শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে ঢাবি আইইআরের বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা চান শিক্ষামন্ত্রী
০৪ মার্চ ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২৪, ১২:০৪ এএম
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে সাধারণ মানুষের গতানুগতিক মানসিকতা পরিবর্তন ও তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা চেয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। গতকাল রোববার ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত এক সিম্পোজিয়ামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে আয়োজিত রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন ফর সোশ্যাল ইম্প্যাক্ট: আইইআর’স রিসেন্ট কন্ট্রিবিউশন টু এডুকেশন’ শীর্ষক দিনব্যাপী এই সিম্পোজিয়াম সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. এম অহিদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আবদুল হালিম।
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, দেশে দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি এবং জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ইতোমধ্যেই নতুন শিক্ষাক্রম চালু করা হয়েছে। এই নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষাদান ও শিখন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আরও বেশি শিখতে পারবে এবং তাদের সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে পারবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমাদের সমাজে, সংস্কৃতিতে গতানুগতিক যে মানসিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেটা ভাঙ্গতে সকলের সহযোগিতা লাগবে, বিশেষ করে শিক্ষা বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা লাগবে এবং যত বেশি এইটা আমরা সমাজের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবো যে আমাদের বিদ্যালয়ে এগারো-বারো বছর বয়সে মেধার পরিচয় দিতে হবে, এ ধরনের মানসিকতা থেকে যাতে আমরা বের হয়ে আসতে পারি এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন আছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই বিষয়ে কঠোর অবস্থানে আছেন। তিনি বলেছেন আমাদের শিক্ষার্থীদের শেখার যাতে সুযোগ করে দেই। শুধু চাপ দিয়ে তাদের যে মানসিক প্রেসারে রাখছি এতে করে সৃষ্টিশীলতা হচ্ছে না।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা এই তিন বিভাগে বর্তমান অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮৮ হাজার কোটি টাকা, অন্যদিকে যা ২০০৬-৭ সালে সারা বাংলাদেশে যে বাজেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল তা ছিল ৬৬ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ শিক্ষাখাতে এই সরকারের তিনটি বিভাগের বাজেট সেই বাজেট থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা বেশি।###
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ট্রুডোর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব! বুধবারই পতন কানাডার সরকারের?
তরুণদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে বিদেশী বন্ধুদের সহযোগিতা চান ড. ইউনূস
জাজিরায় মাটিচাপা অবস্থায় এক নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চট্রগ্রাম রুটে ফ্লাইট বৃদ্ধি করছে এয়ার এ্যাস্ট্রা
করোনার সময় মাদক পার্টি, নিউইয়র্ক স্বাস্থ্য-উপদেষ্টা বরখাস্ত
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ইছামতি নদী থেকে ভাসমান অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
প্রথমবার অ্যাড মানি করে গ্রাহক পাচ্ছেন ৫০ টাকা ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক
দেড় মাসেও হদিস মেলেনি আ:লীগের দাপিয়ে বেড়ানো নেতাকর্মীদের
গাজীপুরে কারখানাগুলোতে পুরোদমে চলছে উৎপাদন
‘ভারত ও চীনের মধ্যে স্যান্ডউইচ হতে চাই না’, বার্তা শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্টের
বাইডেনের চরম ব্যর্থতা ইসরাইলের লেবানন আক্রমণের উৎসাহ
ফরিদপুর কুমার নদের পাড় ধ্বসে ভেঙ্গে পড়ছে বাড়ী ঘর, হুমকির মুখে বিশাল ব্রীজ
বাজারে এসেছে নতুন মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার স্পোর্ট
আইজিপি ময়নুল ইসলামের সঙ্গে ইউএনওডিসি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
আদর্শবান নেতাকে নির্বাচিত করে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে -গণসমাবেশে মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম
আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে শান্ত ও হাসানের উন্নতি
স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করতে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্সুরেন্স-গ্রামীণ ডিজিটাল হেলথকেয়ার সল্যুশন চুক্তি
ক্রীড়া সাংবাদিক অঘোর মন্ডল মারা গেছেন
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালী করার দাবি
সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যার ঘটনায় আটক ৬