বিএনএম প্রার্থী মাওলানা আব্দুল মতিনের ভোট বর্জন
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:১৯ পিএম | আপডেট: ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:১৯ পিএম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) মনোনীত নোঙ্গর প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা আব্দুল মতিন। রোববার (৭ জানুয়ারি) দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ৫৬ সেকেন্ডের লাইভে তিনি এই ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
ফেসবুক লাইভে তিনি বলেন, বেশ কয়েকটি ভোটকেন্দ্রে গিয়ে দেখি তাদেরকে বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করছে। কিন্ত কাকে বা কাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে ফেসবুক লাইভটি থেকে সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তিনি আরও বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভায় গিয়ে হামলার ভাব দেখতে পাই। সরেজমিনে দেখা যায়, বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্রে নোঙ্গর প্রতীকের এজেন্ট নেই।
ভোট বর্জনের বিষয়ে জানতে চাইলে মাওলানা আব্দুল মতিনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। প্রসঙ্গত, মাওলানা আব্দুল মতিন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনএম থেকে অংশগ্রহণ করায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক পদ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার
সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার
ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার
আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়
হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড ইংল্যান্ড
পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের
বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু
রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে
বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে
বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা
লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে
দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা
জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন
সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।