ৩৩ হাজার ১৪১ কোটি টাকা। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ধার নিয়েছে ১৮ জুলাই আট হাজার ৮৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে কিছু অর্থ দেয়া হয়েছে একদিনের জন্য। কিছু তিন দিন, সাত দিন ও ১৪ দিন মেয়াদের জন্য। এজন্য ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে সুদ গুনতে হয়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৮ শতাংশ হারে। ব্যাংকাররা জানিয়েছেন, টাকার সঙ্কট মেটাতে যে প্রক্রিয়ায় ব্যাংকগুলো তহবিল সংস্থান করছে তাতে তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। আর তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় বেড়ে যায় বাড়ছে ঋণের সুদহার। এতে উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে।
ব্যাংকাররা বলেছেন, অনেক ব্যাংক নগদ টাকার সঙ্কটে ভুগছে। সঙ্কটে থাকা ব্যাংকগুলো আন্তঃব্যাংকের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার নিয়ে চলছে। তবে কিছু ধার আছে একদিন মেয়াদি। অর্থাৎ আগের দিন ঋণ নিয়ে পরের দিন পরিশোধ করছে। এভাবে ব্যাংকগুলোর তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে।
ব্যাংকারদের শীর্ষ সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান ও মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান এ বিষয়ে জানিয়েছেন, নানা কারণে কিছু ব্যাংক তহবিল সঙ্কটে ভুগছে। তিনি বলেন, ব্যাংক আমানতকারীদের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করে তা গ্রাহকদের মধ্যে বিতরণ করে। বিতরণ করা ঋণ যথাসময়ে আদায় না হলে আমানতকারীদের অর্থ যথাসময়ে ফেরত দিতে কষ্ট হয়। অপরদিকে বিতরণ করা ঋণ খেলাপিতে পরিণত হলেও আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেয়ার সমক্ষমতা কমে যায়। নানা কারণে ফোর্স লোন সৃষ্টি হলেও একই অসুবিধায় পড়তে হয়। আর এ কারণেই টাকার সঙ্কট দেখা দেয়।
তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেপো, বিশেষ রেপো ও বিশেষ তহবিল সুবিধার আওতায় সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোকে টাকার জোগান দিয়ে ব্যাংকিং খাতের আস্থা ধরে রাখতে সক্ষম হচ্ছে। নিঃসন্দেহে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এটি একটি ভালো উদ্যোগ। তবে অপর একটি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়া ব্যাংকগুলোর সঙ্কট আরো বাড়িয়ে দেবে। কারণ, এতে ব্যাংকগুলোর আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সক্ষমতা কমে যাবে। তিনি মনে করেন, ব্যাংকগুলোকে আমানত সংগ্রহে মনোযোগী হতে হবে। কমাতে হবে তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয়।
জানা গেছে, ব্যাংকগুলোর সঙ্কট দেখা দিলে আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকে ধার নিয়ে থাকে। তবে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে পর্যাপ্ত জোগান না থাকলে কলমানি মার্কেটে সুদহার বেড়ে যায়। এতে মুদ্রাবাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। গ্রাহকও আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। দেখা দেয় আস্থার সঙ্কট। এমনি পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রাবাজারে হস্তক্ষেপ করে আর্থিক বাজার স্থিতিশীল রাখে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোকে টাকার জোগান দিয়ে থাকে। বিশেষ করে ঈদকেন্দ্রিক লেনদেনে বাংলাদেশ ব্যাংক সহযোগিতা করে বেশি। কিন্তু কাঙ্খিত হারে আমানত সংগ্রহ হচ্ছে না। প্রকৃত আমানত আসছে কম। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যে টাকার জোগান দেয়া হচ্ছে তাও আমানাত হিসেবে দেখাচ্ছে কিছু ব্যাংক। এতে আমানতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ শতাংশের কিছু ওপরে। তবে, ৬ শতাংশ গড় আমানতের সুদহার বছর শেষে যুক্ত হলে প্রকৃত আমানত হবে আরো কম। এ কারণেই ব্যাংকগুলোর টাকার সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এ সঙ্কট মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিদিন রেপো, বিশেষ রেপো ও বিশেষ তারল্য সহায়তার আওতায় ব্যাংকগুলোকে টাকার জোগান দিয়ে আসছে।
বাংলাদেশ বিষয়ক ঋণমান আভাসে এসঅ্যান্ডপি আরও বলেছে, বাংলাদেশের নিট বিদেশি ঋণ ও তারল্য পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে ঋণমান আরও হ্রাস করা হতে পারে। বিষয়টি হলো, বাংলাদেশের নিট বিদেশি ঋণ যদি চলতি হিসাবের ভারসাম্যের চেয়ে বেশি হয় বা মোট বিদেশি অর্থায়নের চাহিদা চলতি হিসাবে প্রাপ্য স্থিতি ও ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের চেয়ে বেশি হয়, তাহলে বাংলাদেশের ঋণমান আরও কমানো হতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি আরও উল্লেখ করেছে, বাহ্যিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে দেশের রফতানি ও বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
এদিকে চলতি বছরের ৩১ মে আন্তর্জাতিক ঋণমান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান মুডিস ইনভেস্টর সার্ভিস দীর্ঘ মেয়াদে বাংলাদেশের ঋণমান কমানোর কথা ঘোষণা করে। তখন প্রতিষ্ঠানটি বলেছিল, বৈদেশিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে এখন ব্যাপক দুর্বলতা ও তারল্যের ঝুঁকি আছে; একই সঙ্গে চলমান সংকটের মধ্যে বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতাও প্রতিভাত হচ্ছে। এ কারণে মুডিস বাংলাদেশের ঋণমান এক ধাপ কমিয়ে বিএ৩ থেকে বি১-এ নামিয়েছে।
মুডিস আরও বলে, পরিস্থিতি খানিকটা সহজ হলেও বাংলাদেশে ডলার-সংকট চলমান এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত কমে যাচ্ছে, যার কারণে দেশের বৈদেশিক লেনদেন পরিস্থিতির ওপর চাপ অব্যাহত আছে।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা
হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি
কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫
উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত
আরও
Airtel Wecome Banner

আরও পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা

রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা

আবারও  ভানুয়াতুতে  দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

আবারও ভানুয়াতুতে দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি

হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি

রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'

রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'

‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’

‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’

যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের বিশেষ দূত হিসেবে মার্ক বার্নেট নিযুক্ত

যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের বিশেষ দূত হিসেবে মার্ক বার্নেট নিযুক্ত

ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস

ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস

ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০

ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?

বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত

বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত

হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি

হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি

কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫

কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫

ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি

ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি

উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের

বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের

নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত

নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত

সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প

সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প

আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ

আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ