ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১
ভারতে কোহিনুর ছিলেন শেখ হাসিনা - অ্যাড. রুহুল কবির রিজভী

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

Daily Inqilab যশোর ব্যুরো

২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:২২ পিএম | আপডেট: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:২২ পিএম



যশোরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব অ্যাড. রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আপনারা তো একমাত্র কোহিনুর হীরা শেখ হাসিনা ছাড়া আর কাউকে পছন্দ করেন না। একটা ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে এই দেশকে নিপতিত করার বহু জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র চলছে। আমাদের বিশ্বাস আমরাতো ১৬ বছর অনেক নির্যাতন সহ্য করেছি। আয়না ঘরে দিনের পর দিন থাকতে হয়েছে। ডিবি কার্যালয়ের গারদ ঘরে কোন প্রকার খাওয়া দাওয়া ছাড়াই নির্যাতন নিপীড়নের মধ্য দিতে থাকতে হয়েছে। তারপরও আমরা শেখ হাসিনার সাথে আপোষ করিনি। কারণ এই দেশের এক পরিত্যক্ত, জনগণের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত একজন শেখ হাসিনা। যিনি জনগণের রক্ত ভালোবাসেন যিনি জনগণের রক্ত পাণ করতে ভালো বাসেন। সর্বশেষ জুলাই তিনি গণহত্যার স্কুলের শিশু বাচ্চা কিশোর তরুণ গণহত্যা করে সর্বশেষ রক্ত পাণ করে গেছেন। সুতরাং এই পরিস্থিতি যিনি সৃষ্টি করেছেন। তিনি কিছু মানুষকে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হওয়ার সুযোগ দিয়ে গোটা জাতিকে অন্ধকারের নিমজ্জিত করে গেছেন। ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত এই দেশ। এই দেশ কিভাবে চালাবো। আমাদের গণতন্ত্র কিভাবে প্রতিষ্ঠিত করবো সেখানে আমাদের অধিকার নেই। আর শেখ হাসিনা কি বলবে সেটা ঠিক তাই মেনে নিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে ওর (শেখ হাসিনা) বাপের নামে, ভাইয়ের নামে, মায়ের নামে একের পর এক মুর্তি তৈরি করবেন, আর সেখানে আমাদের কোন ভোট দানের অধিকার নেই। আমাদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি তৈরি করার কোন অধিকার নেই। অনবর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, আপনারা এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? এরাই তো সবচেয়ে বড় আওয়ামী ফ্যাসিবাদে দোসর। এই যশোরের এমপির মত একেকটি এলাকার দুবৃত্ত এমপিরা তাদের নিজেদের সান্ডা পান্ডা দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বর বানিয়েছেন। সুতরাং অবিলম্বে এদেরকো প্রত্যাহার করতে হবে।
বিগত দিনে আন্দোলন সংগ্রামে একটা অত্যান্ত অনুভূতিশীল স্থান ছিল যশোর জেলা। একদিকে পুলিশ, অন্যদিকে যুবলীগ ছাত্রলীগের আক্রমণ। এখানে যিনি এমপি ছিলেন, তিনি খুব একটা ভদ্র লোক ছিলেন বলে জনগণ মনে করে না।
স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর মত একজন জাতীয় পর্যায়ের কিভাবে আঘাত করা হলো। শওকত আলী দিদার নামে একজন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে কি নিষ্ঠুর ভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হলো। অনেকে আমরা মনে করেছিলাম আওয়ামী লীগ আর নেই। তারা পালিয়ে গেছে। কিন্ত আপনাদেরকে বলি, অনেকে পালিয়ে গেছে, আবার অনেকে ঘাপটি মেরে আছে। কারণ ওদের কাছে অনেক কালো টাকা। এটা আমার কোন বানানো কথা নয়, মিডিয়ায় উঠে এসেছে। শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসন আমলে বিদেশ থেকে ঋন নিয়েছিলেন ১৮ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। আর বিদেশে টাকা পাচার হয়েছে ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। তাহলে কয় টাকা উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনা ব্যয় করেছেন। এই টাকা গুলো আওয়ামী লীগের কোন নেতা, শেখ পরিবারে কোন সদস্য কিংবা ঘনিষ্ঠ লোক, সালমান এফ রহমানের সুপারিশকৃত কোন ব্যাক্তি তারা নিয়ে গেছেন। যে টাকা পাচার হয়েছে এখনো তো কিছু টাকা আছে। এই টাকা তারা ব্যবহার করবে গণতন্ত্র মনা নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। তার প্রমাণ কয়েকদিন আগে দিদারকে হত্যা করা। তারা এই কালো টাকা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নানা ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করছে। সবটাকা তো তারা নিতে পারেনি। অনেক টাকা তো তাদের হাতে আছে। ভুমি প্রতিমন্ত্রীর ছেলের লন্ডনে ৩৬০ টি বাড়ি। এটা ঠাকুর মা ঝুলির গল্প নয়, সত্য ঘটনা খবরের কাগজে এসেছে। এই টাকা গুলো তারা বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঘটানোর চেষ্টা করবে। প্রশাসনে এখনো তাদের (আওয়ামী লীগ) লোক আছে, পরিবর্তন হয়নি, তারা নিশ্চুপ নেই। আজকে যখন যশোরে ঢুকি তখন দেখি খুবই একটা ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়ন করেনি। শেখ হাসিনা বললে তো দড়ি দিয়ে বেঁধে আয়না ঘরে নিয়ে গেছেন। গুম, খুন করেছেন, এখনো কেন আপনাদের (প্রশাসন) সক্রিয় ভূমিকা দেখা যাচ্ছে না? ওই সময়ে আমরা কি করেছি, কি বলেছি সব তো আপনাদের নখদর্পনে ছিল। এখনো কে কোথায় পালিয়ে আছে এটা আপনারা জানেন না? কয়েক দিন আগে গোপালগঞ্জে তাদের সামনে ( প্রশাসন) দিদারকে পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করলো। কেউ তো এগিয়ে আসেনি। তারমানে একটা কৃত্রিম অরাজকতা তৈরি করে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনের পথ সুগম করা হচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে কারা মদদ দিচ্ছে এবং কাজ করছে তাও আমরা জানি।
বিচার বিভাগ ছিল শেখ হাসিনার জল্লাদখানা। একটা কসাই খানা ছিল শেখ হাসিনার। বিরোধী দলকে সাজা দেওয়ার নিজের মননীত লোকদের বিচারপতি করে বিএনপির একের পর এক শীর্ষ নেতাদের তারা সাজা দিয়েছে। পুলিশকে দিয়ে অনেক তদন্ত করেছিয়েন। তিনবার তদন্ত করে চার্জশীটে তারেক রহমানের নাম না থাকা সত্ত্বেও অবসার প্রাপ্ত কর্মকর্তা যিনি নৌকা মার্কায় নির্বাচন করেছেন তাকে নিয়ে এলেন শেখ হাসিনার প্রতিহিংসা বাস্তবায়নের জন্য। এই কারণে নিয়ে চার্জশীটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম অর্ন্তভূক্ত করলেন। বিচারক নিয়োগ করেছিলেন কাদেরকে? দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার যে মামলার সাথে কোন সম্পর্ক নেই। সেই মামলায় নি¤œ আদালত তাকে পাঁচ বছরের সাজা দিলেন, আর আপিলে উচ্চ আদালত তাকে ১০ বছরের সাজা দিলেন। সেই আদালতের বিচারক ছিলেন, ছাত্রলীগের নেতা। অর্থাৎ শেখ হাসিনার মনের মতো করে সাজানো ছিল হাই কোর্ট, সুপ্রিম কোট। তারা তো সবাই এখনো বিদায় নেয়নি। যিনি সর্বশেষ প্রধান বিচারপতি ছিলেন, তিনি ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। তাকে ডিবির প্রধান হারুণ তরবারি উপহার দেয়। পৃথিবীর কোথাও এই ধরণের দৃষ্টান্ত নেই। এটাই শেষ নয়, ছাত্রলীগ তাকে ফুলের মালা উপহার দিচ্ছে। এর মাধ্যমে শেখ হাসিনা বার্তা দেয় সব আমার সুপ্রিম কোর্ট, বিচারপতি প্রশাসন আমার। এখানে আমার বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তার জায়গা হবে আয়না ঘরে। চিরদিনের জন্য থেমে যাও। পৃথিবীর কেউ সমর্থন করেনি, শুধু পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র (ভারত) সমর্থন করেছে। তারা নাকি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র? শেখ হাসিনার মত সোনার হরিণ ভারত আর কখনো পায়নি। যা বলে তাই করে। সবচেয়ে বড় হীরার নাম হচ্ছে কোহিনুর। আর ভারতে কোহিনুর ছিলেন শেখ হাসিনা। এত বড় একটা হীরা হারিয়ে ওদের (ভারত) মনো বেদনা, মন কষ্ট যেন থামছেই না। এখনো কালো টাকা কামানো আওয়ামী লীগের লোক বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছেন। তারা বিচারালয়, আদালত প্রাঙ্গণ থেকে শুরু করে প্রশাসন ও ভারতের সমর্থক। পার্বত্য চট্টগ্রামে যা হচ্ছে জনগণ ভিন্ন কিছু মনে করে। তারা মনে করে এখানে বিদেশীদের হাত আছে। একটা শান্তিপূর্ণ দেশ, ৫ আগস্টের পরে আমরা বিশুদ্ধ বাতাস নিতে পারছি, বাড়িতে নিরাপদে ঘুমানোর সুযোগ খুঁজছি। রাতে গোয়েন্দা পুলিশ এসে দরজায় নক করবে, ধরে নিয়ে যাবে এই আশঙ্কা থেকে তো মুক্ত হয়েছি। এইটা ওই পার্শ্ববর্তী (ভারত) সহ্য করতে পারছে না।
রোববার জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে পদচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী, গণহত্যারকাী ও তার দোসরদের বিচারের দাবিতে এবং গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী
ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদারকে নৃশংস হত্যার প্রতিবাদে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল গণসমাবেশের আয়োজন করে। গণ সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক খুলনা বিভাগ অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি রবিউল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আমির ফয়সালের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি সরদার নুরুজ্জামান, যুগ্ম-সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, যশোর জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আনসারুল হক রানাজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহসভাপতি নির্মল কুমার বিট, সাংগঠনিক সম্পাদক আলী হায়দার রানা, যুগ্ম-সম্পাদক রেজোয়ানুল ইসলাম খান রিয়েল, নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোস্তফা তরফদার রয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

নতুন সরকারের ঘোষণা ফ্রান্সে

নতুন সরকারের ঘোষণা ফ্রান্সে

জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ ও আহত তাদেরকে রাষ্ট্রীয় উপাধি দিতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল

জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ ও আহত তাদেরকে রাষ্ট্রীয় উপাধি দিতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল

নৌখাতে দুর্নীতি –অনিয়মে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : নৌপরিবহন, বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা

নৌখাতে দুর্নীতি –অনিয়মে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : নৌপরিবহন, বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা

সিরাজগঞ্জ শিল্পপার্ক খেয়ে ধরলেন মুন্সিগঞ্জ বিসিক, অতিরিক্ত দায়িত্বে লিটনের আত্মীয় বায়েজিদ

সিরাজগঞ্জ শিল্পপার্ক খেয়ে ধরলেন মুন্সিগঞ্জ বিসিক, অতিরিক্ত দায়িত্বে লিটনের আত্মীয় বায়েজিদ

স্কুলছাত্র মারুফ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার কাউন্সিলর গ্রেপ্তার, একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর

স্কুলছাত্র মারুফ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার কাউন্সিলর গ্রেপ্তার, একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করছে সরকার : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করছে সরকার : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

দোকান বরাদ্দের বিষয় খতিয়ে দেখতে কমিটি

দোকান বরাদ্দের বিষয় খতিয়ে দেখতে কমিটি

শুটিং ফেডারেশন চলছে অপুর নির্দেশেই!

শুটিং ফেডারেশন চলছে অপুর নির্দেশেই!

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে পোশাক কারখানায় ৪৩২ কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে পোশাক কারখানায় ৪৩২ কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ

আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি তাজওয়ার আউয়াল

আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি তাজওয়ার আউয়াল

সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ

সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ

রংপুর রেঞ্জের নতুন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম

রংপুর রেঞ্জের নতুন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম

গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার ৯৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি

গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার ৯৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি

বগুড়ায় সহযোগী সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাগরকে নৃশংস কায়দায় হত্যা

বগুড়ায় সহযোগী সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাগরকে নৃশংস কায়দায় হত্যা

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?