ফরিদপুরে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবকে পূজি করে ৭০ টাকার ডাব ১৫০ টাকা ভোক্তা অধিকারের জরিমানা করলেন ফরিদপুর জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষনর সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখ। উল্লেখিত বিষয় ডাব, পিয়াজ রুসোন এর বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার(২৯ আগষ্ট) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বাজারের ২০/২৫ টি স্পডে মনিটরিং করতে দেখাযায়। এ সময় দুই ডাব ব্যাবসায়ী এবং দুই রুসোন ব্যাবসায়ী কে অর্থদণ্ড প্রধান করেন।

উল্লেখ্য ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায়
যাওয়ায় ফরিদপুরে হঠাৎ করে অস্থির হয়ে উঠা ডাবের দোকানে বাজার মনিটরিং জোরদার করেছে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. সোহেল শেখের নেতৃত্বে শহরের চকবাজার, থানা রোডসহ বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠা অস্থায়ী ডাবের দোকানে এ মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করার সময় তার সাথে কথা হলে তিনি ইনকিলাবকে জানান, মাননীয় জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে

এ সময় প্রতিটি ডাব ব্যবসায়ীদের বাজার স্থিতিশীল রাখতে ক্রয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ডাব বিক্রির নির্দেশনা প্রদান করেন। যার ফলে তাৎক্ষণিকভাবে দেড়শ টাকায় বিক্রি হওয়া প্রতিটি ডাব ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি শুরু করেন দোকানিরা।

এছাড়াও নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে শহরের চকবাজারের সাপ্তাহিক বাজার মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ সময় রসুনের ক্রয় রশিদ দেখাতে না পারায় এবং রসুন বেশী দামে বিক্রির অপরাধে ২ জন ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড প্রদান করেন।

বাজার মনিটরিং কার্যক্রমে জেলা স্যানেটারি ইন্সপেক্টর বজলুর রশিদ, বাজার বণিক সমিতির প্রতিনিধি ও পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিলেন।

এই টিমের পাশা পাশি জনৈক মামুন নামে একজন কথিত পৌরসভা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এর বিভিন্ন আপওিজনক কর্মকাণ্ড সাংবাদিকদের চোখে পড়ে। অভিযোগ উঠছে তিনি পৌরসভার প্রধান হিসাবরক্ষন কর্মকর্তার দোহাই দিয়ে বিভিন্ন খাবার হোটেল ও বেকারি তে খাবার খেয়ে বিল পরিশোধ করেন না এই বিষয়টি মাননীয় জেলা প্রশাসক সাহেবের ভোক্তা অধিকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছেন।

এ বিষয় পৌরবাসী মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছেন ভুক্তভোগীরা।